নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যা বলতে চাই, তা বোঝাতে পারি না

খাওয়া আর ঘুমান প্রধান কাজ। মাঝে মাঝে পড়ালেখা করি

এক চিলতে আলো

সবকিছুকে নেতিবাচক হিসেবে উপস্থাপন করতে চাওয়ার ক্ষতিকর বাঙালী মানসিকতার পরিবর্তন চাই

এক চিলতে আলো › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুয়েট(খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) নিয়ে প্রথম আলোর হলুদ সাংবাদিকতা

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৪৫

বাংলাদেশের একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েট(খুলনা প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়)।বাংলাদেশের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ এই ক্যাম্পাস এখন একটি বিশেষ পত্রিকার হলুদ সাংবাদিকতার শিকার।



আমাদের দেশের যে কোন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই ইভটিজিং হয়,নিজের বক্তব্যের প্রতি সৎ থাকলে একথা কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না।

কুয়েটের একজন সাধারন ছাত্র হিসেবে আমিও তা অস্বীকার করি না।তবে সততার সাথেই আমি একথা জোর দিয়ে বলতে পারি,কুয়েটে ইভটিজিং এর মাত্রা বাংলাদেশের অন্য যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুই না।কেউ ভাববেন না,আমি এই সামান্য পরিমাণ ইভটিজিংকে সমর্থন করছি।আমি শুধু বলতে চাচ্ছি,ইভটিজিং এর মাত্রা যত সামান্যই হোক,কুয়েটের ছাত্র-ছাত্রীরা তা সমর্থন করে না।এজন্যই ১১ই অক্টোবর ইভটিজিং বিরোধী মানব-বন্ধন হয় কুয়েট ক্যাম্পাসে।প্রথম আলোর সংবাদ পড়ে এখন মনে হচ্ছে ইভটিজিং বিরোধী মানব-বন্ধন করাটা অন্যায়।নাহলে শুধু একটি ইভটিজিং বিরোধী মানব-বন্ধন করায় কুয়েট ক্যাম্পাসকে ইভটিজারদের স্বর্গ রাজ্য হিসাবে প্রমাণ করার অপচেস্টার অন্য কোন কারণ খুজে পাচ্ছি না।



ওপরে প্রচারিত সংবাদের স্ক্রীন শট দেখতে পাচ্ছেন।প্রথমত,কোন ছাত্রীর গায়ে কোন ছাত্রের হাত তোলার মত গর্হিত অপরাধ কি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটলে ব্যাপারটা এত সহজেই শেষ হয়ে যেত??প্রথমেই খবরটা দেখে আমার বিশ্বাস হয় নি।আর কুয়েট ক্যাম্পাসে এর চেয়ে অনেক সামান্য ঘটনা(যেমন: ভিন্ন ডিপার্টমেন্টের এক ছাত্রকে অন্য ছাত্র একটা চড় মরলে) ১ম বর্ষ থেকে শুরু করে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত প্রায় সবাই জেনে যায়,সেখানে আমরা কউই প্রথম আলোর রিপোর্টারের আগে জানতে পারলাম না??;)



তবু এখানে লেখার আগে রোকেয়া হলের কয়েকটি মেয়ের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হয়ে নিয়েছ,এমন কিছুই ঘটেনি।

সংবাদে আরও লেখা আছে,১১ই ফেব্রুয়ারী ''ভর্তি প্রক্রিয়া'' চলা কালে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী বাবার সামনে ইভটিজিং এর শিকার হয়।অথচ আমাদের প্রথম বর্ষের ক্লাশ শুরু হয়েছে,১২ই ফেব্রুয়ারী থেকে এবং ১১ ই ফেব্রুয়ারী ছিল শুক্রবার।;)

ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গিয়েছিল তারও প্রায় ১ মাস আগে।

সংবাদে আরও লেখা হয়েছে,৩১ শে ডিসেম্বর রাতে ইউআরপি ডিপার্টমেন্ট এর প্রথম বর্ষের মেয়ে মাতাল কিছু ছাত্রের গালির শিকার হয়েছে,অথচ প্রথম বর্ষের ক্লাশ শুরুই হয়েছে তরও আড়াই মাস পর।





