নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিনেমা পাগল। সিনেমায় খাই, সিনেমায় ঘুমাই, সিনেমায় পড়ি, সিনেমায় স্বপ্ন দেখি। জীবন সিনেমাময়।

লেখাজোকা শামীম

গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।

লেখাজোকা শামীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপন্যাস - নিষিদ্ধ জ্যোৎস্না - পর্ব -০৮

২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫০

রাতে মা আমাকে শোবার ঘর দেখিয়ে দিতে এলেন। ছাদের একটি চিলে কোঠায় আমার থাকার ব্যবস্থা। আগে এ রুমে একজন টিউটর থাকতেন - শফিক সমিকের টিউটর। মাস দেড়েক যাবৎ সেই টিউটর গ্রামের বাড়ি গেছেন। সম্ভবত আর ফিরবেন না।

মা বললেন, ‘কোন অসুবিধা হলে সাথে সাথে ডাক দিবি।’

‘আচ্ছা।’

‘একটু এই চেয়ারটায় বস। আমি মশারি টানিয়ে দিচ্ছি।’

মা মশারি টানাতে লাগলেন। আমার মনে হল, ইনি আমার জন্মদাত্রী। এই শ্যামলা রঙের মহিলাটি আমার সবচেয়ে আপন জন। আমার কষ্টগুলো ঢেকে রাখার মিষ্টি প্রলেপ। তিনি কেন আমার আপন মা হলেন না ?

‘বেশি রাত জাগবি না। এক্ষুণি শুয়ে পড়।’

মা দরজা ভেজিয়ে চলে গেলেন।

মশারির ভেতর ঢুকে মনে হল, আমার এ রকম একটা ঘর থাকলে মন্দ হত না। ছোট দোতলা বাড়ির ছাদে অনেক ছোট একটি চিলেকোঠা। কী নেই এই ঘরে ? একজন মানুষের একা থাকার জন্য যা প্রয়োজন, সবই আছে। টেবিল, চেয়ার, খাট, আলনা। বোনাস হিসেবে আছে গল্পের বইয়ে ঠাসা একটা বুক শেলফ। মাথার উপরে লটকানো একটা সিলিং ফ্যান। সঙ্গে লাগোয়া বাথরুম। আমার সেই নিজের ঘরটাতে যদি কমপক্ষে একটা ফ্যান থাকত।

দরজার শব্দে চেয়ে দেখি মা ঢুকছেন।

‘কী হয়েছে, মা ?’

‘তোর আব্বা এখন কোথায় আছে রে ?’

‘বাসায়ই।’

‘নেশা করে অসুস্থ হয়ে গিয়েছে নাকি ?’

‘কী জানি । কিন্তু এ কথা জিজ্ঞেস করছ কেন ?

‘আচ্ছা, লোকটার এমন স্বভাব হল কেন ? তার স্বভাব বদলানো যায় না ?’

‘স্বভাব কি বদলানোর জিনিস, মা ? স্বভাব শুধু গড়ে, ভাঙ্গে না।’

‘তুই একটা কিছু করতে পারিস না ?’

‘আমি ! আমি কী করব ?’

‘তা অবশ্য ঠিক। তুই কী বা করতে পারবি ? তবে কাল সকালে তোর বাবাকে দেখে আসিস।’

‘কেন ?’

‘এমনি। বাবাকে দেখতে আবার কারণ লাগে নাকি ?’

‘এই কাজটা আমি পারব না।’

‘তুই আসলে কিছুই পারবি না।’

মা চেয়ারের উপর থমথমে চেহারা নিয়ে বসে রইলেন। আমার মনটা খারাপ হয়ে গেল। মায়ের জন্য আমার কিছু করার নেই। সত্যি কি কিছু করার নেই ?

রফিক মামা এলেন। দরজার কাছে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘তারপর ভাগনে, কোন অসুবিধা হচ্ছে না তো ?’

আমি মশারি থেকে বেরিয়ে এলাম। খাটের সঙ্গে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে বললাম,‘ আসুন, মামা, বসুন।’

মামা এসে মশারি সরিয়ে খাটে বসলেন। বালিশটা টেনে নিয়ে কোলের মধ্যে নিলেন। অনেকটা আয়েশী ভঙ্গি। আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘তুমি দাঁড়ালে কেন ? তুমি বস। ’

আমি খাটের কিনারা ঘেষে কুণ্ঠিত ভঙ্গিতে বসে পড়লাম।

মা বললেন, ‘রফিক, তোকে তো রাতে দুধ দেয়া হয় নি। দাঁড়া, এক্ষুণি নিয়ে আসছি।’

‘তাহলে দু’গ্লাস নিয়ে এসো। মামা ভাগনে একসাথে খাব।’

আমি ‘না’ বলার আগেই মা চলে গেলেন। মামা আরো বালিশে ঠেস দিয়ে আয়েশ করে বসলেন। মজার করার ভঙ্গিতে বললেন, ‘তারপর ভাগনে, আমার দুলাভাইটার কী ব্যবস্থা করা যায় ?’

