![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্পঃ "বর্ষাস্নানে তোমার আমন্ত্রন" (১ম পর্ব)
গল্পঃ "বর্ষাস্নানে তোমার আমন্ত্রন" (২য় পর্ব)
আট
অর্ক হতবিহ্বলের মতো তাকিয়ে থাকে। ঘরের কোণে কার্নিশের কাছে রুগ্নদেহ দেওয়ালটার সাথে নিজের এক অতিঅসাধারণ মিল খুঁজে পায় ও। বেশ অসহায় হয়ে পড়েছে অর্ক। ভাবনাদের সাথে বাস্তবতার দ্বৈত সংঘাতে মানব মন জানি ভাবনাদের সাথেই মিতালী গড়ে কিন্তু খোলা বাতায়নের ওপাশে বাস্তবতার রূঢ় হাসি অনাগত ভবিষ্যৎ এর কাছে হেরে যাওয়া অর্কের প্রতি যেন চরম এক ধীক্কার। ধূ ধূ মরুভূমির মাঝে ফুটন্ত অর্কিড যেমন অদ্ভুতভাবে বেমানান কিন্তু সুন্দর ঠিক তেমন ভাবেই হাজতের ধূলিময় মেঝের মাঝে অর্ক ফিরে যায় নীলাদ্রীর সাথে কাটানো কিছু সুখকর স্মৃতির দেশে। অর্ক আর নীলাদ্রীর সাথে বর্ষা মিশে আছে ঠিক চাঁদের গায়ে মেঘের চাদর হয়ে।
হাসি আনন্দে কেটে যাওয়া জীবনে অর্ক কখনোই মধ্যবিত্তের সীমানা অতিক্রমের চেষ্টা কখনোই করে নি। বাঁধাধরা জীবনে অসময়ের বর্ষা হয়ে আসে নীলাদ্রী। সেই অনাকাঙ্ক্ষিত আগমণে অর্ক নির্দ্বিধায় নিজেকে তুলে দিয়েছিল নীলাদ্রীর আবগের কাছে। আর নীলাদ্রীও নিজের কাছে জমানো ভালোবাসার চুম্বন এঁকে দিয়েছিল অর্কের ঠোঁটে।
সেই তো সেদিন। ক্যাফেটেরিয়াতে আড্ডা দিচ্ছিল অর্ক। হঠাৎ করেই তুমুল বর্ষণ। বৃষ্টি পাগল অর্ক ছুটে যায় বাইরে। কিন্তু ক্যাফেটেরিয়ার গেইট পার হয়ে সিঁড়ির কাছে পৌঁছেই থেমে যায় অর্ক। সবটুকু আকর্ষণ কেড়ে নেয় কাছেই দাঁড়িয়ে থাকা আঁধভেজা মেয়েটি। খোলা চুল। বৃষ্টির জল গড়িয়ে পড়ছে। চিবুক দিয়ে গড়িয়ে মিলিয়ে যাচ্ছে উষ্ণতায়। ভেজা কাপড়ে দাঁড়িয়ে আছে ঠিক যেন পরী হয়ে। অর্ক নিজের অজান্তেই এগিয়ে যায়। চোখ চলে যায় মেয়েটির হাতের দিকে। হাত ভর্তি কাঁচের চুড়ি। কি অদ্ভুত। মেয়েটা যেন অর্কের জন্যই সেজেছে। সেজেছে এই বৃষ্টি ভেজা আকাশটাকে অর্কের হাতে তুলে দিতে। বিনিময়ে হৃদয়টা সে নিয়ে যাবে। অর্কের ঠোঁটের কোণে মুগ্ধতার হাসি। সে নির্দ্বিধায় পারে এমন কারো হাতে তার জীবন ঘুড়ির লাটাইটা তুলে দিতে। যেমন খুশি তেমন উড়াও। শুধু যদি ভালোবাসা দাও অকৃপণ ভাবে।
অর্ক খুব কাছে চলে এসেছে মেয়েটির। হঠাৎই মেয়েটি অস্ফুট ভাবে বলে উঠল
- অর্ক।
- অর্ক বেশ বড়সড় একটা ধাক্কা খেল। সেটা হজম করতে না করতেই দ্বিতীয়বারের মতো বুকে হাতুড়ির আঘাত দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করলো অর্কো।
- আমি আসলে আপনার সাথেই দেখা করার জন্য এখানে এসেছি। কাইন্ডলি একটু এদিকে আসবেন।
- আ-আমার সাথে। কেন? কোথায়? আমি কি আপনাকে চিনি?
