নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বহুল আলোচিত বাংলাদেশের কয়েকটি ভুয়া খবরের বড় ঘটনা

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৬


এই আধুনিক ও সোশাল মিডিয়ার যুগে ফেক নিউজ আমাদের দেশের জন্য এক জটিল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশই এখন এই বিষয়টি মোকাবেলা করতে গিয়ে হিমসিম খাচ্ছে,তার মধ্যে বাংলাদেশ একটু বেশিই।যার মাত্রা ও ধরন হচ্ছে নানা রকম।তবে অনেক দেশেই সাম্প্রদায়িক হামলা, দাঙ্গা, হত্যা এমন অনেক কিছুর জন্য দায়ী ফেইসবুক বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া ভুয়া খবরগুলো।বাংলাদেশেও গত কয়েক বছরে এমন বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে যার উৎস ফেইসবুকের
কিছু মন্তব্য এবং উত্তেজনামূলক ছবি।কিন্তু পরে সেসব ছবি বা মন্তব্যের সত্যতা নিয়েই প্রশ্ন ওঠার যথেষ্ট কারণ তৈরি হয়েছে।
কিন্তু তার আগেই যা ক্ষতি হওয়ার হয়ে গেছে আর সে ক্ষতি পূরণ করাও সম্ভব হয়নি।তবে সব থেকে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনাই আমাদের বাংলাদেশে বেশি ঘটেছে।আর বেশিরভাগ ঘটনা ঘটেছে একই রকম ছকে।
কক্সবাজারের রামুর বৌদ্ধ পল্লিতে ২০১২ সালের ২৯শে সেপ্টেম্বর একটা হামলার ঘটনা ঘটে।বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় জেলা কক্সবাজারের রামুতে হঠাৎ শোনা গেলো সেখানকার একটি কম্পিউটারের দোকান থেকে উত্তম বড়ুয়া নামে কোন এক বৌদ্ধ তরুণের ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ইসলাম ধর্ম, ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কোরআন অথবা নবীকে অবমাননা করা হয়েছে।

এমন খবর বেশ দ্রুতই ছড়িয়ে পড়েছিলো। সেদিন রামু উপজেলার চৌমোহোনি মোড়ে একটি মিছিল এবং সমাবেশ হয়েছিলো।
স্থানীয় রাজনীতিবিদরা তাতে বক্তৃতাও দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই মিছিল শেষমেশ গড়িয়েছিল সাম্প্রদায়িক হামলা পর্যন্ত।সেসময় স্থানীয় কিছু
লোকদের হাতে বোদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রায় ১৯ টি বৌদ্ধমন্দির ধ্বংস অথবা ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছিলো।একই সাথে বৌদ্ধদের প্রচুর বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর এবং অগ্নি সংযোগের ঘটনাও ঘটেছিলো।সবচাইতে বেশি আক্রান্ত হয়েছিলো সসময় কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার বৌদ্ধ পল্লী। উখিয়া এবং টেকনাফেও এই ঘটনার কিছুটা রেশ ছড়িয়ে পড়েছিলো।আর সেই হামলার ঘটনার পর ওই অঞ্চলে বৌদ্ধদের সাথে মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে তৈরি হয়েছিলো সন্দেহের সম্পর্ক।এই দুই জনগোষ্ঠীর মধ্যে সম্প্রীতি হয়ত ফিরে এসেছে। সেই হামলার ঘটনায় তখন রামু, উখিয়া এব টেকনাফে সবমিলিয়ে ১৯ টি মামলা হয়েছিলো। একটি মামলা প্রত্যাহার করা হয়েছিলো।বাকিগুলো এখনো বিচারহীন রয়েছে। কিন্তু সেই মামলাগুলোর এখনো পর্যন্ত তেমন কোন অগ্রগতি নেই।আর উত্তম বড়ুয়া নামের যে তরুণের ফেইসবুক অ্যাকাউন্টকে ঘিরে সেই হামলার ঘটনার সূত্রপাত, তেমন কোন তরুণের খোঁজ এতদিন পরেও পাওয়া যায়নি।

