নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিস্কুটের টিন খুলে দিলে পৃথিবীতে জ্যোৎস্না নেমে আসে

দিশেহারা রাজপুত্র

শুভ্রর ব্লগ

দিশেহারা রাজপুত্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমায় গেঁথে দাও না মা\'গো|একটা পলাশ ফুলের মালা|আমি জনম জনম রাখবো ধরে|ভাই হারানোর জ্বালা || ভাষা শহীদের স্মরণে ভাষা আন্দোলন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি কথা ||

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

শব্দের প্রতি বুকের পাজরে
প্রিয় ভাষার ইতিহাস
লিখে দিলেম প্রেমে মোড়ানো আবেগের রঙে।



চলো বিবেক দিয়ে গাঁথি শহীদের সৌধ।


ভাষা শুধু অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম কিংবা শব্দ বুনে আলাপচারিতার উপায় নয়। ভাষা সত্ত্বার প্রতিবিম্ব। আমাদের মনরাজ্যের প্রতি পরতে পরতে ভাষার ইমারত গড়েছে ঐতিহ্যের রংমহল। যার লালনীল গাঁথুনি আমাদের দেহে মনে সঞ্চার করে নবপ্রাণের উন্মাদনা। আমাদের ইতিহাসের প্রতিটি পাতায় ভাষার প্রতি আমাদের যে প্রেম যে আবেগ তা একান্ত আমাদের অহংকার। ভাষার বুকেই আমরা আমাদের পরিচয় লিখেছি। বাংলা বাঙালীর প্রাণ। আত্মা। আমরা লালন করি বাংলাকে আমাদের মনের মণিকোঠায়। পাজরের প্রতিটি হাড় যেখানে শক্ত প্রাচীর গড়ে তুলেছে। কোন পঙ্কিলতা সেখানে স্থান পাবে না। সত্য সুন্দর পবিত্রতার প্রলেপে বাংলা আমাদের সম্মানের বটবৃক্ষ।

ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস

১৯৪৭ সালে স্যার সৈয়দ আহমেদ খানের দ্বিজাতিতত্ত্বের বুকে ভর দিয়েই ভারত ভাগ হয়। জন্ম হয় পাকিস্তানের। কিন্তু পাকিস্তানের পূর্ব এবং পশ্চিমমের মধ্যে যে সাংস্কৃতিক, ভৌগোলিক ও ভাষাগত মৌলিক পার্থক্য তথা বিভেদ নীতি যা রূপ নেয় অত্যাচারের, সেই বিভেদের আগুনে বাতাসকরণ করে ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করে যে, উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা।
ধীরে ধীরে উর্দুর ব্যবহার ক্রমেই উত্তর ভারতের মুসলমানদের মধ্যে জনপ্রিয়তা লাভ করতে থাকে, কিন্তু বাংলার মুসলমানেরা তথা সব ধর্ম, সমাজের মানুষ বাংলা ভাষাকে তাদের প্রধান ভাষা হিসেবে ব্যবহারেই অভ্যস্ত ছিল। তাই এই ঘোষণার প্রেক্ষাপটে পূর্ব পাকিস্তানের বাংলাভাষী সাধারণ জনগণের মধ্যে গভীর ক্ষোভের জন্ম হয় ও বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। যার থেকেই ভাষা আন্দোলনের উৎপত্তি।

আন্দোলনের পদক্ষেপ হিসেবে ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এসে সমবেত হয়। সমাবেশ থেকে আরবি লিপিতে বাংলা লেখার প্রস্তাবের প্রতিবাদ এবং বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গ্রহণের দাবি জানানো হয়। ছাত্ররা তাদের সমাবেশ শেষে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করে। আন্দোলন দমনে ২০ ফেব্রুয়ারি সরকার স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা জারি করে ঢাকা শহরে সমাবেশ-মিছিল ইত্যাদি বে-আইনী ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। যা আন্দোলনকারীদের মনে এক ইস্পাত কঠিন ইচ্ছের জন্ম দেয়। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি (৮ ফাল্গুন ১৩৫৮) এ আদেশ অমান্য করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু সংখ্যক ছাত্র ও প্রগতিশীল কিছু রাজনৈতিক কর্মী মিলে মিছিল শুরু করেন।


২১শে ফেব্রুয়ারি ১৯৫২: ১৪৪ ধারা ভঙ্গের প্রশ্নে পুরাতন কলাভবন প্রাঙ্গণে আমতলায় ঐতিহাসিক ছাত্রসভা।


২১শে ফেব্রুয়ারি ১৯৫২: পুরাতন কলাভবন প্রাঙ্গণ, ১৪৪ ধারা ভঙ্গের প্রাক্কালে।

মিছিলটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের কাছাকাছি এলে পুলিশ ১৪৪ ধারা অবমাননার অজুহাতে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করে। গুলিতে নিহত হন রফিক, সালাম, বরকত সহ আরও অনেকে। শহীদদের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়ে ওঠে। শোকাবহ এ ঘটনার অভিঘাতে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। নানা নির্যাতন সত্ত্বেও ছাত্রদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ জানাতে পরের দিন ২২ ফেব্রুয়ারি পুণরায় রাজপথে নেমে আসে। তারা মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে শহীদদের জন্য অনুষ্ঠিত গায়েবি জানাজায় অংশগ্রহণ করে। ভাষাশহীদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখার জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি এক রাতের মধ্যে মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে গড়ে ওঠে একটি স্মৃতিস্তম্ভ, যা সরকার ২৬ ফেব্রুয়ারি গুঁড়িয়ে দেয়। একুশে ফেব্রুয়ারির এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ভাষা আন্দোলন আরও বেগবান হয়।

ক্রমবর্ধমান গণআন্দোলনের মুখে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার শেষাবধি নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয় এবং ১৯৫৪ সালের ৭ মে মুসলিম লীগের সমর্থনে বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষার মর্যাদা দেয়া হয়। বাংলাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে সংবিধানে পরিবর্তন আনা হয় ১৯৫৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি। সংবিধানের ২১৪(১) অধ্যায়ে রাষ্ট্রভাষা সম্পর্কে লেখা হয়:


ভাষা শহীদ

প্রথম ভাষা শহীদ রফিক। জব্বার। বরকত। শফিক। সালাম যদিও আবদুস সালাম তাৎক্ষণিক শহীদ নন, প্রায় দেড় মাস পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। কিন্তু তার নামটি আমরা সবার আগে উচ্চারণ করি।



ভাষা শহীদ রফিক

ভাষা শহীদ রফিকের পুরো নাম রফিক উদ্দিন আহমেদ। ১৯২৬ সালের ৩০শে অক্টোবর মানিকগঞ্জ জেলার পারিল গ্রামে (বতর্মানে রফিকনগর) জন্মগ্রহণ করেন। পিতা আবদুল লতিফ মিয়া এবং মাতা রাফিজা খাতুনের পাঁচ সন্তানের মধ্যে বড় ছিলেন রফিক।



