নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখক হওয়ার ক্ষুদ্র ইচ্ছা মাঝে মাঝেই মনের ভিতর সুড়সুড়ি দেয়। তাই মাঝে মাঝে লিখতে চেষ্টা করি। তবে সামুতে লেখা বা মন্তব্য করায় বড়ই অনিয়মিত। তবে নিয়মিত হবার চেষ্টা করছি। পেশায় আমি একজন ছাত্র। দেশের কোন একটা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার মধ্যে আছি।

আপেক্ষিক মানুষ

খারাপ মানুষ দেখেছ? কই আমিতো দেখতে পাই না। সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিতে খারাপ বলে কিছু নেই, সবই আপেক্ষিক।

আপেক্ষিক মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ গল্পের নাম নেই।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২৫


ছাতা মাথায় হাঁটু সমান পানি ভেঙ্গে রাস্তা দিয়ে এগিয়ে চলছি। ছাতার কৃপায় মাথাটা রক্ষা পেলেও শরীরটা ভিজে ছুপছুপ করছে। গাড়ি থেকে নামার সময় প্যান্টে দুভাজ দিয়ে নেমেছিলাম। কিন্তু পানি যখন হাঁটু পর্যন্ত তখন প্যান্টে ভাজ করা আর না করার মধ্যে কোন পার্থক্য আছে বলে মনে হয় না। বৃষ্টির ভাবে মনে হচ্ছে পুরো আকাশটাই খোসে পরছে।

এত বৃষ্টি আর রাস্তায় পানির কারণে মানুষের মুখে বিরক্তির ছাপ। কিন্তু আমার কেন যেন বিরক্তি লাগছে না। এ বৃষ্টিতে যে ভিজতে মন চায়... এক কথায় যাকে বলে বৃষ্টি বিলাস! তারপর আবার আজ আমার সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হল।

একটু এগুতেই দেখলাম দু-তিনজন ছেলে রাস্তার পানিতে ফুটবল খেলছে। এদের একজনের গায়ে আবার মেসির জার্সি! ছোটবেলায় স্কুলের মাঠের কাঁদায় কত ফুটবল খেলেছি। সারা গায়ে কাঁদায় মাখামাখির পরে বল নিয়ে নদীতে গোসল করতে যাওয়া। বলে লাথি মেরে নদীর বুকে ঝাঁপিয়ে পরা। আরও কতকি!

মন কখন যে কি চায় বোঝা মুশকিল। এদের খেলা দেখে আমারও একটু ঝাপাঝাপি করতে ইচ্ছা করলেও বয়সেরও তো একটা ব্যাপার আছে। সব বয়সে সব হয় না।

কার কি মনে হচ্ছে জানি না তবে বৃষ্টির কারণে যান্ত্রিক শহরটা যেন প্রাণ ফিরে পেয়েছে। গাছের পাতায় লেগে থাকা ধুলো গুলো মুছে গেছে বৃষ্টির পানিতে। শহরটা কিছুটা হলেও সবুজ হয়ে উঠেছে।

কিছুদূর যেতেই দুপাশে কংক্রিটের অট্টালিকায় ঘেরা রাস্তা ছেড়ে লেকের পাশে চলে এসেছি। এখানে সবুজের পরিমাণ বেশি কেননা এই জায়গাটা ছোটখাটো একটা উদ্যান। এখানে রাস্তায় বেশি পানি নেই। বৃষ্টির তেজটাও অনেকটা কমে এসেছে। লক্ষ করলাম লেকের পারে একটা প্রাইভেট কার দাঁড়িয়ে। গাড়ির সামনের দরজা ধরে ভিতরে ঝুঁকে বাইরে দাঁড়িয়ে আছে একজন ষাটোর্ধ বয়সের বুড়ো।

বুড়ো বেশ পরিপাটি। গায়ে মার্জিত শার্ট-প্যান্ট। বুড়োকে দেখেই মনে হয় সে বড়ই রসিক মানুষ। মুখে মিটিমিটি হাসি। মাথায় ছাতা নেই, গায়ে কোন রেনকোটও নেই। সে ভিজছে! এটা শখের ভেজা। আর গাড়ির ভিতরে বসে আছে একজন মহিলা। মহিলাকে মহিলা বলার চেয়ে বরং বুড়ি বলাই শ্রেয়। কারণ মনে হচ্ছে সে ওই বুড়োটার বউ। আর বুড়োর বউতো বুড়িই হয়!

