নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেরে পুড়ায়ে ধূপ গন্ধ বিলাই!

ব্লগের নিকটা তিনবার সাউন্ড করে বলেন। হ-অইছে, আপনে ঐডাই !

আমি মদন

Only Positive Extremism : Neo-Ideology Essential Negativism: Talk in the Right Language to Right People, be honest its your debt to the Nation.!

আমি মদন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর কত চাই সেনাবাহিনীর, জনগনের টাকায় কেনা হেলিকপ্টার, বন্দুক নিয়ে জনগনের জমি দখল ? প্রশ্ন ???

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১০







বাংলাদেশ আর্মী একদিন পুরো ঢাকাই গিলে ফেলবে যেমন গতকাল রুপগঞ্জঃ দফায় দফায় সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর। রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প লাগোয়া রূপগঞ্জের ইছাপুরা ও আশপাশের এলাকার ২৪টি মৌজার জমি সেনাবাহিনীর হাউজিং প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে সেনা বাহিনী জনগনের টাকায় কেনা পোশাক গাড়ি হেলিকপ্টর নিয়ে জনগনের জমি দখল করতে মাঠে নেমেছে। গতকাল সকাল থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে এলাকাবাসীর ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। রুপগঞ্জ উপজেলার ২৪টি মৌজা স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে সমস্ত কেনা বেচা বন্ধ করার জন্য সাবরেজিস্ট্রি অফিসেকে নির্দেশ দিয়েছে। নতুন কোন দলিল করা বন্ধ করে জোর করে দখল করে নিচ্ছে। গত তিন মাসে আগে আর্মি অফিসার্স হাউজিং সোসাইটির নামে রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ও রূপগঞ্জ ইউনিয়নের ২৪ মৌজায় জমি কেনা শুরু হয়। উপজেলার টান মুসুরী, পূর্বগ্রাম, ইছাপুরা ও রূপগঞ্জ সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিসের পাশে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প বসিয়ে জমি কেনার কাজ চলছিলো। তাতে ইউনিফর্ম পরা সেনাসদস্যরা ওই ক্যাম্পে অবস্থান করছিলো।



নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি সাংবাদিকদের বলেন, প্রকল্পের জন্য কম দামে জমি বিক্রি করতে কয়েতপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদ আলী ও তারেক জমির মালিকদের চাপ দিয়ে আসছিলো। এ নিয়ে গত এক সপ্তাহ ধরে এলাকায় উত্তেজনা চলছিলো। (বিডিনিউজ২৪)



এবার চলুন দেখি সেনা বাহিনী ঢাকা ও আশেপাশের কত ভাগ জায়গা অলরেডি দখল করে আছে।

১. ঢাকার কেন্দ্র স্থলে বিশাল এরিয়া দখল করে গঠিত ঢাকা

২. মিরপুর ক্যন্টনম্যান্ট করা হয়েছে যা তুরাগ পর্যন্ত বিশাল এলাকা নিয়ে বিস্তৃত ।

৩. কাছেই সাভার বাজার থেকে শুরু করে নবিনগর। পর্যন্ত ৮০ কিমি বেগে ৩০ মিনিটের ৪০ কিলোমিটার জুড়ে রাস্তার ডান পাশের বিশাল এলাকা যা বনের ভেতর দিয়ে রাজেন্দ্রপুর ছুই ছুই জুড়ে সাভার ক্যান্টনম্যান্ট অবস্থিত।

৪. গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর থেকে টুক বাজার পর্যন্ত রাজেন্দ্রপুর কেন্টনমেন্ট।

৫. ঢাকার ভেতর মহাখালি, বসুন্ধরা সহ অনেক জায়গায় ডিএইচওএস ওয়ান, টু, থ্রী নামে কত এলাকা কে জানে ?



