নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন সাধারণ মানুষ। সর্বজন গ্রাহ্য মতামতকে প্রাধান্য দেই।
আরাকান আমলে চট্টগ্রাম বন্দরের সমৃদ্ধি ঘটলেও সে সময় দৌরাত্ম বেড়ে যায় পর্তুগীজ এবং মগ জলদস্যুদের। এরা চট্টগ্রামের আশেপাশে সন্দ্বীপের মত দ্বীপে ঘাঁটি গেড়ে বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে লুটপাট করত এবং লুটের সামগ্রী চট্টগ্রাম বন্দরে এনে বিক্রি করত। মূল্যবান সামগ্রী ছাড়াও তারা বাংলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে কিশোর-কিশোরী কিংবা সাধারণ নাগরিকদের তুলে নিত দাস হিসেবে বিক্রি করার উদ্দেশ্যে।
বাংলায় যখন জলদস্যুরা অত্যাচার চালাচ্ছিল সে সময় সম্রাট শাহজাহানের চার পুত্রের মধ্যে সিংহাসন নিয়ে দ্বন্দ্বে পরাজিত শাহ সুজা পালিয়ে আরাকানে আশ্রয় নেন। শাহ সুজার কন্যাকে আরাকান রাজ বিয়ে করতে চান, কিন্তু মুঘল যুবরাজ শাহ সুজা কিছুতেই আরাকান রাজার কাছে তার কন্যাকে বিয়ে দেবেন না। এই নিয়ে সংঘর্ষে শাহ সুজা সপরিবারে নিহত হন। মুঘল সিংহাসন দখলে শাহ সুজা ছিলেন আওরঙ্গজেবের প্রতিদ্বন্দ্বী। তবুও ভ্রাতৃ হত্যা মেনে নিতে পারেন নি সম্রাট আওরঙ্গজেব। অবিলম্বে তিনি চট্টগ্রামকে আরাকান মুক্ত করতে তার অন্যতম সেরা সেনাপতি শায়েস্তা খানকে অভিযানের আদেশ প্রদান করেন। তবে চট্টগ্রাম দখল এত সহজ ছিল না, কারণ চট্টগ্রাম ছিল আরাকানদের এক সমৃদ্ধ বন্দর, যেখানে ছিল এক শক্তিশালী নৌঘাঁটি এবং দুর্ভেদ্য দুর্গ। এই বাহিনীতে ছিল ঘুরবা, জালবা, খালুস ও ঢুমাস নামের নৌযান। এগুলো এমন শক্ত কাঠ দিয়ে বানানো হত যে ছোট আকারের কামানের ঘায়েও ক্ষতিগ্রস্ত হত না।
শায়েস্তা খান যখন বাংলার সুবেদার বা শাসক হয়ে আসেন সে সময় চট্টগ্রাম মারাক-উ নামের এক আরাকান রাজ্যের প্রধান বন্দর। ফলে বন্দরের নিরাপত্তার জন্য আরাকান সম্রাট এক শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠন করেছিল। তবে চট্টগ্রামের নিযুক্ত বেশ কিছু আরাকানী শাসকের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে আরাকান সম্রাট প্রতি বছর চট্টগ্রামে নতুন করে একদল সেনা পাঠাতেন।
চট্টগ্রাম বন্দর এবং দুর্গ ছিল আরাকান সাম্রাজ্যের গর্ব। চারপাশের সুউচ্চ পাহাড় আর ঘন জঙ্গল দ্বারা প্রাকৃতিক ভাবে সুরক্ষিত ছিল তা।
চট্টগ্রাম থেকে ফেনী যেতে ৯৯টি নালা পার হতে হত। এই সকল নালা বর্ষকালে থাকত খুবই খরস্রোতা। দুর্গটি ছিল কর্ণফুলী নদীর পাড়ে। দুর্গের একপাশে প্রায় ৮ গজ প্রশস্ত এক গভীর পরিখা খনন করা হয়। দুর্গের ভেতর দুটি ঝর্ণা প্রবাহিত ছিল। ঝর্ণা দুটির পানি এসে কর্ণফুলী নদীতে পড়ত। বর্ষাকালে এই ঝর্ণা বেশ বড় আকারের খালে পরিণত হত।
৮ মার্চ, ১৬৬৪ সালে শায়েস্তা খান বাংলার সুবেদার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। ঢাকায় এসে তিনি একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তৈরি হয় ৭৬৮টি নৌকার সশস্ত্র এক বহর। তার এই নৌবহরের অবস্থান ছিল ঢাকায়। এই বাহিনীতে ৯২৩ জন ফিরিঙ্গি বা পর্তুগীজ নাবিক ছিলেন। নবাব মূলত হুগলীর পর্তুগীজদের তার নৌবহরে অর্ন্তভুক্ত করে নেন। পুরো এই নৌবহর প্রতিপালনে বার্ষিক ব্যয় হত তখনকার ৮ লাখ রুপি। এই অর্থ আসত নবাবের ১১২টি মহল বা জমিদারী থেকে যেগুলো নাওয়ারা নামে পরিচিত ছিল। চট্টগ্রাম অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে নবাব হুগলী বন্দরে অবস্থিত ডাচ বা ওলন্দাজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে আদেশ করেন তার সেনাদলকে সাহায্য করার জন্য।