মেয়েটির মুখে কৌতুকের হাসি। অর্কের নার্ভাসনেসটা উপভোগ করছে। আর একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে অর্কের চোখের দিকে। তীব্র দৃষ্টি। অর্ক চেষ্টা করে চোখ নামিয়ে নেবার কিন্তু পারে না। এক অমোঘ আকর্ষণে আটকে যায় ওর চোখ। ঘোর লাগা দৃষ্টি। ভালো লাগা। শুধু অপেক্ষা। ভালোবাসার।
কে জেন বলেছিল ভালোবাসার জন্য কয়েক যুগ না কয়েক মুহূর্তই অনেক বেশি সময়। কথাটা কানে বাজে অর্কের।
- আপনি কি আমার সাথে একটু হাঁটবেন?
অর্ক কোন উত্তর দেয় না। শুধু হাঁটতে থাকে মেয়েটির পাশে।
এরপর শুধু হেঁটে চলা। একসাথে। হাতে হাত রেখে। কত বর্ষার পড়ন্ত বিকেল যে পাড় হয়ে গেছে তা হিসেবের খাতায় লেখা জোকা নেই। শুধু সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে ভালোবাসা জমা হয়েছে পাজরের আড়ালে।
নয়
ইশতিয়াক সাহেব দাঁড়িয়ে আছেন। সান্ধ্য আলোয় অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া নীল আকাশের সাথে খুঁজে ফিরছেন একটা শান্ত নিজেকে। বেশ নির্ভার তিনি। নীলাদ্রীর জ্ঞান ফিরেছে। কথা বলছে। অর্ক ছেলেটার কথা বার বার বলছে। দেখা করেন নি তিনি মেয়েটার সাথে। কি বলবেন। কি বলার আছে। ডুবে যাওয়া সূর্যের রেখে যাওয়া লালচে আভাটা মনে করিয়ে দেয় তার অতীতকে। তিনি কখনই চান নি বর্তমানের ইশতিয়াক আহমেদের জীবনে ফিরে আসুক সে অতীত। বার্ন ইউনিটে দগ্ধ যন্ত্রণাকাতর রোগীর মতোই তার মনের ঘরে লালন করে চলেছে বিভৎস রূপ এক স্মৃতি কে।
- সাহেব। আতিকুর স্যারে আপনের লগে দেখা করতে আইছে। হে বসার ঘরে আফনের জন্যে বইসা আছে।
রহমতের কথায় চিন্তায় ছেদ পরে। ফিরে তাকান। চেয়ে দেখেন রহমতের দিকে। বৃদ্ধ নতজানু একটা শরীর। ইশতিয়াক আহমেদের বিয়ের আগে থেকেই এ বাড়িতে আছে রহমত। নীলাদ্রীর মায়ের মৃত্যুর পর ওকে বলতে গেলে একা হাতেই বড় করেছে।
ইশতিয়াক আহমেদ এগিয়ে যান রহমতের কাছে। হাতটা ধরে নিঃশব্দে কেঁদে ওঠেন দুর্দান্ত প্রতাপশালী এই মানুষটি।
- সবই নিয়তি। আল্লাহতালার ইচ্ছা। আফনে আমি তো অভিনেতা মাত্র। আমি আল্লার কাছে দোয়া করি মামণি যেন আপনেরে ক্ষমা করে দেয়। সে আপনেরে ভালোবাসে। জন্ম দিলেই বাবা হওয়োন যায় না। আপনে তারা জন্ম দেন নাই সত্য কিন্তু আপনে যা করছেন কুনো বাপে তা করে না। সেই ছুডোকাল থেইকা দেইখা আসতেছি শতকাজের ভীড়েও আপনে তারে নিজে হাতে খাইয়িয়ে দিয়েছেন। চুল আঁচড়ে দিয়েছেন। পূরণ করেছেন তার সব আবদার। আপনে কাইন্দেন না। ওটা আপনের পাপ না। দোষ না। তাই তার দায়ও আপনের না। আপনে যান। আতিকুর স্যারে আপনের লাইগা বসে আছে। দেখা করেন।
সামান্য এক রহমতের কথায় যেন ইশতিয়াক আহমেদ শক্তি ফিরে পান। তীব্র অন্ধকারময় কোন ঘরে ছোট্ট একটা জোনাক পোকা যে আশা জাগানিয়া হয়ে উঠতে পারে তা এই বৃদ্ধ অশিক্ষিত মানুষটি বুঝিয়ে দিলেন।
আতিকুর সাহেব মতিঝিল থানার ওসি। অর্ককে ইনিই ধরে নিয়ে গেছিলেন ইশতিয়াক আহমেদের কথায়। আসলে ইশতিয়াক আহমেদ জানতে চাচ্ছিলেন অর্ক ছেলেটাকে। কতটা ভালোবাসা আছে তার মধ্যে নীলাদ্রীর জন্য। নাকি পুরোটাই শুধুমাত্র তার এই বিশাল সম্পত্তির জন্য।
- স্যার। কেমন আছেন? আপনাকে বিষন্ন লাগছে! নীলাদ্রী মা ভালো আছে তো?