কয়েক দিন আগে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বলেছিল ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট কে সরিয়ে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া উচিত, এই ব্যক্তি তার সারা জীবনে কোন ভালো কথা না বললেও এই একটা মাত্র সঠিক কথা বলেছে। অথচ এর পরই তাকে আর্মির ভয় দেখিয়ে জনগনের মনের কথাটা চাপা দেয়া হয়েছে। রাজধানী ঢাকার মত ঘনবসতিপূর্ন জায়গায় বিশাল এরিয়া দখল করে গঠিত ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট কে কেন্টনমেন্ট ও জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই তা করা উচিত। ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট সহ ঢাকা ও এর আশে পাশে ২৫% এর বেশি জায়গা দখল করে আছে যেমনঃ



বাংলাদেশ আর্মী একদিন পুরো ঢাকাই গিলে ফেলবে।



মাওয়া ঘাটের দিকে কি নিয়েছে জানা নাই।

হাতির ঝিলে কি হচ্ছে বোঝা যাচ্ছে না।

আপনার কাছে আরও তথ্য থাকলে শেয়ার করুন।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১২/-৬

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:১৮

অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: কয়েক দিন আগে সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বলেছিল ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট কে সরিয়ে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া উচিত, এই ব্যক্তি তার সারা জীবনে কোন ভালো কথা না বললেও এই একটা মাত্র সঠিক কথা বলেছে
-সহমত

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২০

সারথী মন বলেছেন: ওরা সাধারন মানুষের বসত ভিটা,ধানী জমি কেড়ে নিচ্ছে! বাপ-দাদার ভিটে মাটি, নিজের জীবন ও জীবিকা রক্ষা করতেগিয়ে দেশের সেনা বাহিনীর গুলিতে সাধারন মানুষ মরতে বসেছে! সেনাবাহিনীর লোকেরা কোটি টাকার জমি জোড় করে দশ লক্ষ টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য করছে! সেনাবাহিনে আর ভুমিদস্যুদের মধ্যে ভিন্নতা কি? ভুমি দস্যুরা ভুমির মুল্য দিচ্ছে আর সেনাবাহিনী জমি ও জমির মালিকের প্রান কেড়ে নিচ্ছে সরকারের সহযোগীতায় -আমরা কোথায় ন্যায় বিচার পাবো?

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩১

অগ্নিবীনা বলেছেন: মাথা মোটাদের আগে জনতার মনোভাব জরিপ করা দরকার ছিল।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৯

আমি মদন বলেছেন: বুইড়ারাই সব খারাপের মুল। আগে বুইড়া খেদাই।

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৭

টেকি মামুন বলেছেন: মাইনাস দিলাম ।কারণ সেনাবাহিনী অপ্রয়োজনে কোন জায়গা দখল করে রাখে না ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪২

আমি মদন বলেছেন: সাভার বাজার থেকে শুরু করে নবিনগর। পর্যন্ত ৮০ কিমি বেগে ৩০ মিনিটের ৪০ কিলোমিটার জুড়ে রাস্তার ডান পাশের বিশাল এলাকা যা বনের ভেতর দিয়ে রাজেন্দ্রপুর ছুই ছুই জুড়ে সাভার ক্যান্টনম্যান্ট অবস্থিত।

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৯

রাসেল মাহদুদ বলেছেন: আরো একটি ব্যাপার হলো, আর্মি হাউজিং এর যে প্রকল্পটির কথা শোনা যাচ্ছে সেটি কিন্তু সরকারী ভাবে নেওয়া কোন আবাসন প্রকল্প নয়। তাহলে ওই খানে ওরা ইউনিফর্ম পরে গেল কেন?

ওরা কি জানে যাদের জমি দখল করতে গেছে তাদের দেওয়া করের টাকায় ওদের বেতন হয়

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৫

আমি মদন বলেছেন: গত কেয়ারটেকার সরকারের আমলের শুরুতে আই ওয়াশ হিসাবে এই সেনাবাহিনী সারাদেশ বাছ বিচার বিহীন পাঁচ হাজার কোটি টাকার বিল্ডিং ভেঙ্গেছে যা এদেশের মানুষের ঘামের টাকায় ও পরিশ্রমে তৈরী হয়েছিল।

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৩

তুসিন আহমেদ বলেছেন: একধুম খাটি কথা বলেছেন ...............................
এরা একদিন আমাদের দেশকে খাবে.....

