![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে তীব্র সমালোচিত এবং একই সাথে সর্বাধিক আলোচিত ব্যক্তিটির নাম সম্ভবত মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। একজন ব্যক্তি বিশাল সংখ্যক ভিন্ন ভিন্ন কোয়ার্টারের মানুষের কাছে একই সাথে পরম পুজনীয় আবার চরম ঘৃণার পাত্র হয়; জিনিসটা অবাক করার মতই। খানিক অস্বাভাবিক।তার সমালোচনাকারীরা কিন্তু একাধিক মহলে বিভক্ত। সকল ক্রিটিককে এক করে ফেলাটা টেকনিকালি ভুল।
১) জনাব জাফর ইকবালকে নিয়ে স্রেফ দুই খানা কথা বলার আছে। জাফর ইকবার নাস্তিক না আস্তিক; ইসলামফোব নাকি বিরাট আল্লামা শায়খুল হাদিস; সেইটা নিয়ে বিন্দুমাত্র মাথাব্যাথা নাই। নাস্তিক হলে কিছু যায় না, বিরাট আস্তিক, হযরত মাওলানা হলেও কিছু আসে না।
হ্যা, উগ্র মৌলবাদিদের আসে। এরা অনাদিকাল থেকেই জাফর ইকবালকে নাস্তিক, ইসলামের শত্রু বলে আসছে। সেইটা সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রভাব ফেলে না।
জাফর ইকবালের সমস্যা হল, তিনি একটা ফ্যসিস্ট রেজিমের বৈধতাদানকারী! এইটা এতোটাই গর্হিত অপরাধ, এর কাছে অন্যান্য অভিযোগ অনুযোগ তূচ্ছ। একজন বুদ্ধিজীবীর সবচেয়ে বড়ো নৈতিক অসততা হল বুদ্ধিবৃত্তিক সার্ভিস দিয়ে অন্যায়কে জায়েজ করা, জনমানুষের আশা আকাঙ্খার বিরুদ্ধে গিয়ে অত্যাচারীর পক্ষে অস্ত্র(কলম) ধরা।
এখন দয়া করে এই এক্সকিউজ দেখায়েন না, উনি ব্যক্তিগত জীবনে খুবই সৎ, একেবারে তার মোচের রঙের মতো সাদাসিধে, অমায়িক।
এইটা খুবই ফালতু যুক্তি। উইন্সটন চার্চিল ছিলো মদ্যপ, মেজাজি, রুক্ষ ব্যাবহার। নারী আসক্ত। কথিত আছে তার ৩/৪টা রক্ষিতা ছিলো। অপরদিকে হিটলার ছিলো একেবারে ক্লিন ব্যক্তি ইমেজের অধিকারি। তার বান্ধবীর প্রতি বিশ্বস্ত, সুইসাইডের আগে বিয়েও করে। শিল্পীমনা, আর্টিস্ট। তাই ব্যক্তিজীবনে কে কেমন; সেইটা দিয়ে বৃহত পরিসরে কর্মের বিচার করা যায় না।
সাপ্লিমেন্টারি হিসেবে এইখানে একটা একেবারে নিজস্ব মতামত দিতে চাচ্ছি(যদিও জিনিসটা নিয়ে তেমন আগ্রহ নাই, তবুও বলা):
জাফর ইকবালের নাস্তিকতার জন্য না, বরং প্রচ্ছন্ন ইসলাম বিদ্বেষের কারনেই হুজুরেরা তার উপর ক্ষেপা। কেননা, জাফর সাহেব কেনো; আরেক স্বনামধন্য ‘ডাকতার’, যিনি নোবেল পেয়ে আওয়ামিলিগ সভানেত্রী’র ব্যক্তিগত ঈর্ষায় পড়ে রোষানলের শিকার হয়ে যথেষ্ট হেনস্থা হয়েছেন; (নাম বলবো না। বললে, চাকরি থাকবে না :-|)।
তিনিও মনে মননে পুরোপুরি নাস্তিক। জিন্দেগীতেও মনেহয় আল্লাহ খোদার নাম নেননি(এখন ঘরের কোণে লুকিয়ে খতমে কুরআন দিয়ে এত্তেকাফ করেন কি না, তা তো বলতে পারবো না!)। কেবলমাত্র নামের বামপাশে মোহাম্মাদ থাকাই একমাত্র চিহ্ন যে তিনি মোহামেডান! তাকে তো জনাব জাফরের মতো কোনও প্রতিক্রিয়াশীল মহলের বিরোধীতায় পড়তে হয়নি।