কীভাবে ঘটেছিলো নাসিরনগরে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর হামলা ?ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার মতো দুরে অবস্থিত নাসিরনগর।২০১৬ সালের ৩০ অক্টোবরের কথা। সেখানে সেদিন যে হামলাটি হয়েছিলো তাও ঘটেছিলো একই কায়দায়, একই কারণে।ফেইসবুকে কথিত একটি ইসলাম বিদ্বেষী ছবি পোস্ট করার অভিযোগে নাসিরনগরে হিন্দুদের অন্তত ৫টি মন্দির বং বহু বাড়িঘর ভাংচুর করা হয়েছিলো।আর সেই ঘটনায় সামনে এসেছিলো রসরাজ নামের এক ব্যাক্তির নাম। তবে ঘটনার সূত্রপাত হামলার দুদিন আগে।নাসিরনগর থেকে বারো কিলোমিটার মতো দুরে হরিপুর নামের একটি গ্রামে এক হিন্দু যুবক রসরাজ দাস।তার নামে একটি ফেইসবুক প্রোফাইল থেকে যে ছবি প্রকাশের অভিযোগ উঠেছিলো তা সেখানকার গ্রামবাসীকে ক্ষিপ্ত করে তুলেছিল।অভিযোগ ছিল মুসলমানদের কাবা ঘরের সঙ্গে হিন্দুদের দেবতা শিবের একটি ছবি জুড়ে দিয়েছিলেন রসরাজ।স্থানীয় লোকজন সেদিনই রসরাজ দাসকে ধরে পিটিয়ে পুলিশে দিয়েছিলো।

তার বিরুদ্ধে পরদিনই মামলা করে তাকে চালানও দেওয়া হয়েছিলো।কিন্তু তবুও থেমে যায়নি বিষয়টি। সেদিন একাধিক স্থানীয় ইসলামপন্থী সংগঠন বিক্ষোভ সমাবেশ আহ্বান করেছিলো।হঠাৎ করেই ক্ষুব্ধ জনতা যেন সংঘবদ্ধ হয়ে উঠলো এবং নাসিনগরের হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা করা শুরু করলো।প্রথম দিনই আটটি হিন্দু পাড়ায় অন্তত তিনশোটি বাড়ি-ঘর, মন্দির, দেব-দেবীর মূর্তি ভাংচুর করা হয়।
ভাঙচুর হয় রসরাজের বাড়িও। আর সেই ঘটনাকেই কেন্দ্র করে নভেম্বরের চার তারিখ আরেক দফা হামলা হয় নাসিরনগরের হিন্দুদের উপরে।স্থানীয় এমপি এবং সরকারের তখনকার মৎস্য ও পানিসম্পদ মন্ত্রী প্রয়াত ছায়েদুল হক হিন্দুদের সম্পর্কে তার কথিত কটু মন্তব্যের জন্য উল্টো রোষের মুখে পড়েছিলেন।সেই ঘটনায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের উস্কানির অভিযোগ রয়েছে।ঘটনার আড়াই মাস পর জামিনে বের হয়েছিলেন পেশায় জেলে রসরাজ।বের হয়ে তিনি বলেছিলেন তিনি ফেইসবুক চালাতে জানেন না। পাসওয়ার্ড কাকে বলে সেনিয়েও তার কোন ধারনা নেই।যে পোষ্টটিকে ঘিরে এত ঘটনা সেটিও পরে আর পাওয়া যায়নি।নাসিরনগরে সে হামলার ঘটনায় মোট আটটি মামলা হয়েছিলো।স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছেন সেগুলোর একটিতে শুধুমাত্র অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে।একটি মামলার তদন্ত করছে গোয়েন্দা বিভাগ। আর বাকি ছয়টির তদন্ত করছে নাসিরনগর থানার পুলিশ।