তার বলার ভঙ্গিতে আমি তাজ্জব বনে গেলাম। এই পরিস্থিতিতে তিনি রসিকতা করছে কিভাবে ? আশ্চর্য লোক তো !

আমি খানিকটা ভেবে বললাম, ‘আমার মাথায় কোন বুদ্ধি আসছে না। আর এখন ব্যবস্থা নিয়েই বা কি হবে ? যা হবার তা তো হয়েই গেছে।’

মামা গম্ভীর হয়ে গেলেন। তার চেহারার রঙ মুছে গেল। চোয়ালের কাছে কাঠিন্য টগবগ করছে। কর্কশ কণ্ঠে বললেন, ‘কিন্তু আমি একটা ব্যবস্থা নেবই। আমার বোনের এত বড় অপমান আমি সহ্য করব না।’

তাঁর পরিবর্তনে আমি ভয় পেয়ে গেলাম। তাঁর থমথমে চেহারা দেখে মনে হচ্ছে, এ লোকের পক্ষে পৃথিবীর সব কিছু করা সম্ভব। তিনি চিবিয়ে চিবিয়ে বললেন,‘ শালাকে আমি তেরো শিকের ভাত খাওয়াব। হেরোইন ব্যবসা ছুটিয়ে দেব। মাস্তানি কমিয়ে দেব। এত দিন বোনের দিকে চেয়ে কিছু বলি নি। এবার এমন ব্যবস্থা নেব, তেরো শিকের ভাত খেয়ে কোমরের হাড় আর গর্দানের হাড় এক হয়ে যাবে।’

আমি বিস্মিত হয়ে এ লোকের কথা শুনছি। উনার উপর যেন অলৌকিক কিছু ভর করেছে। তিনি বলে চলেছেন, ‘জানো, আমি যখন ক্লাশ সেভেনের ছাত্র তখন আমার বোনের বিয়ে হয়। আমার মামা, যিনি আমার দৃষ্টিতে একজন আদর্শ মানুষ ছিলেন, তিনি এ কাজটি করেন। তিনি অবশ্য স্বীকার করে গেছেন, তোমার আব্বা যে এত বদ লোক, তা তিনি জানতেন না। কিন্তু আমার ধারণা, তিনি সবই জানতেন। আমরা দুই ভাই বোন তার কাছে বিরাট বোঝা ছিলাম। তিনি জেনে বুঝেই একটি বোঝাকে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছেন। বিশ্বাস কর, আমার তখন কিছুই করার ছিল না।’

আমি বিব্রত হয়ে বললাম,‘মামা, এ সব কৈফিয়ত তো আমি শুনতে চাই নি।’

মামা শুকনো হাসি দিলেন। বললেন, ‘কৈফিয়ত দিচ্ছি না, তোমার কাছে অভিযোগ জানাচ্ছি।’

বোকা হয়ে গেলাম। আমার কাছে অভিযোগের কী হল ? আমি কী করতে পারি ?

ঘোর লাগা মানুষের মতো মামা বলে চলেছেন, ‘তোমার বাবা মিথ্যুকের চরম। তিনি বিয়ে করেছেন এবং তার তিন ছেলে আছে - এ কথা গোপন করেছিলেন। বিয়ের পর আপার সাথে গিয়ে দেখেছি, জঘন্য অবস্থা। তোমার বাবা সে দিন রাতে আমাকে বাইরের চৌকিতে শুতে দিয়েছিলেন। সারা রাত মশার কামড় খেয়েছি আর ভেবেছি মেয়ে মানুষের জীবন কত অল্পতেই নষ্ট হয়ে যায়।’

