![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিনবার Karate প্রতিযোগিতায় বিজয়ী Lawrence Fischer আফ্রিকা মহাদেশের মহিলারা, Dominican Republic of congo এবং অন্যান্য আরও অনেক মহিলাদের যৌন নির্যাতন এবং সহিংসতার ঘটনা থেকে আত্মরক্ষার জন্য ক্যারাটে প্রশিক্ষণ দিছেন।এই বিষয়ে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি পর্বে ভয়েস অফ আমেরিকার সংবাদদাতা Lisa Bryant একটি প্রতিবেদনে বলেছেন মহিলাদের যৌন নির্যাতন এবং সহিংসতার ঘটনা থেকে নিজেদের আত্মরক্ষার জন্য ক্যারাটে প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য ।মহিলাদের যৌন নির্যাতন এবং সহিংসতার ঘটনা থেকে আত্মরক্ষায় ক্যারাটের বিকল্প আর কিছু হতে পারে না।
ক্যারাটে বা মার্শাল আর্টস বিধিবদ্ধ অনুশীলনের বিস্তীর্ণ পদ্ধতি এবং যুদ্ধের ঐতিহ্য যেটি বিভিন্ন কারনে অনুশীলন করা হয় যেমন নিজস্ব প্রতিরক্ষা, প্রতিযোগিতা, শারীরিক আরোগ্য এবং সুস্থ, অধিকন্তু মানসিক, শারীরিক এবং আধ্যাত্মিক উন্নতি। মার্শাল আর্ট পরিভাষাটি ব্যাপকভাবে প্রাচ্য-এশিয় লড়াইয়ের কৌশল হিসেবে ব্যাবহিত হয় কিন্তু লড়াইয়ের পদ্ধতি হিসেবে সূত্রপাত ১৫৫০ সালে ইউরোপে। ১৬৩৯ সালের হস্তচালিত ইংলিশ অসি-ক্রীড়াকে তলোয়ার চালানোর ‘’’বিজ্ঞান এবং কলা’’’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
প্রতিযোগিতা মূলক খেলায় এবং হাতে হাতে যুদ্ধে; পাদদেশ, পা কিংবা হাঁটু দিয়ে শারীরিক ভাবে লাথি দেয়া যায়। লাথি প্রায়শই প্রচণ্ড এবং সম্পূর্ণ ভাবে আঘাত করতে ব্যবহৃত হয়। লাথি বিভিন্ন মার্শাল আর্টে ব্যবহৃত হয় যেমন কারাতে, তায়কোয়ান্দো, কুংফু, প্যানক্রাশন, ভভিনাম, মুই থাই, কিকবক্সিং, ক্যাপুয়েরা, সিলাত এবং কালারিপায়াত্তু।
আবার অন্যদিকে ঘুষিও ব্যবহৃত করা যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের মার্শাল আর্টে ঘুষি ব্যবহৃত হয়, লক্ষ্যণীয় মুষ্টি যুদ্ধে ঘুষিই একমাত্র কৌশল। খেলোয়াড়দের রক্ষা করার জন্য অনেক সময় খেলায় দস্তানা ব্যবহৃত হয়।বিভিন্ন মার্শাল আর্টে ঘুষি বিভিন্ন রকম। মুষ্টিযুদ্ধ এবং রাশিয়ান মুষ্টিযুদ্ধে শুধু মাত্র ঘুষি ব্যবহৃত হয় কিন্তু কিকবক্সিং বা কারাতেতে ঘুষি অপ্রধান অস্ত্র হিসেবে বেবহেত হয়। অন্যান্য মার্শাল আর্ট যেমন মল্লযুদ্ধ বা জুডোতে ঘুষি কখনই ব্যবহৃত হয় না। বিভিন্ন ধরনের ঘুষি আছে ফলে ঘুষির বিভিন্ন কৌশল গড়ে উঠেছে।
আবার অন্যদিকে নারীরা চাইলে তাদের চুল লম্বারেখে সেটাকেও কাজে লাগাতে পারেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধৈণ্য হইলাম আপনারে দেইক্কা
২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমি এটাকে সমর্থন করি না।
একটা মেয়ের গায়ে একটা বখাটে হাত দিলো আর সে মেয়ে তখন ক্যারাটে করে সে বখাটেকে এমন স্থানে আঘাত করলো যার ফলে বখাটেটা মারা গেল।এখন মামলা কার বিরুদ্ধে হবে?
বখাটের বিরুদ্ধে নাকি মেয়েটার বিরুদ্ধে?
আইনের সঠিক প্রয়োগ হওয়া উচিৎ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আচ্ছা
৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
কানিজ রিনা বলেছেন: ভাল একটা পোষ্ট দিয়েছেন। আমি এবিষয়ে
অনেকদিন লিখতে চেয়েও লিখি নাই।
প্রতিটা স্কুলে ফাইভ থেকে শুরু করে
কলেজ পর্যন্ত মেয়েদের কারাতে শিখার
ব্যবস্থা থাকা উচিৎ। তাতে মেয়েরা বখাটে
ইভটিজারের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে
পারত।
তয় হা হা হা স্বামীর কপালেও কারাতের
প্রভাব পরা অসাভাবিক কিছু ঘটতেও পারে।
ধন্যনাদ।
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো একটা বিষয় তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ ।
৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:২২
রাজীব নুর বলেছেন: মারামারি শিখে ধর্ষন বন্ধ করা যাবে না।
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩১
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার।
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:০২
সোহানী বলেছেন: আমি কিন্তু সাপোর্ট করি। যেমন বলি, এতে মেয়েরা কনফিডেন্স ফিল করবে। আমার ছেলে কিন্তু জুডো/কারাত/টায়কোন্দ সব শিখে হাহাহাহাহা। মেয়েকে ও এ পথে হাটাবো নিশ্চিত। তবে আমার মেয়ে না শিখেই যে মাস্তান .......
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০
নয়া পাঠক বলেছেন: মামা একদম হাঁচা কতা কইচেন।