১৯৫২-র ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে গর্জে ওঠা বাঙালী ছাত্র-জনতার মিছিলে রফিক অংশগ্রহণ করেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হোস্টেল প্রাঙ্গনে পুলিশ সেই মিছিলে বর্বরের মতো নির্বিচারে গুলি চালালে সেই গুলি রফিকের মাথায় লাগে। গুলিতে মাথার খুলি উড়ে যায় এবং তাৎক্ষণিক মৃত্যু হয়। মেডিকেল হোস্টেলের ১৭ নম্বর রুমের পূর্বদিকে তার লাশ পড়ে ছিল। ছয় সাত জন ধরাধরি করে তার লাশ এনাটমি হলের পেছনের বারান্দায় এনে রাখেন। রাত তিনটায় সামরিক বাহিনীর প্রহরায় ঢাকার আজিমপুর গোরস্তানে শহীদ রফিকের লাশ দাফন করা হয়। ডাঃ মশাররফুর রহমান খান রফিকের গুলিতে ছিটকে পড়া মগজ হাতে করে নিয়ে যান।
বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে রফিকই প্রথম গুলিবিদ্ধ হন। তিনিই ছিলেন ভাষা আন্দোলনের প্রথম শহীদ।

২০০০ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে বাংলাদেশ সরকার শহীদ রফিককে মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করেন। এবং সরকারী ভাবে ২০০৬ সালে তারঁ পারিল গ্রামে ভাষা শহীদ পাঠাগার ও স্মৃতি যাদুঘর স্থাপন করা হয় শহীদ রফিকের নামে।

ভাষা শহীদ শফিউর



ভাষা শহীদ শফিউর রহমান ১৯১৮ সালের ২৪ জানুয়ারী মাসে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোন্নগরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মাহবুবুর রহমান। ঢাকার পোস্ট এন্ড টেলিগ্রাফ অফিসের সুপারিনটেনডেন্ট ছিলেন তিনি। ১৯৪৫ সালে কলকাতার তমিজউদ্দিনের কন্যা আকিলা খাতুনের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। শফিউর রহমানের এক মেয়ে এবং এক ছেলে। মেয়ে শাহনাজ এবং ছেলে শফিকুর রহমান যে শফিউরের মৃত্যুর সময় মায়ের পেটে ছিল এবং ১৯৫২ সালের মে মাসে সে জন্ম গ্রহণ করে। দেশ বিভাগের পর পিতার সঙ্গে ঢাকায় এসে ঢাকা হাইকোর্টে হিসাব রক্ষণ শাখায় কেরানী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।

১৯৫২ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারী শফিউর রহমান সকাল দশটায় ঢাকার রঘুনাথ দাস লেনের বাসা থেকে সাইকেলে চড়ে অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা হন। তিনি সেদিন পাজামা, শার্ট, গেঞ্জি এবং কোট পরেছিলেন। পায়ে ছিল জুতা। সাইকেলে তিনি অফিসে যাতায়াত করতেন। সকাল সাড়ে দশটার দিকে নবাবপুর রোডে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার দাবিতে ছাত্র জনতার বিক্ষোভ মিছিলের উপর পুলিশ বেপরোয়া গুলিবর্ষণ করে। শফিউর রহমান গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতরভাবে আহত হন এবং তাঁকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে তার অস্ত্রোপচার করা হয় যদিও তা সফল হয়নি। ওই দিন সন্ধা সাতটায় তিনি হাসপাতালে মারা যান।

ঐদিন মধ্যরাতেই আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয় শফিউরকে। তাঁর কবরের পাশেই রয়েছে ভাষা শহীদ বরকতের কবর।

২০০৫ সালে ভাষা শহীদ শফিউর রহমানকে বাংলাদেশ সরকার মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করেন। ২০০৬ সালে তাঁর স্ত্রী বেগম আকিলা খাতুনকে আজীবন ভাতা প্রদান করা হচ্ছে।

ভাষা শহীদ বরকত



ভাষা শহীদ বরকত ১৯২৭ সালের ১৬ জুন ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার ভরতপুর থানার বাবলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা শামসুদ্দিন এবং মাতা হাসিনা বেগম।

শহীদ বরকত তালিবপুর হাইস্কুল থেকে ১৯৪৫ সালে মেট্রিক এবং বহরমপুর কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে ১৯৪৭ সালে আই.এ পাস করেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর ১৯৪৮ সালে মুর্শিদাবাদ ত্যাগ করে ঢাকায় চলে আসেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৫১ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় শ্রেণীতে চতুর্থ হয়ে বি.এ. অনার্স পাস করেন এবং অনার্সে শ্রেণীতে ভর্তি হন।

১৯৫২ সাল ২১ ফেব্রুয়ারী আমতলায় সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত সমাবেশে যোগদান করেন বরকত। ঢাকাসহ সারাদেশে রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই এই দাবীতে তখন আন্দোলন তীব্র হয়ে উঠে। ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ছাত্রজনতার শ্লোগানে শ্লোগানে কেঁপে ওঠে পাক কুচক্রী বাহিনী। ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের ১২ নম্বর শেডের বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হন আবুল বরকত। তলপেটে গুলি লেগেছিল তার । পরনের নীল হাফ শার্ট, খাকি প্যান্ট ও কাবুলী স্যান্ডেল রক্তে ভিজে যাচ্ছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালে জরুরি বিভাগে ভর্তি অবস্থায় রাত আটটার দিকে মৃত্যুবরণ করেন। ২১ ফেব্রুয়ারী রাত ১০টার দিকে পুলিশের কড়া পাহাড়ায় আত্মীয়-স্বজনের উপস্থিতিতে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে আজিমপুর পুরাতন গোরস্থানে আবুল বরকতের লাশ দাফন করা হয়।

২০০০ সালে ভাষা শহীদ আবুল বরকতকে বাংলাদেশ সরকার মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করেন। ১৯৫৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারের আনুষ্ঠানিক ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপনের অনুষ্ঠানেও বরকতের মা হাসিনা বেগম প্রধান অতিথি ছিলেন।

ভাষা শহীদ সালাম

ভাষা শহীদ আবদুস সালাম ১৯২৫ সালে ফেনী জেলার দাগনভুঁইঞা উপজেলার লক্ষণপুর (বর্তমান সালাম নগর) গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মোহাম্মদ ফাজিল মিয়া এবং মাতার নাম দৌলতের নেছা। ৪ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে আবদুস সালাম ছিলেন সবার বড়। ঢাকায় নীলক্ষেত ব্যারাকে তিনি বসবাস করতেন এবং পূর্ব পাকিস্তান সরকারের ডিরেক্টরেট অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিভাগে পিয়ন হিসাবে চাকরি পান।