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৮

আমি মদন বলেছেন: ঢাকায় যেখানে মানুষের নড়াচাড়ার মত এক ইঞ্চি জায়গা নেই সেখানে এরা গল্ফ খেলার মাঠ বানায়। যে জমিতে ধান ফলে সে জমিতে এরা গল্ফ খেলতে চাচ্ছে।

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৬

পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: আর্মিগো আবাসন আলাদা করে করার কি দর্কার? ওরা কি এলিয়ন? উর্দি গায়ে উঠলেই অন্য জাতের মনে হয়? ডি ও এইচ এস -এর নামে এই সব বাল ছাল বন্ধ হউক। সাধারন মানুষের ভাগ্য যা হইবো তাগোও তাই হইবো।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২৩

আমি মদন বলেছেন: ঢাকা কেন্টনমেন্ট সুন্দর বনে স্থানান্তর করা হউক।

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:১৮

অয়োময় বলেছেন: লেখক বলেছেন: সাভার বাজার থেকে শুরু করে নবিনগর। পর্যন্ত ৮০ কিমি বেগে ৩০ মিনিটের ৪০ কিলোমিটার জুড়ে রাস্তার ডান পাশের বিশাল এলাকা যা বনের ভেতর দিয়ে রাজেন্দ্রপুর ছুই ছুই জুড়ে সাভার ক্যান্টনম্যান্ট অবস্থিত

এই কথাটি একটু বুঝিয়ে বলবেন? ঠিক বুঝতে পারিনি।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২৭

আমি মদন বলেছেন: সাভার ক্যান্টনমেন্ট লক্ষ লক্ষ একর কৃষি জমি ও বন দখল করে তৈরী করা। কখনও সাভার থেকে নবীনগর যাওয়ার পথে হাতের ডান দিকে তাকিয়ে দেখবেন।

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩

পদ্ম।পদ্ম বলেছেন: ক্যান্টনমেন্ট কে সরিয়ে জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া উচিত,

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০১

আমি মদন বলেছেন: আবার কয় ! ইহা জাতীর জন্য অন্যতম ফরজ কাজ।

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

যম দুত বলেছেন: সেনা অফিসারদের ঢাকা কেন্দ্রিক জমি না দিয়ে তাদের নিজ নিজ এলাকায় দিলে ক্ষতি কি?

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০০

আমি মদন বলেছেন: উত্তম প্রস্তাব

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

শ্যামল বাংলা বলেছেন: সারথী মন বলেছেন: ওরা সাধারন মানুষের বসত ভিটা,ধানী জমি কেড়ে নিচ্ছে! বাপ-দাদার ভিটে মাটি, নিজের জীবন ও জীবিকা রক্ষা করতেগিয়ে দেশের সেনা বাহিনীর গুলিতে সাধারন মানুষ মরতে বসেছে! সেনাবাহিনীর লোকেরা কোটি টাকার জমি জোড় করে দশ লক্ষ টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য করছে! সেনাবাহিনে আর ভুমিদস্যুদের মধ্যে ভিন্নতা কি? ভুমি দস্যুরা ভুমির মুল্য দিচ্ছে আর সেনাবাহিনী জমি ও জমির মালিকের প্রান কেড়ে নিচ্ছে সরকারের সহযোগীতায় -আমরা কোথায় ন্যায় বিচার পাবো?

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩৩

টেকি মামুন বলেছেন: ভাই যেখানে আমিরা যায় সেখানেই একটা নগরি হয়ে যায় পরে সবাই বলে আর্মি জায়গা দখল করে নিয়েছে ।
যদি বলি ঢাকার ভিতরে ঢাকা ভার্সিটি বুয়েট এত জায়গা দিয়ে কি করে ????

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০৪

আমি মদন বলেছেন: আরও অনেক কিছু হয়ঃ


বিবিসির বিশেষ এই ধারাবাহিক প্রতিবেদন রিপোর্টগুলো তৈরি করেছেন বিবিসির কামাল আহমেদ।

ফৌজি বাণিজ্য:উত্তরাধিকার শ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের তৈরী।

ফাস্টফুড থেকে সিমেন্ট তৈরী , সাধারণ হোটেল থেকে বিলাসবহুল পাঁচতারকা হোটেল , ব্যাংক , সিএনজি – পেট্রল , বৈদ্যূতিক বাতি , পাখা, জুতা এসবকিছুর ব্যবসাতেই এখন সেনাবাহিনীর নাম যুক্ত রয়েছে। আর, সেনাবাহিনীর প্রস্তাবিত প্রকল্পের তালিকা আরো অনেক দীর্ঘ। যেমন তাঁদের আকাঙ্খা রয়েছে নিজস্ব একটি বীমা কোম্পানীর, পরিকল্পনায় আছে ওষুধ তৈরীর কারখানা, বিদ্যূৎ উৎপাদন কেন্দ্র, প্যাকেজিং, চট্টগ্রামে আরেকটি পাঁচতারা হোটেল, ট্রাভেল এজেন্সি ইত্যাদি।

