![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের সকলের মাঝে একটি খারাপ অভ্যাস রয়েছে যে, যখনই আমরা মজাদার কোন খাবার খেয়ে থাকি, তখন আর ক্যালোরির কোন চিন্তা করি না। মজাদার ও সুস্বাদু খাবার দেখার সাথে সাথে আমাদের সকলের ডায়েটের মনোভাব দূর হয়ে যায়। মজার কারণে পেট পুড়ে খাবার গ্রহণ করা হয়। সেখানে থেকে শুরু হয়ে যায় বিপত্তি।
এরকম বেশি আশযুক্ত খাবার খাওয়া হলে আমাদের পাকস্থলী তার সবগুলো হজম করতে পারেনা কিছু খাবার অপারিপাক অবস্থায় ক্ষুদ্রান্ত্রে চলে যায় আর তখন ব্যাকটেরিয়া সেগুলো খেয়ে এরকম গ্যাস সৃষ্টি করে ! আর কোনো কারণে, সেই গ্যাস নিঃসরণ এর পরিমান বেশি হলে আমরা বলি পেটে গ্যাস হয়েছে ! আর এ থেকে বাচার উপায় কি বলা হলে প্রতিকারই উত্তম !
অনেক খাবার একত্রে গ্রহণ করার ফলে তা হজম হতে অনেক সময় লাগে। এতে আমাদের পেতে গ্যাসের সৃষ্টি হয়। এই গ্যাস সহজে আমাদের ছাড়তে চায় না। যার ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরণের রোগ দেখা যায়।
গ্যাসের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য নিম্নে কিছু কার্যকরী উপায় বর্ণনা করা হল-
১. আদা: প্রতিবার খাবার গ্রহণের আধা-ঘণ্টা পূর্বে অল্প ও সঠিক পরিমাণে আদা খেয়ে নিন। এতে খুব সহজে খাবার হজম হবে এবং গ্যাসের কোন সমস্যা থাকবে না।
২. রসুন: রসুন প্রাচীনতম ঔষধি গাছ এবং ব্যাপকভাবে স্বাস্থ্যের জন্য সহায়ক হিসেবে স্বীকৃত একটি খাবার। এটা শুধু আপনার খাদ্যের স্বাদ বৃদ্ধি করে না, সাথে সাথে খাবারের ফাইবার কন্টেন্টও প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি করে। এর ফাইবার কন্টেন্ট পেটের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
৩. জিরা: যে কোন ধরণের তরকারী ও স্যূপে জিরা ভেঁজে গুঁড়া করে এক চামচ পরিমাণে দিতে পারেন। এতে আপনার অন্ত্রের গ্যাস প্রশমিত হবে এবং আপনি দ্রুত সুস্থতা বোধ করবেন।
৪. বেসিল: সকালে খালি পেটে তুলসী পাতার রস গ্রহণ করলে পরিপাক শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং অত:পর স্ফীত পেট ব্যথায় বাধা দেয়। সাথে সকালে গরম পানি পান করুন।
৫. মেন্থল: আপনার চায়ের সাথে মেন্থল যুক্ত করে পান করলে বা শুধু মেন্থল খেলে তা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে অনেক সাহায্য করতে পারে।
-ঃসংকলিতঃ-
©somewhere in net ltd.