বাংলার আকাশ বাতাস যখন আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গে উষ্ণীয় তখন নিজের দেশপ্রেমী সত্ত্বার তাড়নায় ২১ শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ২৭ বছরের আবদুস সালাম জাতির জন্য, মায়ের ভাষার জন্য বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। পরে ছাত্র-জনতার উপর পাকনেতাদের অঙ্গুলিহেলনে পুলিশ এলোপাথাড়িভাবে গুলি চালালে সালাম গুলিবিদ্ধ হন। আহত অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। পেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে সালাম সংজ্ঞাহীন অবস্থায় মেডিক্যালের বারান্দায় পড়ে ছিলেন। প্রায় দেড় মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর ৭ এপ্রিল, ১৯৫২ তারিখে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

২০০০ সালে ভাষা শহীদ আবদুস সালামকে বাংলাদেশ সরকার মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করেন। ঐ সালেই ফেনী স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে 'ভাষা শহীদ সালাম স্টেডিয়ামে' রূপান্তর করা হয়। ২০০৭ সালে দাগনভুঞা উপজেলা মিলনায়তনকে 'ভাষা শহীদ সালাম মিলনায়তন' করা হয়।

ভাষা শহীদ জব্বার

ভাষা শহীদ আবদুল জব্বারের ১৯১৯ সালে ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও থানার পাঁচাইর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাসান আলী এবং মায়ের নাম সাফাতুন নেছা। ১৫ বছর বয়সে জীবন সংগ্রামের অজানা পথে বেরিয়ে অবশেষে নারায়ণগঞ্জে এসে জাহাজ ঘাটে কাজে যুক্ত হন। বছরখানেক পর তিনি এক ইংরেজ সাহেবের সহায়তায় একটি চাকরি নিয়ে বার্মায় যান। সেখানে আবদুল জব্বার দশ-বারো বছর অবস্থান করে দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফিরে এসে আমেনা খাতুন নামে এক যুবতীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তিনি। ১৯৫১ সালের শেষের দিকে তাদের নূরুল ইসলাম বাদল নামে এক পুত্র সন্তানের জন্ম হয়।

আবদুল জব্বারের সন্তান জন্মানোর ৪ মাস পর তার শাশুড়ি ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। শাশুড়িকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ১৯৫২ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারী তিনি ঢাকায় আসেন। শাশুড়িকে হাসপাতালে ভর্তি করে আবদুল জব্বার মেডিকেলের ছাত্রাবাসে গফরগাঁও নিবাসী হুরমত আলীর রুমে উঠেন। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্দোলনরত ছাত্রদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হলে, কি হয়েছে দেখবার জন্য তিনি রুম থেকে বের হয়ে আসেন। ঠিক তিনি যখন ছাত্রদের কাছে গিয়ে দাড়ালেন তখনই পুলিশ গুলি শুরু করে। জব্বার গুলিবিদ্ব হন। ছাত্ররা আহত জব্বারকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করে।

২০০০ সালে ভাষা শহীদ আবদুল জব্বারকে বাংলাদেশ সরকার মরণোত্তর একুশে পদকে ভূষিত করেন।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি



এক রফিক ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে পুলিশের গুলিতে প্রাণ দিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারিকে ঐতিহাসিক করেছিলেন। তার ৪৬ বছর পরে আরেকজন রফিক সুদূর কানাডায় বসে সেই একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক করেছেন।

১৯৯৮ সালের ৯ই জানুয়ারী রফিক জাতিসংঘের তৎকালীন জেনারেল সেক্রেটারী কফি আনানকে ১৯৫২ সালে ভাষা শহীদদের অবদানের কথা উল্লেখ করে প্রস্তাব করেন ২১শে ফেব্রুয়ারিকে ‘মাতৃভাষা দিবস’হিসেবে যেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। সে সময় সেক্রেটারী জেনারেলের প্রধান তথ্য কর্মচারী হিসেবে কর্মরত হাসান ফেরদৌসের। তার নজরে ঐ চিঠিটি আসে। তিনি ১৯৯৮ সালের ২০ শে জানুয়ারী রফিককে অনুরোধ করেন তিনি যেন জাতিসংঘের অন্য কোন সদস্য রাষ্ট্রের কারো কাছ থেকে একই ধরনের প্রস্তাব আনার ব্যবস্থা করেন।

সেই উপদেশ মোতাবেক রফিক ও তার সহযোদ্ধা আব্দুস সালামের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গঠিত হয়  নিয়ে “এ গ্রুপ অব মাদার ল্যাংগুয়েজ অফ দ্যা ওর্য়াল্ড” নামে একটি সংগঠন। এতে একজন ইংরেজীভাষী, একজন জার্মানভাষী, একজন ক্যান্টোনিজভাষী, একজন কাচ্চিভাষী সদস্য ছিলেন। তারা আবারো কফি আনানকে “এ গ্রুপ অব মাদার ল্যাংগুয়েজ অফ দ্যা ওর্য়াল্ড”- এর পক্ষ থেকে একটি চিঠি লেখেন, এবং তার একটি কপি ইউএনওর ক্যানাডিয়ান এম্বাসেডর ডেভিড ফাওলারের কাছেও প্রেরণ করেন।

১৯৯৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে ইউনেস্কোর আনা মারিয়ার সাথে দেখা করেন। আনা মারিয়া নামের এই ভদ্রমহিলাকে আমরা কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করবো, কারণ এই ভদ্রমহিলাই পরামর্শ দেন রফিক ও সালামের প্রস্তাব ৫ টি সদস্য দেশ – ক্যানাডা, ভারত, হাঙ্গেরি, ফিনল্যান্ড এবং বাংলাদেশ দ্বারা আনীত হতে হবে।

তারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে উল্লেখিত ৫টি দেশ সহ আরো ২৯ টি দেশকে প্রস্তাবটির স্বপক্ষে সমর্থন আদায় করেন।

এরপর ১৭ই নভেম্বর, ১৯৯৯। সেই ঐতিহাসিক দিন যেদিন সেই কাঙ্ক্ষিত প্রস্তাব উত্থাপন করা হলো সভার প্রথমেই। ১৮৮ টি দেশ এতে সাথে সাথেই সমর্থন জানালো। কোন দেশই এর বিরোধিতা করলোনা, এমনকি খোদ পাকিস্তানও নয়। সর্বসম্মতিক্রমে একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে গৃহীত হলো ইউনেস্কোর সভায়।