তবে, অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে সেনাবাহিনী সম্পর্কিত বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে সেনা কল্যাণ সংস্থা। সংস্থাটির নিজস্ব প্রকাশনায় বলা হচ্ছে :

‘‘অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের কল্যাণে নানারকম সেবামূলক সহায়তা দেবার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থাটি বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ইউনিট বা প্রকল্পের পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান৻ পাকিস্তান আমলে এধরণের একটি প্রতিষ্ঠান ছিলো যার নাম ছিলো ফৌজি ফাউন্ডেশন এবং স্বাধীনতার পর উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সহায়-সম্পদ নিয়ে বাহাত্তর সালে যাত্রা শুরু করে সেনা কল্যাণ সংস্থা ‘‘

মংলা সিমেন্ট ফ্যাক্টরী , ডায়মন্ড ফুড ইন্ডাষ্ট্রিজ , ফৌজি ফ্লাওয়ার মিলস , চিটাগাং ফ্লাওয়ার মিলস , সেনা কল্যাণ ইলেক্ট্রিক ইন্ডাষ্ট্রিজ , এনসেল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড , স্যাভয় আইসক্রিম , চকোলেট এন্ড ক্যান্ডি ফ্যাক্টরী , ইষ্টার্ণ হোসিয়ারী মিলস , এস কে ফেব্রিক্স, স্যাভয় ব্রেড এন্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরী , সেনা গার্মেন্টস , ফ্যাক্টো ইয়ামাগেন ইলেক্ট্রনিক্স , সৈনিক ল্যাম্পস ডিষ্ট্রিবিউশন সেন্টার , আমিন মহিউদ্দিন ফাউন্ডেশন , এস কে এস কমার্শিয়াল স্পেস , সেনা কল্যাণ কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স , অনন্যা শপিং কমপ্লেক্স , সেনা ট্রাভেলস লিমিটেড , এস কে এস ট্রেডিং হাউস , এস কে এস ভবন – খূলনা , নিউ হোটেল টাইগার গার্ডেন , রিয়েল এস্টেট ডিভিশন – চট্টগ্রাম এবং এস কে টেক্সটাইল।

যতোদূর জানা যায় - ১৯৭২ এ যখন বাংলাদেশ সেনাকল্যাণ সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তার মূলধন ছিলো আড়াই কোটি টাকার মতো। তবে, মাত্র চারবছরের মধ্যেই ঐ সংস্থার নীট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় প্রায় একশো কোটি টাকা।

সেনাকল্যাণ সংস্থার প্রকাশিত প্রচারপত্রে দেখা যায় যে গত আটত্রিশ বছরে ধারাবাহিকভাবে এর পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। সংস্থাটির অধীনে এখন রিয়েল এষ্টেট এবং শিল্পের সেবামুখী চারটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারও রয়েছে।

এর বাইরে আরো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান কার্য্যত লোকসানের বোঝা বইতে না পেরে ইতোমধ্যে বন্ধও হয়ে গেছে – যেমন ফৌজি চটকল এবং ফৌজি রাইস মিলস।

তবে, সেনাকল্যাণ সংস্থার বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের আকার বা আয়তনের তুলনায় বহুগুণ বেশী বাণিজ্য করছে সেনাবাহিনীর আরেকটি কল্যাণমূলক সংস্থা – আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট।

আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের ষোলটি প্রতিষ্ঠান

আর্মি শপিং কমপ্লেক্স , রেডিসন ওয়াটার গার্ডেন হোটেল , ট্রাষ্ট ব্যাংক লিমিটিড , সেনা প্যাকেজিং লিমিটেড , সেনা হোটেল ডেভলেপমেন্ট লিমিটেড , ট্রাষ্ট ফিলিং এন্ড সিএনজি ষ্টেশন , সেনা ফিলিং ষ্টেশন- চট্টগ্রাম , ভাটিয়ারী গলফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাব , কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব , সাভার গলফ ক্লাব , ওয়াটার গার্ডেন হোটেল লিমিটেড - চট্টগ্রাম , ট্রাষ্ট অডিটোরিয়াম এবং ক্যাপ্টেনস ওর্য়াল্ড।