বুড়োর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বৃষ্টিতে ভেজার কারণ খুঁজে পাচ্ছি না। বেশ ইন্টারেস্টিং! ব্যাপারটাতো একটু দেখতেই হয়।

আমি সুড়সুড়িয়ে হেটে পাশের বেঞ্চিতে গিয়ে বসলাম ছাতা মাথায়। এখান থেকে তাদের কথা বেশ ভালো কানে আসে। তাদের কথোপকথন শুনে বুঝতে পারলাম যে বুড়ো সদ্য চাকরি থেকে অবসর নিয়েছে। বাসায় ছেলে মেয়েরা ব্যস্ততার কারণে তাদের সাথে কথা বলার সময়টুকু পায় না। এতে একঘেয়েমি আর জীবনে বিরক্তি আসাই স্বাভাবিক।

বাসায় কর্মহীন ভাবে বসে থাকতে ভালো লাগে না তাই বউয়ের সাথে লেকে বেড়াতে এসেছে। কিন্তু হঠাৎ বৃষ্টি তাদের অবকাশে পানি ঢেলে দিয়েছে। কিন্তু বুড়ো দাঁড়িয়ে ভিজছে কেন?

বুড়ির কথা শুনতে পেলাম, পুরনো চশমা পরেছও যে? বাদল এখনো তোমার চশমা পালটে দেয়নি?

-ধুর বাদ দাও তো বাদলের কথা। তার কি আর সময় আছে? শুধু ব্যবসা আর শশুর বাড়ি এই করেইতো তার জীবন চলে। আর রাত্রি তো সপ্তাহে দু-একবার ফোন কলেই দায়িত্ব শেষ। এখানে ওদের নিয়ে ভাবতে আসিনি বুঝলে নাসিমা।

বুঝতে পারলাম বুড়ো নিজে গাড়ি চালিয়ে এখানে আসেনি। এনেছে ড্রাইভার। আর বুড়ো ড্রাইভারকে গাড়ি জোরে চালানোর হুকুম করেছে। বুড়ি নাকি ভয় পেয়ে অস্থির এত জোরে গাড়ি চালানোর জন্য। ভয়তো পাবারই কথা।

বুড়োর হুকুমে ড্রাইভার স্থান ত্যাগ করেছে। ফোন পেলেই আবার আসবে।

হঠাৎ বুড়োর আহ্লাদ শুনতে পেলাম,
-এসোনা বৃষ্টিতে ভিজি।
-তুমি-তো ভিজছই
-দুজনে একসাথে ভিজবো।

বুড়োর কথা শুনছি আর মিটিমিটি হাসছি। বুড়ির আওয়াজ কিছুটা ক্ষীণ,
-বুড়ো বয়সে ভীমরতিতে ধরেছে নাকি তোমায়?
-কেন বুড়ো বয়সে কি মনে প্রেমের অনুভূতি আসতে নেই গো? ভালবাসি তোমায়!

বুড়োর কথা শুনে আমার হোহো করে উচ্চস্বরে হাসতে ইচ্ছে করছে কিন্তু তাদের আহ্লাদ নষ্ট করার ইচ্ছা নেই আমার।

বুড়ির মুখভঙ্গিতে পূর্ণ ভেজার ইচ্ছা। তবুও সে বলছে, ঠাণ্ডা লেগে আমার জ্বর এসে যাবে। আমি পারব না। তুমি একাই ভিজো।

বুড়োর মুখে হাসি, সেকি আমি একাই ভিজবো? জ্বর আসে আসুক। গাড়িতে একটা রেইন কোট আছে, তুমি ওটা পরে চলে এসো।

আমি অবাক হয়ে লক্ষ করলাম যে বুড়ি রেনকোট পরে বাইরে চলে এলো!