আসলে মিথ্যার ভেতর সবসময়ই কিছু ফাঁক ফোকর থেকে যায়,যা থেকে সত্য-মিথ্যার পার্থক্য সহজেই বের করা যায়।কুয়েট বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে গত ১১ বছরে কোন ব্যাচের পাশ করে ইন্জিনিয়ার হতে ৩ বছর ১১ মাসের বেশি সময় লাগেনি।সম্প্রতি কুয়েট এর ভিসি স্যার-প্রফেসর ড: মুহাম্মদ আলমগীর ইতালীতে অনুষ্ঠিত একটি কনফারেন্সে ''ওয়াস্ট ম্যানেজমেন্ট'' এর ওপর শ্রেষ্ঠ পেপার এওয়ার্ড পেয়েছেন।এটি শুধু কুয়েটের জন্য নয়,বাংলাদেশের জন্যও গর্বের।



সুতরাং শুধুমাত্র পত্রিকার জায়গা ভরার জন্য ভালোকে খারাপ প্রমানের অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকুন।পত্রিকায় ছাপানোর জন্য বাংলাদের অনেক বাস্তব সমস্যা রয়ছে।অবাস্তব কল্পনা দিয়ে গুজব ছড়িয়ে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন করার কোন অধিকার আপনাদের নেই।স্বাধীনতা মানে স্বেচ্ছাচারিতা নয়।





মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৫১

অক্টোপাস বলেছেন: এটা তো বুলশিট মাত্রার সাংবাদিকতা, ইয়োলিজমের ওপরে !! X( X(

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:০৩

এক চিলতে আলো বলেছেন: একমত

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৫২

বাদ দেন বলেছেন: শাক দিয়া আর কত মাছ ঢাকবা।

কি হইসে এইটা যেইভাবে ফেইসবুকিং করতাস জানতে বাকি নাই কারও

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৫৯

এক চিলতে আলো বলেছেন: আপনি ''ফেসবুকের'' কল্যাণে কি জানেন তাতে আমাদের কিছুই আসে-যায় না।আমি যা লিখেছি,তাতে অযৌক্তিক বা মিথ্যা কিছু প্রমাণ করতে পারলে বলুন

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৫৩

গেমার বয় বলেছেন: ইহা হইল বেগুনী সাংবাদিকতা !!!


অট- আমি কিন্তু খাজা হলের প্রাক্তন ছাত্র :P :P :P

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:০৩

এক চিলতে আলো বলেছেন: :P

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৫৬

গেমার বয় বলেছেন: ৩১ শে ডিসেম্বর রাতে ইউআরপি ডিপার্টমেন্ট এর প্রথম বর্ষের মেয়ে মাতাল কিছু ছাত্রের গালির শিকার হয়েছে,অথচ প্রথম বর্ষের ক্লাশ শুরুই হয়েছে তরও আড়াই মাস পর।[/sb

ওই ডিপার্টমেন্টের তখন জন্মই হয় নাই !!! শালারা মনে হয় গাঁজায় টান দিয়ে নিউজ করছে !!! X(( X(( X((

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:০১

এক চিলতে আলো বলেছেন: হায়রে বাংলাদেশ,কারও ওপর আর ভরসা রাখা যায় না....। X((

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:০৭

তুষার শুভ্র বলেছেন: দুঃখিত ভাই, আমি প্রথম আলো পড়া বাদ দিয়ে দিয়েছি। তাই কোন মন্তব্য করতে পারছি না।

তবে হলুদ নীল বেগুনী ইত্যাদি নাম না দিয়ে একবারে রঙ্গিন বা বে-নী-আ-স-হ-ক-লা সাংবাদিকতা বলুন।তা না হলে রঙ এর ভান্ডার ও একদিন শেষ হয়ে যাবে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:১১

এক চিলতে আলো বলেছেন: এতদিন প্রথমআালো নিয়ে আমার ধারণা ভাল ছিল।প্রতিদিনই পড়ি,তবে চোখের সামনে দেখে ঘৃণা ধরে গেছে।

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:২১

বিডি আইডল বলেছেন: ১. তুমি কি আওয়ামী লীগ কর?
২. বান্টু আলমগীর তোমাকে কি বিশেষ স্নেহ করে?