মিস্টার জাফরের সাথে তার পার্থক্য হল, ইসলাম সম্বন্ধে ভালো/মন্দ কিছুই বলেন নি। জাফর সাহেবের প্রচ্ছন্ন ইসলাবিদ্বেষ ভিমরুলের চাকে ঢিল মারার মত অবস্থা বলা যায়। এই পার্থক্যটাই জাফর ইকবালকে একটা গোষ্ঠীর মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে।
যাই হোক, এইটা নিয়েও মাথাব্যাথা নাই। এই পথ তিনিই বেছে নিয়েছেন।
২) আরেকটা খেলো অভিযোগ হচ্ছে তিনি কেনো মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রাপ্তবয়স্ক হয়েও যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি,যেখানে তার বাবা যুদ্ধে শহিদ হন, তবুও তিনি অস্ত্র হাতে না তুলে কোদাল ঠুকে ট্রেঞ্চ খুঁড়েছেন, ইত্যাদি। এইটাও খুবই হালকা, প্রায় হাস্যকর একটা অভিযোগ। যুদ্ধে অংশ নেয়া(এবং কিভাবে অংশ নেয়া, সেইটাকি সরাসরি কমব্যাট না অন্য কিছু)- এইটা একটা চয়েস। যুদ্ধ করলেই কেবল আমি যুদ্ধের চেতনার দীক্ষা দিতে পারবো, এরকম প্রি-রিকুইজিট কিছু থাকা উচিত না। হ্যা, এইটা নিয়ে স্যাটায়ার হতে পারে, হালকা পিঞ্চ হতে পারে; কিন্তু এইটা ‘অভিযোগ’ হিসেবে গণ্য করলে মূল অভিযোগের অন্তঃসারশূণ্যতা প্রমাণ হয়।
৩) তাহলে প্রশ্ন হল, জাফর ইকবালের সমস্যাটা কী?
এইখানে, একটা মজার কথা মনে পড়ল। কোনও এক সেলিব্রিটির স্টাটাসে এই ব্যাপারে কথা বলায় তিনি একটা কবিতার লিঙ্ক ধরিয়ে দিলেন এবং কাঠাল পাতা খাওয়ার পরামর্শ দিলেন। কবিতাটা পুরোপুরি মনে নাই, শেষ লাইনটা ছিলো, তাহলে সমস্যাটা শুধুই জাফর ইকবালে। কবি’র নাম সম্ভবত মৃদুল আহমেদ বা মৃদুল মাহবুব, এরকম।
যা হোক, সমস্যা আছে বটে। সমস্যা না থাকলে একজন মানুষের পক্ষে এতো বিপুল সংখ্যক মানুষের কাছে বিরাগভাজন হওয়া সম্ভব হত না। যেমনটা বললাম, তিনি ফ্যাসিস্ট রেজিমের বৈধতাদানকারী। এইখানে অনেকে একটা জিনিস গুলিয়ে ফেলে।
একটু ঝেড়ে কাশি, এই কথাটা বলায়, সবচেয়ে বেশী যেই পালটা যুক্তি শুনতে হয়, তিনি আওয়ামিলিগ সমর্থক, কোনও সমস্যা?
না! কোনও সমস্যা তো নাই।
কিন্তু তিনি কি ‘শুধুই’ আওয়ামি সমর্থক? বা এই ‘কারনে’ মানুষ তাকে অপছন্দ করে? আওয়ামি সমর্থক হলেই বা দোষের হবে কেনো!
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এসেছে যেই দলটার হাত ধরে, যেই সংগঠনের অদ্ভুদ্যয়ের সাথে বঙ্গবন্ধুর নাম জড়িয়ে আছে; ৬ দফা, ৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান, মহান স্বাধীনতা; এসেছে যেই দলটার হাত ধরে, বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন সংগঠন, তার সমর্থক হওয়া তো মোটেও কোনও ‘অপরাধ’ না! এমনকি সরাসরি সেই দলের নেতা হলেও তো সমস্যা নাই!
তাহলে?
তাহলে, ব্যাপার হল, আওয়ামি সমর্থক হওয়া আর অন্যায়ের সমর্থনকারী; এক নহে!
