|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
  
শীতের দিনতো পাওয়া যায়না এমনো হয় এইযে গরমের দিন আইসে এখনো অনেক এলাকাতেই সময় সময় গ্যাস পাওয়া যাবে না।
আর পাওয়া গেলেও তাতে এক কেটলি তরল জল বসাইলে তা গরম হইতে আনুমানিক ৭২ ঘন্টা লাগতে পারে ।তার পরেও আমাদের
সরকার এই চরম গ্যাস সংকটেও মাইলে পর মাইল গ্যাস লাইনের কাজ করে চলছেন। এত সংকেটের মাঝেও অনেক সাহস নিয়ে সরকার ৭ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে সঞ্চালন লাইন নির্মাণের কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন অথচ এই সকল  সঞ্চালন লাইনে গ্যাস সরবরাহ করা কখনো সম্ভব হবে কিনা কিংবা আদৌ তা সম্ভব হবে কিনা তা জ্বালানি মন্ত্রণায়ও সঠিক ভাবে জানেন না। তারপরও কোটি কোটি টাকা
খরচ করা হচ্ছে এই সকল গ্যাস সঞ্চালনে নতুন লাইন নির্মাণ কাজে।এইযে প্রায় ৭ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে গ্যাস সঞ্চালন লাইন নির্মাণ কাজ করছেন পেট্রোবাংলা,এই সকল লাইনে গ্যাস কবে কখন কোথায় থেকে ডুকবে সেটা কে জানে ?
অন্যদিকে বিদুৎ, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম তিনিও স্বীকার করেছেন যে হ্যা আমাদের গ্যাসের কিছুটা সংকট আছে,আর সেজন্য নতুন নতুন গ্যাসক্ষেত্রও আবিষ্কার করা হচ্ছে। তাছাড়াও এলএনজিও আমদানি করা হচ্ছে,ফলে এখন গ্যাস সংকট কেটে যাবে। আর যাতে তখন সঞ্চালন লাইনের অভাবে গ্যাস সরবরাহ করতে কোন সমস্যা না হয়, সেজন্যই  
 এখনি পাইপলাইন সম্প্রসারণের কাজ আমরা চালিয়ে নিচ্ছি। তবে অন্য সূত্র থেকে জানা যায় আমাদের দেশে বর্তমানে দিনে কমপক্ষে সাড়ে তিন হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা রয়েছে। আর এরই বিপরীতে পেট্রোবাংলা স্থানীয় গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন দুই হাজার সাতশ ৫০ মিলিয়ন ঘনফুট প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহ করছেন। আর সে জন্যই ২০০৯ সালে গ্যাস স্বল্পতার কারণে বিদ্যুৎ এবং সার কারখানা বাদে অন্য সব খাতে নতুন গ্যাস সংযোগের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দিয়েছেন মাননীয় সরকার। পরে বিভিন্ন সময় সীমিত পর্যায়ে সংযোগ দেওয়া হলেও আবাসিকে পাইপলাইনের গ্যাস ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হয়ে আসছে বিভিন্ন সময় থেকে বিভিন্ন ভাবে। তবে ভবিষ্যতে গ্যাস প্রাপ্তির সম্ভাবনাকে হিসাবে রেখেই সারা দেশে চলছে গ্যাস পাইপলাইন সম্প্রসারণের বেশকিছু প্রকল্প। যদিও সম্ভাবনা অনুযায়ী গ্যাসক্ষেত্র না মিললে এসব সঞ্চালন লাইনে গ্যাস সরবরাহের কোনো নিশ্চয়তা নেই।কিন্তু কেন কোনো নিশ্চয়তা ছাড়াই ৭ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে গ্যাস সঞ্চালন লাইন নির্মাণের কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন পেট্রোবাংলা ?  