- হ্যাঁ আতিকুর। নীলাদ্রী এখন অনেকটাই সুস্থ। সামনের সপ্তাহে বাড়িতে নিয়ে আসবো। অর্কের কথা বলো। ছেলেটা কেমন? কি করে? কোথায় থাকে? বাবা কি করে? ইন ডিটেইলস বলো।
- স্যার অর্ক আসলে আপনাকে চেনেই না। তাই আপনার সন্দেহ টা অমূলক। ও ঢাবিতে পড়তে। পলিটিকাল সায়েন্স। এলিফ্যান্ট রোডে একটা দোতলা বাড়ি আছে। মধ্যবিত্ত পরিবার। বাবা রিটায়ার্ড প্রফেসার। অর্ক একমাত্র ছেলে। তবে রাজনীতির সাথে কিছুটা জড়িত। একটি সংগঠনের সাথে বেশ কিছুদিন সম্পৃক্ত। ছাত্র সংগঠন। ওভার অল ভালো ছেলে বলা যায়।
- হুম।
- স্যার অর্ককে কি ছেড়ে দেব? ওর এগেইন্সটে তো কোন এফ আই আর নেই। আর তাছাড়া ওর বাবা গতকাল ওর মিসিং ডায়েরী করেছে শাহবাগ থানায়।
- না। এখন কিছু করতে হবে না। আর নীলাদ্রীর কথা ওকে কিছু বলো না। নীলাদ্রী বাসায় আসলে ওকে এখানে নিয়ে আসবে। আমি ওদের দুজনের সাথেই কিছু কথা বলবো। আর আমি জানি নীলাদ্রীও আমাকে কিছু বলবে যেটা অর্কের শোনা প্রয়োজন।
============ চলবে============
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন। সবসময়।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
কালের সময় বলেছেন: ভাল লাগল++
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন গোয়িং ...।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: নেক্সট পর্বে শেষ করবোই। কোন কথা নেই। ধইন্যা লও কেজি খানেক।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: নেক্সট পর্বে শেষ করবোই। কোন কথা নেই। ধইন্যা লও কেজি খানেক।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভাল লাগছে| এত অলস ক্যান আপনি| একেবারেই দিতে পারেন| এত গল্পের ধারা ঠিক থাকে| এভাবে ছাড়া ছাড়া করে পড়লে ঠিক ভাল গল্পেরও মুগ্ধতা ধরে রাখা কষ্টকর
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এত অলস ক্যান আপনি
হা! হা! হা! ভালো বলেছেন তো। কি করবো ভাই। বাট নেক্সট এ শেষ করবো আশা করি।
আপনি ঠিকই বলেছেন গল্পটা একবারেই দিতে হতো কিন্তু ঐ যে 'এত অলস ক্যান আপনি'
ভালো থাকা হোক।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০০
শায়মা বলেছেন: হায়রে অর্ক।
যাইহোক ভাইয়া তোমার জন্য একটা পোস্ট!!!!