একটা ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন সংগঠনের সমর্থক/কর্মী/নেতা হওয়া;
আর-
একটা অনৈতিক ফ্যাসিস্ট রেজিমের অত্যাচার অনাচার; উন্মত্ত লুটপাট, রিভার্ভ চুরি; ব্যাংক ডাকাতি, ১৬ কোটি জনগণের সম্পদ নিয়ে লুটতরাজ; এই অনাচার, অন্যায়ের বৈধতা দেয়া, জায়েজ ঘোষণা করা; লুটতরাজ জারি রাখতে প্রতিবাদ করলে প্রতিবাদীদের উপর নেমে আসা অত্যাচার-দমন পীড়ন, গুম-খুন-ক্রসফায়ারের খড়গ নেমে আসা; এবং এই জঙ্গলি উন্মত্ততাকে জায়েজ বলে সার্টিফিকেট দেয়া; এক জিনিস নয়!
এই সূক্ষ পার্থক্যটা ‘স্যারভক্তগণ’ ইচ্ছাকৃত ভাবে গুলিয়ে ফেলেন, অথবা বুঝেন না কিংবা বুঝতে চান না!
_____________________________
এইটাই হল জাফর ইকবালের অসুখ। ডায়াগনসিস করে পিন পয়েন্ট এই অসুখটাই পাওয়া যায় কেবল। এরপর কেউ, জাফর ইকবালে সমস্যা কী- জিজ্ঞেস করলেই এই নোটের লিঙ্কটা ধরিয়ে দিবো।
আসুন, এবারে জাফর ইকবালের একটা গান শুনি।
______________________________
সামহয়ারইন-এ ১০০ বছর পর লগইন করলাম। পাসওয়ার্ড পাল্টাতে হল কেনো বুঝলাম না। পাসওয়ার্ড টাসওয়ার্ড আবার ভুলে যাই। মনে থাকে না :-|
আগেরটা মুখস্ত হয়ে গেছিলো
২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩
অ্যামাটার বলেছেন: জাফর ইকবাল মানে হল, জাফর ইকবাল। মানে, জাফর ইকবাল। মানে, এই জাফর ইকবাল, মানে যার নাম জাফর ইকবাল। মানে হল, জাফর ইকবাল।
২| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী ধরনের বাল্পুস্ট এইটা?
২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৩
অ্যামাটার বলেছেন: কিন্তু বাল্পুস্ট মনে হল কেনো!
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৫
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
শুভ সকাল।
আপনি তো দারুন রসিক?
আপনার রসের হাঁড়ি নিয়ে রাত্রে আসবেন। আড্ডা দিব।
৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৯
বিজন রয় বলেছেন: আপনি কি বলতে চেয়েছেন তা বুঝেছি।
কিন্তু আপনি শেষ দেখতে পাবেন না কখনো।
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথম কারণ- ছবিতে নায়ক জাফর ইকবালের ছবি দেয়া।
দ্বিতীয় কারণ- নম্র-ভদ্র হওয়ার প্রশংসা করাকে হিটলারের সাথে মিলায়ে আজব যুক্তির খিচুড়ি পাকানো
তৃতীয় কারণ- জাফর ইকবালের প্রচ্ছন্ন ইসলামবিদ্বেষের হদীশ পাওয়া
এবং চতুর্থ কারণ- তাকে অনাচারের সার্টিফিকেট প্রদানকারী বলা। তুমিও সবার মতই আশা করো যে তিনি সবকিছু নিয়া কথা বলবেন, সবার বিরুদ্ধে ইস্যু ধরে ধরে যুদ্ধ করবেন। তার মূল কাজ করার জায়গা হইলো শিক্ষাখাত এবং মুক্তিযুদ্ধ। এই দুইটা নিয়ে তিনি কি উলটাপালটা কিছু করছেন?