বুড়ো-বুড়ির কাণ্ড দেখে আমি ফিক করে হেসে দিলাম। যদিও আমার হাসি তাদের আহ্লাদকে স্পর্শ করেনি।





বি.দ্র: এই গল্পটা আগে একবার পোস্ট করেছিলাম, তখন অনেক ভুল-ভ্রান্তি ছিল। এবার অনেকখানি পরিমার্জনা করে পোস্ট করলাম।
ছবি সূত্র: গুগোল।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৪১

চাঁদগাজী বলেছেন:


গল্পে, কোন শহরের কথা বলছেন? আমার এলাকা টেলাকা নয়তো?

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: আসলে ঢাকার রাস্তায় এত জলাবদ্ধতা থাকে যে বৃষ্টি হলেই হলেই হাটু ডুবে যায়।

একদিন কলেজ থেকে হাটু সমান পানি ভেঙে আসার সময় এই গল্পের প্লট মাথায় আসে। পরে রাতের বেলা গল্পটা লিখে ফেলি। লেক হিসাবে ধানমণ্ডি লেক কল্পনা করেছিলাম।

আপনার শহর আমি জানি না, জানালে খুব খুশি হব।

২| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি তো অসাধারণ লিখেন। আপনার আরো লেখা উচিত।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪২

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই। আপনার মন্তব্যে আহ্লাদে আঠখানা হয়ে গেছি। অনুপ্রেরণায় আবার লিখতে চেষ্টা করব। আবারো ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:২৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: লিখতে থাকুন..... হয়ে যাবে :)

সময় পেলে আমার ব্লগে ঘুরে আসবেন :)

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আর্কিওপটেরিক্স ভাই আপনি আপনি আমার একজন প্রিয় ব্লগার। লক্ষ্য করে দেখবেন গতকালও আপনার ব্লগ বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছিলাম। আবারো যেতে চাই, যাবও তবে মিস্টি খাওয়াতে হবে কিন্তু :P :P :P

৪| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

মা.হাসান বলেছেন: শুদ্ধ প্রেম নষ্ট হয় না। সুন্দর লিখেছেন।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০৩

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

সহমত, শুদ্ধ প্রেম নষ্ট হয় না।

৫| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৫০

আখেনাটেন বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন। দুজন জীবন সায়াহ্ণের শেষের ধাপে পদার্পণ করা মানুষের কিছু সময়ের খুনসুটি নিয়ে চমৎকার লেখা।


তবে লেখায় বুড়ো-বুড়ি শব্দের পরিবর্তে অন্য কিছু লিখলে আমার মনে হয় ভালো হত।


এরকম আরো লেখা লিখুন ব্লগার আপেক্ষিক মানুষ।

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ৩:৫৯

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আখেনাটেন ভাই।

বুড়ো-বুড়ির মজার ছলে ব্যবহার করেছি।

অনুপ্রেরণা দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৬| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১:৪০

ওমেরা বলেছেন: বুড়ো- বুড়ীর গল্প বেশ ভালই লাগল ।

১২ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:০০

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: আমরা সবাই বুড়ো-বুড়ি হব একদিন। হতে পারে এটি আমাদেরই গল্প। ধন্যবাদ ওমেরা আপু।

৭| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১:৫১

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: বৃষ্টি আমার খুব প্রিয়,যার জন্য ব্লগে নামটাও দিয়েছি মেঘ প্রিয় বালক,আমি এতটাই বৃষ্টি ভিলাসী যে লাগাতার ১ সপ্তাহ বৃষ্টি হলেও বিরক্তিকর লাগেনা। আপনার বৃষ্টি ভিলাস গল্পের পিছনে দুঃখ ছিলো,আবার রসও ছিলো। খুবি দুঃখ লাগে যখন সন্তানরা তাদের বাবা মা কে বোঝা মনে করে। অথচ আল্লাহর নবী (সাঃ) বলেছেন মায়ের পদতলেই সন্তানের বেহেশত। ভালো লিখেছেন ভাই।

১২ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:০৩

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: মেঘ প্রিয় বালক ভাই আপনার লেখা আমি পড়ি, আপনার লেখাও আমার অনেক ভাল লাগে।