বাংলা ভাষা বিকৃতি

আজকের দিনে নিজেকে আধুনিক জাহির করার প্রয়াসে বাঙালী আওড়ে চলেছে বাংলা - ইংরেজি মিলিয়ে এক জগাখিচুড়ি ভাষায় । মোবাইলে ফেসবুকে অনলাইনে বাংলাভাষাকে যেভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে তাতে লজ্জিত হই এই ভেবে যে এই বাঙালীই বাংলার জন্য সর্বস্ব দিয়েছিল। নব্য এলিট শ্রেণী বাংলার পরিবর্তে ক্রমশ ঝুঁকে পড়ছে ইংরেজি ভাষার প্রতি। ইংরেজি সাহিত্যে নাক না ডুবালে তাদের নিঃশ্বাসে পরিশুদ্ধতা আসে না। কবিতায়ও তারা ইংরেজির গন্ধ শোঁকে। দোকান এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সবজায়গায় আজ ইংরেজি ব্যবহারের ধুম। বাংলা ব্যবহার করলেও বানানে উদাসীনতা। আজকাল বাবা মায়েরা ইংরেজি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাচ্চাদের ভর্তি করতে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকেন। বাংলা আজ পদদলিত। খ্যাত। পুরানো। অশিক্ষিতের ভাষা।

দেশ জাতি যে ভাষার জন্য বিশ্বে সমাদৃত। আমরা সেই গৌরবিত ভাষাকেই হেয় করছি প্রতিনিয়ত। ফেব্রুয়ারি মাসে আমাদের মধ্যে ভর করে ভাষা শহীদদের আত্মা। ভাষায় আমাদের পরাণ কেঁদে ওঠে। অনলাইনে কবিতা গল্প হাবিজাবি লিখে বিখ্যাত হবার চেষ্টায় ভুলে যাই ইতিহাস। রক্তের দাগ। মিছিলের আওয়াজ। রাজপথের সেই আন্দোলন।

আমি আপনি আমরা সবাই একত্রিত প্রয়াসেই পারি বাংলাকে তার ঐতিহ্য ফিরিয়ে দিতে। আসুন হাতে হাত রেখে বাংলা বানান সংশোধনে পরস্পরকে সাহায্য করি। সচেতন হই ভাষা ব্যবহারে। ভাষা আমাদের দিয়েছে পরিচয়। আমরা কি তাকে দিতে পারি না অতীত ঐতিহ্য। হারানো সম্মান।

সংযুক্তি

একুশে পদক

বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য এ বছর একুশে পদক পেলেন ১৬ জন। বুধবার সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ২০১৬ সালের একুশে পদকের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একুশে পদক বিতরণ করেন। তিনি মাতৃভাষা ব্যবহারে সবাইকে যত্নবান হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

ভাষা আন্দোলনে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, সাঈদ হায়দার, সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া (মরণোত্তর) ও জসিম উদ্দিন বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ একুশে পদকে সম্মানিত করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য একুশে পদক পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি মফিদুল হক।




এ ছাড়া ভাষা এবং সাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জ্যোতি প্রকাশ দত্ত, অধ্যাপক হায়াৎ মামুদ এবং হাবিবুল্লাহ সিরাজীকে একুশে পদক দেওয়া হয়েছে।

পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা স্বর্ণের তৈরি ৩৫ গ্রাম ওজনের পদক, দুই লাখ টাকা, সম্মাননাপত্র এবং একটি রেপ্লিকা পেয়েছেন।

তমদ্দুন মজলিস ও ২১শে ফেব্রুয়ারি

১৯৪৭ সালের ১ সেপ্টেম্বর ভাষা-আন্দোলনের পথিকৃৎ ও প্রধান সংগঠক অধ্যাপক আবুল কাসেম তমদ্দুন মজলিস প্রতিষ্ঠা করেন।



তমদ্দুন মজলিসের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিপ্লবী ইসলামী আদর্শের প্রতিষ্ঠা এবং পূর্বপাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিকে সার্থক আন্দোলনে রূপদান করা। 

১৯৪৭-এর ১৫ই সেপ্টেম্বর এই সংগঠন থেকে 'পাকিস্তানের রাষ্ট্র-ভাষা বাংলা–না উর্দু?' নামক একটি পুস্তিকা প্রকাশিত হয়। 



১৯৪৭ সালের ১২ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে মজলিসের উদ্যোগে সাহিত্যিক ও ছাত্রদের এক আলোচনা সভায় রাষ্ট্রভাষা বাংলার আনুষ্ঠানিক দাবি জানানো হয়। সভায় উপস্থিত কয়েকজন মন্ত্রীও দাবির স্বপক্ষে বক্তব্য রাখেন। এ মন্ত্রীদের মধ্যে ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবিবুল্লাহ বাহার, বেসামরিক সরবরাহ মন্ত্রী নূরুল আমীন, কৃষিমন্ত্রী সৈয়দ মো. আফজাল। ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে পূর্ব-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমউদ্দিনের কাছে প্রথমবারের মত স্মারকলিপি পেশ করা হয়। ঐ স্মারকলিপিতে বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিক্ষকসহ শতাধিক ব্যক্তি স্বাক্ষর করেন।

এর পক্ষ থেকেই ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়। ২১ ফেব্রুয়ারি মেডিকেল কলেজের সামনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারী বাংলা ভাষা সমর্থকদের ওপর পুলিশের গুলীতে রফিক, শফিক, সালাম, বরকত প্রমুখ তরুণদের রক্তে রাজপথ সিক্ত হয়ে উঠলে ভাষা আন্দোলনের নতুন গতিবেগ সৃষ্টি হয়। তাই ২১শে ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলন, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পেছনে তমদ্দুন মজলিসের ভূমিকা অনেক।

তথ্যসূত্র - পাঁচ ভাষা শহীদের, ভাষা আন্দোলন, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উইকিপিডিয়া|আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ইতিহাস(ইউনেস্কো)।

মন্তব্য ১০৪ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (১০৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ঐতিহাসিক ভাষা আন্দলনের সমৃদ্ধ ইতিহাস শেয়ার করেছেন!!!
আরো জানলাম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতির ইতিহাস!!!

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ধন্যবাদ আপু। পড়বার জন্য। যতবার পড়া হবে ততবারি শ্রদ্ধা জানানো হবে।

শ্রদ্ধাঞ্জলি।।

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: অনেক তথ্য জানলাম। ভাষা শহীদদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

শ্রদ্ধা ভাষার জন্য জীবন দেওয়া প্রতিটি শহীদী আত্মার প্রতি।
ধন্যবাদ আপনাকেও।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

আমি মিন্টু বলেছেন: ভালো হয়েছে
তয় আমাগো ভাষা বাংলা না হইয়া ইংরেজী হইলেই ভালো হতো :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

কারণ?

