নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এখনো সময় আছে দেশে কারফিউ জারি করুন

১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪০


প্রতিদিন পার হচ্ছে আর তার সাথে সাথে ভয়ংকর হয়ে উঠছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও
পিছিয়ে নেই।ইতিমধ্যে আমাদের দেশেও শুরু করে দিছে প্রাণঘাটি করোনা তার ভয়াল থাবা বসানো। প্রতিদিন শেষে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যের সংখ্যা।গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩০৬ জন। আর এই নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো প্রায় ২১৪৪ জন। এছাড়া বাংলাদেশে গেল ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাস প্রাণ কেড়ে নিয়েছে ৯ জনের। দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৪ জন। জানিনা হয়ত এই পোস্ট লিখতে লিখতে আর প্রকাশ করতে করতে আরো কত জনের মৃত্যু হয়েছে কি না। তাই বলছিলাম সরকারের যদি
একটু ভালোভাবে করা হুশিয়ারি করে দেশের সকল স্তরের বাড়িওআলাদের ভাড়াটিয়াদের কাছে থেকে ভাড়া নেয়া নিষিদ্ধ,বিদুৎ বিল,ওয়াসা বিল,গ্যাস বিল নিষিদ্ধ করেন এবং যে সকল সাধারন মানুষ ভিবিন্ন অফিস ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মজীবি আছে,সেই সকল প্রতিষ্ঠান গুলো যেন তাদের সাধারন শ্রমিকদের বাধ্যতামূলক বেতন দিয়ে দেয়। আর সব শেষে সন্ধা ৬টা সব বন্ধ বা সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পযন্ত
খোলা,এসব সিষ্টেম বাদ দিয়ে এখনো সময় আছে দেশে কারফিউ জারি করুন। তাতে দেশে করোনার ঝুকি অনেক হারে কম্বে,না হলে
কি যে হবে বা ঝুকি এড়ানো অসম্ভব হয়ে পরবে । বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সংক্রমণের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছতে এক-দেড় মাস সময় লাগে। কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হলে বাংলাদেশে ভাইরাসটির সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি মে মাসের মাঝামাঝি নাগাদ অব্যাহত থাকতে পারে । আইইডিসিআরের শীর্ষ পর্যায়ের এক কর্মকর্তা গনমাধ্যমকে জানান,যে সংক্রমণ সর্বোচ্চ পর্যায়ে কবে পৌঁছবে তা নির্ভর করবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত ঘরে অবস্থান করার যে কর্মসূচি রয়েছে সেটার ওপর। আমরা যদি এটি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে পারি, তাহলে কমিউনিটিতে সীমিত সংক্রমণ থাকবে এবং এপ্রিলের শেষ নাগাদ আমরা কম ইনফেকশন পাব। কিন্তু আমরা যদি অনুসরণ করতে না পারি, তাহলে ভারতের মতো মে মাসের প্রথম সপ্তাহের দিকে আমাদেরও হয়তো একটা পিক হয়ে যাবে। এখন দৈনিক ৩০০ নিশ্চিত কেস পাওয়া যাচ্ছে, তখন হয়তো তিন হাজার কেস পাওয়া যাবে। এটা সম্পূর্ণই নির্ভর করছে ঘরে থাকা কর্মসূচি কতটা সফলভাবে কার্যকর করা যাবে তার ওপর। ইনকিউবেশন পিরিয়ড তো ২ থেকে ১৪ দিন, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গড়ে সাতদিনের মতো।তাই আমাদের এখনো সময় আছে যদি আমরা সবাই মিলে সচেতন থাকি বা হই। এখন আমরা ঘর থেকে যত কম বের হব বিষয়টা ততই আমাদের সবার জন্য মঙ্গলজনক হবে।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার যে কি করতে চাচ্ছে এখনও পরিস্কার না।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আর পরিস্কা হতে যত দেরি হবে পরিস্থিতি ততই খারাপের দিকে যাবে ।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি চাইলে আমি আপনার পরিবারের এলাকায় কারফিউ জারি করতে পারি। মিলিটারী, বিজিবি ও ভলনটিয়ার ছাত্রদের হাতে খাবারের দায়িত্ব দিয়ে ১ মাসের কারফিউ দেয়ার দরকার; শুধু ইমারজেন্সী সার্ভিস ও কৃষিকাজ চলতে পারে।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমি চাই সারা বাংলাদেশে কারফিউ দিয়ে দেন ।

৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৯

অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের হাতে এখন আর কিছু নেই । আপনি যে তিনশ জনের তথ্য দিলেন সেটা এসেছে মাত্র হাজার দুয়েক টেস্টের মাধ্যমে । অন্যান্য দেশ যেখানে প্রতি লাখে টেস্ট করিয়েছে দশ হাজারের উপরে আমাদের দেশে সেটা একশর কিছু বেশি । এই তিনশ জনের খবর দিয়ে আসলে আসল পরিস্থিতি কোন ভাবেই প্রকাশ পায় না ।

কত মানুষের ভেতরে যে এই এই ভাইরাস ছড়িয়েছে সেটার কোন হিসাব নেই । এখন আর আমাদের কিছু করার নেই । কিছু না ।

কেবল মাত্র আমাদের শরীরের ইমিউন সিস্টেম আমাদের ভরশা। আর কোন পথ নেই । যার ইমিউন সিস্টেম শক্ত, সে বাঁচবে নয়তো মরবে ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: তানভীর ভাই মরার আগে আরেকবার বাচার চেষ্টা এই আর কি । যদি প্রথম থেকে আমাদের দেশের সরকার সবদিকে ঠিকমত
নজর রাখতো তাহলে পরিস্থিতি এত খারাপ হত না । বিশেষ করে বিদেশ থেকে প্রথম যখন মানুষ আসা শুরু করেছিল,তখন
যদি বিদেশ ফিরত মানুষগুলোকে এয়ারপোট থেকে সেনাবাহিনীদের দিয়ে সরাসরি কোয়ারেন্টে পাথানো হত, তাহলে হয়ত
আজ আমাদের এত বড় হুমিকির মুখে দাঁড়িয়ে থাকা লাগত না ।

৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসলে, সরকারের উপর কারফিউ দেয়ার সময় হয়ে গেছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মানুষের ছোট ছোট কিছু ভুলের জন্য অনেক মানুষকে জীবন দিতে হয় ।

৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের গরম আবহাওয়ার কারণে নিমোনিয়া কম হবে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কিন্তু সাধারন কাটচুপি হিসেবেও প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা ও মিত্যুর সংখ্যা বাড়ছে ।

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

চাঁদগাজী আপনার যদি ক্ষমতা থেকেই থাকে তা হলে অন্তত
ঢাকা শহরে কারফিউ দিয়ে দেন। ঢাকাতেই বেশী আক্রান্ত হচ্ছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমার মনে হয় মামা শুধু ঢাকাতেই কয়েক হাজার লোকের প্রাণ হারাবে এই ভাইরাসের কারনে । বাকিটা মাবুদ জানেন ।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪২

বিডি ট্রাভেলার গাইড বলেছেন: করোনা নিয়ে এখনও আমাদের দেশের অনেকে ভয় পাচ্ছেনা। কবে যে তাদের একটু বুঝ আসবে।

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৫

ঊণকৌটী বলেছেন: কারফিউ অবশ্যয় দেওয়া উচিত। কিন্তু তার আগে সরকারের উচিত কঠোরতম রাষ্ট্রীয় অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত সহ পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। পাশাপাশী কঠিন নিয়ত্রনে সুশ্ট্য ভাবে প্রতিটি নাগরিকের কাছে রেশন বণ্টন করা উচিত। পাশাপাশী কেরল মডেল অনুযায়ী গভর্নমেন্টর প্রতিটি বাহু কে কাজে লাগিয়ে দেওয়া উচিত। অর্গানাইজড সামরিক আধা সামরিক ncc cader সিভিল ডিফেন্স সবাইকে একটি নির্দিষ্ট নীতিমালায় অন্তভুর্ত্য করে ফিল্ড য়ে নামিয়ে দেওয়া।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৫৬

ঊণকৌটী বলেছেন: হতাশা বোধ করি,যখন দেখি আমরা সাধারণ জনতা নিজের ভালোমন্দ বোধটকু বুজ্তে পারিনা। পরিবারের কথা বাবা,মা, ছোট ছোট সন্তানের মনে থাকেনা। মানুষ হিসেবে নিজেকে ছোট মনে হয়। পশুদের থেকে অধম এই মনুষ্যকুল ।

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:১৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: কোথায় পুলিশ কোথায় সেনা বাহিনী । কোথায় সরকার।

১১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২১

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: আমাদের লকডাউন কারফিউ দিয়ে লাভ নেই ভাইয়া । একদম যাকে অপ্রয়োজনে রাস্তায় পাওয়া যাবে সোজা ধরে জেলে নিয়ে যেতে হবে । জতদিন করোনা যাবেনা ততদিন শ্বশুরবাড়ির আদর যত্ন পেলে তবেই মানুষ হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.