আপনার সাথে একটি ভাল লাগা মিলে গেল দেখে ভাল লাগছে :D আমারো বৃষ্টি খুব প্রিয়।

হ্যাঁ ভাই ওটাই আসলে বর্তমান জীবনের তিক্ত বাস্তবতা।

৮| ১২ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! গল্পের মত জীবন

১২ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫০

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: জীবন তো গল্পের মতই আবার গল্প জীবনের মত।

ধন্যবাদ জাহিদ অনিক ভাই।

৯| ১২ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে

১২ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

১০| ১২ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

নীল আকাশ বলেছেন: লেখা ভাল হয়েছে কিন্তু আপনাকে বানান নিয়ে সাবধান হতে হবে।
এই বৃষ্টিতে যে কারো ভিজতে মন চায়......হবে। কাঁদা, নদী, ব্যাপার ঠিক করে দিন। এই রকম আরও কিছু আছে।
খুব সাধারন কিছু বানান আপনি ভুুল করেছেন। পোস্ট দেয়ার আগে প্রিভিউতে ভালো করে দেখে নিবেন।
আপনার বৃষ্টির গল্প পড়ে আমারও এখন বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছে করছে।
চমৎকার লেখার গাঁথুনী।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!!

১২ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। আসলে বানান ভুল আমার ছোটবেলার দোষ। এ যেন পিছু ছাড়তে চায় না। আপনি ভুল গুলো ধরিয়ে দিয়েছেন বলে খুব খুশি হয়েছি। আবারও ধন্যবাদ।

এডিট করে যতটা সম্ভব ঠিক করেছি বানান গুলো, এরপর আর হাতে ধরিয়ে না দিলে ঠিক করতে পারব বলে মনে হয় না।

১১| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: কতদিন ধরে বৃষ্টি নেই। চারিদিকে প্রচন্ড রোদ।

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:১২

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: আবহাওয়ার খবরে বলেছে রাজিব ভাই কিছুদিনের মধ্যেই বৃষ্টি আসবে।

১২| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অসধারন গল্প।গল্পের মাঝে যে বিষয়টা আমার কাছে বিষয়টা পরিলক্ষিত হয়েছে তা হলো ভালোবাসা।এধরনের ভালোবাসা বজায় থাকুক আমৃত্যু।এটাই প্রত্যাশা।

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:১৪

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: ভালবাসার জন্যই তো আমাদের বেঁচে থাকা। ধন্যবাদ ভাই।

১৩| ১৩ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:০৪

রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: পড়লাম। শুদ্ধ অনুভূতি ভাল লাগলো। তবে বানান ভুল আছে বেশ ক'টা। একটু দেখে নেবেন কি? অনেক ভাল থাকবেন।

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:২০

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। আমার ভুল গুলো ধরিয়ে দিলে আমার খুব বেশি অনন্দ লাগে, ভুলের মাধ্যমেই তো শিখতে পারব। তবে বানান ভুল আমার ছোট বেলার দোষ। এটা কাটিয়ে উঠতেই পারছি না। যতটকু সম্ভব সতর্ক হয়েই লিখেছিলাম। তারপরেও আবার ঠিক করার চেষ্টা করব। বানান যেন ভুল না হয় তার জন্য কিছু পরামর্শ দিবেন কি আপু?

১৪| ১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

জুন বলেছেন: অসাধারণ এই ছোট গল্পটি অনেক বড় হাতেই মনকে স্পর্শ করে গেল আপেক্ষিক মানুষ। বুড়ো হলেই যে মন মরে যায় না এটা ভারী সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন গল্পের ভাজে ভাজে।
এই বিষয়টি নিয়ে আমার একটি গল্প আর কবিতা রয়েছে ব্লগে।
সুন্দর সাবলীল লেখা। লিখতে থাকুন সাথেই আছি।
+

১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: খুব খুব খুব বেশি ধন্যবাদ আপু, অনুপ্রেরণায় বুক ভরে যায়।

পবিত্র প্রেম কি কখনো মরে যায়? বয়স যাই হোক, প্রেম মরে না।

সাথে থাকবেন জেনে কি বলে যে ধন্যবাদ দিব জানি না। আর শুরু থেকেই আপনি আমার একজন প্রিয় ব্লগার আগেই বলেছি। আবারও ধন্যবাদ আপু।

১৫| ১৬ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর লেখা।

১৬ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০৪

আপেক্ষিক মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.