![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাসক পাতার রস কাশির ওষুধ হিসেবে বেশ কার্যকর।[/sb
তাজা অথবা শুকানো পাতা ওষুধের কাজে লাগে। বাসকের পাতায় ভাসিসিন নামীর ক্ষারীয় পদার্থ এবং তেল থাকে। শ্বাসনালীর লালাগ্রন্থিকে সক্রিয় করে বলে বাসক শ্লেষ্মানাশক হিসেবে প্রসিদ্ধ । বাসক পাতার নির্যাস, রস বা সিরাপ শ্লেষ্মা তরল করে নির্গমে সুবিধা ক’রে দেয় বলে সর্দি, কাশি এবং শ্বাসনালীর প্রদাহমূলক ব্যাধিতে বিশেষ উপকারী। তবে অধিক মাত্রায় খেলে বমি হয়, অন্তত: বমির ভাব বা নসিয়া হয়, অস্বস্তি হয়। পানির জীবাণু মুক্ত করতে, হাত-পা ফুলে গেলে, চামড়ার রং উজ্জ্বল করতে এ গাছের উপকারিতা অনেক। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় বাসকের ভেষজ গুণাবলি প্রমাণিত হয়েছে।
পাথর কুচি বীরুৎজাতীয় একটি ঔষধি উদ্ভিদ। এটি দেড় থেকে দুই ফুট উঁচু হয়। পাতা মাংসল ও মসৃণ, আকৃতি অনেকটা ডিমের মতো। পাতার চারপাশে আছে ছোট ছোট গোল খাঁজ। এই খাঁজ থেকে নতুন চারার জন্ম হয়। কখনো কখনও বিশেষ করে গাছ বুড়ো হয়ে গেলে গাছেই ওই খাঁজ থেকে চারা গজায়।
আবার গাছ থেকে খাঁজকাটা একটি পাতা মাটিতে ফেলে রাখলেও অনায়াসে চারা পাওয়া যায়। বাংলাদেশ এবং ভারতে এই গণের কয়েকটি প্রজাতি পাওয়া যায়। কাঁকরমাটিতে সহজেই জন্মে, তবে ভেজা, স্যাঁতসেঁতে জায়গায় দ্রুত বাড়ে এবং মানুষের সমান উঁচু হয়ে যায়। কোথাও কোথাও কফপাতা নামে পরিচিত। আরেকটি নাম পাটিয়াপুরি।কেউ একে আবার পাথর কুচি পাতা বলেও ডাকে।
এর স্থানীয় নাম পাথর কুচি
আর ভেজষ নাম Kalanchoe pinnata Pers Crassulaceae
এই গাছ বছরের যে কোনো সময়ে রোপন করা যায়।
যে কোনো মাটিতে এএ গাছ জন্মে এর পাতা ভেজা মাটির উপর রেখে দিলে পাতার খাঁজ কাটা অংশ থেকে কচুরি পানার বিজের মত পাথরকুচির বিজ বের হয়।গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। সাধারণতঃ দেড় থেকে তিন ফুট উঁচু হয়ে থাকে। এর পাতা মাংসল এবং মসৃন। পাতা দেখতে অনেকটা ডিম্বাকৃতি। কিনারা খাঁজ কাটা। মুল কান্ডের অগ্রভাগে গুচ্ছবদ্ধ নিম্নামুখি ফুল হয়। দেখতে ঝালর বাতির মত। ভিতরে ফাঁপা। ফুল লম্বায় এক থেকে দেড় ইঞ্চি হয়ে থাকে। পুস্পের বাহিরের দিকে সবুজ লাল ও সাদা দাগ থাকে। শীতকালে ফুল ও গ্রীস্মকালে ফল হয়।
পাথরকুচি পাতায় যে ঔষদি গুনাগুন আছে তা হল:
মেহ, সর্দি, মুত্র রোধে, রক্তপিত্তে, পেট ফাঁপায়, শিশুদের পেট ব্যথায়, মৃগীরোগ ইত্যাদি রোগের জন্য পাথরকুচির ঔষধী গুনাগুন আছে।
অনেকের দেখা যায় পেটটা ফুলে গেছে, প্রস্রাব আটকে যাছে, আধোবায়ু, সরছেনা, সেই ক্ষেত্রে একটু চিনির সাথে এক বা দুই চা চামচ পাথর কুচির পাতার রস গরম করে সিকি কাপ পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে। এর দ্বারা মুত্র সরল হবে, আধো বায়ুরও নিঃসরণ হবে, ফাঁপাটাও কমে যাবে।আবার শিশুর পেটব্যথা যদি হয় তাহলে ৩০-৬০ ফোঁটা পাথর কুচির পাতার রস পেটে মালিশ করলে ব্যথার ঊপশম হয়।তবে পেট ব্যথা নিশ্চিত হতে হবে।মৃগী রোগে রোগাক্রান্ত সময়ে পাথর কুচির পাতার রস ২-১০ ফোঁটা করে মুখে দিতে হবে। একটু পেটে গেলেই রোগের ঊপশম হবে।