মামা থামলেন। মনে হল, তাঁর দম ফুরিয়ে গেছে। অথবা অতীতের সেই দুর্ভাগ্যের কথা স্মরণ করে তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে উঠেছেন। কিছুক্ষণ অন্য দিকে চেয়ে রইলেন। তারপর দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘একদিন আমি এ সবের প্রতিবাদ করতে গিয়ে চরম অপমানিত হয়েছিলাম। আপার সাফ জবাব, তাদের দাম্পত্য সম্পর্কে আমি যেন নাক না গলাই। তারপর দীর্ঘদিন ও বাসায় যাইনি। কিন্তু আপার জন্য আমার মমতার কমতি ছিল না। কতবার লোক মারফত খবর পাঠিয়েছি চলে আসার জন্য। আপা বলে পাঠিয়েছেন, স্বামীর ঘর ছেড়ে তিনি একমাত্র কবরেই যাবেন, অন্য কোথাও নয়।’

মামা হঠাৎ চুপ মেরে গেলেন। অন্য দিকে মাথা ঘুরিয়ে বসে রইলেন। তিনি অল্প অল্প কাঁপছেন। বুঝলাম, কাঁদছেন। নিঃশব্দ কান্না। এ কান্নার সঙ্গে আমার বহু দিনের পরিচয়।

তিনি যথাসম্ভব গলার স্বর স্বাভাবিক রাখতে চাইলেন। কিন্তু তাঁর গলা ভেঙ্গে গেছে। ফ্যাসফেসে গলায় বললেন, ‘এ দুঃখ আমি কোথায় রাখি ? মিডল ইস্ট থেকে রক্ত পানি করে টাকা এনেছি। কিন্তু কার জন্য ? আজ যখন আমি সফল, তখন আমার প্রিয়জনরা কোথায় ? সেই তো এল। যখন এল, তখন জীবনের সব কিছু হারিয়ে গেছে। সংশোধনের আর কিছু নেই।’

আমি বিস্মিত হয়ে দেখলাম, মামার চোখে পানি চলে এসেছে। তিনি বুঝতে পারেন নি। আমার হাতে হাত রেখে হঠাৎ ঝাঁকুনি দিলেন। বললেন, ‘তুমি বলো, এর চেয়ে কষ্ট আর কী হতে পারে ?’

মা দু’গ্লাস দুধ নিয়ে এলেন। মামা চোখের পানি লুকোতে উঠে বাইরে চলে গেলেন। নাক ঝাড়ার শব্দ পেলাম। মা বললেন, ‘দুধটুকু খেয়ে নে। রফিক, তুই আবার বাইরে গেলি কেন ?’

রফিক মামা ভেতরে এলেন। তাঁর চোখমুখ লাল হয়ে আছে। মামা বললেন, ‘বুবু, আমরা খেয়ে নেব। তুমি দুধ রেখে যাও।’

মা চলে যেতে যেতে বললেন, রঞ্জু, দরজা ঠিকমতো লাগিয়ে ঘুমাতে যাস কিন্তু । রফিক, তুইও ঘুমাতে যা। ’

মা চলে গেলেন। আমরা দু’জন ব্যথাভরা চোখে মার চলে যাওয়া পথের দিকে চেয়ে রইলাম।

‘রঞ্জু, দুধ খেয়ে নাও। আমি বেশিক্ষণ ডিস্টার্ব করব না ’, মামা দুধের গ্লাসে চুমুক লাগালেন।

‘কী যে বলেন, মামা। আপনি মোটেও ডিস্টার্ব করছেন না ’, আমি বিনয়ে বিগলিত দুধে চুমুক লাগালাম। তাৎক্ষণিকভাবে জিহ্বা পুড়িয়ে ফেললাম। আমি গরম চা বা দুধ খেতে পারি না। জিহ্বা পুড়িয়ে নান্দিবাশ করে ফেলি।

মামা ধীরে ধীরে দুধ খেতে লাগলেন। বললেন, ‘বুঝলে ভাগনে এই একটা অভ্যাস বহু দিন ধরে ধরে রেখেছি। রাতে এক গ্লাস দুধ না খেলে ঘুম ভালো হয় না।’

আমি পোড়া জিহ্বার যন্ত্রণা নিয়ে বললাম, ‘খুব ভালো অভ্যাস।’

মামা দুধের গ্লাস শেষ করে ঝিম মেরে বসে রইলেন। বুঝলাম, তার কথা এখনও পুরোপুরি শেষ হয় নি। তিনি বললেন, ‘আপা যখন আমার কাছে এসেছে, তার অমর্যাদা হতে দেব না। তাঁর বাকি জীবনের সব দায়িত্ব আমার। তুমি দেখ, আমি এই প্রতিজ্ঞাটি রক্ষা করব।’

