| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |

মধ্যস্বত্বভোগীর ভূমিকায় যাত্রা শুরু করলেও জেমস পরবর্তীতে টাকা কামানোর জন্য অবৈধ পথই বেছে নিয়েছিলেন। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের টার্গেট করে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ব্যবসায় কাজে লাগানোর চিন্তা করলেন তিনি । আর এ কাজে বিনিয়োগকারীদের দেখানো হয় উচ্চ লাভের লোভ বিনিয়োগ কারীরাও লোভ না সামলাতে পেরে ঝুলে পড়েন তার দিকে ।
আর তিনিও সে সুযোগে বিনিয়োগকারীদের টাকা নিয়ে বিদেশে পাচার করা শুরু করে দেন। বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবসার আড়ালে তিনি কয়েকশ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার করে দিলেন। আর বিনিয়োগকারীর দল লাভ তো দূরে থাক বিনিয়োগের মূল টাকাটাও আর ফেরত পেলেন না । অর্থ পাচারের আড়ালে তাই তিনি দামি গাড়ি আমদানি ও রপ্তানি এবং দামি জুয়েলারি ব্যবসা শুরু করলেন।
তবে সব কিছুর আড়ালে অর্থ পাচারের ব্যবসা ঠিকই চলতে ছিল। বিনিয়োগকারীরাও টাকা ফেরত না পেয়ে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং তদন্তের আওতায় আসলো সে। অর্থপাচারের দায়ে তাকে প্রায় ত্রিশ বছরের কারাদণ্ড ও ১৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ফেরত দিতে বলা হয়েছিল ।
২|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: দেশের বাটপারদের নিয়া পর্ব শুরু হওয়ার অপেক্ষায় রইলাম , দরবেশ এর শেয়ার কেলেংকারির পর্বটা মিস করতে চাই না ।![]()
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: সে কি এখন কারাগারে?