যে সর্দি পুরান হয়ে গেছে সেই ক্ষেত্রে এটি বিশেষ উপযোগী। এই কফ বিকারে পাথরকুচি পাতা রস করে সেটাকে একটু গরম করতে হবে এবং গরম অবস্থায় তার সাথে একটু সোহাগার খৈ মেশাতে হবে। ৩ চা চামচের সাথে ২৫০ মিলিগ্রাম যেন হয়। তা থেকে ২ চা চামচ নিয়ে সকালে এবং বিকালে ২ বার খাওয়াতে হবে। এর দ্বারা পুরান সর্দি সেরে যাবে এবং সর্বদা কাসি থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।কাটা বা থেতলে গেলে টাটকা পাতা পরিমান মত হালকা তাপে পাতা গরম করে কাটা বা থেতলে যাওয়া স্থানে সেক দিলে আরাম পাওয়া যায়।রক্তপিত্তে জনিত ব্যথায় রক্ত ক্ষরণ হলে দুইবেলা এক চা চামচ পাথর কুচির পাতার রস দুইদিন খাওয়ালে সেরে যাবে।মেহ রোগের ক্ষেত্রে পাথরকুচির পাতার রস এক চামচ করে সকাল বিকাল একসপ্তাহ খেলে উপকার পাওয়া যায়।শরীর জালাপোড়া হলে দুই চামচ পাথর কুচি পাতার রস আধা কাপ গরম পানিতে মিশিয়ে দুবেলা সবনে শরীরের জালাপোড়া দুর হয়ে যাবে।অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী আমাদের সবারই সুপরিচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ ওষধি গাছ। দৈনন্দিন ব্যবহার্য বিভিন্ন প্রসাধনীতে প্রায়ই দাবি করা হয়ে থাকে অ্যালোভেরার উপস্থিতির কথা। ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা দেখতে অনেকটা আনারস গাছের মত। অ্যালোভেরা গাছের গোড়া থেকেই সবুজ রঙের পাতা হয় এবং পাতাগুলো পুরু ধরনের হয় যার দুই পাশেই করাতের মতো ছোট ছোট কাঁটা থাকে। পাতার ভেতরে স্বচ্ছ পিচ্ছিল ধরনের শাঁস থাকে যাকে অ্যালোভেরা জেল বলা হয়। এই গাছের পাতা থেকেই নতুন গাছ জন্মায়। অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীতে রয়ছে ২০ রকমের খনিজ। মানবদেহের জন্য যে ২২টা এমিনো এসিড প্রয়োজন তার ৮ টি এতে বিদ্যমান। এছাড়াও ভিটামিন A, B1, B2, B6, B12, C এবং E আছে।
বড় ছাতিম গাছ।
ছাতিমের কষ অনেকে ওষুধরূপে ঘা বা ক্ষতে লাগিয়ে থাকেন। ছাতিম গাছের বাকল বা ছাল শুকিয়ে নিয়ে ওষুধের কাজে ব্যবহার করা হয়। দীর্ঘস্থায়ী অতিসার এবং আমাশয়ে এটি অত্যন্ত উপকরী। জ্বর ধীরে ধীরে নামায় বলে ম্যালেরিয়াতেও উপকারী। অন্যান্য ওষুধে জ্বর নামার সময় খুব ঘাম এবং পরে যে দুর্বলতা হয়, ছাতিমে তা হয় না। চর্মরোগেও ছাতিম ফলপ্রদ। স্নায়ুর শক্তিসূত্রে অসাড়তা আনে বলে রক্তের চাপ কমাতে ছাতিম উপকারী। কিছু পরীক্ষায় দেখা গেছে যে অ্যাণ্টিবায়োটিক কোন গুণ বা শারীরিক ক্রিয়ার সাহায্য করার কোন শক্তি ছাতিমের নেই।
ডায়াবেটিস সারাবে এই পাতা।
ডায়াবেটিস এখন একটি সুপরিচিত রোগ। আর এখন এর চিকিৎসাও সহজ ।সকাল বিকাল ইনসুলিন কিংবা ট্যাবলেট নয় এবার আপনার ডায়াবেটিস সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণ করবে বিদেশি ঔষধি গুণসমৃদ্ধ এই একটি গাছের পাতা। প্রতিদিন খালিপেটে ২ টি পাতা সেবনে শতভাগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন ডায়াবেটিস এবং ব্লাড প্রেশার।যার ডায়াবেটিস, প্রেশার এবং কলস্টেরল সমস্যা তার হবে না। এছাড়া এই পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবেও কাজ করে থাকে। এই গাছের পাতা খেলে ডায়াবেটিস টাইপ-২ কমবে বলে দাবি করা হচ্ছে। বর্তমানে এটির নামডাক সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে। চীনসহ সারা বিশ্বে এটি এন্টি ভাইরাস হিসেবেও খুব পরিচিত।
