![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোমোডো ড্রাগণ বিশ্বের সবচেয়েয় বড় গুইসাপ যা ইন্দোনেশিয়ার কোমোডো দ্বীপে পাওয়া যায়। এদের অন্য নাম ভারাণ। এই প্রাণী ইন্দোনেশিয়া জাতীয় প্রাণীদের অন্যতম। এর আকার ৩ মিটারের কাছাকাছি লম্বা হয় । ওজন প্রায় ৭০ কিলোগ্রাম পর্যন্ত হয়। এরা আঞ্চলিক পাখি ও অমেরুদণ্ডী এবং স্তন্যপায়ী প্রাণী আহার হিসেবে গ্রহণ করে থাকে।
এই প্রাণীর লালা বিষাক্ত এবং এদের কামড়ে আহত প্রাণী মারা যেতে পারে। এরা সাধারণত মে এবং আগস্ট মাসে মিলনের পর সেপ্টেম্বর মাসে ডিম পাড়ে।
এটা একটি বাংলাদেশী গুইসাপ
আসলে সাধারত গুই সাপ বা গোসাপ কোনো সাপ নয় এটি বড়সড় টিকটিকির মতো দেখতে কিন্তু সাপের মতো দ্বিখণ্ডিত জিভসম্পন্ন প্রাণী। এরা সাধারণত ভ্যারানিডি Varanidae গোত্রের সরীসৃপ।
এটা হলো এক প্রকার বড় জাতের গিরগিটি।এরা সর্বোচ্চ সাড়ে ১০ ফুটের মতো লম্বা হতে পারে । তবে গড় দৈর্ঘ্য ৪ ফুট ১১ ইঞ্চির মতো।এদের ওজন প্রায় ২৫ কেজির মতো হতে পারে। তবে বেশির ভগেরি ওজন এর অর্ধেক। বড় গুইসাপ বেশি দেখতে পাওয়া যায় ভারত, শ্রীলংকা, ইন্দোনেশিয়া, ইন্দোচীনে। এরা ভালো সাতারু। পৃথিবীতে কমোডো ড্রাগন হচ্ছে সবচেয়ে বড় গুইসাপ প্রজাতি। কিছু লোক বিচিত্র এই প্রাণী এবং তাদের বসত এলাকা বিলীন করতে উঠে পড়ে লেগেছে। তারা চামড়ার জন্য এদের ধরতে আসে। বাংলাদেশের ১৯৭৪ এবং ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।
বাংলাদেশে সাধারণত তিন প্রজাতির গুইসাপ দেখা যায়। আর এগুলো হলো সোনা গুই, কালো গুই এবং রামগাদি বা বড় গুই। এদের প্রতিটিই প্রায় বিপন্ন। কালো গুইসাপ দেশের সর্বত্র দেখা যায়। সোনা গুই পাহাড়ি এলাকায় আর রামগাদির প্রধান আবাস হলো মিঠাপানি এবং নোনাপানির সঙ্গম এলাকা, নদীর মোহনা, সুন্দরবন, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে শুরু করে সমগ্র উপকূলীয় অঞ্চল। বসতি সংকোচন এবং চামড়ার জন্য ব্যাপক নিধনের কারণে আজ এরা বিপন্নপ্রায়।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: না বুঝে ছোট বেলায় গুই সাপকে মারতাম।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকুন সব সময় ।
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪
তালপাতারপাখাই বলেছেন: খুব ভালো কথা।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৩১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকুন ।
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২
আহা রুবন বলেছেন: ছোট বেলায় আমরা হলুদ এক ধরণের গুই সাপ দেখতাম, আমাদের অঞ্চলে একে সুঙ্গুই সাপ বলে। আজকাল দেখে মেলে না, তবে আপনার লেখা থেকে মনে হচ্ছে এটিই সোনা গুই। অনেক কিছু জানতে পারলাম, আপনাকে ধন্যবাদ।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৩৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের দেশের গুঁই সাপগুলোও বেকুবেরা শেষ যকরে দিয়েছে।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৩৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: শুধু মাত্র অর্থের লোভে । আর এই কারনে লোকে আমাদের লোভি বলে ।
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গুইসাপ দেখে নানী বাড়ি কথা মনে পড়ে গেলে ! দুষ্টামি করলে নানী বলতেন তোকে গুইসাপের কাছে রেখে আসি ।
সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন ।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৩৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১
তপোবণ বলেছেন: গুই সাপ সম্পর্কে খুব বেশি জানা ছিলনা। মুরগীর বাচ্চা খেয়ে ফেলতো বলে গুইসাপ তাড়াতাম। ধন্যবাদ লেখককে।