১৯৯৮ সালে এই ট্রাষ্ট কোম্পানী আইনে রেজিষ্ট্রি করা হয়। এই ট্রাষ্টের বিনিয়োগও যেমন বিপুল , তেমনি তার বাণিজ্যিক আকাঙ্খাও বলা চলে অত্যন্ত উচ্চাভিলাষী।

সরাসরি বাণিজ্যে সশস্ত্রবাহিনী :

আর, তৃতীয়ত সশস্ত্রবাহিনী সরাসরি যুক্ত হয়েছে বাণিজ্যে এমন দৃষ্টান্ত অন্তত দুটো বাহিনীর ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে। এই দুটি বাহিনী হলো সেনাবাহিনী এবং নৌবাহিনী।

সরকারী নথিপত্রে দেখা যায় উভয়ক্ষেত্রেই এই দুই বাহিনীর আগ্রহের কারণে সরকার রাষ্ট্রায়ত্ত্ব খাতের কয়েকটি লোকসানী প্রতিষ্ঠানকে তাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। এরমধ্যে সেনাবাহিনী বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী লিমিটেডের স্থাপনার মধ্যেই প্রতিষ্ঠা রেছে আরো তিনটি নতুন বাণিজ্যিক ইউনিট। এর একটি হলো বিএমটিএফ সিএনজি কনভার্সন লিমিটেড এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে বিএমটিএফ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। আর তৃতীয়টি হলো হংকংয়ে রেজিষ্ট্রিকৃত প্রতিষ্ঠান ট্রেড মিউচূয়াল হংকংয়ের সাথে যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ ফুটওয়্যার এন্ড লেদার প্রোডাক্টস লিমিটেড।

আর নৌবাহিনীর পরিচালনায় রয়েছে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড এবং ডকইয়ার্ড অফ ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড।

কল্যাণ ট্রাষ্টের বাইরে প্রতিষ্ঠান হিসাবে সেনাবাহিনী এবং নৌবাহিনীর এভাবে সরাসরি বাণিজ্যে যুক্ত হবার ইতিহাস হচ্ছে খুবই সাম্প্রতিক – মাত্র বছর দশেকের।

আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট্রের যাত্রা শুরু :

পুঁজিবাদী সমাজে পুঁজির যে মৌলিক চরিত্র – সেনাবাহিনীর সাথে সম্পৃক্ত ট্রাষ্ট বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রেও তার কোন ব্যাতিক্রম ঘটেনি। ছোট ব্যবসা যেমন মাঝারী ব্যাবসায় উন্নীত হতে চায় – মাঝারী ব্যবসা যেমন বড় ব্যবসায় রুপান্তরিত হতে চায় – তেমনই উচ্চাকাঙ্খী বাণিজ্যক বাসনা সেনাবাহিনীর নেতৃত্বের মধ্যে দেখা গেছে।

আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের সংঘস্মারকে আনুষঙ্গিকভাবে যেসব প্রকল্প হাতে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে সেগুলো হলো :

ঢাকায় আবাসিক হোটেল এবং বিপণী কেন্দ্র , বাণিজ্যিক ব্যাংক, বীমা কোম্পানী, জঙ্গল বুট ফ্যাক্টরী, চট্টগ্রামে একটি সিমেন্ট ফ্যাক্টরী, কাদিরাবাদে একটি চিনি কল, যশোরে ফ্লাওয়ার মিলস, ফাউন্ড্রি এবং পেট্রল পাম্প, গলফ ক্লাব, বিভিন্নজায়গায় বিপণী কেন্দ্র, কার সার্ভিসিং এবং ওয়াশিং সেন্টার, রেন্ট এ কার সার্ভিস, প্যাকিং এন্ড কুরিয়ার সার্ভিস, নারায়ণগঞ্জে ফ্যাব্রিক ডায়িং এন্ড স্ক্রিনপ্রিন্টিং ইউনিট, নারায়ণগঞ্জে হোশিয়ারী মিলস, সব সেনানিবাসে ব্রাস এন্ড মেটাল ইন্ডাষ্ট্রি, কুমিল্লায় বিদ্যূৎ প্রকল্প, রংপুরে ওষুধ শিল্প এবং ক্লিংকার প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রকল্প, বগুড়ায় সিমেন্ট প্রকল্প, সিলেটে রেস্তোরা এবং পর্যটন ও ট্রাভেল এজেন্সি, ঢাকায় হাসপাতাল , সব সেনানিবাসে মৎস্যচাষপ্রকল্প এবং পোল্ট্রি খামার।