থানকুনি পাতা হল এক ধরনের খুব ছোট বর্ষজীবী ভেষজ উদ্ভিদ। এর বৈজ্ঞানিক পরিবাবের নাম ম্যাকিনলেয়াসি যাকে অনেকে এপিকেসি পরিবাবের উপপরিবার মনে করেন। বাংলাদেশ, ভারত, সিংহল, উত্তর অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, পাপুয়া নিউ গিনি, এবং এশিয়ার অন্যান্য প্রান্তে এই উদ্ভিদ পাওয়া যায়।তবে ভেষজ হিসাবে এর বহুল ব্যবহার আছে আয়ুর্বেদিক, প্রাচীন আফ্রিকীয়, চৈনিকসহ অনেক দেশের চিকিৎসাবিদ্যায়। এর বৈজ্ঞানিক নাম আগে ছিল Hydrocotyle asiatica L. এবং Trisanthus cochinchinensis (Lour.)।
এর যে গুনাগুণ আছে
মুখে ঘা এবং অন্যান্য ক্ষতে উপকারী।
সর্দির জন্য উপকারী।
পেটের অসুখে থানকুনির ব্যবহার আছে।
আমাশয়ে ভাল কাজ করে।
সাময়িকভাবে কাশি কমাতে সাহায্য করে।
তথ্যসুত্র: ইন্টারনেট ।
নিয়মিত চলবে সাথে থাকার অনুরোধ থাকল সবাইকে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: এগুলো অনেক গাছ বাড়ির আশেপাশে পাওয়া যায়।
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ডিজিটাল কোবরেজ মশাইয়ের পোষ্ট আগে লাইক আর প্রিয়তে
পর কথা হপে
+++++++
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা।প্রিয়তে নিয়ে রাখায় পুলকিত হলাম।
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: প্রিয়তে +
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।
৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: সাথে থাকব।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হাছা কইছেন
৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯
আবদ্ধ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট..।থানকুনির পাতা খেয়েছি,সর্দির জন্য খুবই উপকারী।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবদ্ধ ভাই।
৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বাকস সিরাম খেয়েই বুঝেছি গাছটি উপকারী।
প্রসাবে জ্বলাপোড়ায় পাথরকুচি উপকারী খেয়েছি।
ঘৃতকুমারী যৌন শক্তিতেও ভাল কাজ করে।
ছাতিম ফুলের পাগল করা গন্ধ ভুলা যায়না।
+++++++
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। ঘৃতকুমারী যৌন শক্তিতেও ভাল কাজ করে।
তাহলে এটাতো বেশি প্রয়োজন
৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
অস্বাধীন নাগরিক বলেছেন: সাথে আছি থাকবো । চালিয়ে যান।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মহান আল্লাহু আপনার মঙ্গল করুক।
৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: কাশি সারাতে বাসক পাতার রস অনেক খেয়েছি লেদাকালে
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:১৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: জী ভাই ছোট বাচ্চাদের সর্দি কাশির জন্য বাসক পাতার রস খুব উপকারী।
১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: যাক একটা কাজের কাজ করেছেন হাসু ভাই।সঙ্গে আছি।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "ডায়াবেটিস সারাবে এই পাতা", সেটি কোন পাতা?