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

বিজন রয় বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট ভাষার মাসে।
+++++

পোস্টি স্টিকি করা হোক।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ধন্যবাদ বিজন রয়।
ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা।

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: যতবার পড়া হবে ততবারি শ্রদ্ধা জানানো হবে। --------

ঠিক তাই! শ্রদ্ধা জানাই সেই ভাষা শহীদদের,যারা জীবন দিয়ে প্রতিষ্ঠা করে গেছেন আমাদের মায়ের ভাষা বাংলাকে!!!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

প্রাণের ভাষা। বাংলা।
তবে আমরা বাঙালীরা অতি প্রিয় কিছুর মূল্যায়ন করতে পারি না। শুধু তারিখসর্বস্ব আবেগ নিয়ে পড়ে থাকি।
ভালো থাকুন আপু।

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট । +++++
বিজন রয়ের সাথে সহমত ।পোস্টি স্টিকি করা হোক।

তাঁর পিতা মাহবুবুর রহমান। ঢাকার পোস্ট এন্ড টেলিগ্রাফ অফিসের সুপারিনটেনডেন্ট ছিলেন তিনি। -- লাইন দুটো দুবার হয়ে গেছে মনে হোলো । দেখে নেবেন একবার ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এই পোস্টটা ২১ তারিখ দিতে চেয়েছিলাম। পু বললো বিধায় আজ দিলাম। :)

ঠিক করে নিয়েছি তো পরি।
ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধায় নতজানু হই।
ভালো থেকো।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

তার আর পর নেই… বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! + + +

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

শ্রদ্ধা ভাষার জন্য জীবন দেওয়া প্রত্যেক শহীদী আত্মার প্রতি।
ভালো থাকুন।

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: রাজপুত্র একদম রাজপুত্রের মতই একটা পোস্ট করেছে দেখছি!

বাংলা ভাষা আমাদের গর্ব, আর সেই ভাষার জন্য যারা নিজেদের জীবনে নিঃস্বার্থভাবে বিলিয়ে দিয়েছেন অবশ্যই তারা আমাদের সবার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র। অনেক সুন্দর ইতিহাস সমৃদ্ধ একটা পোস্ট! খুব ভাল লাগলো!
অবশ্যই পোস্টটি স্টিকি হওয়ার যোগ্যতা রাখে।

আর মনিরা আপাকে অবশ্যই হ্যাপি বার্থ ডে............ !:#P

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! ভাল থাকবেন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: রাজপুত্র একদম রাজপুত্রের মতই একটা পোস্ট করেছে দেখছি!
শেষমেশ রাজকীয় কিছু একটা দিতে পারলাম তবে। উপলক্ষ ভাষা তাই আরো বেশি ভালো লাগছে দরবেট।

সমৃদ্ধতো আমাদের ইতিহাস। তারই কিছু অংশ সবার সামনে তুলে আনার চেষ্টা করেছি। তাই গর্বিত আমি। অহংকার আমাদের। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা রাষ্ট্রভাষা।

অবশ্যই পোস্টটি স্টিকি হওয়ার যোগ্যতা রাখে।
আপনার বিবেচনায় যে যোগ্যতা রেখেছে এটাই অনেক। :) ময়ূরাক্ষী আপুর পোস্টটাও কিন্তু অনেক তথ্যবহুল। এবং আমার বিবেচনায় ওই পোস্টটা স্টিকি হওয়া উচিত।

মনিরা পু'র জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা। হ্যাপি বার্থ ডে টু পু।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

সুমন কর বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টে +।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ধন্যবাদ দাদা।
ভাষাবোধ জাগ্রত হোক।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: প্রতি বছর একুশ এলেই সেই ছোট্টবেলার প্রভাত ফেরী। খালি পায়ে হেঁটে শহীদ মিনার এসব চোখে ভাসে। নস্টালজিক হই। আমার ছেলেবেলা হতে বুকের গভীরে পুষে রাখা একুশের অনুভুতি কি আজকালকার ছেলেমেয়েয়া, ছোট্ট শিশুরা আমার মত করে অনুভব করে কিনা জানা নেই আমার। তবে মনে পড়ে ছোট্ট বেলায় স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা ও বাবা মা হতে একুশ সম্পর্কে যে ধ্যান ধারণা বা শহীদের প্রতি ভালোবাসার টান অনুভব করেছি আজও তা একই রকম ভাবেই গেঁথে আছে বুকে পাঁজরে।

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা একুশ নিয়ে আপনিও লিখেছেন এবং একটি লেখার মত লেখা। একুশের চেতনা চির প্রজ্বলিত থাকুক আমাদের নতুন প্রজন্মের বুকে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমায় ও পোস্ট উভয়ক্ষেত্রেই অভিজ্ঞতা যোগাল।

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা একুশ নিয়ে আপনিও লিখেছেন এবং একটি লেখার মত লেখা।
সম্মানিত বোধ করছি। লেখাটার সার্থকতা। ভালো লাগছে অনেক আপু। :)

একুশের চেতনা ছড়িয়ে পড়ুক সবার মাঝে।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আমার বাড়িও ফেনী, সে হিসেবে আমি একটু বেশীই গর্বিত।নতুন কিছু তথ্য জানলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন চমৎকার এবং সময়োপযোগী পোস্টের জন্য।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
সেই গর্বের অংশীদারতো আমিও :)
নতুন তথ্য জানাতে পেরে ভালো লাগছে। ভালো থাকুন। সবসময়।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: ভাষা শহীদদের সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো। মূল্যবান পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

জানুন এবং জানান। আমাদের জুনিয়র প্রামানিক যেন ভাষা শহীদদের গৌরবগাঁথা জানে। সম্পূর্ণভাবে। :)
ধন্যবাদ আপনাকেও।

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

কল্লোল পথিক বলেছেন: ভাষা আন্দলনের সমৃদ্ধ ইতিহাস ভিত্তিক
তথ্য মূলক অসাধারন একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় রাজপুত্র ভাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ইতিহাস থাকুক আমাদের মাঝে জীবন্ত হয়ে। ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা। ভালো থাকুন।

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

জুন বলেছেন: একটি ঐতিহাসিক পোষ্ট দিশেহারা । আমাদের গর্বের ইতিহাস । পৃথিবীর আর কোন জাতি ভাষার জন্য প্রান দেয়নি । যারা প্রান দিয়েছে আমাদের বাংলা ভাষার জন্য তাদের সবার প্রতি রইলো অকৃত্রিম শ্রদ্ধা । অনেক ভালোলাগার একটি লেখা , স্টিকি করা হোক।
আর মনিরাকে জানাই শুভ জন্মদিন :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
গর্বতো এখানেই আকাশচুম্বী আপু। অকৃত্রিম শ্রদ্ধা তাদের জন্যে।
আপনার মন্তব্যে লেখার কষ্ট ঘুচে গেল।
পুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। কেক এর আকুল আবেদন জানাচ্ছি।

১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
অসাধারন টাচি শিরোনামেই যেন সকল আবেগ প্রকাশিত...