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:৫১

মোঃ জুলকার নাঈন বলেছেন: আমি চাই ভাল থাকুক কুয়েট যেমনটা আমাদের সময় ছিল।

আর যাই বলুন--- কুয়েট এর পরিবেশ নষ্টের দিকেই যাচ্ছে। এবং সেটাতে বর্তমান ভিসির অবদান আছে। রাজনীতিক বলদের কবে যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অপসারণ করা যাবে।

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: মোঃ জুলকার নাঈন বলেছেন: আমি চাই ভাল থাকুক কুয়েট যেমনটা আমাদের সময় ছিল।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৭

এক চিলতে আলো বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাইয়া।আমরাও তাই চাই

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৪০

নিভৃত নয়ন বলেছেন: কুয়েটের একজন সাধারন ছাত্র হিসেবে আমিও

আমি তোমার সিনিয়র হিসেবেই বলতেছি,ভার্সিটি এর নাম লিখতে পার না,ভার্সিটি নিয়ে লিখতে আসছ।

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় কি???


নাম ঠিক কর।গত মাসে,আমার এক সিনিয়র ভাই আমার অফিসে ভাইভা দিতে এসে একি ঘটনা ঘটাল।আমার বস ও কুয়েটের সিনিয়র ভাই।এই একটা কারনে চাকুরী হয় নাই।আমিও কথা বলছি ভাইভা পর বস সাথে এটা নিয়ে।তোমাদের কারনেই ভার্সিটির নাম এভাবে বলে সব।আজিব।(পোস্ট প্রে পড়ে মন্তব্য করতেছি।)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১১

এক চিলতে আলো বলেছেন: স্যরি ভাইয়া,তবে কুয়েটের কয়েকটা বাসেও খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ই লেখা।তবু আমি কোন বিশেষ চিন্তা থেকে এমন করিনি।লেখাটা সংক্ষিপ্ত করার জন্য করেছি।

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৪৬

নিভৃত নয়ন বলেছেন: আমি কুয়েটের এবং খাজা তেই থাকছি।

ইভটিজিং হয় তবে যতটা মারাত্মক লিখছে ততটা না হয়ত।হলুদ সাংবাদিকতা কথা নিয়ে আরও অনেক কিছু লেখা যেত কুয়েট নিয়েই প্রথম আলোর।আমি পোস্ট দিলে তোমার পোস্ট থেকে কিছু অংশ নিব বলে রাখলাম।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৬

এক চিলতে আলো বলেছেন: ওকে

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:১১

অপাংক্তেয় বলেছেন: হা হা হা...
বাদ দেন বলেছেন: শাক দিয়া আর কত মাছ ঢাকবা।

এই হইলো মহান(!) বাক্তি দের অবস্থা... ক্যাম্পাস এ এতো কিছু হয়ে গেলো আর উনি নাকি কিছু জানেন ই না...! হল এর ছাদ এ বসে গাঁজায় দম দিলে অবশ্য কিছু জানার প্রশ্নও উঠে না...

এইসব আবাল মার্কা কথা খাজার সামনে গিয়া কন, খাজার চামচা দের ওইখানেই মানায়...

আর ১৪ ফেব্রুয়ারি আর ৩১ ডিসেম্বর আপনারা রোকেয়া হল এর সামনে গিয়া কি করেন এইটা কইতে URP এর স্টুডেন্ট হওয়া লাগে না... শালার খাজার চামচা কোথাকার.