চট্টগ্রাম অভিযানের আগে মীর মুর্তাজা খান নামে নবাবের এক সেনাপতি ঢাকা এবং এর আশেপাশের এলাকা থেকে প্রায় হাজার খানেক কুঠার সংগ্রহ করেন। এই সকল কুঠার চট্টগ্রামের জঙ্গল কাটার জন্য ব্যবহার করা হয়। যাত্রা শুরুর কয়েকদিনের মধ্যে নবাবের পুত্র বুজুর্গ উম্মিদ খান সমস্ত সেনাদল নিয়ে ফেনী নদী পার হন। তিনি ছিলেন এই বাহিনীর প্রধান সেনাপতি। ফেনী নদীর অপর পাড় থেকে শুরু হত আরাকান রাজত্ব। ফেনীর কাছে জাগদিয়া নামক এলাকায় একটি মুঘল ঘাঁটি ছিল। মুঘল সেনাদল এই ঘাঁটি থেকে চট্টগ্রামে চূড়ান্ত হামলার জন্য প্রস্তুতি নেয়। সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় স্থল এবং নৌপথে হামলা চালানো হবে।
নবাবের বাহিনীতে ২৮৮টি নৌযান ছিল। এগুলোর মধ্যে ছিল ঘুরাব, সালাব, কোষা, জালবা, বাচারি, পারেন্দা নামক নৌকা। ২৩ জানুয়ারি, ১৬৬৬ সালে কর্ণফুলী নদীর মোহনায় মুঘল নৌবাহিনী আরাকান নৌবাহিনীর উপর আক্রমণ চালায়। দুইদিনের মধ্যেই মুঘল বাহিনীর নৌযুদ্ধ কৌশলের কাছে আরাকান নৌবাহিনী হার মানতে বাধ্য হয়। এই নৌযুদ্ধে নবাবের বাহিনী শত্রুপক্ষের ১৩৫ টি নৌযান দখল করে। তবে চট্টগ্রাম দুর্গ থেকে আরাকান সেনারা প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছিল। নৌযুদ্ধের পরাজয়ের পর তাদের মনোবল ভেঙ্গে পড়ে ফলে দুর্গ রক্ষায় নিয়োজিত আরাকানী সেনারা পালিয়ে যেতে শুরু করে। ১৬৬৬ সালের ২৬ জানুয়ারি আরাকান দুর্গের পতন ঘটে। চট্টগ্রামের আরাকানী শাসককে সপরিবারে বন্দী করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। শায়েস্তা খানের চট্টগ্রাম জয়ের মধ্যে দিয়ে এই অঞ্চল এবং বন্দর মুঘল ভারতের বাংলা পরগণা বা প্রদেশের এক অংশে পরিণত হয় যা আজ বাংলাদেশের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
তথ্যসূত্রঃ চট্টগ্রামের ইতিহাস - অচ্যুতচরন চৌধুরী
১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:২৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
২| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৪৮
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: মুঘলরা ভারত বর্ষের জন্য অনেক কিছুই করেছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁরা ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি। পক্ষান্তরে হিন্দু জাতীয়তাবাদ মুঘল তথা মুসলিমদের অবদানকে সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করে।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:১৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গেরুয়া পোষাক ধারীরা সবকিছুই গোমূত্রে খুঁজে পাচ্ছে সুতরাং ওরা সবকিছুই অস্বীকার করবে।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহুবলীর মতও সমৃদ্ধ এক মুভি স্ক্রীপ্ট যেন!!!!
আহা আমাদের সমৃদ্ধ ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে কবে যে দারুন সব মুভি হবে???
১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমাদের মুভিগুলোতে ইতিহাস ঐতিহ্যের কোন ছোঁয়ানেই ফলে তরুণ প্রজন্ম অনেককিছু থেকেই বঞ্চিত হচ্ছে যদিও মুভি একটা শক্তিশালী মাধ্যম।
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মুসলিমদের অনেক সমৃদ্ধ ইতিহাস; কালের আবর্তে সেই সমৃদ্ধ ইতিহাস হারিয়ে যাচ্ছে।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন কিন্ত সেগুলো উদ্ধারের কোন পদক্ষেপ নেই।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১২
অরণি বলেছেন: চট্রগ্রাম বাংলাদেশের হৃদপিন্ড।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৪০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বাণিজ্যের দিকথেকে চট্রগ্রাম বাংলাদেশের হৃদপিন্ড।
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:২৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১৩
দারাশিকো বলেছেন: এই ইতিহাস তো অজানা। পোস্ট পড়ার পর বইটি পড়ার জন্য আগ্রহ বোধ করছি। পিডিএফ পাওয়া যায় নাকি?