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ওস্তাদ। গাইনু বা 'গায়নূরা প্রোকাম্বেন্স’ ।
১২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০
জুন বলেছেন: গাইনুরা নামে ডায়বেটিস সারানোর যে গাছটির ছবি আপনি দিয়েছেন তা এখন প্রতিটি বাড়ীর সামনে দেখা যায় হাসু মামা ।
এটা কি সত্যি কার্যকর বলে প্রমানিত ??
কাজের পোষ্ট ।
+
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু একটা অনেক বড় উপকার করলেন ।
১৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
কহিনূর বলেছেন: আমি খুব ছোট থেকে গাছন্ত ভেষজ ঔষুধে বিশ্বাসী। পোস্টটা আমার কাজে আসবে তাই প্রিয়তে রাখলাম।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০২
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: খেয়ে দেখতে হবে যে মাল গুলোর গুনাগুন আসলে কেরকম ! ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: খেয়ে জানিয়েন ভাই।
১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ কবিরাজ মহাশয় । দেখি আপনার চ্যাম্বারে দেখা করমু টা কত ভিজেট দেওয়া লাগবো ভাই ? এমনেই মজা করলাম হাসু ভাই।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৭
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
চাইছিলুম কিছু বলতে,
কিন্তু এতো মানুষের সমাগমে কেমনে বলি! আপনি বরং সকল পাতার মিশ্রনে একটা তাবিজ বানিয়ে আমায় কুরিয়ার করুন দাদা
আসলে অনেক উপকারী পোস্ট। আর ব্যতিক্রমও বটে।
ধন্যবাদ
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৪৩
সোহানী বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ডিজিটাল কোবরেজ মশাই
নামটা আমার পছন্দ হয়েছে....হাহাহাহা
লিখায় দারুনভাবে ভালোলাগা।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আপনি চাইলে সে নামে আপনার এই ভাইটাকে ডাকতে পারেন ।
১৮| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: ওষুধী গাছের একটা বাগান করার ইচ্ছা আমার আছে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু ভাই।ইচ্ছে হলে চাষ করতে পারেন।
১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: ওষুধী গাছের একটা বাগান করার ইচ্ছা আমার আছে।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু ভাই।ইচ্ছে হলে চাষ করতে পারেন।
২০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: উপকারী পোস্ট !
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
২১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭
মামুন ইসলাম বলেছেন: সকাল সকাল আপনার চমৎকার ঔষুধী পোস্ট দিয়ে শুরু করলাম হাসু ভাই।
২২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪০
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন:
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো। ডায়াবেটিস গাছটির নাম নিয়ে আগ্রহী হলাম। যদিও জুনাপুর মাধ্যমে জানতে পারলাম গাছটির নাম।
শুভকামনা রইল।
২৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪
জোকস বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
গাজী মামা বলেছেন: আপনি লিখেছেন, "ডায়াবেটিস সারাবে এই পাতা", সেটি কোন পাতা?
'গায়নূরা প্রোকাম্বেন্স’ নামের এ ওষধি গাছ ডায়াবেটিস সারাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। চীনে এন্টি ভাইরাস হিসেবেও এটির ব্যবহার আছে। ‘গায়নূরা প্রোকাম্বেন্স’ গাছটির বোটানিক্যাল নাম হলেও ইংরেজিতে একে ‘সাবুঙ্গা’ এবং চীনে এটিকে ‘জিয়ান ফেঙ উইই’ বলা হয়।
২৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অত্যন্ত উপকারী সহজসাধ্য কবিরাজি ঔষধের সন্ধান দেয়া খুবই সুন্দর পোস্ট, দারুণ উপকার করেছেন ভাই নিঃসন্দেহে অনেকর প্রয়োজনে কাজে লাগবে আপনার কবিরাজি।
শুভকামনা জানবেন ভাই সবসময়
২৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫১
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: ভালো লাগল ঔষুধের গাছ সম্পকে জেনে।
২৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৯
সূচরিতা সেন বলেছেন: অনেক ভেষজ বিষয় জানা যাবে নিশ্চয় আপনার কাছ থেকে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬
নজসু বলেছেন:
পাথরকুচি, ঘৃতকুমারীর গাছ আমার বাগানে আছে।
ছাতিম গাছ আর থানকুনি পাতা বাসার আশেপাশে আছে।
সুন্দর পোষ্ট।