ছবি গুগোল থেকে সংগ্রহ ।
 ২২ টি
    	২২ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫২
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মোহেবুল্লাহ অয়ন ভাই দেশের মানুষ যতটুকো গরিব তার থেকে আরো বেশি করে গরিব কিভাবে করা যায়,সেটাই করা হচ্ছে 
এখন সর্বপুরি ।
২|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫৮
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫৮
মো ফরহাদ বলেছেন: আপনি একটা সত্য নিষ্ঠ কথা বলেছেন। 
যা শুনে আমার খুব ভালো লাগলো
  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৫
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ । আমার নয় শুধু আজ প্রতিটা বাংলার মানুষের পিঠ দেয়ালে চাপা পড়ে যাচ্ছে । চাউল কিনলে ডাউল কেনার টাকা 
হাতে থাকছে না,আর ডাউল কিনলে সবজি কেনার টাকা পাচ্ছে না তারা খুজে ।
৩|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৭
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৭
কলাবাগান১ বলেছেন: সরকার খাম্বা বসাচ্ছে ....বিদ্যুত আসল বলে
  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:১২
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:১২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ও আচ্ছা বিদুৎ আর গ্যাস এক খাম্বাতেই ট্রান্সপার করা হবে তাহলেতো এতা ভালো কাজই হবে,কিছু হলেও 
দেশের অর্থ বাঁচবে । 
৪|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:১৯
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:১৯
*** হিমুরাইজ *** বলেছেন: এদেশে কাজের চেয়ে অকাজ বেশি হয়।
  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:২২
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:২২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: 
৫|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১১:৫২
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ১১:৫২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কনে সিলেক্ট করার পূর্বে বিয়ের তারিখ ফিক্সড! শুধু তাই নয় গরুখাসি জবাই দিয়া খানাপিনা রেডি।
শেষে দেখা গেলো, কনে দেখতে যাওয়ার টাকা'টাও নাই।
  ২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২২
২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: একদম ঠিক কইছেন ভাই ।
৬|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৪
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৪
কানিজ রিনা বলেছেন: যেসব এলাকায় সারা মাস ধরে গ্যাস থাকছে
না হয়ত সপ্তায় একদিন দুইদিন একআদ
ঘন্টা দেখা দিয়ে চলে যায়। বেশীর ভাগ
এলাকার একই পরিস্থিতি নীচ তালার বাসিন্দারা
টিনসেড ঘরের মানুষজন মাটির চুলা
ব্যবহার করছে। যারাব বীলডিং ঘরে দুই তিন
চার পাঁচ তলা তারও বেশী উপর তালা
ওয়ালাদের কস্টের সীমা বেড়েছে বেশ কয়েক
বছর। বিকল্প ব্যবস্থা সিলিন্ডার ও ইলেক্টিক
চুলার নির্ভর বেড়েছে। এমতাবস্থায় প্রতিটি
এলাকার বাসিন্দা গ্যাসের বিল টানছে। ইলেক্ট্রিক বিল বা সিলিন্ডারের ব্যায় ভার 
বেড়েছে সেই সাথে চাল ডাল নিত্য প্রয়োজনের
জিনিস পত্রর দাম সাধারন খেটে খাওয়া
সীমিত আয়ের চাকুরীজীবিদের নাভিশ্বাস
সরকারের ডিজিটাল উন্নয়ন ব্যাক্ষা তুলে
ধরা কতটা প্রাসঙ্গিক বলে মনে করেন।
গ্যাস ব্যাবহার না করেও বিল টানতে হচ্ছে।
এত বছরের সমস্যা সরকার  এখনও
শুব্যবস্থা নিতে পারছেনা। ইলেক্ট্রিক চুলা
ব্যবহার ঘরে ঘরে লোডসেডিং বেড়েছে
বৈকি। ধন্যবাদ সুন্দর উপস্থাপনে।
  ২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৪
২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু।
৭|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৯
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এক সময় সব ঠিক হয়ে যাবে ।
  ২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৪
২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ মিয়া ভাই ।
৮|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  দুপুর ২:৪০
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  দুপুর ২:৪০
নতুন বিচারক বলেছেন: যে ভাবে চলছে সে ভাবেই চলুক দেশ ।
  ২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৫
২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ মিয়া ভাই ।
৯|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৮
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৮
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: % এই চিহ্নটা কি আপনি চেনেন? যদি চেনেন তাহলে উত্তরও পেয়ে গেছেন।
  ২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৫
২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: একদম ঠিক কইছেন ভাই ।
১০|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  বিকাল ৫:৪৮
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  বিকাল ৫:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশ আমাদের। টাকা খুব সীমিত। অপচয় বন্ধ করা দরকার।
  ২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৫
২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: একদম ঠিক কইছেন ভাই ।
১১|  ১৬ ই মার্চ, ২০১৮  ভোর ৪:৫০
১৬ ই মার্চ, ২০১৮  ভোর ৪:৫০
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ভালো কথা কইছেন যে কিন্ত কেটা শুনে কার কথা ।
  ২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৬
২০ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ১২:২৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সেটাই কেটা শুনে কার কথা । 
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৪৮
১৫ ই মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৪৮
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: চিন্তার বিষয় মামু ! আমাদের এত টাকা যে সব প্রকল্পে অস্বাভাবিক খরচ হয়। জনগণ তাহলে গরীব কেন মামু?!