নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাতুল্লাহ

আমাতুল্লাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজউক কলেজ এর ছাত্রদের হেনস্তা হতে হল শুধুমাত্র এই কারনে যে .....

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

বাংলাদেশের সেরা কলেজগুলোর একটি রাজউক কলেজ ।এবার রাজধানীর রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ এর প্রথম বর্ষের তিনজন ছাত্রকে নাজেহাল করা হল দাড়ি রাখা এবং টাখনুর উপরে প্যান্ট পরার কারনে। আজ রাজউক কলেজ এর দিবা শাখার বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ‘এ’ সেকশন এর তিনজন ছাত্রকে দাড়ি রাখা এবং টাখনুর উপরে প্যান্ট পরা নিয়ে ‘এ’ ফর্ম (সেকশন) এর ফর্ম টিচার নাজনীন আক্তার (NAR মিস) ছাত্রদেরকে বেশ বকাঝকা করেন। এক পর্যায়ে উনি খুব ক্ষিপ্ত হয়ে পরেন। উনি পরে বলেন,এই তিনজনকে উনি উনার ‘এ’ ফর্ম এ রাখতে পারবেন না। শীঘ্রই এই ব্যাপার এ বোর্ড মিটিং বসানো হবে সিদ্ধান্তের জন্য।এই ঘটনা ছেলে তিনটির সহপাঠীদের কাছ থেকে জানা যায়। সহপাঠীদের কাছ থেকে আর ও জানা যায়, এই তিনজনকে পরে ওয়াশরুমে গিয়ে কাদতে দেখা যায়।

*প্রত্যেক মুসলিম এর জন্য দাড়ি রাখা ও টাখনুর উপরে কাপড় পরা বাধ্যতামূলক*

সবই বুঝলাম,কিন্তু প্রশ্ন হল মিস-

১।যখন আপনার ফর্ম/ কলেজ এর ছেলেরা কোমরের এক হাত নিচে প্যান্ট পরে তখন আপনি কি করেন?

২।যখন আপনার ফর্ম/কলেজ এর ছেলেরা স্টাইলিশ হেয়ারকাট দিয়ে অর্ধেক বয়াম জেল মাথায় দেয় তখন আপনার ডিসিপ্লিন কোথায় থাকে ?

৩।যখন আপনার ফর্ম/কলেজ এর ছেলেরা শার্ট এর কলার উঠিয়ে, স্লীভ গুটিয়ে পাঙ্কু সেজে আসে তখন আপনার বোর্ড মিটিং কোথায় থাকে ?

(এইসব তো শুধু কয়েকটা বললাম, আর মেয়েদের কথা তো আনলামই না)

_ আসলে ডিসিপ্লিন তো না আপনাদের প্রবলেম অন্যখানে। কিছু কিছু মানুষের যত চুলকানি সব ..... নিয়ে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

সাদেক বলেছেন: আল্লাহ্‌ সবাইকে হেদায়াত দান করুন

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

সাদেক বলেছেন: আল্লাহ্‌ সবাইকে হেদায়াত দান করুন

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

আমাতুল্লাহ বলেছেন: হুমম,এই দোয়াই করি ভাই ।আমীন ...

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩০

ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: কিছু মিথ্যা দোষারোপ করলেন। কোমরের নীচে প্যান্ট পরা ছাত্রদের সবার সামনে দাড়া কইরা ঠিকমত ইন করানো হয়, লজ্জ্বাজনক ব্যাপার সেটা। চুল ব্যাকব্রাশ কইরা গেলেও অপমানিত হইতে হয়। পাংকুগীরির কোন সুযোগ কোনদিন কলেজে দেখি নাই, সবাই কলেজের গেট থেকে বের হবার পরেই প্যান্ট ঢিলা, কলার উঠানি শুরু করে, কলেজের ভিতরে কেউ কিছু করে না। কলেজের ভিতর সম্পূর্ণ ডিসিপ্লিন চলে, ফাতরামির সুযোগ নাই।

আর দাড়ি রাখার ব্যাপারটা সত্যি, কলেজে দাড়ি রাখতে দেয় না। আমি দাড়ি রাখছিলাম। এজন্য আমাকে অনেক অপমান সহ্য করতে হয়েছে। তারপরেও পুরো কলেজ জীবন দাড়ি রাখছি। ক্লাসে মধ্যে এসে স্যার দাড়া করিয়ে অনেক কথা বলতো। মুখ বুঝে সহ্য করছি। কিন্তু আমাকে দাড়ি কাটতে কখনও বাধ্য করা হয় নাই। আমি বাদে আরো কয়েকজন ছিল যারা দাড়ি রাখতো।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২৩

আমাতুল্লাহ বলেছেন: এখানে কোনো মিথ্যা দোষারোপ করা হ্য়নি। "কলেজের ভিতর সম্পূর্ণ ডিসিপ্লিন চলে, ফাতরামির সুযোগ নাই "- কথাটা ভুল ভাই। আর যারা কোমরের নীচে প্যান্ট পরে তাদের কাছে এটা ফ্যাশান,যত লজ্জাই দেওয়া হোক না কেন তারা কিন্তু ঠিকই কোমরের নীচেই প্যান্ট পরে। আর এইসব ব্যাপারে তো কাউকে নিয়ে কোন বোর্ড মিটিং হয়না।
আমি যখন ছিলাম তখন ও এইসব ছিল এখন ও আছে। আপনি খোজ নিয়ে দেখেন এখনও এইসব চলে কিনা।আমার জুনিয়ররা এখনও রাজউক এ আছে,এখানের সব কিছুই সত্য ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.