![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আদালত সম্পর্কে বিচার প্রার্থীদের অনভিজ্ঞতা এবং ভয় ভীতি পরোক্ষভাবে আদালতের দাড়গোড়ায় তাদের ভোগান্তি বৃদ্ধি করে। মামলা সাধারণত ফৌজদারী বা দেওয়ানী এই দুই প্রকারের হয়। জমি জমা বা সম্পদ এবং পদ সংক্রান্ত মামলাকে দেওয়ানী মামলা বলা হয়। দেওয়ানী মামলা বিচারে কয়েকটি ধাপ আছে এবং প্রতিটি ধাপের জন্য আইনের কিছু নির্দিষ্ট বিধান রয়েছে। দেওয়ানী মামলার পূর্ব শর্ত আরজি গঠন। বাদীর নালিশের লিখিত বিবরণকে আরজি বলা হয়।
১। মামলা দায়ের ও আরজি গ্রহণ:
দেওয়ানী মামলা শুরু হয় আরজি গ্রহণের মাধ্যমে। দেওয়ানী আদালতের সেরেস্তাদার বা তার অনুপস্থিতিতে সেরেস্তাদার হিসেবে কর্মরত কর্মচারী মামলার আর্জি গ্রহণ করে আরজির গায়ে বা তার সাথে যুক্ত অর্ডারশিটে বা স্লিপে মামলার ফাইলিং নম্বর লিখবেন। যেমন- দেওয়ানী মামলা নং - ১০০/২০২৫(এর অর্থ হল ঐ আদালতের ২০২৫ সালের ১০০ নম্বর দেওয়ানী মামলা)।
এরপর সেরেস্তাদার অর্ডারশিটে আলাদা করে এবং সিল মোহর লাগিয়ে যিনি আর্জি উপস্থাপন করবেন তার কাছে ফেরত দিবেন। এরপর আর্জির সাথে দাখিল হতে পারে এরূপ সকল কাগজ পত্রে মামলার নম্বর উল্লেখ করতে হবে। সেরেস্তাদার আর-১২ ফাইলিং রেজিষ্টারে (যাকে সু্ট রেজিষ্টারও বলা হয়) আর্জির বিষয় বস্তু ক্রমানুসারে লিপিবদ্ধ করবেন। সাধারণত যেদিন আর্জি গ্রহণ করা হয়, সেদিনই তা নিবন্ধকৃত হয়।
সেরেস্তাদার আর্জি পরীক্ষা করে আর্জির প্রথম পৃষ্ঠার বাম প্রান্তের উপরিভাগে ষ্ট্যাম্প পর্যাপ্ত হয়েছে কিনা তা লিখবেন। অপর্যাপ্ত ষ্ট্যাম্প থাকলে তাও উল্লেখ করবেন এবং বাকী ষ্ট্যাম্প আদায়ের পর ২য় বার তা উল্লেখ করে প্রত্যায়ন করবেন(সি. আর. ও, ভলিউম -১, বিধি-৫৫)। ২১ দিনের মধ্যে বাকী ষ্ট্যাম্প প্রদান করতে হয়। এইভাবে একটি দেওয়ানী মামলা দায়ের করা হয়।
২।আর্জি ফেরত বা প্রত্যাখ্যান:
আর্জি ফেরত বা প্রত্যাখান হওয়া উচিত মনে করলে সেরেস্তাদার তা বিচারকের নিকট উল্লেখ করবেন। বিচারক আইন অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহণ করবেন (সি. আর. ও, ভলিউম-১, বিধি-৫৫)। কোন কারণে আর্জি সঠিকভাবে মূল্যায়িত না হলে তা সংশোধনের জন্য পক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয় যার সময়সীমা ২১ দিন।
৩।সমন জারী
একটি মামলা দায়েরের পরের ধাপ সমন জারী। সমন দু'ভাবে জারী করা হয়। আদালতের জারীকারকের (পদাতিকের) মাধ্যমে এবং আদালতের সেরেস্তা কর্তৃক ডাকযোগে। সমনের সাথে মামলার আর্জি, বাদীর ফিরিস্তিযুক্ত কাগজের কপি (আর্জির বিষয়ের সাথে সংগতিপূর্ণ কাগজপত্র যা আর্জির দাবীকে সমর্থন করে), ওকালতনামা, তলবানা (বিবাদীর নামীয় সমন জারীর ক্ষেত্রে সরকারের দেয়া কোর্ট ফি) দাখিল করতে হয়।
মামলার সমন বিবাদী সরাসরি গ্রহণ করলে তা সরাসরি জারী হিসেবে গণ্য হবে। আদালতের জারীকারক (পদাতিক) যখন বিবাদীর উপর সমন জারীর জন্য যাবে তখন সমন নোটিশের অপর পৃষ্ঠায় সংশ্লিষ্ট এলাকার দু'জন নিঃস্বার্থ ব্যক্তির স্বাক্ষর বা টিপ গ্রহণ করবেন।