আমি তাঁর আত্ম বিশ্বাসী চেহারার দিকে তাকিয়ে রইলাম। বুঝলাম, তিনি সত্যি কথা বলছেন। হঠাৎ তার চেহারায় কাঠিন্য চলে এল। তিনি বললেন, ‘আরেকটা কথা, তোমরা সবাই ওই লোকটি ক্ষমা করলেও আমি করব না। তার কর্মফল তাকে ভোগ করতেই হবে।’

মামা উঠে দাঁড়ালেন। বললেন, ‘ঘুমাও ভাগনে। পরে কথা হবে।’

মামা ধীর গতিতে চলে গেলেন। তাঁর এই চলে যাওয়া দেখে মনে হল, এই পৃথিবী সম্পর্কে জানা এবং বোঝার অনেক উর্ধ্বে এই অসম্ভব সরল মানুষটি। এই রকম মানুষ যদি পৃথিবীতে আরো আরো জন্মাত।

দরজা লাগাতে গিয়ে দেখলাম, দরজার খিল ভাঙ্গা অর্থাৎ ভেতর থেকে লাগানোর ব্যবস্থা অচল। বাধ্য হয়ে দরজা শুধু ভেজিয়ে রাখতে হল। বেড লাইট জ্বালিয়ে শুয়ে পড়লাম।

ঠিক তখনই মাথার ভেতর কে যেন বলতে লাগল, তোমরা সবাই ওই লোকটি ক্ষমা করলেও আমি করব না। মামা, সে আমার মা ও বোনকে কেড়ে নিয়েছে। আমার জীবন থেকে মমতার অংশটুকু কেড়ে নিয়েছে। আমিও প্রতিজ্ঞা করলাম, ক্ষমা করব না এবং ব্যবস্থা নেব। এ ব্যবস্থার কথা বহুকাল ভেবেছি। এর চেয়ে চরম ব্যবস্থা আর হতে পারে না।

খুঁট করে দরজাটা খুলে গেল। অনুসন্ধানী চোখে চেয়ে রইলাম। পনির এসেছে। ঘুমের ভান করে রইলাম। পনির মাথার দিকে বসল। বেড লাইটের আলোয় ওকে অপার্থিব মূর্তির মতো লাগছে।

গুনগুন শব্দে মনে হল, পনির গান গাইছে। পনিরকে কি আমার চরম সিদ্ধান্তের কথা জানাব ? ওদের সুখের জন্য কতটুকু ত্যাগ করতে পারি তা কি বলব ? থাক, পৃথিবীর অনেক গোপনের মতোই আমার চরম সিদ্ধান্তটি গোপন হয়ে থাক।

টাস করে এক ফোঁটা অশ্রু পড়ল আমার ঠোঁটে। অদ্ভুত গরম নোনা জল। বোন, এই কি তোর ভালোবাসা ? তোর এই ভালোবাসার বিনিময়ে আমি যে কিছুই দিতে পারলাম না।



চলবে ...



পর্ব -০১পর্ব - ০২পর্ব - ০৩পর্ব - ০৪পর্ব - ০৫

পর্ব -০৬পর্ব -০৭পর্ব - ০৯





আমার অন্যান্য ধারাবাহিক উপন্যাস :



কুষ্ঠ নিবাস



নাটকের মেয়ে

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৭

সীমাবেস্ট বলেছেন: বাহ চমৎকার লেখা ।

২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বাহ, চমৎকার সমালোচনা ।

২| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ ভাল লেখা
চালিয়ে যান
শুভকামনা

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৭

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: বেশ ভাল
টাস করে এক ফোঁটা অশ্রু পড়ল-একটু অড লেগেছে

এক ফোঁটা অশ্রু টপ করে ঝরে পড়লো পনির চোখ বেয়ে /

পনির চোখের কোল বেয়ে এক ফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে পড়ল।

ভাল অল্টারনেটিভ হতে পারে হয়তবা।

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এই পর্ব অনেক দেরি করে দিলেন।

জিহ্বা পুড়িয়ে নান্দিবাশ করে ফেলি। - নান্দিবাশ কি জিনিস?

৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চলুক

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৩

সবুজ সাথী বলেছেন: অনেকদিন না পড়াতে খেই হারিয়ে ফেলেছিলাম। আবার আগের কয়েকটা পর্ব থেকে শুরু করলাম।

বেশ ভাল লাগছে।

৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

স্বপ্নছায় বলেছেন: তাড়াতাড়ি পরের পর্বটা দিয়ে দিয়েন ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.