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৬

এক চিলতে আলো বলেছেন: কি হয়েছে,তা আমি জানি।আর এজন্যই বলেছি প্রথম আলোয় মিথ্যা কথা লেখা হয়েছে।আমি কখনোই বলিনি য, ''কিছুই হয়নি''।মন্তব্য করার সময় ''ইভটিজারদের'' মত অভদ্র ভাষা ব্লগে ব্যবহার করবেন না।ওটা আপনার বাড়ির সামনের গলির জন্য জমা রাখুন

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:২৫

অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: পেপারে কিছু বেশি আসবেই। এইটা বাস্তবতা। কিন্তু আরেকটা বাস্তবতা হইল এইসব টিজিং আসলেই বাড়তেসে। আমরা বের হয়ার সময়ই হাল্কা বোঝা গেছিল। তোমরা যদি এইসব কন্ট্রোল করতে না পার অসম্মান সবারই হবে।

আমার মনে হয় একটু চেষ্টা করলেই তোমরা এইগুলা সাম্লাইতে পারবা। বেস্ট অফ লাক।

আর নিভৃত নয়ন যেইটা বল্ল সেটাও একটু খেয়াল কর। ভার্সিটির নামটা ঠিক কইরা দাও।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪১

এক চিলতে আলো বলেছেন: থ্যাঙ্কক

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৪১

প্রতীক্ষিত বলেছেন: "খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়"
-তুমি কি আদৌ খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র?
"আমরা কেউই প্রথম আলোর রিপোর্টারের আগে জানতে পারলাম ন??"
-তুমি নিজে জানতে পারনি, নাকি না জানার ভান করছ? "কেঊই" বলে সবাইকে বোঝাচ্ছ কেন?
"রোকেয়া হলের কয়েকটি মেয়ের সাথে কথা বলে নিশ্চিত হয়ে নিয়েছ,এমন কিছুই ঘটেনি।"
-প্রথম আলোর এই প্রতিবেদনটাকে তুমি যদি হলুদ সাংবাদিকতা বল, তাহলে তোমার ব্লগিংকে কোন কালারের ব্লগিং বলা উচিত বুঝতে পারছি না।
"শুধুমাত্র পত্রিকার জায়গা ভরার জন্য ভাদ্রলোককে খারাপ প্রমানের অপচেষ্টা থেকে বিরত থাকুন"
- পত্রিকায় তো সবাইকে খারাপ বলা হয়নি! তাহলে ভদ্রলোকটা কে? যারা ইভটিজিং করেছে, মারধর করেছে তারা?
"কেউ ভাববেন না,আমি এই সামান্য পরিমাণ ইভটিজিংকে সমর্থন করছি"
-আর ভাবাভাবির কিছু নাই, তুমি একটা ইভটিজার।


তোমার ব্লগ পড়ে মনে হচ্ছে তুমি মুখে ইভটিজিং এর বিরুদ্ধে মানব বন্ধন করাকে সমর্থন করছ, কিন্তু যাদের দিকে আঙ্গুল তোলা হয়েছে তাদের পা চাটছ। নাকি, তুমি তাদেরই একজন?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:২৯

এক চিলতে আলো বলেছেন: ''এমন কিছু ঘটেনি'' বলতে আমি ছাত্রীদের মারধর করার ব্যাপারটা বোঝাতে চেয়েছি,টিজিং নয়।আমি মিথ্যাকে মুছতে পোষ্ট করেছি,সত্যকে ঢাকতে নয়।
ভর্সিটির প্রতি সামান্য হলেও ভালবাসা আছে বলেই আমি মিথ্যার প্রতিবাদ করছি।আর করছি এ কারনেই,যেন আপনাদের মত সুবিবেচকরা যেন আমার মত কয়েটের সব ছাত্রের মুখে ইভটিজারের সীল না দেয়।
''খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়'' টার্মটা কুয়েটে প্রশাসনিক ভাবেও কোথাও কোথাও ব্যবহার করা হয়।আর আমি ব্যবহার করেছিলাম সংক্ষিপ্ত করার জন্য।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৪৪