২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
অ্যামাটার বলেছেন: দ্বিতীয় কারণটার কথা বলি, এইটা মুহাম্মদ জাফর ইকবালকে বলা না, বরং তার ভক্ত/সমর্থকদের। তারা প্রায়ক্ষেত্রেই প্রিয় ব্যক্তিত্বের কোনও গুণাবলি দিয়ে কাউকে গ্লোরিফাই করে। শত উদাহরণ দেয়া যাবে।
তৃতীয় কারণঃ এইটা বলতে চাইনি, অনেকেই প্রমাণ চাইবে। সেইটা দেয়া বেশ কঠিন। উনি সরাসরি এন্টি-ইসলামিক কিছু বলেন নি। বললেও সমস্যা নাই, (একটা বিশেষ শ্রেণীর সমস্যা থাকতে পারে)। তবে কিছু সাইন তিনি রেখে যান। কী বলা যায়, Apophasis শব্দটা ব্যাবহার করা যাতে পারে; Stating something without mentioning it. উনার গল্পের খল চরিত্রগুলো সবসময় প্রাকটিসিং মুসলিম হিসেবে দেখানো হয়। হ্যা, গল্পের খাতিরে বিচিত্র চরিত্র আসতেই পারে, কিন্তু একই প্যাটার্নের একই ধরনের খলনায়ক প্রতিবারে আসা, মোর ইনটেনসনাল, লেস কো-ইন্সিডেন্টাল। তবে হ্যা, তার এই অপছন্দ/উন্নাসিকতা ঠিক তীব্র না, একটা হালকা অপছন্দ মনোভব আছে।
চতুর্থ কারনঃ উনাকে সব বিষয়ে বলতে হবে, এমনটা প্রত্যাশা করিনি। উনার যা পছন্দ, তার ভালো দিকটা নিশ্চয়ই বলবেন, যা অপছন্দ, তার/তাদের মন্দ দিকটা বলবে। ব্যাপার হল, উনার যা পছন্দ, তার ভালো-মন্দ; সবকিছুরই এপ্রুভাল দেয়া!
আরেকটু খোলাখুলি বললে পিউর রাজনৈতিক বক্তব্য হয়ে যাবে, কিন্তু আপনার প্রশ্নের উত্তর দেবার জন্য বলি, ২০১৫ সালে রাজনৈতিক আন্দোলনে তিনি এক পক্ষের সমর্থক, ঠিক আছে। কিন্তু যারা আন্দোলন করছিলো এবং তার পছন্দের পক্ষ আন্দোলনকারীদের উপর দমন পীড়ন চালাচ্ছিলো; তখন তিনি আন্দোলনের যৌক্তিকতা, ন্যায্য কি অন্যায্য বিবেচনা না করে দায় চাপালের আন্দোলনকারীদের উপর! কলাম লিখলেন, গণতন্ত্র পচা!
তিনি মৌলবাদীদের শত্রু বানিয়েছিলেন আগেই ভিমরুলের কেক ঢিল মেরে, কিন্তু এবার মধ্যবিত্ত/উদারপন্থী অংশেরও সমর্থন হারালেন।
______________________________________
একজন জাফর ইকবালকে পছন্দ করার হাজারটা কারণ আছে। শুধুমাত্র তার সাহিত্য দিয়ে বিবেচনা অরলে তারে খন্ডিত কয়া হয়। ২০০৩/০৪ সালের দিকে বাংলাদেশে ম্যাথ অলিম্পিয়াড মুভমেন্ট শুরু হয়, যার ধারাবাহিকতায় আজকে ছেলেমেয়েরা ম্যাথ অলিমপিয়াড, ফিজিক্স অলিম্পিয়াড, ইত্যাদি ইভেন্টা যাচ্ছে, প্রাইজ টাইজ আনছে। এইটাও ইনিসিয়েট করেছেন, সেই জাফর ইকবালই(এবং সাথে মোহাম্মাদ কায়কোবাদ)।
আজকে যে স্কুলে মস্টারদের ব্যাঁতানো আইনত নিষিদ্ধ, এইটার পেছনেও অবদান আছে সেই জাফর ইকবালের! উনার চাপাচাপিতে সরকার আইন করতে বাধ্য হয়।
একজন জাফর ইকবাল সত্যিই একটা বিজ্ঞান মনস্ক প্রজন্মের স্বপ্ন দেখেন, এইটা দেশের সকল বুঝদার মানুষ বিশ্বাস করে।
আমরা শুধু তার একটা জিনিসেরই সমালোচনা করি, সেইটা হল শাসক মহলের প্রতিটা কাজে এপ্রুভাল দেয়া। বলা যায়, অন্ধ সমর্থকের রোল প্লে করছেন তিনি।
আর মৌলবাদের বিরুদ্ধে তার কণ্ঠ উচ্চকিত বলেই তারে সবসময় ভালো লাগতো।
যেইটা বলতে চাইছিলাম, সেইটা হল, এই কাজটা করতে গিয়ে তিনি ভিমরুলের চাকে ঢিল মেরে নিজেকেই ঝুকিতে ফেলে দিয়েছেন।
৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ছবিতে নায়ক জাফর ইকবাল কেন?????