কি ঘটেছিলো রংপুরের গঙ্গাচড়ায় ?
নাসিরনগরে হামলার ঠিক এক বছরের মাথায় ২০১৭ সালের নভেম্বরের ১০ তারিখ রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঘটনাটি গড়িয়েছিল গুলি এবং একজনের মৃত্যু পর্যন্ত।আবারো ফেইসবুকের ছড়ানো খবরই এই ঘটনার সূত্রপাত।আর এক্ষেত্রেও এক হিন্দু যুবকের ফেইসবুক থেকে ইসলামের নবীকে অবমাননার অভিযোগে স্থানীয়ভাবে দানাবাঁধা ক্ষোভ থেকে সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা ঘটেছিলো।সেসময় পুলিশের রংপুর রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, টিটু রায় নামে যে ব্যক্তির ফেইসবুক পোষ্ট ঘিরে এই ঘটনা সেই টিটু রায়ের বাড়ি গঙ্গাচড়ায় হলেও তিনি নারায়ণগঞ্জে বসবাস করেন।গঙ্গাচড়ার অবশ্য সেসময় কয়েকদিন ধরে গ্রামে মাইকিং হয়েছে।
ঘটনার দিন একটি মানববন্ধন শেষে হঠাৎ করে আশপাশের গ্রাম থেকে শতশত মানুষজন জড়ো হতে শুরু করেছিলো।তারপর মিছিল আকারে হিন্দু-পাড়ায় গিয়ে হামলা করা হয়েছিলো। পুলিশের গুলিতে সেদিন একজন নিহত হয়।গঙ্গাচড়ায় দুটো মামলা হয়েছিলো। রংপুর সদরে হয়েছিলো একটি মামলা।যে টিটু রায়ের বিরুদ্ধে অবমাননার অভিযোগ, তার বিরুদ্ধে সেসময় যে মামলাটি দায়ের করা হয়ে সেটিতে চার্জশীট দেয়ার পর গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি।

তবে তিনি এখন জামিনে রয়েছেন। খুন এবং ভাঙচুরের ঘটনায় গঙ্গাচড়া থানায় করা একটি মামলা এবং রংপুর সদরে আরেকটি মামলায় শীঘ্রই চার্জশীট দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় পুলিশ।

শাপলা চত্বরে নিহতের সংখ্যা নিয়ে যে বিতর্ক

এই দৃশ্য সম্ভবত অনেকেরই মনে আছে। ২০১৩ সালের ৫ই মে ঢাকার শাপলা চত্বরে জড়ো হয়েছেন কওমি মাদ্রাসা ভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলামের হাজার হাজার সমর্থক।

ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করার অভিযোগে বেশ কজন ব্লগারের বিরুদ্ধে কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সেদিন তাদের ঢাকা অবরোধ ছিল।

ভোর থেকে ঢাকার প্রবেশপথগুলো দখলে নিয়েছিলো হেফাজতে ইসলামের সমর্থকরা। এক পর্যায়ে ঢাকার শাপলা চত্বরে অবস্থান নিয়েছিলো হাজার হাজার মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষক।

টিভির পর্দায় সেদিন যে দৃশ্য আলোড়ন তুলেছিল তা হল শাপলা চত্বর, পল্টন মোড় থেকে বায়তুল মোকাররম মসজিদের চারপাশের রাস্তায় আশপাশে নানা ভবনে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুরের দৃশ্য।

সেদিন শাপলা চত্বর রণক্ষেত্রে রূপ নিয়েছিলো। পরদিন ভোর নাগাদ পুরো মতিঝিল এলাকাকে মনে হয়েছিল যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি অঞ্চল।

রাতের বেলায় হাজার হাজার র‍্যাব, পুলিশ বিজিবির মিলিত অভিযানে খালি করে ফেলা হয়েছিলো শাপলা চত্বর।