সমাস বলেছেন: গতবছর আমার বুয়েট পড়ুয়া খালাত বোন কুয়েট ক্যাম্পাসে ঘুরতে গিয়ে অশ্লীল গালাগালির শিকার হয়। অপরিচিত এক নারীর প্রতি যে ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে তা কোন সুস্থ্য স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে ব্যবহার করা সম্ভব না। হতভম্ব বোনটি কুয়েটিয়ান বন্ধুর মাধ্যমে সে জানতে পারে এটা ওখানকার নিয়মিত কালচার এর অংশ, তাই কেউ তেমন একটা গা করে না। কিন্তু বুয়েট ক্যাম্পাসে এরকম অশ্লীল কালচার না থাকায় ব্যাপারটা তার নিকট অসহ্য ছিল। যাই হোক, এরপর থেকে আমার কোম্পানীতে কয়েকজন কুয়েটিয়ান ভাইভা দিতে আসলে পত্রপাঠ বিদায় করে দেই। যারা নারীদের সম্মান দিতে জানে না, তারা কর্মক্ষেত্রেও নিপীড়ন করবে। আল্লাহপাক এদের হাত হতে আমাদের মা বোনদের নিরাপদ রাখুন! আমিন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬

এক চিলতে আলো বলেছেন: বুয়েট ক্যাম্পাসে যখন আপনার ওই বোনটির বিশেষ কোন অঙ্গটিকে Sine curve এর সাথে তুলনা করা হয়,পরিচিত ছেলেদের কাছে শুনতে কি তখন খুব খারাপ লাগে না??
এমন ভাবার কোন কারণ নেই,আপনার বোনটির অপমানিত হওয়াকে আমি সমর্থন করছি,কিন্তু দোষটা কেন শুধুই কুয়েটিয়ানদের হবে?

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:১১

অপাংক্তেয় বলেছেন: @প্রতীক্ষিত ভাই +++++++++++++

১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৫৩

অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: আপনি কোন হলের ? কোন ইয়ার ? এবং কোন ডিপার্টমেন্ট ?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩

এক চিলতে আলো বলেছেন: আপনি কি আমার কার্ড টি দেখতে চা্ছেন??
আমি পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র
ড: এম এ রশীদ হল

১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০১

সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: আমার জানামতে ব্যাপার টা সত্য এবং এ নিয়ে হলের মেয়েরা ভিসি স্যার এর কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে কিন্তু কোন কাজ হয়নি ,আপনাদের খাজা হল থেকেই প্রায় সময় টিজ করা হয় ।

উপরের সমাস ভাই এর মন্তব্য টা খেয়াল করে দেখুন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৪

এক চিলতে আলো বলেছেন: আপনার জানায় ভুল নেই।খারাপ কিছু না ঘটলে ব্যপারটা এতদূর গড়াত না।
কিন্তু পত্রিকায় যেভাবে লেখা হয়েছে,ব্যাপরটা এত খারাপ না

১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০৪

টিভি পাগলা বলেছেন: নাম করণের গন্ডগোলটা মনে হয় বুয়েট কে ফলো করতে গিয়ে হয়েছে।

বুয়েট কে বাংলাতে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বলে।

তাই উনি কুয়েটকে খুলনা প্রকৌশম বিশ্ববিদ্যালয় বলছেন।

http://www.buet.ac.bd/

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪

এক চিলতে আলো বলেছেন: ''খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়'' টার্মটা কুয়েটে প্রশাসনিক ভাবেও কোথাও কোথাও ব্যবহার করা হয়।আর আমি ব্যবহার করেছিলাম সংক্ষিপ্ত করার জন্য

১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০৯

সুদীপ0718 বলেছেন: eve teasing aa CUET er sathe keu parbe na, ami sure.

