|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 ভ্স্মীভূত কোরআন এভাবেই মাটিতে পুঁতে রাখছেন স্থানীয়রা। ছবি: এএফপি[/sb
 ভ্স্মীভূত কোরআন এভাবেই মাটিতে পুঁতে রাখছেন স্থানীয়রা। ছবি: এএফপি[/sb
আজকাল কথায় কথায় ব্লগ সহ প্রায় সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে নানান ধরনের কমেন্টে দেখা যায়,এক পক্ষ আছেন
যারা বিভিন্ন সংঘাত বা ঝামেলার জন্য শুধু ইসলাম আর মুসলিমদের দোষ এবং দায়ী করেন । আমরা মনে হয়না তারা কখনো নিরবে
একাকি একবারের জন্যও ভেবে দেখেছেন যে এক হাতে কখনো তালি বাজেনা । মানুষ মাত্রই ভুলত্রুটি আর দোষ গুন এই তিন মিলেই
প্রতিটা মানুষ ।সাম্প্রতিক সময় দিল্লি সহ ভারতের অনেক রাজ্যের অবস্থাই বেশ ভয়াবহ ।
  
 
ভারতের মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকত্ব আইনবিরোধী বিক্ষোভে হামলার প্রেক্ষাপটে দুটি মসজিদে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে,আর সেখানে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে যে সকল কোরআনের অংশ বা পাতা সেগুলোকে বিভিন্ন জায়গায় মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে।
আশক নগর এলাকায় একটি মসজিদের দরজা ভেঙে ফেলেন স্থানিও লোকজন এবং ভেতরে ঢোকে যান। তারপর সেই মসজিদের মিনারে উঠে হিন্দুত্ববাদী পতাকা টানিয়ে দেয়। তারা মসজিদটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
  
 
তাছাড়াও আরেকটি মসজিদ তারা ভাংচুর এবং অগ্নিপাত ঘটান। একই সাথে অনেক মুসলমানদের দোকানে আগুন দিয়ে ভস্মীভূত করে দেয়া হয়।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক মুসলমান বলেন, তারা তিন ঘণ্টা ধরে মসজিদটিতে ধ্বং’স’যজ্ঞ চালায়। এরপর হিন্দুত্ববাদী স্লোগান দিতে দিতে চলে যায়।এক সংবাদ সূত্রে আরো জানা যায় মঙ্গলবার বিকালে হিন্দুত্ববাদী লোকজন মসজিদের ভেতরে যা ছিল সব পুড়িয়ে ফেলেছে। এরপর লুটপাট চালিয়েছে। মসজিদ লাগোয়া দোকানেও তারা আগুন দেয়। তারপর পাশে থাকা দুটি মুসলমানদের বাড়িতেও হামলা করা হয়।
নাগরিকত্ব আইনের বি’রুদ্ধে শান্তিপূর্ণ বি’ক্ষো’ভকারীদের সরিয়ে দিতে ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপির নেতা কপিল মিশ্র একদল হিন্দুকে উসকে দিলে এই সহিংসতার সৃষ্টি হয় বলে জানা যায়।
এভাবে হতে থাকলে একটা সময় দেখা যাবে পৃথিবীতে সকল ধর্মের মানুষদেরই বেঁচে থাকা দায় হয়ে যাবে । পৃথিবীতে কিছু কিছু 
মানুষ আছেন যারা নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করার এক ধর্মের  মানুষকে অন্য আরেক ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে উসকিয়ে দেয়।
 তারপর মরে সাধারন মানুষ আর স্বার্থবাদীরা নিজেরা নিজেদের আখের গোছা গুছিয়ে নেন।তাই আমাদের সকল মানুষদের ধর্ম
নির্বিশেষ একটাবদ্ধ্য এবং সচেতন হতে হবে,যাতে আমরা অন্যের আখের গোছা যোগানের পাত্র না হই । এখনই সময় সাধু সাবাধান।
সময় এসেছে ঘরে ঘরে মুসলিম,হিন্দু ঐক্যবদ্ধ সংঘঠন গড়ে তুলতে হবে । সকলকে মিলে এই ধরনের সংঘাতকে মোকাবেলা
করতে হবে।আমাদের মনে রাখতে হবে যার যার ধর্ম তার তার কাছে । আমাদের বড় পরিচয় আমরা মানুষ কোনো পশু নই।
 ১৩ টি
    	১৩ টি    	 +৩/-০
    	+৩/-০  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৩
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কিছু অপরাজনীতিবিধ আছে যারা নিজেদর লাভের জন্য দেশ বা রাষ্ট্রে এই ধরনের সংঘাত লাগান । আল্লাহু যেন তাদের বিচার করেন ।
২|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২৯
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২৯
শের শায়রী বলেছেন: ধর্ম কখনো সমস্যা না, কিন্তু ধর্মের নামে ব্যাবসায়ীরা বড় মারাত্মক।
  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৪
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমিও সেটাই বলছি ।
৩|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪০
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আপনি কি মনে করেন, "এনআরসি" প্রতিবাদে মুসলমানদের রাস্তায় নামা সঠিক হয়েছে?
