![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১১ বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখার পর থেকেই মনে মনে ঠিক করে রাখসিলাম যত কিছুই হউক সামনেরবার দেখবই। অবশেষে শেষ মুহুর্তে টিকিট পাইয়া নগদে দৌড় দিলাম। এর জন্য সাকিবকে মন থেইকা ধন্যবাদ জানাই।
কিন্তু গিয়া আর শান্তি পাইলাম না। পাকনামি কইরা ক্যামেরা নিয়া গেসিলাম তাই গেটের মুখ থেকেই বাইর কইরা দিলো। মাথায় আকাশ ভাইঙ্গা পড়লো। পরে বিপদের বন্ধু সায়েম আইসা ক্যামেরা নিয়া আমাকে উদ্ধার করলো।
স্টেডিয়ামে ঢুইকা বসলাম , আমার পাশে এক ইয়ো পোলা একপাল মেয়ে নিয়া বসলো। বইসাই শুরু করলো হাউকাউ আর ছবি তুলা। কখনও চিল্লানি দিয়া, কখনও মেয়ের সাথে ঘেঁষা দিয়া, কখনও বা দুই পা চ্যাগাইয়া। এরপর উত্তেজিত হইয়া সে কফি আনতে গেলো, ফিরল মুখ কালো কইরা। তার পকেট থেকে কে জানি মোবাইল হাওয়া কইরা দিসে। এরপর ইয়ো সমাজে নেমে আসলো শোকের ছায়া
পুরা প্রোগ্রামে আর কোন সাড়া শব্দ নাই।
প্রোগ্রাম এক কথায় অস্থির। টিভিতে কার কেমন লাগসে জানিনা। তবে লাইভ আসলেই অন্যরকম। মাথা নষ্ট সাউন্ড, লাইটিং আর স্টেজ। সব শেষে ফায়ার ওয়ার্কস
অনেকেরেই দেখলাম বাংলা গানের জন্য নাকের পানি চোখের পানি এক করে ফেলসে। যারা এমন করতেসে তারা দিনে কয়বার বাংলা গান শুনে আমার জানা আসে। মাইলস আর বাচ্চুর লাইগা সে কি আফসোস আহারে। তাদের ফোনে কয়টা মাইলস আর বাচ্চুর গান আসে??
সব যদি দেশি শিল্পীরা গান গাইত তখন আবার এরাই বলতো- কত টাকা খরচ করলো বাইরে থেকে একটা শিল্পি আনলে কি হইত। সব চোর ,টাকা মাইরা খাইসে
যে যত কিছুই বলুক, প্রোগ্রাম দেইখা আমি মুগ্ধ।
কারও ভালো না লাগলে মুড়ি খান গিয়া :পি
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২৩
রক রক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৫৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
T20 বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কেন যে এত হতাসাব্যাঞ্জক হল বুঝলাম না। আমি অবস্য সবটা দেখিনি।
২০১১ ঢাকায় বিশ্বকাপ উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানটি অনেক জমকালো ও সুন্দর হয়েছিল। তখন বাংলাদেশি শিল্পিরা ভারত ও শৃলংকার চেয়ে বেশী সময় নিয়েছিল, প্রায় ৪ গুন বেশী।
প্রকৃতই আন্তর্জাতিক মান ছিল অনুষ্ঠানটির।
রেটিং হয়েছেল ৯.৬৯
যা ফুটবল বিশ্বকাপ (দঃ আফ্রিকা) এর উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানটির চেয়ে বেশী।
দক্ষিন আফ্রিকার রেটিং ছিল ৯.৫৮।
বেজিং অলিম্পিক এর উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান যার রেটিং ৯.৭৮ (অল্প এগিয়ে)
পড়ুন -
Click This Link