![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার পরিদর্শকসহ (তদন্ত) দুই পুলিশ সদস্যকে থানায় ঢুকে পিটিয়েছে ছাত্রলীগ।
পুলিশের হেফাজতে থাকা ছাত্রলীগ নেতার ভাইকে ছাড়িয়ে নিতে থানায় যেয়ে কথাকাটাকাটির জের কর্মরত পুলিশকে ধরে পেটালেন ছাত্রলীগের কুলাঙ্গারেরা ।বুধবার রাত ৮টার এই অঘটনটি ঘটয় ওরা । ধন্যবাদ ছাত্র লীগের সেনারা ধন্যবাদ তোমাদের ।
পুরো দেশটি তোমাদের ।
পরে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের মাধ্যমে পরিস্থিতি শান্ত করা হয় ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোয়ালিয়া মডেল থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান রাত ৮টার দিকে থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহবুবুর রহমান থানা ভবনের দ্বিতীয় তলায় তার রুমে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছিলেন । এসময় মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান রাজিব সেখানে গিয়ে উপস্থিত হন । তার সঙ্গে ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীও ছিলেন।
ওই সময় রাজিব নগরীর শাহমখদুম থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক জাকির হোসেনের বড়ভাই ফল ব্যবসায়ী আকবরের আটকের ঘটনা নিয়ে পরিদর্শক মাহবুবুর রহমানের উপর নিয়ে চড়াও হন । এসময় সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা সাদা পোশাকে এক পুলিশ সদস্য এর প্রতিবাদ করেন । এ নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর ওই পুলিশ সদস্যের সঙ্গে কথাকাটাকাটিতে জড়ায় । এক পর্যায়ে ওই পুলিশ সদস্যকে ধরে পেটাতে শুরু করেন তারা ।
এসময় ওই পুলিশ সদস্যকে রক্ষা করতে এগিয়ে এলে নেতাকর্মীরা মাহবুবুর রহমানকেও এলোপাতাড়ি পেটাতে শুরু করে । খবর পেয়ে থানার অন্য পুলিশ সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেন । তার আগেই থানার প্রধান ফটক বন্ধ করে দেয়া হয় ।
এদিকে পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মারপিটের ঘটনায় থানার বাইরে উৎসুক মানুষ ভিড় জমা হয় ।
খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেখানে পৌঁছালে তাদের ভেতরে প্রবেশে করতে দেয় না থানার পুলিশ কর্মকর্তারা ।
পরে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার থানায় গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করলেনন ।
তবে থানায় পুলিশ পেটানোর ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেছেন বোয়ালিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন ।
উনি বলেছেন যে সময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা থানায় এসেছিলেন ওই সময় নাকি এক হেরোইনসেবী চেঁচামেচি করছিলো । তবে কি জন্য ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা থানায় গিয়েছিলেন তা তিনি জানাতে পারেননি।
অন্যদিকে মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি রকি কুমার ঘোষ জানান নগর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক রাজিব পুলিশ হেফাজতে থাকায় একজনকে ছাড়াতে ওই সময় থানায় গিয়েছিলেন । এরপর কি ঘটনা ঘটেছে তা তিনি জানেন না বলে দাবি করেন ।
এ নিয়ে কয়েক দফা চেষ্টা করেও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের মোবাইল ফোনে সংযোগ পাওয়া যায়নি । সংযোগ পাওয়া যায়নি পরিদর্শক মাহবুবুর রহমানেরও ।
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: বাংলার জন্য এগুলো সব থেকে ভালো সংবাদ
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
হামিদ আহসান বলেছেন: সোনার ছেলেপেলে বলে কথা .......
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৬
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: বাংলার সোনার ছেলেরা ভাই ।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনির্বাচিত স্বৈরাচারী সরকারের চেলারা এইতো করার কথা!
৭২-৭৫এ বাংলার মানুষ দেখেছিল আওয়ামী বাকশালী স্বৈরাচার!
এরপর ২১ বছর ক্ষমতার মূখ দেখেতে পারেনি!
চোখের জলে, মাথায় হিজার দিয়ে, ১০ টাকা চাল আর ঘরে ঘর েচাকুরীর মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে হাজারো ছলনায় ক্ষমতায় এসে খুলে ফেলেছে ভেড়ার মুখোশ!
হায়েনার ছোবলে রক্তাক্ত স্ব-দেশ! তারই এক খন্ডচিত্র মাত্র!
ধন্যবাদ শেয়ার করায়!
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । এবার শুধু আমাদের মরার পালা ।
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দারুণ খবর।
পুলিশকে পেটাইলে আমার কেন জানি আনন্দ লাগে.. কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা আছেতো তাই। আবার সবাইরে না পুলিশের ভেতর কিছু জানোয়ার আছে তাদের।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ মনের মতো মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ খবর।