![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতার মান এতো নিচে নেমে গেছে যে তাদের গভীর রাত পর্যন্ত সেন্ট্রাল মাঠ থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গা পাহারা দিতে হয় নিউজ করার জন্য। আবার কিছু সাংবাদিক ঘটনাস্থলে না গিয়েই নিজের ইচ্ছেমত যা খুশি বলে বেড়ান আর স্বস্তির ঢেকুর তুলেন " আহ!পাবলিক নিউজটা খাইছে! "
গত বৃহস্পতিবার লড়াই সংগ্রামের তীর্থভূমি জানবিবিতে ত্রুটিপূর্ণ নিয়ম আরোপের বিরুদ্ধে ছাত্রীরা যে এক অভ্যুত্থান ঘটিয়েছিল তার প্রধান দাবি ছিল ৩টি।
১) কোনো কারণে হলে ফিরতে রাত ১০ টা অতিক্রম করলে কোনো প্রকার অযৌক্তিক হয়রানি করা চলবে না।
২) হলের উপস্থিতির জন্যে কারো সীট বাতিল করা যাবে না। উপস্থিতি নিতে হলে রুমে গিয়ে নিতে হবে।
৩) এক হলের ছাত্রী অন্য হলে প্রবেশ এবং অতিথিদের হলে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোনো কড়াকড়ি করা চলবে না।
অথচ এই সহজসরল দাবিগুলোই কয়েকজন নামকরা সাংবাদিক তাদের ইচ্ছেমত প্রচার করে বেড়াচ্ছেন। ওদের সাথে যুক্ত আছে প্রশাসনের উচ্ছিষ্টভোগী কিছু দলীয় ভাড়! আর কিছু না বুঝে লাফালাফি করা কিছু মানুষ।
দাবিগুলার মধ্যে কোথাও মেয়েরা ১০ টায় হলে যেতে অস্বিকৃতি জানায় নি অথচ ওনারা বলছেন মেয়েরা নাকি আরো রাত বাইরে থাকতে চায়।
রাত ১০ টাকেই মূলত এখানে হাইলাইট করছেন প্রখ্যাত জ্ঞানী গুণীরা যারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেন বলে তাদের জন্যে সারারাত হল খোলা থাকে!
প্লিজ জাহাঙ্গীরনগর সম্পর্কে কূৎসা রটনা বন্ধ করুন।
আইএসআই এর মুখপাত্র,পাকিস্তানি চেলা,নদর্মার কিট,বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী তথাকথিত নয়া দিগন্ত নামক ছাগুদের পত্রিকাটি এই সংবাদে যে ছবিটি ছেপেছে তা ২০১২ সালের জুবায়ের হত্যা বিচার আন্দোলনের সময়ের।
ফেবু থেকে সংগৃহীত।
এবার আমার কথা বলি। ছয় বছর কেম্পাস এ পড়াশোনা করেছি। ছেলেরা মেয়েদের খুব কম ই ইভ টিজিং করতো। একবার আমার বেচ এর এক বন্ধু একই বেচ এর এক মেয়েকে টিজিং করেছিল । মেয়েরা এটা প্রতিবাদ করে এবং প্রশাসনকে জানায়। অই ছেলে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার হয়েছিল। ওদের ই আন্দোলনের ফল বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতে ইভ টিজিং বিরোধী আইন পাশ হয়েছিল ।
একটি ছোট পরিসংখ্যান দেই। আমাদের ক্লাস এ ছাত্র ৫০ জন আর ছাত্রী ২০ জন ছিল । প্রেম করত মাত্র ৪ টা বা ৫টা জুটি। এর মধ্যে মাত্র একটা জুটি কেই দেখতাম মাঝে মাঝে একটু এদিক ওদিক অনৈতিক সম্পর্কে যেতে। আমি এটার সমর্থন করছি না কেবল বলতে চাইছি যে এটা বাংলাদেশের সব জায়গাতে ঘটে শুধুমাত্র স্থান, কাল এবং পাত্র ভেদ করে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে বহিরাগতরা ভার্সিটির ছেলে মেয়েদের আপত্তিকর অবস্থায় এবং এরা এসে আমাদের প্রিয় কেম্পাস এর পরিবেশ কলুষিত করছে। আমরা ছাত্র থাকাকালিন অনেক বহিরাগত জুটিদের আপত্তিকর অবস্থায় থাকাকালিন ধরা খাওয়ায় প্রশাসনের হাতে তুলে দিয়েছিলাম। প্রশাসন মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেরে দেয় কিন্তু এসব খবর পত্রিকা বা গন মাধ্যমে আসে না।
কখনই বলব না যে আমরা দুধে ধোয়া তুলসি পাতা। কথা হল "সব পাখি মাছ খায় নাম পরে কেবল মাছরাঙ্গার"।
সাংবাদিক ভাইদের প্রতি নিবেদন কেবল জতখানি ঘটনা ততখানি লেখুন, আপনারা জাতির বিবেক, কারো অধিকার আন্দোলনে আপনাদের ক্ষুরধার কলমের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৩
আম জনতা০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
হু বলেছেন: এক সংবাদ শিরোনামে দেখলাম লিখেছে .... গভীর রাতে ছাত্রী দের মিছিল । কিন্তু মিছিল শুরু হয়েছিল 10. 8 মিনিট থেকে। ক্যম্পাসের অধিকাংশ সাংবাদিকই ধান্দাবাজ। তাদের নামেও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।। আর এদের সংবাদ পরিবেশনের বাহার দেখলে মনে হয় জুতা পিটা করি। শুধু ক্যম্পাস নয় সারা দেশেই হলুদ সাংবাদিকতা র জোয়ার বইছে,
৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
মোঃ কবীর হোসাইন বলেছেন: নয়াদিগন্তের অনলাইন ভার্সনে আমি যে ছবিটা দেখেছি তা ২০০৮ সালের নিপীড়ক সানি বিরোধী আন্দোলনের লাঠি মিছিলের ছবি... উক্ত ছবিটি ২০০৮ সালে নির্মিত "দুঃস্বপ্ন' নামক তথ্যচিত্রে আমি ব্যবহার করেছি... নয়াদিগন্তের এমন মিথ্যাচারের নিন্দা জানানোর রুচি আমার নেই... প্রকৃত ঘটনা যাই হোক " আহ!পাবলিক নিউজটা খাইছে! " আর কি চাই..??
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
সাকিব নূর আশরাফ বলেছেন: Valo likhsen Faruk vai.