পাকিস্তানের মতো একই যুক্তি

বাংলাদেশেও একই যুক্তি দেখিয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয় আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট প্রতিষ্ঠার।

১৯৯৮ সালের জুন মাসে এই ট্রাষ্ট যাত্রা শুরু করলেও মাত্র দুই দশকের মধ্যে আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের সম্পদের পরিমাণ কয়েক হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।


২০০২ সালে মংলা সিমেন্ট ফ্যাক্টরীতে সংযোজিত হয়েছে দ্বিতীয় আরেকটি ইউনিট – যেটির উৎপাদন ক্ষমতা ঘন্টায় ৩৫ টন। অর্থাৎ এখন তার মোট উৎপাদন ক্ষমতা ঘন্টায় একশো টন।

সেনাকল্যাণ সংস্থার এই সিমেন্ট এলিফেন্ট ব্রান্ড নামে বাজারে প্রচলিত। তবে, এই প্রতিষ্ঠানও ২০০৩ থেকে ২০০৫ সালে লোকসানের মুখে পড়েছিলো। অবশ্য, ২০০৮ ও ২০০৯ সালে মংলা সিমেন্ট তার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশী মুনাফা করেছে। ২০০৮ এ যেখানে তাদের লক্ষ্য ছিলো বারো কোটি টাকা – সেখানে মুনাফা পৌঁছেছে ২৪ কোটি টাকায়।

পরিত্যক্ত সম্পত্তির দায়িত্বগ্রহণ :

এরকমই আরেকটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে এনসেল টেক্সটাইল – যারা ত্রিপল, তাঁবু ও বিশেষধরণের কাপড় তৈরী করে থাকে।

সেনাকল্যাণ সংস্থার অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের মতোই পাকিস্তানী শিল্পপতিদের মালিকানায় ১৯৬০এর দিকে চালু হয় এই কারখানা এবং বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর তা পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসাবে সরকার প্রথমে অধিগ্রহণ করে এবং পরে ১৯৭২ এ তা হস্তান্তর করা হয় সেনাকল্যাণ সংস্থার কাছে।

তবে, প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারাও স্বীকার করেছেন যে তাঁদের তৈরী বিশেষায়িত পণ্যের চাহিদা দিন দিন কমছে এবং ভবিষ্যত খুবই অনিশ্চিত।

চ্ট্টগ্রামে সেনাকল্যাণ সংস্থার আরেকটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে এস কে ইলেক্ট্রিক। এই প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে পরিচিত পণ্য হচ্ছে হাবিব ফ্যান। তবে, পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ হবার পর তা সেনাকল্যাণ সংস্থাকে দেওয়া হলেও প্রতিষ্ঠানটির প্রকৃত মালিকরা আদালতের আশ্রয় নিয়ে তা ফেরৎ পেয়েছেন।

অবশ্য, হাবিব ফ্যানের ব্রান্ড নামটি ব্যবহারের অধিকার সেনাকল্যাণ সংস্থা কিনে নিয়েছে এবং এখনও তার উৎপাদন চালু রেখেছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি পল্লী উন্নয়ন বোর্ড এবং বরেন্দ্র প্রকল্পের জন্য বৈদ্যূতিক ট্রানসফরমার তৈরী করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন প্রক্রিয়ায় এখনও আধুনিকায়নের কোন ছোঁয়া লাগেনি। ফলে, এটি কতোদিন টিকতে পারবে তা রীতিমতো একটা বড় প্রশ্ন।

সাদাকালো সিটিজেন টেলিভিশন তৈরী করতো ফ্যাক্টো ইয়ামাগেন ইলেক্ট্রনিক্স। অব্যাহত লোকসানের কারণে এটি বন্ধ রয়েছে গত কয়েকবছর ধরে। তবে, আবারো তাতে নতুন বিনিয়োগ করে এটিকে সচল করার চেষ্টা চলছে। তেজগাঁ শিল্প এলাকায় যে জায়গার ওপর এটি প্রতিষ্ঠিত সেই জায়গাটি অবশ্য সম্পদ হিসাবে অত্যন্ত মূল্যবান।