হেফাজতে ইসলামের শত শত কর্মী ও সমর্থকদের দেখা গিয়েছিলো মাথার উপর দুই হাত তুলে এলাকা ছেড়ে যাচ্ছেন।

শত শত রাউন্ড গুলি, সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ, কাঁদানে গ্যাস আর আলোর ঝলকানি মিলে সেদিন রাতে তৈরি হয়েছিলো এক বিভীষিকাময় পরিবেশ।

কিন্তু ৫ই মে দিবাগত রাতে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে চালানো পুলিশি অভিযানে মৃতের সংখ্যা আসলে কত ছিল সেনিয়ে সেসময় নানারকম দাবি উঠেছিলো।

ছড়িয়েছিল নানা ধরনের খবর। সারারাত জুড়ে নানা ধরনের ফেইসবুক পোস্ট চোখে পড়ছিল।

যেখানে দাবি করা হয়েছিলো আড়াই হাজারের মতো নিহত হওয়ার। শাপলা চত্বর ট্রাজেডি বলে নানা রকমের খবর বের হয়েছিলো সারারাত জুড়ে।

কিন্তু অভিযানের পর সেখানে উপস্থিত সংবাদকর্মীরা জানিয়েছিলেন বড় আকারে হতাহতের ঘটনা তারা দেখেননি।

বিবিসি বাংলার কাদির কল্লোল তখন পাঁচটি মরদেহ দেখার কথা জানিয়েছিলেন।

তখন ফেইসবুকে নানা খবরে গণহত্যার দাবি তোলা হচ্ছিলো। ট্রাকে করে মরদেহ গুম করার অভিযোগ উঠেছিলো।

আর সেই সাথে নানারকম ছবি ছড়িয়েছিল ফেইসবুকে।

তবে এরপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ৫ই এবং ৬ই মে দুই দিনে সারাদেশে ২৮ জনের নিহত হওয়ার কথা বলা হয়েছিলো।

সড়কে নিরাপত্তার দাবিতে ছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে নানা গুজব

কাছাকাছি সময়ে বাংলাদেশের সবচাইতে সফল আন্দোলন এটি।

এবছর জুলাই মাসের শেষে ঢাকার এয়ারপোর্ট রোডে বাসের চাপায় দুই কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনা আর এরপর বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু নিয়ে সরকারের এক মন্ত্রীর করা মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ঢাকার স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা যে আন্দোলন গড়ে তুলেছিল তা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন।

এরপর এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হাজার হাজার শিক্ষার্থী সকাল সন্ধ্যা সড়কে অবস্থান নিয়েছেন।

মিছিল করেছেন, স্লোগান দিয়েছেন।,রাস্তায় বের হওয়া সকল গাড়ি ও চালকের কাগজপত্র যাচাই করা থেকে শুরু করে সড়কে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করে গেছেন দিনভর।

কিশোরদের আন্দোলনে রীতিমতো বিব্রত হয়ে উঠেছিলো সরকার।

এক পর্যায়ে এসে আন্দোলনকারী কিশোর কিশোরীরা হামলার শিকার হয়েছেন।

হামলার অভিযোগ উঠেছে সরকারি দলের সমর্থকদের দিকে।

শেষের দিকে এসে ফেইসবুকে এই আন্দোলনকে ঘিরে নানা খবর ও ভিডিও ভাইরাল হয়ে উঠছিল।

পিস্তল হাতে যুবকরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করছেন সেই ছবি যেমন ফেইসবুকে ভাইরাল হয়েছে, তেমনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মেরে ফেলো হচ্ছে, ছাত্রীদের ধর্ষণ করা হচ্ছে এমন দাবী করা কিছু ফেসবুক পোষ্টও ফেইসবুক লাইভ ভাইরাল হয়েছে।

সেসময় গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হয়। তাদের একজন বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলোকচিত্রি শহিদুল আলম।

