নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এক সুবোধ বালক /অবুঝ শিশুর মতো /মোর চলন বলন/খাই-দাই ফুর্তি করি / সাধ্যমত লিখি-পড়ি /আর কিছু নেই কথন।

আমানউল্লাহ রাইহান

তোমাকেই জ্বালাতে হবে আশার রবি, সোনালি প্রভাতের রাঙ্গা ছবি, তোমাকেই আঁকতে হবে......

আমানউল্লাহ রাইহান › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০১৮ সালে তিন ফিলিস্তিনে \'খুনের\' ফিরিস্তি

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৩


#ফিলিস্তিন

২০১৮ সালে ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর হাতে খুন হয়েছেন ৩১২ জন।
তার মধ্যে শিশু ৫৭ জন
নারী ১৩৩ জন
বন্দি হয়েছেন ৬৫০০ জন
তার মধ্যে শিশু ১০৮০ জন
মহিলা ১৩৩ জন
সাংবাদিক ১৭ জন
গাজায় বিমানহামলা করেছে ৮৬৫ বার
পশ্চিম তীরে 459 টি বাড়ি গুড়িয়ে দিয়েছে বা জব্দ করেছে।
মোট আহত হয়েছেন 29 হাজারের অধিক।

#কাশ্মীর

২০১৮ সালে কাশ্মীরে দখলদার ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে খুন হয়েছেন ৩৭৫ জন। 21 জন সেনা হেফাজতে খুন হয়েছেন
নিহতদের মধ্যে শিশু ৩৫ জন
মহিলা ১০ জন
গ্রেফতার ও বন্দি ৫০০ এর অধিক।
নারী নির্যাতনের শিকার 75 জন
পেলেট গান হামলায় অন্ধ হবার পথে ১৩০২ জন
বাড়ি ধ্বংস করেছে ৬০৫ টি
বিধবা হয়েছেন 78 জন
এতিম হয়েছে 34 শিশু
সর্বমোট হামলা ও অভিযান চালানো হয়েছে ২৯৩৯ বার।

নিহতদের মধ্যে বড় বড় ডক্টর, প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার ও উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিরাও আছেন। যেমন, প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ রাফি ভাট, ডক্টর মান্নান বাশির ওয়ানি, ডক্টর সাবজার আহমদ সুফি, ডক্টর ইজ্জুদ্দীন খান, ডক্টর আবদুল আহাদ গানাঈ প্রমুখ।
এছাড়া স্বাধীনতাকামী নেতাদের মধ্যে রয়েছেন মীর হাফিজুল্লাহ, তারিক আহমদ গানাঈ, ইউসুফ আহমদ, হাকিমুর রহমান সুলতানি প্রমুখ।
ইসরাইলের সাথে "কৌশল বিনিময় চুক্তির" পর ২০১৮ সালের শেষ দিকে বেছে বেছে নিরীহ যুবক ও উচ্চশিক্ষিত বিশিষ্ট ব্যক্তিদের খুন করা হয়েছে বেশি কাশ্মীরে। যা এখনও অব্যাহত আছে।

#বাংলাদেশ

২০১৮ সালে সড়ক দুর্ঘটনা বাদে ২৪৫০ জন খুন হয়েছেন। নিহতের মধ্যে
#আইনশৃঙ্খলা_বাহিনীর হাতে খুন হয়েছেন ৪৪৭ জন। ভারত ও ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে ছাড়িয়ে গেছে।
রহস্যজনকভাবে খুন হয়েছেন ৫৮৪ জন
গুপ্ত হত্যার শিকার হয়েছেন ৯১ জন
পারিবারিক সহিংসতার কারণে ৩২৩ জন
সামাজিক সহিংসতায় খুন হয়েছেন ৬২৫ জন।
অপহরণের পর হত্যা করা হয়েছে ৯৪ জন
রাজনৈতিক কারণে ৮০ জন
#বিএসএফের হাতে ৩৪ জন
চিকিৎসকের অবহেলায় মৃত্যু ৫৩ জন
যৌতুকের কারণে ৫৩ জন
ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৫৮ জন
নির্বাচনী সহিংসতায় খুন হয়েছেন ২২ জন
এসিড নিক্ষেপে নিহত হয়েছেন ৩ জন এবং একজন সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন।

অন্যদিকে ২০১৮ সালে পরিবহন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ২ হাজার ৯২৩ জন
আত্মহত্যা করেছেন ২৬১ জন।

গ্রেফতার ও বন্দি ১০ হাজারের কাছাকাছি।
গুম শতেকের উপর।

সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু তথ্য দেওয়া হয়েছে, বিস্তারিত হিসাব নিকাশ সবাই জানেন।

নতুন বছরে নতুন কাশ্মীরে আপনাকে স্বাগতম। ঘরের মেয়েদের নিরাপদে রাখুন। নিরাপদে থাকার চেষ্টা করুন। পরিবারকে হেফাজতে রাখুন।

সুত্র:-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2193345300976527&id=100009032344357

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.