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: আজব যুক্তির খিচুড়ি
৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: ইহা একটি বাল্পোস্ট । ল্যাখক একজন সাইমুম-সিরিজ বিশেষজ্ঞ ছুপা মনস্তত্ত্ববিশারদ ..।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
অ্যামাটার বলেছেন: ক্লাসলেস ছাগল কোথাকার।
৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২৮
সাইন বোর্ড বলেছেন: অাপনার বিশ্লেষণ সঠিক বলেই ধরে নেওয়া যায় ।
১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: পোস্টের চেয়ে হামা ভাইয়ের প্রতিমন্তব্য বেশি যুক্তিযুক্ত ! শিক্ষাবিদ হিসেবে উনার শিক্ষা বিষয়ক আন্দোলনগুলো প্রশংসার যোগ্য। সৃজনশীল বাদে । সমস্যা হইল ছাগু সম্প্রদায়কে তাগ করিয়া উনার দাগানো তোপগুলো কখনো কখনো ইসলামে গিয়া আঘাত করে !
২১ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
অ্যামাটার বলেছেন: জাফর সাহেব নিজেই নিজের ক্ষেত্র বিস্তৃত করেছেন। তিনি কেবল একাডেমিয়া আর চেতনা'র মধ্যে নিজেকে সীমানদ্ধ রাখেন নি। সরাসরি রাজনীতিতে এফেক্ট করে, এমন কাজে মাঠে নেমে পড়েছেন। তার বিরোধীমতকে সর্বোস্ব দিয়ে দমন করতে ইন্ধন যুগিয়েছেন, ঘৃণা ছড়িয়েছেন। সুতরাং তার সমালোচনা হবেই। তিনি আর কোনও সেইন্ট নন যে, সমালোচনার ঊর্ধ্বে।
১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনি কি মজা করার জন্য পোস্ট দিয়েছেন নায়ক জাফর ইকবালের ছবি দিয়ে?
জাফর ইকবাল সংগত কারনে জামাত শিবিরের চক্ষুশূল। আর জাফর ইকবাল নিজের পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থানের কারনে সাধারনের বিরক্তির পাত্র। আওয়ামী লীগ যেসব স্বৈরাচারী কর্মকান্ড করছে তার বিশভাগের একভাগও যদি বিএনপি করত তবে তার কলম দিয়ে সমালোচনার বন্যা বয়ে যেত। এই পক্ষপাতমূলক অবস্থান চরম বিরক্তিকর। কিন্তু আপনার পোস্টটিতে আপনি যা লিখেছেন তা সামহয়ারে গত কয়েকদিনে উনাকে নিয়ে আলোচনার সারাংশ। তার উপরে আবার নায়ক জাফরের গান দিয়েছেন। সেজন্যেই আমার একে অনেকটা ফান পোস্ট মনে হচ্ছে। যা হোক, মজা পেলাম।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
অ্যামাটার বলেছেন: তা আছে, আর উগ্র মৌলবাদীদেরও চক্ষুশুল।
এর বাইরে উদারপন্থী একটা অংশেরও অপছন্দের তিনি নিজেকেই নিজে বানিয়েছেন। ব্যাপার হল, এক একটা মহলের বিদ্বেষ/বিরোধীতা'র মাত্রা এক না।
মৌলবাদীদের জাফর ফোবিয়ার আর বাদবাকি অংশের জাফর সমালোচনা'র মাত্রা ভিন্ন। পরের গ্রুপটা তার কাজের নিন্দা করে, কিন্তু সেইটা কোনওমতেই জিঘাংসা নয়। ফ্যানাটিক গ্রুপটা বারেবারে তার কল্লা চায়।
১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: হাত কাটা রবিন আমার প্রথম জাফর ইকবাল পড়া। খুবই আনন্দময় ছিল সে পড়া। তারপর দীপু নম্বর টু তো অনবদ্য। বড়বেলায় এসে সায়েন্স ফিকশানগুলোও ভালো লেগেছে, কপোট্রনিক সুখ দুখ, টাইট্রন, একটি গ্রহের নাম, নিঃসঙ্গ গ্রহচারী, ত্রিনিত্রি রাশিমালা, পৃ আরো কত কি... ও পৃর শেষ পৃষ্ঠায় একটা ত্রিমাত্রিক ছবিও ছিল। এগুলো সবই রাত জেগে মাকে ফাকি দিয়ে পড়া..
