নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড্ডা ঢাকা

আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে স্বাগতম

বাড্ডা ঢাকা

বেশি কথা কইয়েননা আমি রাজনীতি করি না আপনার সমস্যা কি । রাজাকারের বিচার একদিন না একদিন ঠিকই শেষ হবে ।

বাড্ডা ঢাকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেনে নিন ঘুমের ওষুধের বিকল্প খাবার

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭


ঘুম নিয়ে অনেকেই বেশ সমস্যায় থাকেন। রাত হলে সময়মতো বিছানায় যান ঠিকই কিন্তু ঘুম আসে না কিছুতেই।

ঘুমের জন্য অপেক্ষা করতে করতে রাতের অর্ধেকটাই পার হয়ে যায় বিছানায় এপাশ ওপাশ ফিরে।
এমন অসহনীয় যন্ত্রণায় যারা আছেন তারা অনেকেই ঘুমানোর জন্য ঘুমের ওষুধের আশ্রয় নেন। কিন্তু ঘুমের ওষুধের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতাও শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
কিছু সাধারণ খাবার হতে পারে আপনার ঘুমের ওষুধের বিকল্প। এগুলোর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তাই ঘুম সমস্যার সমাধানের জন্য নির্ভয়ে এবং নির্বিঘ্নেই খেতে পারেন এসব খাবার। জেনে নিন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো হতে পারে আপনার ঘুমের ওষুধের বিকল্প।

পাকা কলা

কলা খেলে রাতে ভালো ঘুম হয়। কলাকে ঘুমের ওষুদের বিকল্পও বলা যেতে পারে। কলায় আছে ম্যাগনেসিয়াম যা মাংসপেশীকে শিথিল করে। এছাড়াও কলা খেলে মেলাটোনিন ও সেরোটোনিন হরমোন নির্গত হয়ে শরীরে ঘুমের আবেশ নিয়ে আসে। তাই যাদের ঘুম হয় না তারা রাতের খাবারে কলা রাখতে পারেন।

হালকা গরম দুধ

হালকা গরম দুধ হতে পারে ঘুমের ওষুধের বিকল্প। অনেকেরই রাতের ঘুমে সমস্যা হয়। যারা রাতে ঠিক সময়ে ঘুমাতে পারছেন না কিংবা বিছানায় শুয়ে এপাশ ওপাশ করছেন তারা রাতে ঘুমানোর আগে হালকা গরম দুধ খেয়ে ঘুমাতে পারেন। দুধে আছে ট্রাইপটোফান ও এমিনো এসিড যা ঘুম ঘুম ভাব সৃষ্টি করে। এছাড়াও দুধের ক্যালসিয়াম মস্তিষ্কে ট্রাইপটোফান ব্যবহারে সহায়তা করে। এক গ্লাস দুধ খেলে আপনার মানসিক চাপ অনেকটাই কমে যায় এবং শরীর কিছুটা শিথিল হয়ে ঘুমে সহায়তা করে।

মধু

মস্তিষ্কে ওরেক্সিন নামের একটি নিউরোট্রান্সমিটার আছে যা মতিষ্ককে সচল রেখে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। রাতে ঘুমানোর আগে মধু খেলে মস্তিষ্কে গ্লুকোজ প্রবেশ করে এবং ওরেক্সিন উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কিছুক্ষণের জন্য যা আপনাকে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সহায়তা করবে।

আলু

সেদ্ধ আলু বা রান্না করা আলু আপনার রাতের ঘুমের সহায়ক একটি খাবার হতে পারে। আলু খেলে ট্রাইপটোফানের ফলে সৃষ্ট হাই তোলায় ব্যাঘাত সৃষ্টিকারী এসিড নষ্ট হয়ে যায়। ফলে আপনার মস্তিষ্ক বেশ দ্রুতই আপনাকে ঘুমিয়ে পড়তে সহায়তা করতে পারে।

ওটমিল

যারা ওজন সমস্যায় থাকেন তারা অনেকেই ওটমিল খেয়ে থাকেন। ওটমিলে আছে ঘুমে সহায়ক মেলাটোনিন। তাই রাতের খাবার হিসেবে ওটমিল খেলে একদিকে আপনার ওজনটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, অন্য দিকে আপনার রাতের ঘুমটাও ভালো হবে।

বাদাম

রাতের ঘুমের জন্য আরেকটি উপকারী খাবার হলো বাদাম। যাদের রাতে ঘুমাতে সমস্যা হয় তারা প্রতিদিন রাতের খাবারে ১০/১২ টি বাদাম খেলে রাতের ঘুম ভালো হবে।এ তথ্য পাওয়া যায়

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: কাজের পোষ্ট তাই প্রথম ভাল লাগা।



কিন্তু কবি এ রকম পোষ্টতো ছন্দে ছন্দে দিতে পারত।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে ।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার এখানে এখন বাজে রাত ৩ টা ৫৪ মিনিট। অথচ ঘুমের খবর নাই। আবার ঘুমের ওষুধও হাতের কাছে নাই। আপনার শেয়ার করা পথ্য খেলে যদি ঘুমে আসে ট্রাই করে দেখতে পারি।
বিফলে কী ফেরত পাবো বলে দেন। :P
বেশ দরকারি পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন সব সময়।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২০

এমএম মিন্টু বলেছেন: খুবই উপকারী পোষ্ট তয় ভালো লাগা ।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হোলাম মিন্টু ভাই

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

উপকারী পোস্টে ভাল লাগা।

শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। :)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: সারা দিনের পরিশ্রম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । শরীর চর্চা তেমনটি । রাতে খাবার ৮টার মধ্যে খেয়ে নেবেন তারপর বাসার সামনে পায়চারি করুন আধা ঘণ্টা। ১০ টা বাজে ঘুমুতে যাবেন। এসময় এক কাপ গরম দুধ খাবেন। দেখুন কাজে দেয় কিনা।

অনেক ফল অনেকের গ্যাস করে বলে দেখে খাওয়া উচিত।

বিকাল ৪ টার পরে চা একদম না। একদা আমার ভারতীয় রুম মেট দেখতাম রাত ১১টায় ঘুমুতে যাবার আগে চা খাচ্ছে এবং তারপরেই নাক ডাকিয়ে ঘুমুচ্ছে । তবে শারীরিক মুভমেন্ট এবং আগে শুতে যাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। একদম কাজ না দিলে গুলশান ব্রানড ইঞ্জেকশন নেবেন। বোমা ফাটলেও ঘুম ভাংবে না।

আমি ওষুধ নির্ভর এবং রাতে পি সি টে বসা মারাত্মক ক্ষতি করে ওষুধ খাওয়ার পরও । কিছুদিন ১০ টায় ঘুমুতে যাচ্ছি এবং ভালো ঘুম হচ্ছে। প্রজেক্ট ওয়ার্কে থাকলে যে পরিমান লোড পরে তাতে ওষুধ লাগেনা । ৬ টায় দিনার আঁটটার মধ্যেই বিছানায় এলিয়ে পড়ি ওষুধ ছাড়াই।

ঔষধবিহিন ঘুমের চেষ্টা করুন যদিনা মারাত্মক কোন অসুবিধা না থাকে।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: আপনার মুল্যবান কথার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।। ভালো থাকুন।।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ভালো পোস্ট ++++++++++++

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: আপনাকে পিলাচ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ

৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৭

প্রফেসর মরিয়ার্টি বলেছেন: এই মুহুর্তে এই পোস্টেরই দরকার ছিল। ঘুমের ঔষুধতো এখন চরম হিট।

তথ্যবহুল পোস্টটি পড়ে ভাল লাগল।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.