আরাকানদের সেই দুর্গের সঠিক অবস্থান কি নির্ণয় করা গিয়েছে? চট্টগ্রামে কোন দুর্গ আছে বলে শুনিনি। জানা থাকলে জানাবেন প্লিজ।
ভালো থাকবেন।
১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:২৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: না পিডিএফ পাওয়া যায় না। ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:২১
দারাশিকো বলেছেন: একটু গুগল করে দেখলাম - লেখকের নাম সম্ভবত ভুল হয়েছে। অচ্যুতচরন চৌধুরী হবার সম্ভাবনা বেশি।
https://www.rokomari.com/book/51246/chattogramer-itehas
১২ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:২৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দুঃখিত ঠিক করে দিয়েছি। এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১০
নিয়াজ সুমন বলেছেন: এক বন্দরের আয়ের উপর চলে পুরো দেশ ....
কিন্তু যার আয়ে চলে দেশ তার যত্নের জন্য নাই কোন লেশ !!!
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: চট্টগ্রামের আঞ্চলিক আর রোহিঙ্গাদের ভাষার তাই একটা যোগসূত্র আছে । সীতাকুণ্ডের নামকরণ নিয়ে একটা বই পড়েছি আগে।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অনেক মিল আছে ওদের কথা বোঝায় যায়না।
১১| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: মোগলদেরও আগেও চট্রগ্রাম সোনারগার সুলতানদের অধিকারে ছিলো। এটা নিয়ে বাংলা,ত্রিপুরা আর আরাকানের শাসকদের মধ্যে নিয়মিত যুদ্ধ হতো।
সুতরাং বিদেশী মোগলরা চট্রগ্রামকে বাংলারে অংশ করেছে বলার সুযোগ নাই।
তারা একে দিল্লীর অংশ করেছিলো।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দিল্লীর অংশ বলেই তো আজ বাংলাদেশের অংশ হয়েছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:২০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শায়েস্তা খানকে অনেক ধন্যবাদ। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। শায়েস্তা খানকে ধন্যবাদ কারণ চট্টগ্রাম জয় না করলে আমরা চট্টগ্রাম হারাতাম। আপনাকে ধন্যবাদ কারণ আপনি আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে চট্টগ্রামের ইতিহাস বর্ণনা করেছেন। সম্রাট আওরঙ্গজেবকে ধন্যবাদ যুদ্ধের হুকুম দেয়ার জন্য। ওলন্দাজদেরও ধন্যবাদ শায়েস্তা খাঁকে সাহায্য করার জন্য। আরাকান শাসককে ধন্যবাদ যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার জন্য।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যাক আপনার মতো মানুষ অনেক দরকার কাউকেই আপনি মন খারাপ করতে দেবেন না। হা হা হা.............।
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৫৭
কাজের লোক বলেছেন: যেহতু আমি রাঙ্গামাটির সন্তান সে হিসাবে আমিও জানিনা প্রকৃত ইতিহাস বা জানার সুযোগ হয়নী। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০২
রাশিয়া বলেছেন: আপনার পোস্টে দুটো ভুল পাওয়া গেছে।
১। বাংলাদেশের ম্যাপে আপনি দ্বীপ জেলা ভোলাকে চট্টগ্রাম হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
২। আরাকান রাজ শাহ সুজার মেয়েকে বিয়ে করতে চাননি, বরং তার অপ্রাপ্তবয়স্ক পুত্রের সাথে বিয়ে দিয়ে মুঘলদের মধ্যে নিজের প্রভাব বিস্তারের স্বপ্ন দেখেছিলেন।
যদিও আরাকান রাজের সাথে সঙ্ঘর্ষে সুজা সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন, কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর 'দালিয়া' গল্পে সুজার কন্যার সাথে আরাকান রাজপুত্রের বিয়ে দিয়েই ছেড়েছেন।
চট্টগ্রামে যিনি কোন কেল্লা খুঁজে পাননা, তাঁকে একবার অনুরোধ করছি চকবাজারে অবস্থিত আন্দরকিল্লা জামে মসজিদে একবার ঘুরে আসতে। ভয়াবহ মজবুত এই দূর্গটি শায়েস্তা খান মসজিদে পরিণত করেছিলেন।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:১৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভুল ধরার জন্য এখন মনে হচ্ছে আপনি খুবই মনযোগ দিয়ে পড়েছেন। সময় করে ঠিক করে দিব ভাই।
১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:০২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মুসলমানদের ইতিহাস হিন্দুরা লিখলে আর হিন্দুদের ইতিহাস মুসলমানরা লিখলে কিছুটা সত্য জানা যাবে।অন্যথায় সবই হবে খাজাখুরী।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যথার্থ বলেছে মশাই।
১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। করোনা ভাইরাস থেকে সাবধান থাকুন।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনিও সুস্থ থাকুন। করোনা ভাইরাস থেকে সাবধান থাকুন।
১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:৩৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: Click This Link
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দেখেছি।
১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৫৯
অন্তরা রহমান বলেছেন: একদম আনকোরা নতুন তথ্য আমার জন্য। দারুন পোস্ট। এই বই বা চট্টগ্রামের ইতিহাস নিয়ে আরও পড়তে হবে যা বুঝলাম। দারুন একটা উপন্যাস হতে পারে, কিংবা ওয়ার মুভি। কখনো হয়তো!