কিন্তু, বর্তমানের জাফরইকবাল পড়া শ্রেফ বিরক্তিকর। ইনিয়ে বিনিয়ে কিভাবে কিভাবে যেন চেতনার দন্ড ঢুকিয়ে দেন।
১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
জাহিদ হাসান বলেছেন: পোস্ট পড়ে মাথা আউলাইয়া গেছে।
আগামী পোস্টে জাফর ইকবালের ভাই জসিমকেও নিয়েও কিছু বিরাট কাব্য লিখে ফেলবেন আশা করি।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: ছবি সুর তুলছে একতালে আপনার তবলা চলতেছে অন্য গানে
১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:১৯
কোলড বলেছেন: Are you trying to equate him with Julius Streicher? I know its an extreme comparison but..........
২১ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯
অ্যামাটার বলেছেন: Julius Streicher কে? চিনি না।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সবাই যদি মানুষ হত তাহলে কি যে ভালো হতে পারত। কিন্তু সবাই মানুষ নয়। কেউ কেউ অমানুষ। আফসোস।
১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৪
নতুন বিচারক বলেছেন: কি বিষয় কার বিষয় লেখা এ পোস্ট
১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০২
রাফা বলেছেন: পোষ্ট নিয়ে বলতে গেলে বলতে হয় নেগেটিভ সেন্সেই উপস্থাপিত হয়েছেন জাফর ইকবাল স্যার ।কাজেই এটা নিয়ে কোন মন্তব্য নিশ্প্রয়োজন বলেই মনে করছি।
শুধু হামা ভাইয়ের মন্তব্যের একটা যায়গা একটু উল্লেখ করতে চাই।শাসক মহলের সব কিছু কি সত্যিকার অর্থে জাস্টিফাই করেন? আমরতো তা মনে হয়না।তিনি কি তনু`কে নিয়ে কিংবা প্রশ্ন ফাস নিয়ে কথা বলেননি! আরো অনেক বিষয়েই বলেছেন।উনি এমন কিছু বলতে চাননা যেটা বললে হয়তো একেবারে বিপরিত মতাদর্শিরাই লাভবান হবেন।সেই জন্য অনেক কিছু বলার থাকলেও বলা হয়না।কারণ আমরা এমন একটা রাষ্ট্রে বাস করি যেখানে উদাহারণ স্বরুপ বলা যায় একদিকে দিন আরেকদিকে একেবারেই কালো রাত।
ধন্যবাদ।
২১ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
অ্যামাটার বলেছেন: জনাব জাফর কি 'নেগেটিভ সেন্সে' উপস্থাপিত হতে পারেন না? তিনি কি 'নেগেটিভ' কিছু করতে পারেন না? তিনি কি শুদ্ধতম ব্যক্তি?
আপনারা তাকে সেইন্ট বানিয়ে ফেলেছেন।
১৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:১৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: ব্লগার হাসান মাহবুবের মাথার উপর দিয়ে গিয়েছে মনে হয়। প্যাচঁ লাগিয়ে ফেলেছিল মনে হয়।
একজন মানুষের সব কথাই সঠিক হবে কথা নাই, যতই সে জ্ঞানী ও বিচক্ষণ হোক না কেন! এইটা আমার বিশ্বাস।
০৭ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০
অ্যামাটার বলেছেন: উনি বুঝতে পারেননি- তা হয়তো না।
আপনি কেমন আছেন রিফাত ভাই? দাবা খেলেন টেলেন এখনও? :-p
২০| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৩৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: দাবা একাউন্ট আছে তবে অফলাইনে খেলা হয় অল্প স্বল্প। কাজ নিয়ে একটু ব্যস্ত। যতটুকু সময় পাই ব্লগের জন্য তা পড়তে পড়তেই শেষ হয়ে যায়। আপনারা আছেন বলেই এখনও সামুকে আকড়ে ধরে আছি। সামু ইন্টারফেস এর উন্নতি হচ্ছে না, সেকেঁলে ধাচঁ নিয়ে পড়ে আছে। একটা মোবাইল এপস হলে ভাল হত।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: জাফর ইকবাল দুজন। শিক্ষক আর শিল্পী। লেখায় কে যে কখন আসছে? আরেকটু ক্লিয়ার করে লিখলে পড়তে/বুঝতে সুবিধা হত।