![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আরিফ জয়াকে বিয়ে করলো । আর ওদের বিয়ের সূত্রটি আরিফের মা । মায়ের মন ছেলের চলাফেরা দেখেই তার বুঝতে বাকি নেই ছেলে বড় হয়েছে । আরিফের বয়স যখন পোনের দিন তখন তার
বাবা হঠাৎ মারা যান । এর পর থেকে আরিফের মাই আরিফকে কুলেপিঠে করে মানুষ করেন । বহু আদরের সাতরাজার ধন হল আরিফ । জীবন একটা ভাটা জোয়ারের মত । কখন জীবনে বহু জোয়ার ভাটার অতিক্রম করেই পরে জীবনের একটি লক্ষে পৌঁছে । আরিফের মা সেও ওরকম বহু জোয়ার ভাটা পাড়ি দিয়ে আজ ছেলে মানুষ করে তুলেছেন । আরিফ যখন ছোট ওর বাবা মারা যান তখন আরিফের মায়েরি বা কি বয়স ছিল তখন তার জন্য বহু বিয়ের ঘর এসেছিল । কিন্তু তার একটি কথাই ছিল আর তা হল মেয়ে মানুষের জীবনে বিয়ে একবারই । আর সে বিয়ে আমার হয়েগেছে, হয়ত আমার দূরভাগ্য তাই স্বামীর সুখ আমার কপালে রইল না । তাই হয়ত আমার স্বামী মারা গেছেন কিন্ত আমার ছেলেতো আছে, বাকি যত জীবন ওকে আকড়ে ধরে বাঁচবো । আমার এখন একটাই কাজ আর তা হল আরিফকে মানুষ করে তোলা । আর সেই যে ছেলেকে একজন মানুষের মত মানুষ করে গড়ে তোলার লক্ষে একজন কারিগরের দায়ত্ব নিছেন আরিফের মা আজ এর সমাপ্তির সময় এসেছে । আর ছেলেকে মানুষ করতে গিয়ে একজন মাকে অনেক কষ্ট ও যা যা পরিশ্রম করতে হয় আরিফের মা সাধ্য মত তাই করেছেন । আরিফকে মা কখন মাটিতে রাখেন নাই পিপড়ায় খাবে বলে কখন মাথায় রাখেন নাই উকুনে ধরবে বলে । ছোট থেকে বড় করে তোলা । পড়া লেখা শেখানো মানুষের মত মানুষ করে গড়ে তোলা । সব কিছুই মা করেছেন বাকি ছিল ছেলেকে বিয়ে দেওয়া আজ তাও সম্পূর্ণ্য করলেন মা । অনেক পরিশ্রম করেছেন মা এখন মায়ের আরাম আয়েশের সময় হয়েছে তিনি এখন সংসার ও আরিফের ভার অন্য কাউকে দিতে চান । তাই মা আরিফকে বিয়ে করিয়ে পুত্র বধূ জয়াকে ঘরে তুললেন । বিয়ের প্রথম দিনি জয়াকে তাদের মা ছেলের জীবন থেকে পাড় হয়ে যাওয়া দিনগুলির সকল কথা বলেন । মা জয়ার আঁচলে এ সংসারে চাবি বেঁধে দিয়ে তাকে তার সংসার বুঝিয়ে দিয়ে বললেন । এখন থেকে এটা তোমার স্বামীর সংসার আর বিয়ের পর থেকে মৃত্যু পযন্ত স্বামীর সংসার স্বামীর বাড়ি ঘর হল মেয়েদের আপন ঠিকানা আসল বাড়িঘর । এতদিন এ চাবির ভার আমি বয়েছি এখন এর দায়ত্ব তোমার ।বাসর ঘর শেষ করে বিয়ের পরদিন সকালে জয়া
শশুরবাড়ি প্রথম নাষ্টা তৈরি করলেন। আরিফকে ঘুম থেকে ডেকে উঠিয়ে ওয়াস রুমে পাঠিয়ে গেলেন শাশুরির ঘরে,শাশুরিকে বেশ কয়েকবার ডাকার পরে শাশুরির কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে জয়া আরিফকে ডাক দিলেন আরিফ এসে মায়ের এরকম অবস্থা দেখে
ডাক্তারকে ফোন দিলেন । ডাক্তার এসে মায়ের অবস্থা দেখে আরিফকে জানালেন মা আর বেঁচে না.............ই !
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভাই গল্প থেকে জীবন নয়,জীবন থেকেই গল্পের শুরু হয়।
২| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৬
নৃ মাসুদ রানা বলেছেন: মা আর বেঁচে নেই...
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বেঁচে থাকেনা হয়ত বা বেঁচে থাকে ।তবে আমার গল্পে মা বেঁচে নেই।
৩| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব মায়েরা এমন করে । বউমা সব বুঝে নিয়ে কবরে পাঠায় না হয় আশ্রয় কেন্দ্রে।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া মুল্যবান কথা বলার জন্য।
৪| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটা কি আপনার ১ম গল্প?
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: জী ওস্তাদ।
৫| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: দুর্বল গল্প।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৬| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মনে শান্তি নিয়ে মা মারা গেলেন।
১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৩২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হুম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: এইটা কি করলেন! এরকম যে হতে পারে না, তা নয়। তবুও এত প্যাথেটিক না হলেও হতো...