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:২২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সঠিক চিন্তা কিন্তু আমাদের প্রযোজক পরিচালকরা এইসব বিষয় খুঁজে পায়না।
১৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:০৬
ইসিয়াক বলেছেন: ভালো লাগলো প্রিয়তে নিলাম।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২০| ১৩ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
শামছুল ইসলাম বলেছেন: চট্টগ্রামের পুরনো ইতিহাস সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন।
প্রিয়তে নিলাম।
১৩ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মুজিব রহমান বলেছেন: আরাকানও মোগলদের অধীনে ছিল। আরাকানকেও বাংলার মধ্যেই রাখতে পারা দরকার ছিল। তাহলে আজ রুহিঙ্গা সমস্যা তৈরি হতো না।
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:২১
অনল চৌধুরী বলেছেন: ১।অন্তরা রহমান বলেছেন: একদম আনকোরা নতুন তথ্য আমার জন্য। দারুন পোস্ট। এই বই বা চট্টগ্রামের ইতিহাস নিয়ে আরও পড়তে হবে যা বুঝলাম। দারুন একটা উপন্যাস হতে পারে, কিংবা ওয়ার মুভি। কখনো হয়তো!
২।লেখক বলেছেন: সঠিক চিন্তা কিন্তু আমাদের প্রযোজক পরিচালকরা এইসব বিষয় খুঁজে পায়না- বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের লোকজন তামিলনাড়ু বা হায়দ্রাবাদের মতো হলে এদশের চলচ্চিত্র ওদের মতো হতো।আমাদের ৩ ভাগের ১ ভাগ জনসংখ্যার হওয়ার পরও যাদের ছবি সারা পৃথিবী কাপাচ্ছে।
এদেশের নষ্ট আর লোভী লোকজন নকলবাজি-অশ্লীলতার মাধ্যমে চলচ্চিত্র সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে। আর আগের যায়গায় যাওয়ার সম্ভবনা কম।
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমাদের দেশের কোন সিনেমাই স্বপরিবারে দেখার মতো না।
২৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: চমৎকার তথ্য সমৃদ্ধ লেখা। একটা পোষ্টের মন্তব্য থেকেও অনেক কিছু জানা যায়।
যেমন, রাশিয়া বলেছেন: চট্টগ্রামে যিনি কোন কেল্লা খুঁজে পাননা, তাঁকে একবার অনুরোধ করছি চকবাজারে অবস্থিত আন্দরকিল্লা জামে মসজিদে একবার ঘুরে আসতে। ভয়াবহ মজবুত এই দূর্গটি শায়েস্তা খান মসজিদে পরিণত করেছিলেন।
এই মসজিদে অনেকবার গিয়েছি, কিন্তু এটাই যে দূর্গ ছিল, তা জানতাম না। এটার আরো তথ্য বের করে পোষ্টে যোগ করতে পারেন।
ভৃগুদা আর অন্তরা রহমানের সাথে আমিও সুর মিলাই। এটা নিয়ে একটা দারুন মুভি হতে পারে। ভারতে ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে প্রচুর মুভি হয়, জনপ্রিয়ও হয়; আর আমাদের দেশে হয় গাজাখুরি রাজা-বাদশাদের নিয়ে। শকিং!!!
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমাদের দেশের কোন সিনেমাই স্বপরিবারে দেখার মতো না। অশ্লীল ভঙ্গিমা ও নাচ দেখলে লজ্জা লাগে।
২৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: চট্রগ্রামের আশে পাশে এক সময় মঘেরা বসবাস করত, এখন মগ গোষ্ঠি আর দেখাই যায় না।
২৪ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৪২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মগরা খুব অত্যাচারী ছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:০৫
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: সুন্দর ও সত্য ইতিহাস জানানোর জন্য ধন্যবাদ।