|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 একজন নারী হয়ে ফরিদপুরের সাহেদা বেগম যা করেছেন তা সত্যিই পুরো বাংলাদেশের জন্য একটা গৌরবের বিষয় ।
 একজন নারী হয়ে ফরিদপুরের সাহেদা বেগম যা করেছেন তা সত্যিই পুরো বাংলাদেশের জন্য একটা গৌরবের বিষয় ।
মনে প্রাণে দোআ করি আল্লাহু যেন দেশের প্রতিটা ঘরে ঘরে এরকম করে একজন নারী দেন যারা বিশ্বের দরবারে দেশের মুখ 
উজ্জল রাখবে । ফরিদপুরের সাহেদা বেগম একজন নারী এবং গৃহিনী হয়ে তিনি কৃষি ক্ষেত্রে যে সাফল্য আনছেন সেটা সম্পূণ্য
 দেশের মানুষের জন্য দৃষ্টনীয় এবং প্রশংসনীয় যোগ্য কাজ ।পিয়াজ এবং পিয়াজ বীজ এই জেলায় বেশি পরিমাণে আবাদ হয়ে
থাকে। ফলে পিয়াজ আবাদের রাজধানী হিসাবে ধরা হয় ফরিদপুরকে।আর দীর্ঘদিন ধরেই এই জেলার চাষিরা পিয়াজ বীজের
আবাদ করে আসছেন।আর সেই সুবাধে এবার সকলকে পেছনে ফেলে তাক লাগালেন কিষানী সাহেদা বেগম। ফরিদপুরের
 অম্বিকাপুরের কিষানী সাহেদা বেগমকে এই কাজে সহযোগিতা করেছেন তার ব্যাংকার স্বামী আর তার সহযোগিতায় গৃহিণী
 থেকে সাহেদা বেগম এখন সারা দেশে সেরা কিষানী হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন। পিয়াজ বীজ উৎপাদনকারী হিসাবে
 দেশের যে কজন চাষি রয়েছেন তার মধ্যে সাহেদা বেগম রয়েছেন সেরা । 
১৫ বছর আগে তিনি স্বামী সহায়তায় কৃষিতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন । তারপর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কৃষিতে নানা প্রশিক্ষণ নিলেও বর্তমানে পিয়াজ বীজ উৎপাদনের দিকেই তিনি বেশি আগ্রহি। বাড়ির সব কাজ সামাল দিয়ে তিনি চাষিদের সঙ্গে নানা কাজে সহায়তা করেন।তিনি নিজেই পিয়াজ বীজের বাছাই থেকে শুরু করে ধোয়া ও শুকানো, ড্রামে ভর্তি এবং প্রসেজিং, প্যাকেটজাত সহ সকল কাজ করেন।আর তার সঙ্গে এসব কাজে সহযোগিতা করেন প্রায় অর্ধশতাধিক নারী,পুরুষ শ্রমিক।তাছাড়াও  সাহেদা বেগমের
বাড়িতে থেকে খেয়ে সারা বছর কাজ করেন উত্তরবঙ্গের প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ দিনমজুর। 
 
৫ বছর আগে সাহেদা বেগম ‘খান বীজ ভান্ডার’ নামে লাইসেন্স নিয়ে প্যাকেটজাত বীজ বিক্রি করছেন। দেশের সেরা বীজ উৎপাদনকারী হিসাবে সাহেদা বেগমের সুনাম থাকায় সরকারের অনুমোদন পেয়েছে ‘খান বীজ ভান্ডার’। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বীজ কিনতে তাঁর বাড়িতে ছুটে আসেন পিয়াজ চাষিরা।
পিয়াজ বীজ সংরক্ষণে সরকারের কাছে এ অঞ্চলে একটি হিমাগার স্থাপনের দাবি জানানোর পাশাপাশি সহজশর্তে ঋণের দাবি জানান দেশসেরা এ কিষানী। তিনি বলেন, দেশের বেশির ভাগ পিয়াজ বীজ আবাদ হয়ে থাকে ফরিদপুরে। ফলে এ পিয়াজ বীজ সংরক্ষণের জন্য একটি হিমাগার জরুরি। হিমাগার হলে পিয়াজ বীজ নষ্ট হবে না।
সূত্র: এখানে
 ১৬ টি
    	১৬ টি    	 +৫/-০
    	+৫/-০  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:৩৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:৩৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ওস্তাদ ।
২|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১:১৪
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১:১৪
মা.হাসান বলেছেন: মামু, বৃহত্তর ফরিদপুরের মাটিতে বিশেষ বরকত আছে।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৮:০০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৮:০০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৩|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  ভোর ৪:১৯
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  ভোর ৪:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