আমায় গেঁথে দাও না মা'গো|
একটা পলাশ ফুলের মালা|
আমি জনম জনম রাখবো ধরে|
ভাই হারানোর জ্বালা...................

অমর একুশের চেতনা শুধূ একদিনের না হয়ে সারা বছর, জীবন ব্যাপি আমাদের আলোড়িত করুক, আমাদের চালীত করুক আত্ম-মর্যাদা, স্বাধীকার আর অধিকার আদায়ের চেতনায়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

আবেগ তো ভাষা নিয়ে অনেক। প্রবল। তাই শিরোনাম যদি আবেগসঞ্চারী না হতো তবে কি ঠিক হতো? :)

আমাদের চালীত করুক আত্ম-মর্যাদা, স্বাধীকার আর অধিকার আদায়ের চেতনায়।
দারুণ বলেছেন। ভাষার ঐ কীর্তি স্মরণে আসুন আমরা সেই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হই।

ভালো থাকুন প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু।

১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩০

নীলসাধু বলেছেন: ঐতিহাসিক ভাষা আন্দলনের সমৃদ্ধ ইতিহাস
একসাথে অনেক তথ্য পেয়ে গেলাম। ধন্যবাদ জানালে কম হবে।

ভালোবাসা রইলো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ঐতিহ্যময় ইতিহাস তুলে ধরে নিজেরও ভালো লাগছে। জায়গাটা অহংকারের তো তাই।

ভালোবাসায় সিক্ত হলাম নীলদা।

১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: দিশেহারা রাজপুত্র ,




যথার্থ সময়ে দেয়া একুশের কথা বলা পোষ্টে নতুন করে বলার কিছু নেই ।
এই যে প্রিয় ভাষার ইতিহাস লিখে দিলেন প্রেমে মোড়ানো আবেগের রঙে, সে রঙে রাঙা হোক প্রতিটি বাঙালীর হৃদয় ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
ভাইয়া,
ভাষাকে ঘিরেই তো আছে কতশত প্রেমের আখ্যান। একুশের চেতনা জাগ্রত হোক সব বাঙালীর মনে।

ভালো থাকুন।

১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০১

নীলপরি বলেছেন: হুম দেখলাম ।
ও এটাই ২১তারিখ দেবেন বলেছিলেন না!
ঠিক আছে। বক্তব্যটাই আসল।

ভালো থাকুন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

হুম সেটাই।
তুমিও ভালো থেকো।

১৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টে শ্রদ্ধা
শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলির পাশাপাশি আপনার প্রতিও রইল শ্রদ্ধা
কেমন লিখেছেন তা আজ নাই বললাম
প্রিয়তে নিলাম

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

সম্মানিত বোধ করছি।
অন্যকোন দিনে তবে ক্যামন লিখেছি জানার ইচ্ছটা রয়ে গেল।
প্রিয়তে নেওয়ায় অনেক অনেক ভালো লাগা।

২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরিশ্রমী , তথ্যবহুল এক অনবদ্য ইতিহাস ,যা কিনা আমাদের গর্ব অহংকারের সম্পূর্ণ টাই উঠে এসছে পোষ্ট এ।
যারা প্রান দিয়েছে আমাদের বাংলা ভাষার জন্য তাদের সবার প্রতি রইল ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা .....
রাজপুত্র কে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

আবেগের রঙে রাঙানো ইতিহাস ও তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট টি স্টিকি করার অনুরোধ রইল ব্লগ সঞ্চালকদের কাছে ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

পোস্ট দেওয়ার সার্থকনামা তোমার মন্তব্যটা পু।
শ্রদ্ধার্ঘ সেই সব ভাষা সৈনিকদের আত্মত্যাগের প্রতি।

ভালো থাকো আপু। একুশ রাঙিয়ে যাক তোমার জীবনে। শুভ জন্মদিন পু। :)

২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৫

উল্টা দূরবীন বলেছেন: পোস্ট অনেক অনেক ভালো লাগলো। তথ্যবহুল। শ্রদ্ধা জানাই সব ভাষা সৈনিকের প্রতি।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

মন্তব্যে ধন্যবাদ প্রিয় উলটো দূরবীন। আমিও শ্রদ্ধায় নত হই বারবার।

আপনার নিয়মিত উপস্থিতিতে উৎসাহিত হই। :)
ভালো থাকুন।

২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: রাজপুত্র আর টাইগার দুজনকেই অনেক অনেক ধন্যবাদ :``>>

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ভালো থেকো পু। প্রতিক্ষণ।

২৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

বৃতি বলেছেন: একুশ নিয়ে চমৎকার পোস্ট। ভাষা সৈনিকদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা থাকলো।
আপনার পোস্টের মাধ্যমে সুপ্রিয় মনিরা আপুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

আপনার সাথে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি আমিও। বারবার।
আপনার পোস্টটিও পড়েছি। অসাধারণ হয়েছে।
ভালো থাকুন।

মনিরা আপুকে শুভেচ্ছা আবারো।

২৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



চমৎকার তথ্যবহুল পোষ্ট +++++

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:


ধন্যবাদ সুপ্রিয় কান্ডারি।
শ্রদ্ধা ভাষা সৈনিকদের প্রতি।

২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: "মোদের গরব মোদের আশা

অ মরি বাংলা ভাষা "

ভাষা শহীদের প্রতি রইল নতমস্তকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

জয় বাংলা!


মনিরা আপু, শুভ জন্মদিন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

"মোদের গরব মোদের আশা
অ মরি বাংলা ভাষা "


বিনম্র শ্রদ্ধা তাঁদের প্রতি।


ডানা ভাই,
ভালো থাকুন। একুশময় হোক আমাদের চারপাশ।

২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৩

কাবিল বলেছেন:



ভাষা সৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা।
কষ্টসাধ্য তথ্যবহুল পোষ্টে ++++


মনিরা আপুকে শুভ জন্মদিন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

শ্রদ্ধা রইল আমারো।
+ এ কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন। জাগ্রত হোক একুশ।

অ: ট: আবার পাইলাম আপনেরে।

২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪২

পুলহ বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্টে ভালোলাগা :)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ধন্যবাদ পুলহ।
বিনম্র শ্রদ্ধা তাদের প্রাপ্য।
ভালো থাকুন। সর্বত।

২৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: দারুণ পোস্ট।

বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই সকল ভাষা শহীদ এবং ভাষা সৈনিকদের।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক।
শ্রদ্ধা জানাই তাঁদের। আমিও।

ভালো থাকুন।

২৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

আরজু পনি বলেছেন:
আমার কন্যাও আপনার পোস্ট পড়ছে...বিশেষ করে শিরোনামে আকৃষ্ট হয়ে...