সাধারণত সমন বিবাদীর উপর ব্যক্তিগতভাবে জারী হতে হয়। তার অনুপস্তিতে তার পক্ষে তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধির উপর সমন জারী হতে হবে। যদি তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন প্রতিনিধি পাওয়া না যায়, তবে তার পরিবারের প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ সদস্যের উপর সমন জারী করতে হয়। এক্ষেত্রে ভৃত্য পরিবারের সদস্য হিসেবে গণ্য হবেন না। (দেওয়ানী কার্যবিধি, আদেশ-৫, বিধি-১২ ও ১৫)।
বিবাদী বা তার পক্ষে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন প্রতিনিধি বা তার পরিবারের কোন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ পাওয়া না গেলে বা সমন গ্রহণ না করলে বিবাদীর বাস গৃহের বহির্দ্বারে বা অন্য কোন প্রকাশ্য স্থানে লটকিয়ে সমন জারী করতে হবে (দেওয়ানী কার্যবিধি, আদেশ-৫, বিধি -১৭)। এক্ষেত্রেও জারীকারক সমন নোটিশের অপর পৃষ্ঠায় সংশ্লিষ্ট এলাকার দু'জন নিঃস্বার্থ ব্যক্তির স্বাক্ষর বা টিপ গ্রহণ করবেন।
বিবাদীর সাময়িক অনুপস্থিতিতে তার বাসগৃহের বহির্দ্বারের সামনে সমন লটকিয়ে জারী করা যুক্তিসংগত নয়। যদি ঐ বিবাদীকে তার বাসগৃহে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তবে পুণরায় তার বাড়ীতে সমন জারী করতে হয় (সি. আর. ও, ভলিউম-১, বিধি-৭৬)।
জারীকারক সমন জারী রিটার্ণ ফেরত দিলে নাজির যথাসম্ভব দ্রুত এবং কমপক্ষে মামলার ধার্য্য তারিখের দু'দিন পূর্বে সংশ্লিষ্ট কোর্টে ফেরত দিবেন (সি. আর. ও, ভলিউম-১, বিধি-১০৫)।
অপরদিকে ডাকযোগে প্রেরণের পর ডাকরশিদ (একনলেজমেন্ট ডিউ) থাকলে এক মাস অতিবাহিত হওয়ার পর এ. ডি (ডাক সমন) জারী হিসেবে গণ্য হবে।
বিবাদী একের অধিক হলে প্রত্যেকের উপর সমন জারী হতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন জেলার বিবাদীদের উপর সমন সংশ্লিষ্ট জেলার নেজারত বিভাগের মাধ্যমে প্ররণ করতে হবে।
৪।জবাব দাখিল
বিবাদী মামলা ১ম শুনানীর তারিখ বা তৎপূর্বে বা আদালতের অনুমোদিত সময় দুই মাসের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করবেন (দেওয়ানী কার্যবিধি, আদেশ -৮, বিধি-১)। তা না হলে মামলাটি একতরফা শুনানীর জন্য নির্ধারিত হবে। তবে দেওয়ানী কার্যবিধির ৮০ ধারার নোটিশ জারী না হলে সরকার জবাব দাখিলের জন্য ৩ মাস সময় পাবে।
বিবাদী যদি তার দাবীর সমর্থনে কোন দলিলাদির উপর নির্ভর করে, তবে তা ফিরিস্তি সহকারে ঐ দলিলাদি দাখিল করবেন।
৫।প্রতিদ্বন্দ্বিতা বহির্ভূত শূনানী
১ ম শুনানীর তারিখে যদি দেখা যায় যে, মামলার পক্ষদের মধ্যে কোন বিরোধীয় বিষয় নেই তবে তা অবিলম্বে নিষ্পত্তি করতে হবে। এক্ষেত্রে মামলা মূলতবি করার কোন সুযোগ নেই।
৬।ইস্যু গঠন
মামলার ১ম শুনানীর তারিখ বা জবাব দাখিলের মধ্যে যেটি পরে, তা হতে ১৫ দিনের মধ্যে ইস্যু গঠন করতে হবে(দেওয়ানী কার্যবিধি আদেশ-১৪, বিধি-১)। যেসব বিরোধীয় বিষয়ের উপর মামলা নিষ্পত্তি হবে সেসড বিষয় বস্ত নিয়ে ইস্যু গঠন করা হবে।
৭।উদঘাটন ও পরিদর্শন
ইস্যু গঠনের ১০ দিনের মধ্যে বাদী বা বিবাদী আদালতের অনুমতি নিয়ে অপর পক্ষকে প্রশ্ন দাখিল করতে পারবেন। তবে একটি পক্ষকে একবারই লিখিত প্রশ্ন দাখিল করতে পারবেন (দেওয়ানী কার্যবিধি আদেশ-১১, বিধি-৮)
৮।৩০ ধারার তদ্বীর
ইস্যু গঠনের পর উভয় পক্ষের কোন তদ্বীর আছে কিনা তার জন্য এই পর্যায়টি রাখা হয়।
৯।চূড়ান্ত শুনানীর তারিখ নির্ধারণ (এস. ডি)
ইস্যু গঠনের ১২০ দিনের মধ্যে মামলার চূড়ান্ত শুনানীর দিন ধার্য করতে হয় (দেওয়ানী কার্যবিধি আদেশ-১৪, বিধি-৮)
১০।চূড়ান্ত শুনানী
চূড়ান্ত শুনানীর (পি. এইচ) তারিখ হতে ১২০ দিনের মধ্যে মামলার শুনানী শেষ করতে হয় (দেওয়ানী কার্যবিধি আদেশ১৮, বিধি-১৯)। চূড়ান্ত শুনানী (পি. এইচ) ও পরবর্তী চূড়ান্ত শুনানী (এফ. পি. এইচ বা পার্ট হার্ড) পর্য্যায়ে বিচারক জবানবন্দী, জেরা, দলিলাদি গ্রহণ এবং যুক্তিতর্ক শুনবেন।
১১।রায় ঘোষণা
মামলা শুনানী সমাপ্ত হওয়ার পরে অনধিক ৭ দিনের মধ্যে আদালত রায় ঘোষণা করবেন (দেওয়ানী কার্যবিধি আদেশ-২০, বিধি-১১)।
১২।ডিক্রি প্রদান
রায় ঘোষণার তারিখ হতে ৭ দিনের মধ্যে ডিক্রি প্রদান করতে হবে (দেওয়ানী কার্যবিধি আদেশ-২০, বিধি -৫)
তাছাড়া মামলার যেকোন পর্যায়ে পক্ষগণ আর্জি, জবাব সংশোধণ, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, স্থানীয় পরিদর্শন এবং স্থানীয় তদন্তের জন্য আদালতের দরখাস্ত প্রদান করতে পারবেন। মামলার জবাব দাখিলের পর প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী পক্ষগণ যে কোন সময় আপোষ নিষ্পত্তির জন্য আদালতের মধ্যস্ততায় বা আদালতের বাইরে বসতে পারেন। দেওয়ানী কার্যবিধির ৮৯(ক) ধারা অনুযায়ী আপোষ নিষ্পত্তির কথা বলা হয়েছে, যা এ. ডি. আর নামে পরিচিত।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১১
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: সময় করে লিখব। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৩
ফয়সাল খান ডালি বলেছেন: জটিল জিনিস। +
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১২
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৭
মিরাজ is বলেছেন: পড়ি নাই, কাজের জিনিষ বলে প্লাস দিলাম । আইন কানুন ভাল লাগেনা, কেমন যেন খটমটা বস্তু ।
ভাল থাকবেন ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৩
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ধন্যবাদ মিরাজ।
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১২
গুরুজী বলেছেন: +
প্রিয়তে নিয়া রাখলাম, পরে পরুম।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৫
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: মামলা করলে পইড়েন। আগে ভাগে পড়ার দরকার নেই গুরুজী... প্রিয়তে রাখার জন্য ধন্যবাদ।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বিচারক আপু কাছ থেকে ভালো একটা পোস্ট পাইলাম।
আইন বিষয়ে আগ্রহ থেকেই পোস্টটা পড়লাম।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৬
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ভাবছি কিছু কিছু বেসিক ব্যাপার শেয়ার করা দরকার। তাই এই পোষ্টটা দিলাম।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১২
ডেইফ বলেছেন:
গল্প, কবিতার পর এই মামলা-মোকদ্দমা?
অবাক হলাম ফারহিন।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৭
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: কেন অবাক হলেন দাইফ?
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১২
মনে নাই বলেছেন: এতো দেখছি বিশাল কাজ, অনেকগুলা ধাপ পার হয়ে তারপর রায় ও ডিক্রী, এতো কাজ কিভাবে করে মানুষ?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৮
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: বলা হয় কারো সাথে শত্রুতা করতে হলে তাকে একটা মামলা করার পরামর্শ দাও...
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:২৮
নিভৃত নয়ন বলেছেন: মামলা ভয়ই পাই।
ভাল আছেন আপু।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৯
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ভয় পেলে ক্ষতি বেশী।
ভাল আছি ভাইয়া।
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:২১
রাইসুল জুহালা বলেছেন: ওহ বাবা, প্রায়ই আপনি মামলা-টামলা করেন নাকি? এত ডিটেইলস কিভাবে জানেন? নাকি আপনি ল'ইয়ার?
প্লাস।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:২০
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: কোনটাই নই স্যার। আগ্রহ আছে বলতে পারেন।
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:২৪
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:২১
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: রাগ করছ কেন ভাইজান?
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৭
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: বস্তা বস্তা ধইন্যা পাতা
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:২৬
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: এত ধইন্যা পাতা ....!!! খাইছে...
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:১০
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আদালত সম্পর্কে আমার অনভিজ্ঞতার তুলনা হয়না। আমার খুবই ভোগান্তি হইতাছে
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:১৩
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: কান্নাকাটি ভালু না
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮
ডেইফ বলেছেন:
অবাক হব না? কোথায় গল্প, কবিতা আর কোথায় মামলা মোকদ্দমা?
স্নিগ্ধতার পরশ হতে সরাসরি আগুনের তাপ!!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাংগে ... হাহা
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭
নাআমি বলেছেন: এত কঠিন জিনিস কি করে লিখলেন?
অভিনন্দন.......
খুব সুন্দর হয়েছে লেখটা.।
ভাল থাকেন.....।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩০
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: একটা পেপারের জন্য এটা অনেক আগেই লিখেছিলাম। এখানে শুধু শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ আপনাকেও
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ইশ! মাসদুয়েক আগে আপনি কই ছিলেন!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৪
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: কেন? কেন? মাস দু'য়েক আগে কি ঘটেছিল?
১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: একটা জমি সংক্রান্ত ঝামেলায় ছিলাম। আপনি থাকলে তো তখন ফ্রি পরামর্শ নিতে পারতাম।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৯
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: সামনে থেকে জানাবেন। যতটুকুন জ্ঞান আছে তা দিয়ে সমাধানের পথটা দেখিয়ে দিতে চেষ্টা করব।
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৪১
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
এই লেখাটা সপ্তাহের নির্বাচিত লেখার একটি। লেখক কি এটা জানে ? সামহোয়ারইন ব্লগের নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহ ও সপ্তাহান্তে বাছাই পোস্ট সংকলন
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:৪৯
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: জানতাম না বাবা। তোমার লেখা তো সবার প্রথমে। অভিনন্দন আমার বাবা
উর্মির লেখা কোনটা বাবা?
আমার জীবনে যত লেখা থাকবে, বেশীরভাগেই তোমাকে সম্বধন করে লেখা। আজকে একটা নতুন লেখা তুলেছি। পড়ে নিও কেমন?
তুমি খুশী হয়েছো তো বাবা?
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৯
গালীব পাশা বলেছেন: বন্ধু ,তোমার লেখাটি খুবই উপকারী,কিন্তু ভাই এসব আমার মাতায় এসব ডুকেনা।জগতের জামেলায় আমি মহা বিরক্ত।বাউন্ডেলে জীবনই.।.।.।.।.।.।.।.।.।।।Thanks a lot.
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ২:০৪
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার। মাথায় না ঢুকলে থাক, পড়ার দরকার নেই
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৭
মিথুন-১ বলেছেন: বোন, আপনার এই "সিরিয়াস" পোস্টে কারো বালখিল্য মন্তব্য অত্যন্ত বেমানান। আপনার এই পোস্ট শুধু শিক্ষনীয়ই নয়, আইন-আদালত বিষয়ে লেখা পোস্টের মাইল ফলক। আশা করি আপনি যে গুরুত্ব দিয়ে এই পোস্ট লিখেছেন-সেই গুরুত্ব রক্ষা করেই পাঠকদের মন্তব্যের জবাব দিয়ে লেখাটিকে সকল পাঠকের সংরক্ষণ করার উতসাহ বজায় রাখবেন।
অনেক ধন্যবাদ এবং ১৪ নম্বর প্লাস।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৭
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: হাহাহাহা ....... এত সিরিয়াস মন্তব্য পাঠক...!! ধন্যবাদ ধন্যবাদ...
২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৭
আকাশটালাল বলেছেন: ম্যাম, আপনারে কিছু জিগায়ছিলাম
একজন উকিলরে(জজরে না) ইভটিজিং করলে কি কি কেস হইতে পারে কি কি হইতে পারে না? কি কি কেস হইলেকি কি করতে হবে কি কি করতে হবে না? কি কি করার জন্য কি কি লাগবে কি কি লাগবেনা? কি কি করতে হলে কার কার সাথে দেখা করতে হবে কার কার সাথে হবেনা? আর যদি কেস খাই কি সাজা হতে পারে কি কি হতে পারেনা? কি কি কেস হইলে কিভাবে বাচতে পারবো কিভাবে পারবোনা?
অ.ট. আমারে ঝাড়ি দিবেন না আবার আমার সিরিয়াস কিছু দেখলেই মাথা ঘুরায়। আপ্নার থেইক্যা ১০০ হাত দুরে থাকমু (যদিও আপনি ট্রাক না)
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৫
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: উকিলরে ইভটিজিং করলে মার্ডার কেইস হইতে পারে। মার্ডার কেইস হলে বাকিটা ওনারা চিন্তা করবে, আপনি নিশ্চিন্তে স্বর্গে যাওয়ার প্রস্তুতি নেন....
বিঃ দ্রঃ এই কমেন্ট-এর পুরোটাই কাল্পনিক। কারো সাথে মিলে গেলে সেটা কাকতালীয় মাত্র। তাতে কমেন্টপ্রদানকারী দায়ী নন।
২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৫
আকাশটালাল বলেছেন: স্বর্গে সমস্যা আছে। জরিনা, মরজিনা আর আসমতের কুলকিনারা না হওয়া পর্যন্ত আমরা নাকি কেউই যাইতে পারুমনা তয় আসমত যেহেতু টিজিং করছে তারে নাকি অগ্রাধিকার দেওয়া হইবে। হেই খুশিতে আমিও সবাইরে টিজিং করি। না সবাইরে না, যাগোরে ভালা পাই কেবল তাগোরে
১১ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫৭
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: হাহাহাহা... করেন করেন ... টিজিং করেন আকাশটা লাল
২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:০৪
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: +++
১২ ই জানুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪৭
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ধন্যবাদ স্বদেশ
২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫১
গালীব পাশা বলেছেন: এত জটিল জিনিস পড়ার দরকার কি,ডাল ভাত হলেই তো হয়।টাকা মানেই তো গেঞ্জাম।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:২৫
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: পইড়েন না স্যার....
২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩২
চর্যা পদ বলেছেন: valo lagche(pori nai kintu ,fakibaji comment dilam) chakuri bidhi bisoyok kichu lekha jodi dite tahole amar boroE upokar hoito
২০ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:০৮
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: এইবার মাফ করলে হয় না..!! চাকুরি বিধি পড়তে একদম মজা লাগে না
২৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
অভিবাসী বলেছেন: প্রিয়তে নিয়া রাখলাম
২২ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৫
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ অভিবাসী
২৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫১
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: দুই দুইবার বিসিএস দিতে গিয়ে সংবিধান মুখস্ত কইরা ভাবছিলাম কামাল হোসেনের কাছাকাছি পৌছে গেছি জমজ ভাই। কিন্তু এইগুলা দেইখা ডর করতেছে ক্যান বুঝতে পারছি না (
(
(
(
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:৫৮
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: আহারে আপনি বোঝার দ্বারপ্রান্তে এসে পড়েছেন যমজ ভাই। সংবিধান নিয়ে সবাই এমন মনে করে। হাহা..
আস্তে আস্তে আইন নিয়ে কিছু জিনিস শেয়ার করব ভাইয়া।
২৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:১৩
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: ধন্যবাদ!
আশা করি অনেকেই উপকৃত হলো।
২৪ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:২৯
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও
২৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৯:০৫
ময়নামতি বলেছেন: আপনার লেখাটা সরাসরি প্রিয়তে রাখলাম।
অনুরোধ ফৌজদারী মোকদ্দমা সম্পর্কে লিখুন।
ধন্যবাদ সিসটার।+++
০৮ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:১৬
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: এখনো দেওয়ানী মামলা নিয়েই ঘাটাঘাটি করছি। ইচ্ছে আছে দেওয়ানী মোকদ্দমার কিছু অংশ সরলীকরণ করব। সামনে ফৌজদারী নিয়ে লিখব। দোয়া করবেন ভাইয়া :-)
২৯| ০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৮
যাযাব৮৪ বলেছেন: ভাল লাগল........
৩০| ২২ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২১
উদাসীন চৌধুরী বলেছেন: খুব ভাল হয়েছে, ধন্যবাদ।
৩১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নুরে আলম(রাজশাহী) বলেছেন: সাক্ষ্যগ্রহণ কখন হয়?
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৩
সূর্য বলেছেন: জানা হলো, ধন্যবাদ। যদি সম্ভব হয় তাহলে ফৌজদারী মকদ্দমা সম্পর্কেও লিখুন।