নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেখা হবে একদিন

আমি বাংলাদেশী ।

দেখা হবে একদিন

আমি বাংলাদেশী।

দেখা হবে একদিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অসাধারণ এক বাস্তবতা

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

ছোটবেলায় স্কুলের এক্সামগুলোতে মেধাতালিকায় ১ম,২য়,৩য়,থাকলে ক্লাসে সব ব্যাপারে ওদের যথেষ্ট অগ্রাধিকার থাকতো। ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম পর্যন্ত আমার ক্লাস রোল ছিল যথাক্রমে ৩,৩,৩‌,৩,৩ । ১ম ছিল রহমত,২য় ছিল রুপা আর ৩য় ছিলাম আমি। কেউ কাউকে কখনও অবস্থানচ্যুত করতে পারিনী। এমনকি SSC বোড পরিক্ষায় ও রহমত ৭৬৪,রুপা ৭৪০ আমি ৭৩৬ মার্কস পাই। ক্লাসে প্রথম সারিতে বসা,হাতের লেখা উঠানো জমা দেওয়া,ক্লাসে কোন ছাএ বিশৃঙ্খখলা করলে তাদের নাম লিস্ট করে স্যারের কাছে জমা দেওয়া্‌,অনিবার্য কারণে স্যারের অনুপস্থিতিতে ক্লাস সচল রাখা্‌, এসএমলি পরিচালনা ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায়ও আমাদের ভূমিকা ছিল চোখে পড়ার মত। আমি এখনও বিশ্বাস করি আমার উল্লেখিত উদাহরনটি বর্তমান শিক্ষাঙ্গনেও ব্যতিক্রম নয়। এখন প্রশ্ন হল কর্মজীবনে শৈশবের এই শিক্ষা বা বাস্তবতার ফারাক এত বেশি কেন। প্রতিটি কর্মক্ষেএে যদি মেধাবীদের এমন অগ্রাধিকার দেওয়া হত তাহলে সেখানে কি এমন ক্ষতি হত। দেশের রাষ্টপতি,প্রধানমন্ত্রী,আমলা-মোক্তার থেকে শুরু করে চতুর্থ শ্রেণীর পদমর্যদা পর্যন্ত যদি মেধাক্রমানূসারে নিয়োগের ব্যবস্থা থাকত তাতে অসুবিধেটা কি ছিল। তবে সুবিধা-অসুবিধা্‌, তর্ক-বিতর্কের কথা বাদ দিয়ে একটি কথা কিন্তূ নিঃসন্দেহে বলা যায় এমনটা হলে শিক্ষার প্রতি মানুষের আগ্রহটা বরাবরই বেড়ে যেত। প্রাইমেরী স্কুলগুলোর আশেপাশে অর্থ নষ্ট করে বড় বড় বিলবোডে ‘অশিক্ষিত থাকবনা্‌, দেশের বোঝা হবনা’ কিংবা মিনা-রাজুর কাহিনী লিখতে হত না। মানুষ প্রয়োজনের তাগিদেই বিদ্যা-বুদ্বি অর্জন করত এবং পুরো জাতি স্বনির্ভর হয়ে যেত। অন্যদিকে সুবিধাবাদী-দুঃষ্কৃতিকারী্‌, বখাটে টাউট বাটপার চেঁচরা সম্প্রদায় হাউমাউ করতে করতে নিপাত যেত।

গোলাম রসূল-রিপন । ০১৭১২১৭৬০৫৪

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: গোলাম রসূল-রিপন । ০১৭১২১৭৬০৫৪ আপনি নাকী?

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৯

দেখা হবে একদিন বলেছেন: হ্যাঁ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.