এই যে আমাদের সাথে অনেক তথ্য শেয়ার করা, আপনার এই পরিশ্রম সার্থক হোক ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমার কন্যাও আপনার পোস্ট পড়ছে...বিশেষ করে শিরোনামে আকৃষ্ট হয়ে...
পরিশ্রম এখানেই স্বার্থক। শিরোনামটা যেহেতু একটি দেশাত্মবোধক গানের অংশ। ভাষা সৈনিকদের উদ্দেশ্য নিয়ে রচিত তাই তার আকৃষ্ট হওয়াও শ্রদ্ধা জানায় তাঁদের।

একুশে পদক দেওয়ার তথ্যটা সংযুক্ত করলাম।
আজকের পৃথিবী আরো একবার জানুক ভাষার ইতিহাস, ঐতিহ্য।
ভালো থাকবেন আপু। আর আমাদের ছোট পনিও ভালো থাকুক।

৩০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট।

শ্রদ্ধা জানাই ভাষাশহীদদের প্রতি।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ভাষা শহীদদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা।
ভালো থাকুন। সুপ্রিয় বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়।

৩১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: অনেক সারগর্ভ একটি পোস্ট। এক লহমায় অনেক কিছু জানা হয়ে যায়। লেখার ভাষাও প্রাঞ্জল। সাধুবাদ রইল রাজপুত্র। শুভেচ্ছা।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
মন্তব্যে ধন্যবাদ। কিছু জানার মাঝেই পোস্টের সার্থকতা। আমারো।
শ্রদ্ধা তাঁদের আত্মত্যাগী অবদানে।
ভালো থাকুন। সতত।

৩২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

দ্য হাফ ব্লাড প্রিন্স বলেছেন: ভালো লেগেছে। এমন ইতিহাস আমাদের শিশুদের কাছে-কিশোরদের কাছে পৌঁছে দিতে পারলে ভালো হত!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

আমাদের সবার চেষ্টায় এটি সম্ভব। আমার এই পোস্টটা আমার এক বন্ধু তার ছোট বোনকে পড়ে শুনিয়েছে। দুজনেই জানতো কিছু। বাকিটা জানলো। এভাবেই আমরা পারি শিশু কিশোরদের আমাদের ইতিহাস জানাতে।

ভালো থাকুন। শ্রদ্ধা সকল ভাষা সৈনিকদের।

৩৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পোস্টটা প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
ভাষা শহীদদের কিছু কিছু তথ্য জানা ছিল না। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
সেক্ষেত্রে পরিশ্রম স্বার্থক।
প্রিয়তে নেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।

ভাষা সৈনিকদের জন্য রইল বিনম্র শ্রদ্ধা। ভালো থাকুন।

৩৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি পরিপূর্ন পোস্ট ।

প্রিয়তে রাখলাম।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটি পরিপূর্ন পোস্ট ।

:) ধন্যবাদ আপু। চেষ্টা করেছি। তবে আমাদের ইতিহাস এতটাই বিস্তৃত আর বহুল যে বাকি রয়ে গেছে অনেক কিছুই।

প্রিয়তে নেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা আপু। ভালো থাকুন। সবসময়।

৩৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

বিপ্লবী পাঠক বলেছেন: অনেক কিছু অজানা ছিলো, ভাই.।
আপনার লেখনির মাধ্যমে যেনো বাস্তব চিত্র দেখলাম

ভালো থাকবেন

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

জানাতে পেরে ভালো লাগল। ভ্রাতা। :)
ভালো থাকুন। সতত।

৩৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭

আবু শাকিল বলেছেন: মহান ভাষা দিবসের শুভেচ্ছা ভাইয়া।
পোষ্ট অনেক তথ্যপুর্ণ ।অনেক দিন ধরে যা জেনেছি তা আবার জেনে নিলাম ।
ভাইয়া -পোষ্টের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি -
আমরা নতুন প্রজম্ম ভাষা আন্দোলন দেখি নাই।পড়েছি এবং শুনেছি।তা থেকেই ভাষার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা অনেক অনেক।
ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস নানা সুত্র থেকে আমরা যখন লেখি তখন সবাই ২১ দিয়েই শুরু করে।পিছনের ইতিহাস আমাদের অজানা রয়ে যায়।
আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ।তেমনি আমাদের ভাষা আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী ,কোন সংগঠন মাধ্যমে এগিয়ে ছিলেন সেগুলা আমাদের অজানা।
ভাষা আন্দোলের পিছনের ইহিহাস জানার জন্য আমি একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম ।কেউ প্রতিবাদ ও করেনি কেউ সঠিক বলতে আসেনি ।
ধন্যবাদ ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: একুশের শুভেচ্ছা রইল শাকিল ভাই।
ইতিহাস উল্টেপাল্টে দেখাই এই পোস্টের উদ্দেশ্য।

আপনার সাথে একমত। অদেখা চেতনা বুকে নিয়ে কিছু আমাদের যে প্রেম আবেগ ভাষাকে নিয়ে তা কিন্তু গর্ব করার মতোই। যদি এই আবেগকে তারিখের সীমিত গণ্ডি থেকে মুক্তি দেওয়া যায় তবে বাঙালী বাংলা ভাষার প্রকৃত সম্মান দিতে পারবে।

ইতিহাস আজকাল যেন ঘোলাটে লাগে। যত জানি বুঝি ততই তালগোল পাকিয়ে যায়। হু হাপিত্যেস এখানেই। আমার দিদু ৭১ এর। তার কাছ থেকে কিছু জেনেছি। তবে সেটা গ্রামের ঘটনাগুলোতেই সীমাবদ্ধ।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এই মতভেদ সত্যিই লজ্জাজনক। আপনার পোস্টটা দেখেছি। যেটা জানতাম জানিয়েছি। সীমাবদ্ধতা আছে জানার। এর একটি কারণ সঠিক দলিলপত্রের অপ্রতুলতা।
স্কুল কলেজে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে পাঠ্যবই প্রয়োজন।

৩৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৫২ সালের ছাত্ররা সঠিক পদক্ষেপ নিয়েছিলেন; ১৯৭১ সালে, ছাত্রদের ছোট অংশ মুক্তিযোদ্ধা হয়েছিলেন; ২০১৫ সালে ছাত্ররা কি করছে বলা মুশকিল।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
মুশকিল নয়।
ফেসবুক।

একুশের চেতনা ছেয়ে যাক মনে প্রাণে।

৩৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক তথ্য একসাথে পেয়ে গেলাম। সানন্দে প্লাস।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০০

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
প্রোফেসর,

আমি প্লাস পাইছিইইইই। :P

অনেক অনেক ধন্যবাদ। একুশের শুভেচ্ছা।

৩৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১১

অভিমান ইগো এবং ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারণ তথ্যবহুল পূর্নাঙ্গ একটি একুশের লেখা।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ধন্যবাদ অভিমান ইগো এবং ভালোবাসা।
একুশের শুভেচ্ছা। :)