http://www.somewhereinblog.net/blog/tonmoy_772/30024920#c10917149
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পড়েছি আপু। কাহিনী ভালো কিন্তু ভয় পাবার মতো না।
ভালো থেকো আপু। অনেক। সবসময়।
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: শেষ করতেই হবে এমন কোন কথা নাই। চলুক। ভাল্লাগতেছে তো।
এনিওয়ে, শেষটা জোস হবে মনে হচ্ছে। প্লান না করে লিখলেই বেশি জোস হয়। কল্পনাগুলো পাগলের মত খেলা করে লেখকের সাথেই।
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কেন জানি তাড়াহুড়া করছি।
ভালো লাগল জেনে নিজের অনেক ভালো লাগল। ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হাসি আনন্দে কেটে যাওয়া জীবনে অর্ক কখনই মধ্যবিত্তের সীমানা অতিক্রমের চেষ্টা কখনোই করে নি। বাঁধাধরা জীবনে অসময়ের বর্ষা হয়ে আসে নীলাদ্রী। সেই অনাকাঙ্ক্ষিত আগমণে অর্ক নিজেকে নির্দ্বিধায় নিজেকে তুলে দিয়েছিল নীলাদ্রীর আবগের কাছে ।
এই ছাড়াও আরও কিছু টিইপো আছে । ঠিক করে নেবেন ।
তবে কাব্যিকচ্ছলে গল্পটা ভালই আগাচ্ছে । চলুক ।
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:২৫
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভালো লিখছেন....
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লাগা মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন। ভালো থাকা হোক ভাইয়া।
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
সোহানী বলেছেন: আরে কি যন্ত্রনা, সব বড়লোকের মেয়েরাই কেন গরীবের প্রেমে পড়ে
মিলিয়ন ডলার কোশ্চেন....... আর বাইছা বাইছা চ্যাংরা বেকার পোলাপানগুলা ও বড়লোকের মাইয়া ধরে..... গুড গুড।
তারপরও অর্ক ও নীলাদ্রীর ভালোবাসার সাথে আছি.....++++++++
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপনারে তো দেখছি আমি শুধু যন্ত্রণাই দিচ্ছি। খুব খারাপ কথা।
অর্ক কিন্তু গরীব না মধ্যবিত্ত।
আর লেখক যে চ্যাংড়া এন্ড বেকার তাই মাইয়া বড়লোক। কে এফ সির বার্গার খাওয়াইবো।
গল্পে কিন্তু অর্ক ধরে নি নীলাদ্রী অর্ককে ধরেছে।
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
রোদেলা বলেছেন: ভালো একটা সিরিয়াল করা যায় রাজপুত্র,চিত্রনাট্য লিখবো নাকি?
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: লিখতে পারেন। পুরো সম্মতি আছে। বাট ফ্লপ করলে আমি কিন্তু 'রোদেলা' নামে কাউকে চিনি না।
আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল। ভালো থাকবেন।
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ইশতিয়াক সাহেব তবে নীলাদ্রী'র বাবা নন। তাহলে সে কার সন্তান? ইশতিয়াক সাহেব বার বার কোন পাপের জন্য দুশ্চিন্তা করছেন? আর অর্ককে কেন ভালোবাসার পরীক্ষায় ফেলেছেন? জানি না। তবে জানার জন্য সামনের পর্বগুলোতে চোখ রাখতে হবে।
অর্কের স্মৃতিরোমন্থনে তাদের প্রেমের শুরুটার একটা ইঙ্গিত আছে। বেশ নাটকীয় মনে হল।
এই পর্বও ভালো লাগলো রাজপুত্র। শুভ কামনা নিরন্তর।
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমার নিজের লেখা গল্পেরই নতুন নতুন দিক তুলে ধরছে আমার সামনে । হয়তো আপনার অজান্তেই।
ধন্যবাদ ভাইয়া। আশা রাখি এমন ভাবেই পাশে পাবো সর্বক্ষণ।
১২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
নেক্সাস বলেছেন: ভালো লেগেছে
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লাগা মন্তব্যে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। অহর্নিশ।
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫
হালিমা সাদিয়া বলেছেন: ভালো এগুচ্ছে
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ধন্যবাদ। নিয়মিত আমার ব্লগে আসার জন্য কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৮
সন্দীপ মজুমদার বলেছেন: অসম্ভব ভালো লেগেছে ।
আশা করি পরবর্তী পার্টগুলো খুব শীঘ্রই পাব । :-)
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো লাগা মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ সন্দীপ মজুমদার। ব্লগে স্বাগতম।
ভালো থাকবেন।
আশা করি পরবর্তী পার্টগুলো খুব শীঘ্রই পাব ।
ট্রাই করবো।
১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
এহসান সাবির বলেছেন: চলুক....
আছি..
২৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: জ্বালানী সমস্যা দেখা দিয়েছে ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