নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রোযা বা সিয়াম হচ্ছে ইসলাম ধর্মের পাঁচটি মূল ভিত্তির তৃতীয় অংশ । সুবহে সাদেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ বিলাস আরাম আয়েশ থেকে বিরত থাকার নাময়ই হচ্ছে রোযা। ইসলামী বিধান অনুসারে প্রতিটি সবল মুসলমানের জন্য রমযান মাসের প্রতি দিন রোজা রাখা ফরজ বা অবশ্য পালন করতে হবে।
রমযান হলো ইসলামিক বর্ষপঞ্জিকা অনুসারে নবম মাস যে মাসে বিশ্বব্যাপী মুসলিমগণ ইসলামিক উপবাস সাওম পালন করে থাকে।
রমজান মাসে রোজাপালন ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে তৃতীয়তম। রমজান মাস চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে ২৯ অথবা ত্রিশ দিনেও হতে পারে যা নির্ভরযোগ্য হাদীস দ্বারা প্রমাণিত আছে। মহাণ আল্লাহু নিজে এ মাসে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিম ব্যক্তির উপর
সাওম পালন ফরয করেছেন । এবং কিন্তু অসুস্থ গর্ভবতী ডায়বেটিক রোগী ঋতুবর্তী নারীদের ক্ষেত্রে তা শিথিল করা হয়েছে।
রোজা বা সাওম হল সুবহে সাদিক থেকে সুর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার পঞ্চইন্দ্রিয়ের দ্বারা গুনাহের কাজ এবং স্বামী স্ত্রীর ক্ষেত্রেও যৌনসংগম থেকে বিরত থাকতে হবে।
এই মাসে মুসলিমগণ অধিক ইবাদত করে থাকেন। কারণ অন্য মাসের তুলনায় এ মাসে ইবাদতের সওয়াব বহুগুণে বাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে। এই মাসের লাইলাতুল কদর নামক এক রাতে কুরআন নাযিল হয়েছিল । যে রাতকে আল্লাহ তাআলা কুরআনে হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম বলেছেন। এই রাতে ইবাদত করলে হাজার মাসের ইবাদতের থেকেও অধিক সওয়াব পাওয়া যাবে। রমজান মাসের শেষেরদিকে দশ দিনের যে কোন রাতে সে রাত হতে পারে ।
শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেলে শাওয়াল মাসের ১ তারিখে মুসলমানগণ ঈদুল ফিতর পালন করে থাকে যেটি মুসলমানদের দুটি প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি উৎসব ।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টার নেট
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৫:৩২
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: হুমম বুজলাম ফরজ, কিন্তু কেনো?