২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৩

মহাসাগরের মহাত্রাস বলেছেন: শালা খাজা হলের দালাল।
আওমিলীগ করস বলে দেশটা তোদের হয়ে যায় নাই।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬

এক চিলতে আলো বলেছেন: ভর্সিটির বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ করার জন্য রাজনীতি করা লাগেনা।

২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:২১

কাউসার রুশো বলেছেন: আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম আলো প্রতিনিধি আছে?
নিউজে সত্যিই কোন সমস্যা থাকলে তার সঙ্গে যোগাযোগ করুন। প্রতিবাদ লিপি দিতে পারেন।

কমেন্ট পড়ে মনে হচ্ছে আপনি নিজেই হলুদ ব্লগিং করেন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০১

এক চিলতে আলো বলেছেন: আমি কোথাও মিথ্যা কথা লিখেছি কী?
আর প্রথম আলো তো দেশের সবাই পড়েছে।সবাই যা জেনেছে তার ৮০% ই মিথ্যা।আর ক্যাম্পাসে কোন প্রতিনিধি নেই।থাকলে এত ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়ত হত না

২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:২৫

নিভৃত নয়ন বলেছেন: তুমি এখন ও ঠিক কর নাই নাম??????????? গত ছয়মাসে কয়টা নতুন বাস আসছে কুয়েট এ????

আমি কুয়েট এর কোন বাসে এই নাম দেখি নাই।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮

এক চিলতে আলো বলেছেন: ''চাইনিজ'' বাসটার নাম খেয়াল করুন,তবে আমি এখনই চেঞ্জ করছি

২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩

সমাস বলেছেন: আমার ১৪ নাম্বার কমেন্টের উত্তরে আপনার মন্তব্যতেই প্রকাশ পাচ্ছে আপনাদের মানসিকতা। বুয়েটের কোন ছেলে সম্পূর্ণ অপরিচিত একটি মেয়েকে বস্তির ভাষায় গালিগালাজ করে অসভ্য কথাবার্তা বলেছে এরকম অভিযোগ কখনোই শোনা যায় নাই, যাবেও না। কারণ তাদের একটা ক্লাস আছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫

এক চিলতে আলো বলেছেন: আপনি কী তাহলে পরিচিত মেয়েদের টিজিং করাটা সমর্থন করছেন?
আর আপনি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো মেয়েকে চেনেন?
কুয়েটের কোন মেয়ে যদি বুয়েটের কোন বান্ধবির সাথে হেটে যায়,আপনি আলাদা করে তাকে চিনতে পারবেন?নাকি মেয়েরা কপালে ভার্সিটির নাম লেখা ট্যাগ লাগিয়ে ঘোরে?
আমি শুধু বলতে চাচ্ছি,আপনি কিসের ভিত্তিত বুয়েটের এমন প্রশংসা করছেন?

২৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:১৩

অপাংক্তেয় বলেছেন: লেখক বলেছেন:"...এমন ভাবার কোন কারণ নেই,আপনার বোনটির অপমানিত হওয়াকে আমি সমর্থন করছি,কিন্তু দোষটা কেন শুধুই কুয়েটিয়ানদের হবে?'

ওহে মহাপুরুষ, কেউ ই কুয়েটিআন দের দোষ দিচ্ছে না, এমন কি পত্রিকাতেও কয়েকজনের নাম দেয়া হয়েছে। কয়েকজনের বিচার চাইলে আপনার যখন এতো জ্বলে তখন তো বোঝাই যায় আপনি কোন পক্ষের...

যদি সত্যিই কুয়েট কে ভালোবাসতেন তবে এইসব হাবি জাবি কথা না লিখে ওই কয়জনের শাস্তি দাবি করতেন যাদের জন্য কুয়েট এর সম্মান নষ্ট হচ্ছে...

Click This Link

১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৩

এক চিলতে আলো বলেছেন: আমি বারবার বলছি,আমি শুধু অতিরঞ্জিত খবরের প্রতিবাদ করছি।আমি কখনোই দাবি করিনি কয়েটে ইভটিজিং হচ্ছে না।আর আমি ইভটিজিংকে সমর্থন করছি না।
আর আপনারা যদি বারবার টপিক চেঞ্জ ই করতে চান,তবে ভদ্রভাষা ব্যবহার করুন

২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:১৪

সমাস বলেছেন: আমি কীভাবে পরিচিত মেয়েদের টিজিং করাটাকে সমর্থন করলাম? কুয়েটের ইঞ্জিনিয়াররা শুধু ইভটিজারই না, বেকুবও বটে। অবশ্য বেকুব ছাড়া কেউই ইভটিজিং করতে পারে না।