পিয়াজ বীজ উৎপাদনকারী দেশ সেরা এই কিষানীর প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী ।দেশকে পিয়াজ চাষে সাবলম্বী করার জন্য তাঁর এ সাফল্য  গুরুত্বপুর্ণ অবদান রাখতে পারে। আপনার দেয়া লিংকে গিয়ে নিন্মের কথাগুলি তুলে নিয়ে এলাম । নীচের কথাগুলি খুবই মুল্যবান,  তাঁর দাবী পুরণ হলে  তা পিয়াজ বীজ  রংরক্ষনে গুরুত্বপুর্ণ  সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ও দেশকে পিয়াজ উৎপাদনে সাবলস্বী করবে। পিয়াজ আআমদানীর জন্য  ভারতের খামখেয়ালীর উপর নির্ভর করতে হবেনা এবং দেশবাসীকেও চড়াদামে পিয়াজ কিনতে হবেনা ।
৫ বছর আগে  সাহেদা বেগম ‘খান বীজ ভান্ডার’ নামে লাইসেন্স নিয়ে প্যাকেটজাত বীজ বিক্রি করছেন। দেশের সেরা বীজ উৎপাদনকারী হিসাবে সাহেদা বেগমের সুনাম থাকায় সরকারের অনুমোদন পেয়েছে ‘খান বীজ ভান্ডার’। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বীজ কিনতে তাঁর বাড়িতে ছুটে আসেন পিয়াজ চাষিরা। 
পিয়াজ বীজ সংরক্ষণে সরকারের কাছে এ অঞ্চলে একটি হিমাগার স্থাপনের দাবি জানানোর পাশাপাশি সহজশর্তে ঋণের দাবি জানান দেশসেরা এ কিষানী। তিনি বলেন, দেশের বেশির ভাগ পিয়াজ বীজ আবাদ হয়ে থাকে ফরিদপুরে। ফলে এ পিয়াজ বীজ সংরক্ষণের জন্য একটি হিমাগার জরুরি। হিমাগার হলে পিয়াজ বীজ নষ্ট হবে না।
বোল্ড করা অংশের লেখাটুকু আপনার পোষ্টের সাথে সংযুক্ত করে দিলে ভাল হয়, তবে অনেকেই এই দেশ সেরা কিষানী  সাহেদা বেগমের দাবীর প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করতে পারবেন। এতে করে সরকার সদয় হলেও হতে পারে ।
শুভেচ্ছা রইল
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৮:০১
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৮:০১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ । আপনার কথা মত যোগ করে দিয়েছি ।
৪|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৯:২৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  সকাল ৯:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: খুব ভালো।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:০৯
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:০৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ গুরুভাই ।
৫|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  বিকাল ৫:২৬
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  বিকাল ৫:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
যোগ করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
৬|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৮:২০
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৮:২০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বেশ লাগলো ।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১১
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।
৭|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৮:৪৫
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৮:৪৫
(লাইলাবানু) বলেছেন: তিনি একজন নারী যোদ্ধা তার জন্য শুভকামনা থাকল। আপনাকে ধন্যবাদ ।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১২
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আপু ।
৮|  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৯:৪৭
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ৯:৪৭
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: পোস্ট টি নির্বাচিত হওয়া প্রয়োজন ছিল এমনকি স্টিকি হলে আরো ভালো হত ।অন্তত পুরো বিশ্বজুরে জানতো আমাদের বাংলাদেশের একজন নারী কৃষানির জীবন যুদ্ধ ও সে যুদ্ধে জয় লাভের কথা । ধন্যবাদ লেখককে।
  ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১২
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:১২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: 
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:৩১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২০  রাত ১১:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো