নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছুই বলার নেই

আমি রেদওয়ান

স্বপ্ন দেখি একটি শান্তিময় পৃথিবীর। উড়তে চাই পাখির মত ,ছুটতে চাই ঘোড়ার বেগে আর সাঁতরাবো মাছের মত।হতে চাই একজন প্রকৃত মানুষ।

আমি রেদওয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প : অসমাপ্ত ডাইরি

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৬

রাত ২ টা। শহর একবারে শান্ত, নিরব।নগর জীবনের যান্ত্রিক ব্যস্ততা শেষে শান্তির ঘুমে ব্যস্ত নগরবাসী।নিস্তব্ধতা এসে জুড়ে বসেছে পুরো শহর জুড়ে। এমনই এক পরিবেশে ডাইরী লিখে চলেছে রাশেদ...



২০ ডিসেম্বর,২০১২



আজ আমার জীবনের সবচেয়ে খুশির দিন।আজ থেকেই আমি ডাইরী লেখা শুরু করলাম।আজ আমি প্রথম চাকুরীর বেতন পেলাম।অনেক দিন পর আমার আদরের ছোট বোন তুলিকে একটা সারপ্রাইজ দিতে পারলাম।ওর একটা মোবাইল ফোনের শখ ছিল।মাকে নতুন শাড়ি আর অসুস্থ বাবাকে শার্ট দিলাম।এবার আমাদের সংসারের অভাব ঘুচবে। আমাকে বহুদূর যেতে হবে।বাবা অসুস্থ হয়ে পড়ার পর যে সংসারের সব দায়িত্ব আমার উপর এসে পড়েছে।





২৫ ডিসেম্বর,২০১২



তুলিটা ভীষণ দুষ্ট।আজ আমার শার্টে ইচ্ছে করে চা ফেলে দিয়ে তার সে কী হাসি। ভার্সিটিতে উঠার পর ওর দুষ্টুমির মাত্রা যেন আরো বেড়ে গিয়েছে।মাকে এবার ওর বিয়ের কথা বলতে হবে।এতদিন তো সংসারে অভাব ছিল।এখন আমি চাকুরি পাওয়াতে তুলির বিয়ে দিতে কোনো সমস্যা হবে না।কিন্তু তুলির বিয়ে হয়ে গেলে ওকে ছাড়া থাকবো কিভাবে।ও যে আমাদের চোখের মণি।নাহ্ আজ আর কলম চলছে না।..........



৩ জানুয়ারি,২০১৩



গত কিছুদিন যাবত তুলির আচরণে পরিবর্তন লক্ষ্য করছি।মার কাছ থেকে শুনলাম ইদানিং নাকি ভার্সিটি থেকে খানিকটা দেরিত রাতে ওর ফোনে চাপা কণ্ঠস্বর আমিও শুনেছি।আজ রাতে খাওয়ার পর তুলিকে ব্যাপারটা জিজ্ঞেস করলাম। ও বলল স্যারেরা অতিরিক্ত ক্লাশ নিচ্ছে। তাই দেরি হচ্ছে।কিন্তু আমি ওর চোখে অন্য ভাষা দেখলাম।একটু আগে আমার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু আসিফের সাথে ফোনে ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা করলাম। ব্যাপারটা আমাকে আরো খতিয়ে দেখতে হবে।



৭ জানুয়ারি,২০১৩



আজ আসিফকে বাসায় দাওয়াত দিয়েছিলাম। দুই বন্ধু মিলে অনেক দিন পরে ভাল একটা আড্ডা দিলাম।আসিফের সাথে আমার পরিচয় প্রায় দুই বছরের। আমি জীবনে ওর মত এত মার্জিত আর ভদ্র ছেলে খুব কম দেখেছি।খুব লাজুক একটা ছেলে।আসিফকে বিয়ের কথা বলতেই ওর মুখ একেবারে লজ্জায় লাল হয়ে গেছে।এই যুগে এই রকম ছেলে আছে নাকি। হা হা ....... ১৫ জানুয়ারি,২০১৩



আজ দুপুরে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে তুলিদের ভার্সিটিতে গেলাম।ভার্সিটির পার্কে তুলিকে দেখলাম।একটা ছেলের সাথে বসে বাদাম খাচ্ছে আর একটু পর পর হেসে উঠছে।ছেলেটার মুখ দেখতে পাচ্ছি না। দৃশ্যটা আমার কাছে অস্বস্তিকর মনে হওয়ায় দ্রুত কেটে পড়লাম।ছেলেটাকে আরেক দিন দেখা যাবে। রাত প্রায় ৪ টা। কিন্তু আমার ঘুম আসছে না। ছেলেটা এমন কে যার কথা তুলি আমার কাছে লুকালো আর ছেলেটির জন্যে অবলীলায় মিথ্যা কথা বলে গেল !



৬ ফেব্রুয়ারি ,২০১৩



আজ আমি অনেক অবাক হয়েছি। ছেলেটাকে আমি চিনতে পেরেছি.................



★★★





১২ ফেব্রুয়ারিতে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয় রাশেদ। একেকটা সেকেন্ড, মিনিট, ঘণ্টা, মাস কেটে যায় কিন্তু রাশেদ আর ফিরে আসে না।



★★★



১ বছর পর............



আজ তুলির বিয়ের তৃতীয় দিন।তুলি এখন হানিমুনে যাচ্ছে।ওর বরের নাম আসিফ।হ্যাঁ,রাশে দ নিখোঁজ হওয়ার পর এই ছেলেটিই রাশেদের পরিবারের পাশে এসে দাঁড়ায়।ছায়ার মত লেগে থেকে রাশেদের পরিবারের সব দায়িত্ব পালন করে।মাত্র ১০ দিন আগে তুলিকে বিয়ের প্রস্তাব দিতেই তুলির পরিবার একবাক্যে রাজী হয়ে যায়।আর তুলি তো এটার প্রতীক্ষায় ছিল।



★★★★



তুলি আর আসিফ হানিমুনে বান্দরবান এসেছে। বান্দরবানের কোনো এক নির্জন পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে তুলি আর আসিফ।হঠাৎ তুলির মনে হতে লাগল আসিফের চোখে যেন রাজ্যের ঘুম এসে জুড়ে বসেছে।আসিফের হাত শক্ত করে ধরে রাখে তুলি। শীতল স্বরে আসিফকে জিজ্ঞেস করে, "আমার ভাইকে কেনো এভাবে মারলে আসিফ"?আসিফের ঘুমে ঢুলুঢুলু যেন হঠাৎ বিস্ফোরিত হয়ে উঠে। তুলি বলেই চলে, "তুমি এক বছরের বেশি সময় ধরে আমার সাথে অভিনয় করেছে আর আমি এক বছর তোমার সাথে অভিনয় করেছি ভাই হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য।একটু আগে তোমার পানির বোতলে ঘুমের ঔষুধ মিশিয়ে দিয়েছি।" এ কথা বলেই আসিফের হাত ছেড়ে দেয় তুলি।পাহাড়ের চূড়া থেকে গহীন অরণ্যে হারিয়ে যায় আসিফের দেহ।.....



তুলি তার ব্যাগ থেকে ডাইরীটা বের করে যেটা সে রাশেদ র্নিখোঁজ হওয়ার দুদিন পর খুঁজে পায়।তুলি কী মনে করে আবার পড়া শুরু করে ডাইরী।



৬ ফেব্রুয়ারি ,২০১৩



আজ আমি অনেক অবাক হয়েছি। ছেলেটাকে আমি চিনতে পেরেছি। ছেলেটা আসিফ!!



১১ ফেব্রুয়ারি ,২০১৩



আসিফের গোপন অতীত আমি জেনে গেছি।আজ আমি ওর গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম।ও গ্রামে লম্পট ছেলে হিসেবে পরিচিত। নারী পাচারকারী,খুনের সাথেও জড়িত ছেলেটা। আমি কীভাবে এত বোকা হলাম।ওর সাথে এত ঘনিষ্ঠভাবে মিশেও কিছুই জানতে পারলাম না!!! আসিফ নাকি আর অনেক মেয়ের সাথে ভালবাসার অভিনয় করে বিয়ে করেছে।তারপরে তাদের পাচারকারীদের হাতে তুলে দেয়।কিন্তু প্রমাণের অভাব আর এলাকায় ওর ক্ষমতার দাপটে কেও ওর বিরুদ্ধে কিচ্ছু করতে পারে নি। কালই আমি আসিফের সাথে একটা বোঝাপড়া করতে যাব।যদিও আমি জানি এতে আমার জীবন নাশের ভয় আছে। কিন্তু ওর সকল কুকর্মের প্রমাণ একসাথে আমি তুলির সামনে হাজির করব।তুলিকে এখন কিছু বলব না।



আর কিছুই লেখা নেই ডাইরীতে। তুলি ডাইরীটা বন্ধ করে। অসমাপ্ত ডাইরীটা.... তুলির প্রচন্ড কান্না পাচ্ছে।



★★★



দরদর করে ঘামছে তুলি। এতক্ষণ সে স্বপ্ন দেখছিল। ও জানে না স্বপ্নটা সত্য হবে নাকি মিথ্যা হবে। তবে স্বপ্নটা সত্যি করতেই ও বান্দরবান এসেছে। ভাই হত্যার প্রতিশোধ নিতে বিন্দু মাত্র কার্পন্ব করবে না। রাত এখন প্রায় তিনটা । পাশে আসিফ বেঘোরে ঘুমোচ্ছে। তুলি ভেবে পায় না এ মানুষ টা কিভাবে এত খারাপ হতে পারে।এক বছর ধরে মানুষটা তার পুরো পরিবারকে আগ্‌লে রেখেছে!!! কিন্তু ভাইয়ের ডাইরীতে লিখা কথা গুলো তো মিথ্যে হবে না। মিথ্যে হতে পারে না। সারা রাত তুলির ছটপট করেই কাটল।



★★★



পরদিন দুপরে তুলির ঘুম ভাঙল ।ঘুম থেকে উঠা মাত্রই আসিফ কিছুটা রহস্যময় কন্ঠে বলে উঠে, তুলি,এক জায়গায় যাবে?। যাবো। ঝটপট উত্তর দেয় তুলি। যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত তুলি।'তুমি তাহলে ফ্রেস হয়ে নাস্তা করে নাও। আমি গাড়িতে অপেক্ষা করছি।'



★★★



গাড়িতে উঠে আসিফ বলল,তুলি আমি তোমাকে কিছু বলতে চাই,শুনবে?



'বল'



-আমি তোমার ভাইকে খুন করিনি!!!



-মানে?হটাঠ চম্‌কে উঠে তুলি।



-আমার কথা গুলো প্লিজ একটু শোন।শান্ত কন্ঠে বলে উঠে আসিফ।-তোমার ভাই বেচে আছে এবং আমি তোমাকে এখন তার কাছে নিয়ে যাচ্ছি। আর তোমাকে একটা চরম সত্য কথা বলি। আমি আসিফ না, আসিফ তোমার ভাইয়ের হাতে এক বছর আগেই মারা গেছে।



-তাহলে তুমি কে?



-আমি রাজিব। আসিফের যমজ ভাই। ছোট বেলায় আমাদের মা বাবার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় বাবার খারাপ স্বভাবের কারণে। বাবা আসিফ কে নিয়ে গ্রামে চলে যান। যার কারণে গ্রামের কেউ আমার কথা জানতে পারেনি। একদিন আমি ঢাকায় আসিফকে দেখি তোমার সাথে। তারপর আমি ওর সম্পর্কে সব তথ্য নিই। জানতে পারি ওর খারাপ চরিত্রের কথা,তোমার কথা,তোমার ভাইয়ের কথা। তোমার মত মেয়ের ও কোন সর্বনাশ করুক এটা আমি চাইনি। তাই আমি ওর সাথে দেখা করতে গ্রামে যাই।



গিয়ে দেখি ওর বুকে একটা ছুরি আর তোমার ভাই অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে।তোমার ভায়ের মাথার কাছে একটা ভাঙ্গা ফুলদানি পড়ে আছে।বুঝতে পারলাম দুজন দুজনকে আঘাত করেছে। তারপর আমি আসিফের লাশ দ্রুত সরিয়ে ফেলি আর তোমার ভাইকে এখানের একটা হসপিটালে ভর্তি করি,যেহেতু গ্রাম থেকে এটা কাছে তার পর আমি আসিফ নামে অভিনয় করতে থাকি । আমি ইচ্ছে করেই এতদিন বলিনি তোমায়। আজ বললাম কারণ যখন আমি সকালে ভাইয়ের ডাইরী টা পড়লাম আর তোমার ব্যাগে পটাসিয়াম সায়ানেট দেখলাম। বুঝলাম তুমি হয়তো আমাকে মেরে ফেলতে চাও।।তোমার ভাই দীর্ঘ ৬ মাস কোমায় ছিল। এখন আস্তে আস্তে অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। আমি চেয়েছিলাম রাশেদ ভাই সুস্থ হওয়ার পর উনাকে সবার সামনে হাজির করতে।



-তুমি এত সব কেন করলে?



-প্রিয় মানুষ এর জন্য নাকি মানুষ অনেক কিছু করে আর আমি তো সামান্য করলাম। আসিফরূপী রাজীবের চোখে খেলা করে গভীর আবেগ। তুলি বোঝে এটা মিথ্যা নয়, অভিনয় নয়। এস আমরা পৌছে গেছি। রাজীব বললো। । রাজীব দেখলো তুলির চোখ পানিতে টলমল করছে। বিপরীত দিকের সূর্যর আলো তুলির চোখে বরাবর। চোখ সমুদ্রে আলো প্রতিফলিত হয়ে নোনতা পানি চিকচিক করছে। রাজীবের কাছে এটাই সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য মনে হচ্ছে........

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৩

অপ্রচলিত বলেছেন: গল্প মোটামুটি লাগলো।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৪

আমি রেদওয়ান বলেছেন: :)

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৫

বাগানবিলাস বলেছেন: ভালো লাগলো.....।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৮

আমি রেদওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৫

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: খারাপ না ভালই লাগল ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৮

আমি রেদওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৯

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: চেষ্টা চালিয়ে যান । ধন্যবাদ ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০০

আমি রেদওয়ান বলেছেন: দোয়া করবেন ভাই।ধন্যবাদ

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৭

মুনেম আহমেদ বলেছেন: সুন্দর

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০১

আমি রেদওয়ান বলেছেন: :)

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১০

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: porte valoi lagche +

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

আমি রেদওয়ান বলেছেন: প্লাস দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ :D

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১৫

উদাস কিশোর বলেছেন: লেগে থাকুন লেখার সাথে ।
শুভ কামনা

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৪

আমি রেদওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

নোবেল হোসেন সাজিদ। বলেছেন: গল্প পড়ে ভাল লাগলো। তবে ছেলেটা যে আসিফ হতে পারে এটা প্রথম দিকেই কিছুটা বুঝতে পেরেছিলাম।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

আমি রেদওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭

সকাল রয় বলেছেন:
লিখতে লিখতে আরো সুন্দর হবে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭

আমি রেদওয়ান বলেছেন: দোয়া করবেন

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: আমার কাছে ভালো লাগলো

++++++++++

সুন্দর

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯

আমি রেদওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ডায়েরীতেই গল্প !
ভালো লাগলো!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২১

আমি রেদওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :) :D

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩০

সাদমান সাদিক বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ :) :)

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২২

আমি রেদওয়ান বলেছেন: :) :) :) থেংকু

১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

সুমন কর বলেছেন: ডায়েরিতে গল্প সৃষ্টি ভাল লাগল। লেখাটি লেখার সময় আপনি মনে হয় অমনোযোগী ছিলেন, পোস্ট দিয়েও খেয়াল করেননি লাইন ভেঙে গেছে। আর যদি ইচ্ছেকৃত করে থাকলে আমার ভাল লাগেনি।

গল্প মোটামুটি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০১

আমি রেদওয়ান বলেছেন: লাইন ভাঙাটা ইচ্ছেকৃত ভাবেই করা হয়েছে।মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.