৪০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

আবু শাকিল বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এই মতভেদ সত্যিই লজ্জাজনক। সীমাবদ্ধতা আছে জানার। এর একটি কারণ সঠিক দলিলপত্রের অপ্রতুলতা।
স্কুল কলেজে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে পাঠ্যবই প্রয়োজন।
সহমত শুভ্র।
ধন্যবাদ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ধন্যবাদ শাকিল ভাই।
ভালো থাকেন। অনেক।

৪১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: অফিসের কাজে দেশের বাইরে আছি।

প্রিয়তে নিলাম, পরে পড়ব।

ভাল থাকুন। সবসময়।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

প্রিয়তে নেবার জন্য কৃতজ্ঞতা।
আপনার উপস্থিতে অনুপ্রেরিত।
ভালো থাকুন। সবসময়।

৪২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই পোস্টটি স্টিকি হলে ভালই হতো।

:) (+) ও প্রিয়তে..

পরে আবার আসার ইচ্ছে রইল।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমিও হাসলাম। মুচকি (ইমো ভাইবে নিয়েন)

কৃতজ্ঞতা অনেক।


আচ্ছা, ঘড়ি দেখা শুরু করলাম। :)

৪৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভাষা আন্দোলনকে ঘিরে ব্লগে দারুণ সব লেখা এসেছে । তাই খুব ভাল লাগছে । আমাদের মধ্য থেকে মাতৃভাষার তাৎপর্য এখনো হারিয়ে যায় নি এটাই তার প্রমাণ । আমরা বীর এবং ত্যাগী জাতি, ইচ্ছে করেলেই সবকিছু জয় করে ফেলতে পারি, ইতিহাস বারংবার তা দেখিয়েছে । তাই মাতৃভাষা বাংলাকে বুকে ধারণ করে রাখার আজীবন প্রতিজ্ঞা আমরা করতেই পারি ।

সুন্দর লেখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
আমাদের উন্মাদনা যেন শুধু কিছু দিনকে ঘিরে না থাকে। এটাই কাম্য।

আমরা বীর এবং ত্যাগী জাতি, ইচ্ছে করেলেই সবকিছু জয় করে ফেলতে পারি, ইতিহাস বারংবার তা দেখিয়েছে । তাই মাতৃভাষা বাংলাকে বুকে ধারণ করে রাখার আজীবন প্রতিজ্ঞা আমরা করতেই পারি ।
মন্তব্যের এই অংশটুকু অনেক কিছু বলে দিল। ইচ্ছে। সদিচ্ছে। পারে সবকিছু জয় করতে। সহমত।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৪৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

জেন রসি বলেছেন: এসব ইতিহাস জানলেও যতবার পড়ি ততবার নতুন ভাবে শিহরিত হই।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:



আমিও।
একুশের শুভেচ্ছা প্রিয় গল্পকার।

৪৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

অগ্নি সারথি বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি কেন করল না বুঝলাম না। যাই হোক অসাধারন পোস্টে ভাললাগা।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এইটা তো সম্পূর্ণ মোডারেটরদের বিবেচনা।


আপনার মন্তব্যে সম্মানিত।

বৃতি আপুর পোস্টটাও যথেষ্ট তথ্যপূর্ণ।

আপনার ভালো লাগায় অসাধারণ অনুভব।
একুশের শুভেচ্ছা। :)

৪৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক পরিশ্রমী এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট। গত কয়দিন ব্লগে ছিলাম না। এ সময়ে অসাধারণ কিছু পোস্ট এসেছে ভাষা আন্দোলন নিয়ে। মডারেটররা কেন একটি পোস্টও স্টিকি করলেন না ভেবে অবাক হচ্ছি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

কষ্ট সার্থক হামা ভাই। একটা পোস্ট দেওয়া কমেন্ট পাওয়া। মূল্যায়ন। এগুলো ছাড়িয়ে গেল। আপনা অবাক হওয়াটাই তো স্টিকি করার সমতুল্য।
ভালো থাকুন।
একুশের শুভেচ্ছা।

৪৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৬

নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ফেনীর ছেলে হিসেবে গর্বটা একটু বেশীই আমাদের। সকল ভাষা শহীদেরা বেঁচে থাকুক আমাদের অন্তরে। ২১ পেরেিয়ে গেলে যেন আমরা ভুলে না যাই বাংলা ভাষার কথা। ঘরে ঘরে হিন্দি ভাষার আগ্রাসন বন্ধ হোক। সর্বস্তরে বাংলাভাষা প্রয়োগ করারই হবে ভাষা শহীদদের প্রতি আসল শ্রদ্ধা।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভালো বলেছেন।
ভাষা শহীদেরা বেঁচে আছে থাকবে আমাদের মাঝে।

২১ পেরেিয়ে গেলে যেন আমরা ভুলে না যাই বাংলা ভাষার কথা।

২১ জাগ্রত থাকুক সদা সবার মনে। থাকুক সম্মান বাংলার প্রতি।
ভালো থাকবেন।

৪৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

আহসানের ব্লগ বলেছেন: বাংলা কে ভালবাসি , অনেক ভালবাসি ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

ভালোবাসা আছে আমারো। বাংলার প্রতি। ভাষার প্রতি।

৪৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

আহসানের ব্লগ বলেছেন: +++

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:

:#) :#)

৫০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

মেজদা বলেছেন: শহীদ রফিকের বাড়ী আমার সিংগাইরে। পুরো লেখায় অনেক কিছু জানতে পারলাম। যত্ন নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
গৌরব আপনার মেজদা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার উপস্থিতিতে ভালো লাগা জানবেন।

৫১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: লেখার জন্য আপনি যতটা খাটতে পারেন এবং হৃদয়ে যে ভালবাসা আছে তা দেখে অত্যন্ত আশাবাদী হচ্ছি। যেন বিগত ৪৪ বছরের মতো একই বৃত্তে ঘুরপাক না খাই।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
সােজোন বাদিয়া,

খাটতে কিছুটা হয়। নিত্য কাজগুলো করে সময় বের করতে হয়। তবে তার বিনিময় মূল্য যে অনেক কিছু। আপনাদের এই উৎসাহ প্রেরণা শুভেচ্ছা যে, কোন তুলাদণ্ডেই মেপে বের করা যায় না।
ভালো থাকুন। সবসময়।

আর আপনার কবিতাগুলো দারুণ। :)

৫২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

এহসান সাবির বলেছেন: এই সুন্দর পোস্টে এক গুচ্ছ ভালো লাগা না দিলে কি হয়?

এক গুচ্ছ ভালো লাগা দিয়ে গেলাম।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:


ভালোলাগা গুনিয়া নিচ্ছি। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.