|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
সৌরকেন্দ্রিক মহাবিশ্বের চিত্র 
সৌরকেন্দ্রিক মতবাদ বা সৌরকেন্দ্রিকতাবাদ Heliocentrism বা heliocentricism এমন একটি জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক মডেল যাতে ধরে নেওয়া হয় স্থির সূর্য মহাবিশ্বের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং তাকে কেন্দ্র করে পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহ আবর্তিত হয়। ইংরেজি শব্দ হেলিওসেন্ট্রিসিজম এর উৎপত্তি গ্রিক মূল থেকে গ্রিক ভাষায় ἥλιος হেলিওস এর অর্থ সূর্য এবং κέντρον কেনত্রোন এর অর্থ কেন্দ্র। ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে সৌরকেন্দ্রিক মতবাদ ছিল ভূকেন্দ্রিক মডেলের বিরোধী যাতে পৃথিবীকে মহাবিশ্বের কেন্দ্র বিবেচনা করা হতো। পৃথিবী যে সূর্যের চারদিকে আবর্তিত হয় এটি প্রথম প্রস্তাব করেছিলেন গ্রিসের সামোস দ্বীপে জন্মগ্রহণকারী জ্যোতির্বিদ ও গণিতজ্ঞ আরিস্তারকোস সেই তৃতীয় খিস্টপূর্বাব্দে। অবশ্য তার সেই মতবাদ প্রাচীন জ্যোতির্বিদদের তেমন কোন সমর্থনই পায়নি।  
  
১৬শ শতকে সৌরকেন্দ্রিক জগতের একটি যুক্তিযুক্ত এবং সঠিক গাণিতিক মডেল উপস্থাপন করেন ইউরোপীয় রেনেসাঁ যুগের গণিতবিদ, জ্যোতির্বিদ এবং ক্যাথলিক ধর্মবেত্তা পোল্যান্ডের নিকোলাউস কোপের্নিকুস। তার মাধ্যমেই জন্ম হয় কোপের্নিকুসীয় বিপ্লবের। কোপের্নিকুসের পর তার মডেলটির আরও উন্নতি সাধন করেন জার্মান জ্যোতির্বিদ ইয়োহানেস কেপলার এবং ইতালীয় বিজ্ঞানী গালিলেও গালিলেই সর্বপ্রথম একটি দুরবিন ব্যবহার করে তত্ত্বটির পক্ষে শক্ত পর্যবেক্ষণমূলক প্রমাণ হাজির করেন।
উইলিয়াম হার্শেল, ফ্রিডরিশ ভিলহেল্ম বেসেল এবং অন্যান্য জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণায় পরবর্তীতে এই মডেলটিও ভুল প্রমাণিত হয়েছে। তারা বুঝতে পেরেছিলেন, সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহগুলো আবর্তিত হলেও সূর্য মহাবিশ্বের কেন্দ্রে অবস্থিত নয়। ১৯২০ সালে মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডুইন হাবল আরও পর্যবেক্ষণ করেন যে, সৌরজগৎ যে ছায়াপথের (আকাশগঙ্গা) অভ্যন্তরে অবস্থিত তা মহাবিশ্বের অসংখ্য ছায়াপথের একটি কেবল। এমনকি সূর্য আকাশগঙ্গারও কেন্দ্রে নয় বরং এর কেন্দ্র থেকে আনুমানিক ৮ কিলো পারসেক দূরে অবস্থিত  ।
 ১৪ টি
    	১৪ টি    	 +১/-০
    	+১/-০  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:০৭
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:০৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: 
২|  ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৪৯
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৪৯
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। শুভেচ্ছা রইল।
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:০৮
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:০৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনার জন্যও থাকল। 
৩|  ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৫৬
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৫৬
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: জানা হল।
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:০৯
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:০৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন:  যাক আমি তাহলে কিছু জানাতে সক্ষম হোলাম।
 যাক আমি তাহলে কিছু জানাতে সক্ষম হোলাম। 
৪|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১২:০৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১২:০৫
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: বিশ্বজগৎ এর অভাবনীয় বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে থাকলে জ্ঞানের পরিধি নিশ্চয়ই বাড়বে।
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১০
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: দোআ করবেন তাই যেন হয়।
৫|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১৫
সোনালু বলেছেন: চমৎকৃত হলাম। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১০
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও  
৬|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১০:০৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১০:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: খুব কঠিন বিষয়।
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১১
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: শুভ রাত্রী।
৭|  ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৫
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ হাসু ভাই। 
  ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১১
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  রাত ১:১১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৪৯
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৮  রাত ১০:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
মহাবিশ্ব কোটী কোটী গ্যালাক্সী আছে, উহাদের একটার নাম "মিল্কিওয়ে"; মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সীতে আমাদের তারকা সুর্যের অবস্হান; সুর্যের নিজস্ব ১১টি গ্রহ আছে; সুর্য ও তার ১১ গ্রহ নিয়ে সৌরজগত।