![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
গল্পটা বহুদিন ধরে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছিল। গল্পটা একটা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের। ঘরানায় থ্রিলার। বাংলাদেশে থ্রিলার ঘরানায় খুব বেশি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ হয় না।
একটা গল্প মাথার মধ্যে ফুলের মতো করে ফুটতে থাকে। একেকটা অংশ যেন একেকটা ফুলের পাপড়ি। প্রথমে কলি। তারপর এক সময় ফুল হয়ে ফুটে ওঠে। এই গল্পটাও মাথার ভেতর ধীরে ধীরে ফুল হয়ে ফুটছিল। মাথার ভেতর গল্প জন্ম নেয়ার এই সময়কালটা অনেকটা গর্ভধারণ করার মতো্ । প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগের। এক সময় বোঝা যায়, পুরো গল্পটি ফুল হয়ে ফুটে গেছে। এবার তাকে লেখার দোলনায় শুইয়ে দেবার পালা।
এই গল্পটা প্রথম যখন ফুল হয়ে ফুটল আমি তার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে থাকলাম। তার সুগন্ধে মোহিত হয়ে থাকলাম। একটা ঘোরের মধ্যে কেবল ফুলের পাপড়িগুলোর স্নিগ্ধ সৌন্দর্য আমাকে তাড়িয়ে বেড়াতে লাগল। মনে হল, একটা ঘোরের মধ্যে আমি কেবল গল্পটাকে দেখি আর দেখি। তার সৌন্দর্য উপভোগ করি।
সিনেমা বানানো এই রকম ঘোরগ্রস্তের কাজ নয়। সিনেমা একটা বাস্তব জিনিস। ওতে অভিনেতা অভিনেত্রী লাগে। ক্যামেরা লাইট লাগে। ক্যামেরার পেছনে অনেক লোক পরিশ্রম করে। তারপর একটা সিনেমা আলোর মুখ দেখে।
আমার এই প্রিয় গল্পটা দিয়ে একটা সিনেমা বানিয়ে ফেলেছি। তারপর যথারীতি ওটা ইউটিউবে আপলোডও করেছি। যারা সিনেমা দেখতে পছন্দ করেন, তারা নিদ্বির্ধায় দেখতে পারেন। বলতে পারি, দর্শক হিসেবে নিরাশ হবেন না।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৩
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: জানলাম।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: দেখব না।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অভিমান ?
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২০
মা.হাসান বলেছেন: সেট - লোকেশন সিলেকশন খুব ভালো, অভিনয় গ্রহনযোগ্য, আলোর স্বল্পতা বিরক্তিকর, সবচেয়ে বড় দুর্বলতা ৬ মিনিটের পরেই কাহিনির সাসপেন্স শেষ, ধরে রাখা যায় নি। ১৪ মিনিটে কাপড় পরিবর্তনের দৃশ্য অপ্রয়োজনীয়।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করেছেন। আপনি খুব বুদ্ধিমান বলে গল্পটা ধরে ফেলতে পেরেছেন। আগামীতে গল্প লেখার সময় আরও বুদ্ধির খেলা দেখাতে হবে যাতে করে আপনার মতো বুদ্ধিমান লোকেরাও গল্প ধরে ফেলতে না পারে। আবারও অশেষ ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১২
মা.হাসান বলেছেন: আমার মতামত পজিটিভলি নেয়ায় ধন্যবাদ। প্রত্যেক মিডিয়ামেই কিছু সমস্যা বা সীমাবদ্ধতা থাকে যা সংশ্লিষ্টরাই শুধু জানে বা বোঝে। আমি দর্শক, নির্মাতার সমস্যাগুলো বুঝবো না। প্রথম সৃষ্টিই মাস্টারপিস হবে এমন সাধারনত হয় না।
নিজের দেশের তরুন উদ্যোক্তার ছবি আনন্দ নিয়েই দেখেছি। কষ্ট করে আরো ছবি বানালে অবশ্যই আনন্দ নিয়ে দেখবো।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমি সব সময় বিশ্বাস করি, সিনেমা দর্শকদের জন্য। এ কারণে দর্শকের মন্তব্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কত কষ্ট করে সিনেমা বানিয়েছি, সেটা বলার কোন কারণ দেখি না। শিল্পকর্ম করতে হলে কষ্ট করতে হবেই। সবাই কষ্ট করেই বানায়। সারা জীবন ধরে সীমাবদ্ধতা থাকবেই। সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে দর্শকের মন জয় করার মতো সিনেমা বানানোর মধ্যেই বাহাদুরি।
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সময় করে দেখে প্রতিক্রিয়া জানানোর ইচ্ছে রইলো।
৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার নতুন পোস্ট দেখছি না অনেক দিন। কেমন আছেন আপনি?
৯| ২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:০০
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন প্রিয় শামীম ভাই? আপনার চলচিত্র, নাটক কেমন চলছে?
অনেক দিন পোস্ট দেন না!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৪
মা.হাসান বলেছেন: আজ রাতে দেখার ইচ্ছা রাখলাম। সুন্দর বাহুল্য বর্জিত পোস্টে প্লাস।