তার বিরুদ্ধে তখন মিথ্যা প্রচার, উস্কানি দেয়াসহ একাধিক অভিযোগ আনে সরকার।

তার জেরে তথ্য-প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা করা হয়। সেই মামলায় এখনো কারাগারে রয়েছেন শহিদুল আলম।

আরেকটি গ্রেফতার তখন আলোচিত হয়েছিলো। সেটি হল মডেল ও অভিনেত্রী নওশাবার গ্রেফতার।

ছাত্ররা যেদিন হামলার শিকার হয়েছিলেন, নওশাবা সেদিনই ফেইসবুকে একটি লাইভ করেছিলেন।

যাতে তিনি আন্দোলনরত ছাত্রদের মৃত্যু ও এক ছাত্রের চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন।

সেসময় গুজব ছড়ানোর অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এখন তিনি জামিনে বাইরে আছেন।

সরকারের পক্ষ থেকে সেসময় বহু ফেক আইডি শনাক্ত করে সেগুলো থেকে গুজব ছড়ানোর দাবি করা হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে বহু ফেক আইডি শনাক্ত করে সেগুলো থেকে গুজব ছড়ানো দাবি করা হয়েছে।

­ছবি এবং সূত্রঃ বিবিসি খবর থেকে সংগ্রহ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৩৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কক্সবাজার ও নিরাপদ সড়কের ঘটনা পরে সঠিক টা সবাই জেনেছে। তবে শাপলা চত্বরের আসল কাহিনী অনেকেই জানে না। তার আসল ফুটেজ সরকার পরিবর্তন হলে জানা যাবে। দিগন্ত টিভি ও ইসলামিক টিভির কাছে সেসব ফুটেজ আছে। সরকারী হিসেবেই ৪০+ মারা গিয়েছিল। যদিও বিএনপি ও হেফাজত দাবী করেছিল হাজার হাজার!...

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সবই ওসব গুজব । ;)

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ফেসবুকে এইসব মিথ্যা প্রচারনা চালানো হয়। একশ্রেনীর লোক রসিকে সাপ মনে করে হাউকাউ শুরু করে দেয়।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সেটাইতো শুধু শুধু নিজের খেয়ে পরের গুণগান। ;)

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেকগুলো ঘটন অঘটন একই সাথে একটি নিউজে তুলে এনেছেন। ধন্যবাদ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

জাহিদ হাসান বলেছেন: শাপলা চত্বরে কেউ মারা যায়নি। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় কোন ছাত্রকে হাতুড়িপেটা করা হয়নি।
নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগ ছোট বাচ্চাদের আদর করতে জিগাতলা গিয়েছিল। এক কথায় পোস্টের সারমর্ম লিখে দিলাম।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: এত সুন্দর একটা সারমর্ম এর জন্য বিশেষ কৃতজ্ঞতা ;)

৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: বিক্ষোভ সমাবেশ বাড়িঘর ভাংচুর
..........................................................................
আমাদের হাড় মজ্জায় ঢুকে আছে ,
তাই কিছুদিন পরপর না হলে যোশ আসে না ।
এটাইতো আমাদের বর্তমান কালচার ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ঠিক বলছেন।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২০

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



ঐ দিন রাতে দিগন্ত টিভি ও ইসলামী টিভির সম্প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয় আর দিগন্ত টিভি সারাদিন বিভিন্ন ভাবে সরাসরি প্রচার করছিল সেই দিনের ঘঠনাবলী। হয়তো হাজার হাজার মানুষ মারা যায়নি, আমার মনে হয় একশতও হবে না তবে ভিতরে কিছু কাহিনী আছে ঐ দিন শুধু সরকারী বাহিনী আক্রমন করিনি সাথে ছিল----। পরের দিন সকালে কিছু হেফাজাত কর্মীদের সাথে পথে দেখা হলে তাদের কথা শুনে বুঝেছিলাম।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কে জানে কবে জানা যাবে আসল সত্য ঘটনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.