নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া রোধ করতে নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০৩


আজ বেশ কয়েক বছর থেকেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের একটা নাটক শুরু হয়েছে,আর এ নাটক শেষ করার লক্ষে শিক্ষামন্ত্রণালয় বেশ ক্লান্ত হয়েছেন।তবে অবশেষে তারা প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া রোধ করতে নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছন।যা সম্পূর্ণ অকল্পনিয় বা আগে পরে কখনো এ পদ্ধতি দেখা যায়নি।পরীক্ষার বর্তমান পদ্ধতিতে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া রোধ কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে মনে করছেন শিক্ষাসচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন। তাই তারা আগামীতে এসএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র না ছাপিয়ে বই খুলে পরীক্ষা নেয়ার চিন্তাভাবনা করছেন । রাজধানীতে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক এবং উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন এসব তথ্য জানিয়েছেন।এসএসসি কিংবা এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের সামনে ছাপানো কোনো প্রশ্ন থাকবে না,বরং পরীক্ষার হলে ততনগদ পাওয়া প্রশ্নে শিক্ষার্থীরা বই খুলে উত্তর লিখতে হবে ।এমন পরীক্ষার পদ্ধতি অনেকের কাছে অদ্ভুত শোনালেও আগামীতে এভাবে পরীক্ষা নেওয়া যায় কি না সেটাই এখন চিন্তা করা হচ্ছে ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


সম্ভাব্য প্রশ্নের "পুল" তৈরি হবে পরীক্ষার ১ মাস আগে, পরীক্ষার দিন সকালে পুল থেকে প্রশ্ন তৈরি করবেন একটা গ্রুপ শিক্ষামন্ত্রীর রুমে; পরীক্ষাে ৩০ মিনিট আগে নেটওয়ার্ক প্রিন্টারে প্রিন্ট করবে পরীক্ষার হলে; শেষ; পিগমীরা এটা পারছে না কেন?

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হবে হবে তবে একটু সময় নিবে তারপর তাদের মাথার যট খুলবে।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


খোলা বই পদ্ধতিও ভালো পদ্ধতি

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমারো তেমনি মনে হচ্ছে।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শিক্ষা নিয়ে এধরনের পরীক্ষা আজ থেকে ১০০ বছর আগে করলে ঠিক ছিল। এখন সারা দুনিয়া এগিয়ে গেছে। আর আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। জাতিকে ধ্বংস করার জন্য আর কি কি করার বাকি আছে?

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: যাক আগে হয়নি যেকারনে এখন থেকেই শুরু করুক।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:১৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অত্যন্ত ভালো সিদ্ধান্ত ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: প্রশ্নফাসের সাথে জড়িত হচ্ছে প্রশ্ন প্রনয়নকারী ও মুদ্রনকারী। এইটা হাজার কোটি টাকার ব্যবসা।ভেবে দেখুন যে কাদের সরাসরি সাপোর্টে এই প্রশ্ন প্রনয়নকারী ও মুদ্রনকারীরা এই ব্যবসা চালাচ্ছে? সবাই জানে কাল বিড়ালটা কে? ইন্টারনেট বন্ধ , খোলা বইয়ে পরীক্ষা ইত্যাদি হাবিজাবি কথা যারা বলছে তারা একই নেটওয়ার্কের লোক। এদের কাজ হচ্ছে জনগনের দৃষ্টি অন্যত্র সরানো।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

আটলান্টিক বলেছেন: :) :)

৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: যারা প্রশ্ন পত্র ফাঁস করে তাদের ২/৩ জনকে গুলি করে মারতে হবে। এছাড়া অন্য কোনো উপায় নাই।

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

শিখণ্ডী বলেছেন: একেবারেই যুক্তি সম্মত প্রস্তাব। বই খুলে পরীক্ষা দিলে যারা ঠিকঠাক পড়েছে তারাই শুধু লিখতে পারবে। অন্যরা উত্তর কোথায় খুঁজেও পাবে না। আবার যারা পড়া-লেখা করেনি তাদের লেখার স্পিড থাকবে না, ফলে শতভাগ উত্তর লিখতেই পারবে না। বাধ্য হয়ে তাকে নিয়মিত পড়া-লেখা করতেই হবে। সহজ একটা বিষয় খেয়াল করলেই বোঝা যায়, আমরা যে আগে চার/পাঁচটা বই দেখে নোট করতাম; তাতে দেখে দেখে লিখতে গিয়েই মুল অংশটা শেখা হয়ে যেত।

বই খুলে পরীক্ষা দেয়ার অভিজ্ঞতা আমার আছে। কলেজে কয়দিন অসুস্থতার পরে গেলে দেখলাম সেদিন ক্লাস পরীক্ষা। আমি পরীক্ষার সময় বসে আছি দেখে ম্যাডাম বই দেখে লিখতে বললেন। কিন্তু আমি কিছু খুঁজেই পাচ্ছিলাম না। পরে তিনি দেখিয়ে দিলেন কোথায় কোথায় উত্তর আছে। সেখান থেকে উত্তর বের করতে বেশ কয়েকবার মন দিয়ে পড়তে হল। পরীক্ষা শেষে দেখলাম কয়দিন অনুপস্থিতির জন্য যেটুকু পিছিয়ে পড়েছিলাম তা কাটিয়ে উঠেছি অনেকটাই।

চিন্তা-ভাবনা করে দেখা যেতে পারে।

৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

নিউ সিস্টেম বলেছেন: ভাল প্রস্তাব।

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: যারা বই দেখে লেখার পদ্ধতিকে সাপোর্ট জানাচ্ছে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাটা কি জানতে ইচ্ছে হচ্ছে।খুব সম্ভবত তারা প্রশ্ন ফাশের সুবিধাভোগকারী। এই পৃথীবির কোন দেশেই ন্যশনাল এক্সাম বই খুলে লেখার পদ্ধতি ব্যবহ্রত হয় না। তারা কি বাংলাদশকে এই বিশ্বের বাইরের একটি দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়?

বই দেখে লিখলেও প্রশ্নপত্রতো সেট করতেই হবে।সুতরাং এটাতো ফাশ হবেই। এখন মানুষ প্রশ্ন গুলোর উত্তর মুখস্থ করে যায়, বই দেখে লেখার সুযোগ থাকলে , মানুষ এরপর সরাসরি নকলসহ পরীক্ষা হলে ঢুকবে।

১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

আবদুল মমিন বলেছেন: মিয়া ভাই আল্লাহ তায়ালা মরার পর কি জিগাইব হেইডা ফাঁস কইরা দিছে তয় আপনেরা খালি চিল্লান ক্যান ?
তয় যেই হারে বলদ পয়দা হইতাছে হেইয়া দেইখা মোর কিন্তু ডর লাগতাছে কোন দিন থেকে আবার গ্রেডিং নাম্বার নিছের দিক থেইক্কা শুরু করে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.