![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খালেদা জিয়ার ফোনালাপ নিয়ে তোলপার। কোথায় তোলপার, কেন তোলপার এবং কেন তোলপার। আমি ফোনালাপ শুনেছি এবং আমার মনে হয়েছে শিরনামটা নিয়েই তোলপার হয়েছে।কারন তার কথাশুনে নামকরনের সার্থকতা কেউ খুজে পায়নি। সে তার নেতাদের লোক নামানোর নির্দেষ দিচ্ছে। এটা একটা রাজনৈতিক নেতাদের সাধারন নির্দেশ। এখনো তো আমি কোন নাশকতার নির্দেশ দেখছিনা। গাড়ি পোড়ানোর নির্দেশ, একটা লাশের পরিবর্তে দশটা লাশ এসব নির্দেশ এখানে নেই। তবে কি শিরনামটাই তোলপারের মুল কারন। কান চিলে নিয়েছে ঠিক তেমন।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৬
যোগী বলেছেন:
আলোচনা সভায় কেন খালেদা সব ছেলেদের রাস্তায় থাকতে বলেছিল?
রাস্তায় থেকে সে দিন ছেলেরা কি করেছিল?
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: রাস্তায় থেকে সে দিন ছেলেরা কি করেছিল?
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
হাম্বাখোর বলেছেন: বিডিনিউজ২৪ দেশের অনেক বড়
মিডিয়া হাউস। এ দেশে অনলাইন নিউজ
পোর্টালের যে 'স্বর্নযুগ' তার পথিকৃৎ
বিডিনিউজ২৪। অজস্র ভূয়া 'টোয়েন্টিফোর'
সংবাদ পোর্টালের ভীড়ে যে কয়টি পোর্টাল
পেশাদার, তার মধ্যে এটি শীর্ষে। আজ খালেদা জিয়ার ফোনালাপ প্রকাশ
করেছে তারা, অনেকে শেয়ার দিয়েছেন।
'নাশকতার নির্দেশ' দিয়েছেন খালেদা জিয়া,
সংবাদের শিরোনামটা ছিল এমন। কিন্তু
আমি পুরো রেকর্ডিং শুনেও, কোথাও
'জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও' বক্তব্য পাইনি। শুনেছি, তিনি রাস্তায়
ছেলেপেলে নামাতে নির্দেশ দিয়েছেন
অন্যান্য নেতাদের। এটা তো প্রকাশ্যেই
নেতানেত্রীরা বলে থাকে! কর্মীদের
রাস্তায় থাকার কথা কোন নেতা বলেন না?
যদি টেকনিক্যালি আমি ভুল ধরার চেষ্টা করি, সেহেতু আমি কি প্রমাণ করতে পারবো যে,
রাস্তায় নামতে বলার মানে হচ্ছে, নাশকতার
নির্দেশ দেয়া? সুতরাং, একজন
সংবাদকর্মী হিসেবে আমি কী করে বিচার
করতে পারি যে, খালেদা জিয়া রাস্তায়
থাকতে বলার অর্থ নাশকতার নির্দেশ দেয়া। জয়েন্ট এডিটরের সঙ্গে এক সাংবাদিক বড়
ভাইয়ের কথা হয়েছে। বলা হলো,
উর্ধ্বকমা দিয়ে ছাপিয়েছেন তারা। এতেই
কি দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়? মানুষ কি আর
'উর্ধ্বকমা'র মানে বোঝে? আমি জানি না,
তবে খুবই ক্ষুদে একজন সংবাদকর্মী হিসেবে আমার আরও খুবই ক্ষুদ্র
জ্ঞ্যান বলছে, এসব সাংবাদিকতার এথিকসের
বাইরে। আমার মনে হয়নি, অন্তত
খালেদা জিয়া এমন কোনো কথা উচ্চারণ
করেছেন, যাকে নাশকতার নির্দেশ
বলা যেতে পারে! যদিও অনেকে আমাকে বলতে পারেন, এথিকস
শিক্ষা দেয়ার তুমি কে? তাদেরকে বলবো, এ
অধমকে একটু এথিকস শিখিয়ে যাবেন প্লিজ। এবার একটি প্রশ্ন করি। গতকাল দেখলাম,
কলম্বিয়ার সাবেক ইন্টিলিজেন্স
চীফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তৎকালীন
বিরোধী দলীয় নেতার ফোনে আড়ি পাতার
অভিযোগে। উন্নত দেশে এমনটা চিন্তাই
করা যায় না। খালেদা জিয়ার ফোনে আড়িপাতা কি আইন ও এথিকসে লঙ্ঘণ নয়?
অথচ আমরা অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম,
সে ফোনালাপের রেকর্ডিং মন্ত্রীসভার
বৈঠকে পর্যন্ত বাজিয়ে শোনানো হয়েছে।
ফোনে আড়িপাতা যে একটি অপরাধ
সেটি কি কারো মনে হচ্ছে না?
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭
নিস্পাপ একজন বলেছেন: বোবা'র শত্রু নাই। খালেদা বোবা হলেই ভাল হত।