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩২
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: যেখানে পশুদের ক্ষমতা বেশি সেখানে মুসলিমদের কিছু করার থাকেনা ।
৪|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ৮:১০
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ৮:১০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বিজেপির ভিতর যেমন মাথা গরম হিন্দু নেতা আছে তেমনি মুসলিমদের আছে। এখন মরছে নিরহ।
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৩
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সব হল ক্ষমতার জোর ।
৫|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ৯:৪৩
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: "দেখিলাম, আল্লাহর মসজিদ আল্লাহ আসিয়া রক্ষা করিলেন না, মা-কালীর মন্দির কালী আসিয়া আগলাইলেন না! মন্দিরের চূড়া ভাঙিল, মসজিদের গম্বুজ টুটিল!
আল্লাহর এবং কালীর কোনো সাড়াশব্দ পাওয়া গেল না। আকাশ হইতে বজ্রাঘাত হইল না মুসলমানদের শিরে, ‘আবাবিলের’ প্রস্তর-বৃষ্টি হইল না হিন্দুদের মাথার উপর।
এই গোলমালের মধ্যে কতকগুলি হিন্দু ছেলে আসিয়া গোঁফ-দাড়ি-কামানো দাঙ্গায় হত খায়রু মিয়াঁকে হিন্দু মনে করিয়া ‘বলো হরি হরিবোল’ বলিয়া শ্মশানে পুড়াইতে লইয়া গেল, এবং কতকগুলি মুসলমান ছেলে গুলি খাইয়া হত দাড়িওয়ালা সদানন্দ বাবুকে মুসলমান ভাবিয়া ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ পড়িতে পড়িতে কবর দিতে লইয়া গেল।
মন্দির এবং মসজিদ চিড় খাইয়া উঠিল, মনে হইল যেন উহারা পরস্পরের দিকে চাহিয়া হাসিতেছে!"
‘মন্দির ও মসজিদ’
-কাজী নজরুল ইসলাম
৬|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ১০:৩৩
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ১০:৩৩
একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: নিরহ মানুষদের মরন ছাড়া কোনো গতি নেই ।
৭|  ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ১০:৫৩
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  রাত ১০:৫৩
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: ভারতের অভ্যন্তরীন বিষয়। আমরা বড়জোর আল্লাহর কাছে এই অবস্থার উত্তরণের জন্য দোআ করতে পারি।
৮|  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:০০
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:০০
রাজীব নুর বলেছেন: এই আধুনিক যুগে এসেও মানুষ এরকম কিভাবে করতে পারে!!!
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩০
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:৩০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ওরা মানুষ নয় । মানুষ রূপি পশু ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২৬
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০  সন্ধ্যা  ৬:২৬
নুরহোসেন নুর বলেছেন: সমস্যা ধর্ম নয়,
সমস্যা হলো রাজনৈতিক কুমন্ত্রনা।