আর এই ফ্যাক্টো ইয়ামাগেনের উল্টোদিকেই হচ্ছে স্যাভয় আইসক্রিম, চকোলেট এন্ড ক্যান্ডি ফ্যাক্টরী। মূলত রাজধানীর বাইরে মফস্বল এলাকাতেই এদের বাজার।

ঢাকায় এখন বেসরকারী খাতে অত্যাধুনিক আইসক্রিম এবং চকোলেট উৎপাদনকারী কারখানা রয়েছে একাধিক এবং সেকারণেই ভব্যিষতে স্যাভয়কে যে বড়ধরণের প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।


কল্যাণ খাতে ব্যয় সাধারণের অজানা :

যেসব কল্যাণমূলক কাজ সংস্থাটি করে থাকে সেগুলো হচ্ছে শিক্ষাবৃত্তি, প্রশিক্ষণের জন্য বৃত্তি, চিকিৎসা এবং দুঃস্থ বিধবাদের আর্থিক সাহায্য দেওয়া। এসব খাতে গত আটত্রিশ বছরে ঠিক কতোটা অর্থ ব্যয় করা হয়েছে তার কোন হিসাব সাধারণের জন্য প্রকাশ করা হয় না।

তবে, অবসরে যাওয়া সেনাসদস্যদের অনেকেরই অভিযোগ যে সেনাকল্যাণ সংস্থাও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা থেকে মুক্ত নয় এবং সেকারণে তাঁরা তেমন কোন উপকার পান না।

ঢাকা সেনানিবাসের পাশে কাফরুলে কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকদের কাছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তাঁদের সবার মধ্যেই একধরণের অসন্তোষ দেখা গেলো।

সেনা কল্যাণ সংস্থার ব্যবসা-বাণিজ্যে সমৃদ্ধি যতোটা না দর্শনীয় তার চেয়ে অনেক বেশী সাফল্য দেখা যায় আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের প্রকল্পগুলোতে। আর, সেই ট্রাষ্টের উদ্যোগগুলোর মধ্যে আইনগত কারণে হিসাব-নিকাশ প্রকাশে বাধ্য যে প্রতিষ্ঠান সেটি হোল ট্রাষ্ট ব্যাংক।

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩৪

অয়োময় বলেছেন: নবীনগর থেকে রাজেন্দ্রপুর পর্যন্ত পুরোটাই সাভার ক্যান্টনমেন্ট। তাই না?

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৪

আমি মদন বলেছেন: শুধু কি তাই, বাংলাদেশ আর্মি একটি বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হইয়া গেছে।


সেনা কল্যাণ সংস্থার সচল প্রতিষ্ঠানগুলো

মংলা সিমেন্ট ফ্যাক্টরী , ডায়মন্ড ফুড ইন্ডাষ্ট্রিজ , ফৌজি ফ্লাওয়ার মিলস , চিটাগাং ফ্লাওয়ার মিলস , সেনা কল্যাণ ইলেক্ট্রিক ইন্ডাষ্ট্রিজ , এনসেল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড , স্যাভয় আইসক্রিম , চকোলেট এন্ড ক্যান্ডি ফ্যাক্টরী , ইষ্টার্ণ হোসিয়ারী মিলস , এস কে ফেব্রিক্স, স্যাভয় ব্রেড এন্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরী , সেনা গার্মেন্টস , ফ্যাক্টো ইয়ামাগেন ইলেক্ট্রনিক্স , সৈনিক ল্যাম্পস ডিষ্ট্রিবিউশন সেন্টার , আমিন মহিউদ্দিন ফাউন্ডেশন , এস কে এস কমার্শিয়াল স্পেস , সেনা কল্যাণ কমার্শিয়াল কমপ্লেক্স , অনন্যা শপিং কমপ্লেক্স , সেনা ট্রাভেলস লিমিটেড , এস কে এস ট্রেডিং হাউস , এস কে এস ভবন – খূলনা , নিউ হোটেল টাইগার গার্ডেন , রিয়েল এস্টেট ডিভিশন – চট্টগ্রাম এবং এস কে টেক্সটাইল।


আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের ষোলটি প্রতিষ্ঠান

আর্মি শপিং কমপ্লেক্স , রেডিসন ওয়াটার গার্ডেন হোটেল , ট্রাষ্ট ব্যাংক লিমিটিড , সেনা প্যাকেজিং লিমিটেড , সেনা হোটেল ডেভলেপমেন্ট লিমিটেড , ট্রাষ্ট ফিলিং এন্ড সিএনজি ষ্টেশন , সেনা ফিলিং ষ্টেশন- চট্টগ্রাম , ভাটিয়ারী গলফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাব , কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব , সাভার গলফ ক্লাব , ওয়াটার গার্ডেন হোটেল লিমিটেড - চট্টগ্রাম , ট্রাষ্ট অডিটোরিয়াম এবং ক্যাপ্টেনস ওর্য়াল্ড।

হাউজিংয়ে আগে থিকাই ছিল এবার জোরেসোরে নামা আর কি।

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইতো বলি পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো আমাদেরও ১৮ বছরের পর ২ বছর বাধ্যতামূলক সেনা প্রশিক্ষন সবার দরকার!

কারণ তাইলে এরা আর নিজেগো এলিয়েন ভাবতে সাহস পাইত না।

সবাই তখন সমান সমান। মৌলিক নাগরিক অধিকার হরণের এই বিষয়টি সাদা চোখে দেখলে হবে না!

ভাল করে গোয়েন্দা লাগান.. দেখূন এর পিছেন দাদাদের কুচক্রী প্লান আছে কিনা? কতিপয় লোভী স্বাধান্ধকে দিয়ে প্লান করে পুরো সেনাবাহিনীকে বদনাম করা এবং জনতা সেনা মূখৌমূখী করার দূরভীসন্ধি থাকতে পারে।

আইজদ্দিন.. হুশীয়ার.....

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২

আমি মদন বলেছেন: হালায় নির্ঘাত পাগলা অথবা পাগলার অভিনয় করতাছে।

১৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮

কাজিম কামাল বলেছেন: আর্মির দালাল টেকি মামুন ,ছাগু নাকি তুমি।একটা শহরে কোন educational inst. থাকবে না। খালি তোর Army বাপ ই পড়ব ???
pakistan যা , বেটা। আপাতত বুয়েট এর অবদান চায়া দেখ-
১. তুই যে কাপড়টা পইড়া আচস তা industrial design ke korse???
2.তুই যে current এ ব্লগিং করিস তা কে দিসে?
৩.তুই যে medicine khas ta ?
4. তুই যে কাগজে লিখস?
৫. যে রাস্তা দিয়া তোর আরমি বাপের গুয়া চাটতে যাস?
৬. যে বাড়িতে বয়া ব্যা ব্যা করস।
৭. যে mobile e প্যাচাল পারস?
যদি কস বিদেশি বাপেরা করসে , খোজ লয়া দেখ।

১৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৩৪

েকউ একজন বলেছেন: টেকি মামুন বলেছেন: ভাই যেখানে আমিরা যায় সেখানেই একটা নগরি হয়ে যায় পরে সবাই বলে আর্মি জায়গা দখল করে নিয়েছে ।
যদি বলি ঢাকার ভিতরে ঢাকা ভার্সিটি বুয়েট এত জায়গা দিয়ে কি করে ????

ভাই আপনি এটা কি বললেন...............
মাথা ঠিক আছে????????????
educational institute n army camp এক হল?????????
dhaka uni ৮০০ একর নিয়ে শুরু করছিল......
কিন্তু তার অনেক অংশই শহরের জন্য ছেড়ে দিয়েছে.........।
মনে রাখবেন dhaka uni established হয় 1921 এ...........

আর্মি এর business interest কখনো একটা দেশের জন্য ভাল ফল আনেনা.......।
নিচের লিন্ক এ যান...........

Click This Link

সেনাবািহনীর প্রেস রিলিজে বলে এই জমি কেনার কাজটি পুরো পুরি সেনা সদস্যদের ব্যক্তিগত অর্থায়নে পরিচালিত। একাজে সরকার কিংবা সেনাবাহিনী প্রতিস্ঠান হিসেবে জড়িত নয়।

তাহলে ওখানে army camp এবং uniformed army কেন????????


আমরা আর্মিদের জন্য এত বরাদ্দ দেই কি জনগন এর সম্পদ জনগনকে ঠকিয়ে নিজেদের আরামে ব্যবহার করার জন্য?????????

ব্যবসা করার জন্যে?????????????????

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০৫

আমি মদন বলেছেন: রুপগঞ্জে সামরিক ভুমি আগ্রাসন:“দিনরাত লেফ-রাইট করলে ক’মণ শস্য ফলে এক গন্ডা জমিতে

Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.