শোনেন ভাই, মহান আল্লাহপাক নারীদেরকে সম্মানীয় করে তৈরী করেছেন এবং পুরুষদের দায়িত্ব দিয়েছেন তাদের সম্মানের হেফাজত করার। নারীদের সম্মান যেই পুরুষ রাখতে পারে না, সে পুরুষ হওয়ার যোগ্যতাই রাখে না। ধন্যবাদ।

২৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৫

এপোলো বলেছেন: @নিভৃত নয়ন, have you ever gone to Central Masjid? Our university is named as ''খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়''। In front of Medical Center? See it by your own eyes. You think you did a good work complaining about this naming issue? Why are bypassing the main issue?

@কাঊসার রুশো, I personally commented in "Fucking Alo", they didn't published it. You want to see it?
Please follow my facebook profile. I'm sorry I've no online document about that comment. click.
http://facebook.com/Apolo07

I'm not from khaja hall but I'm a student of KUET. It was a simple occurrence. Prothom Alo exaggerated this thing. It is not good. It is not good at all.

২৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৭

অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: @সমাস : এটা আপনি আবার কি বিতর্ক লাগালেন ? B:-)

কারণ তাদের( বুয়েট এর ছাত্র) একটা ক্লাস আছে।

জানতাম এই ইভ টিজিং এর ঘটনার জল কোথায় গড়াবে। গুটি কতক ইভ তিজার এর জন্য আপনি কিন্তু এটা বলে বসলেন যে সব Kuetian এর ই কোন ক্লাস নেই ! এটা কী ধরনের কথা ? আর Buetian রা তাহলে হালকা পাতলা ( যারা সম্পূর্ণ অপরিচিত না) পরিচিত দের বস্তির ভাষায় গালিগালাজ করে অসভ্য কথাবার্তা বলে ! ? এবং আপনার খালাত বোন রা সেটা উপভোগ ও করেন ? কারন ক্যাম্পাস এর ছেলে একটু অধিকার তো আছেই , তাই না ?

দেখুন মূল বিষয় টা হল ইভ টিজিং , কোন ক্যাম্পাস এর ছাত্র দের ক্লাস বিচার করা না। কিন্তু আপনি ঠিক ই আপনার ছোট মানসিকতার পরিচয় দিলেন।

আসুন আমরা আমাদের নিজ নিজ (Kuetian রা তাদের ক্লাস হীন এবং Buetian রা তাদের ১ম ক্লাস থেকে ) অবস্থান থেকে ইভ টিজিং এর প্রতিবাদ করি।

*******আমাদের সময় আপনার BUET এর ভর্তি পরিক্ষায় ১৪তম হওয়া একটা ছেলে আমার কলেজ ( NDC) লাইফ এর ফ্রেন্ড ছিল। তো NDC তে আমার সিরিয়াল সব সময় ৩০০ এর মাঝেই থাকত। আর সেই ফ্রেন্ড এর সিরিয়াল ৬০০ এর অধারে থাকত সব সময়। একটা পরীক্ষা দিয়ে কি আপনি মানুষের ক্লাস নিরধারন করে দেবেন সমাস সাহেব ?

২৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৯

এপোলো বলেছেন: @নিভৃত নয়ন, have you ever gone to Central Masjid? Our university is named as ''খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়''। In front of Medical Center? See it by your own eyes. You think you did a good work complaining about this naming issue? Why are bypassing the main issue?

@কাঊসার রুশো, I personally commented in "Fucking Alo", they didn't published it. You want to see it?
Please follow my facebook profile. I'm sorry I've no online document about that comment. click.
http://facebook.com/Apolo07

I'm not from khaja hall but I'm a student of KUET. It was a simple occurrence. Prothom Alo exaggerated this thing. It is not good. It is not good at all.

২৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৩০

অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: @সমাস : এটা আপনি আবার কি বিতর্ক লাগালেন ? B:-)

কারণ তাদের( বুয়েট এর ছাত্র) একটা ক্লাস আছে।

জানতাম এই ইভ টিজিং এর ঘটনার জল কোথায় গড়াবে। গুটি কতক ইভ তিজার এর জন্য আপনি কিন্তু এটা বলে বসলেন যে সব Kuetian এর ই কোন ক্লাস নেই ! এটা কী ধরনের কথা ? আর Buetian রা তাহলে হালকা পাতলা ( যারা সম্পূর্ণ অপরিচিত না) পরিচিত দের বস্তির ভাষায় গালিগালাজ করে অসভ্য কথাবার্তা বলে ! ? এবং আপনার খালাত বোন রা সেটা উপভোগ ও করেন ? কারন ক্যাম্পাস এর ছেলে একটু অধিকার তো আছেই , তাই না ?

দেখুন মূল বিষয় টা হল ইভ টিজিং , কোন ক্যাম্পাস এর ছাত্র দের ক্লাস বিচার করা না। কিন্তু আপনি ঠিক ই আপনার ছোট মানসিকতার পরিচয় দিলেন।

আসুন আমরা আমাদের নিজ নিজ (Kuetian রা তাদের ক্লাস হীন এবং Buetian রা তাদের ১ম ক্লাস থেকে ) অবস্থান থেকে ইভ টিজিং এর প্রতিবাদ করি।

*******আমাদের সময় আপনার BUET এর ভর্তি পরিক্ষায় ১৪তম হওয়া একটা ছেলে আমার কলেজ ( NDC) লাইফ এর ফ্রেন্ড ছিল। তো NDC তে আমার সিরিয়াল সব সময় ৩০০ এর মাঝেই থাকত। আর সেই ফ্রেন্ড এর সিরিয়াল ৬০০ এর অধারে থাকত সব সময়। একটা পরীক্ষা দিয়ে কি আপনি মানুষের ক্লাস নিরধারন করে দেবেন সমাস সাহেব ?

৩০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৩৩

এপোলো বলেছেন: @নিভৃত নয়ন, have you ever gone to Central Masjid? Our university is named as ''খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়''। In front of Medical Center? See it by your own eyes. You think you did a good work complaining about this naming issue? Why are bypassing the main issue?

@কাঊসার রুশো, I personally commented in "Fucking Alo", they didn't published it. You want to see it?
Please follow my facebook profile. I'm sorry I've no online document about that comment. click.
http://facebook.com/Apolo07

I'm not from khaja hall but I'm a student of KUET. It was a simple occurrence. Prothom Alo exaggerated this thing. It is not good. It is not good at all.

৩১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৪৪

সমাস বলেছেন: @অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশঃ আপনাদের মধ্যে বেশী বোঝার প্রবণতা লক্ষণীয়। বুয়েটের সাথে কুয়েটের তুলনা আমি টানতে চাইনি। আমার বুয়েট পড়ুয়া খালাত বোন কুয়েটে ঘুরতে গিয়ে অশ্লীল গালি (মন্তব্য নয়, গালি, যেটা বস্তিবাসীরা ঝগড়ার সময় শত্রুপক্ষের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে) খেয়ে এসেছে। বন্ধুর মাধ্যমে জেনেছে যে, এরকম অকারণ গালাগালি ওখানকার কালচার। সে ক্যাম্পাসে এধরণের কালচারের সাথে পরিচিত নয়, তাই ব্যাপারটায় সে বেজায় কষ্ট পেয়েছে। আমার ১৪ নাম্বার কমেন্টের উত্তরে লেখকের মন্তব্য পড়েন, তাহলেই বুঝবেন বুয়েট প্রসংগ কেন এসেছে।

আরেকটা বিষয়, মানুষের মন কোন লজিক মানে না। যেহেতু আমার আত্মীয় ঐ ক্যাম্পাস হতে নিগৃহিত হয়ে এসেছে, তাই আমার প্রতিষ্ঠানে ঐ প্রতিষ্ঠানের গ্রাজুয়েট নিয়োগের ব্যাপারে আমি ভেটো দিয়েই যাব, যতদিন না আমার নিকট কুয়েটের ইমেজ ভাল হচ্ছে।

৩২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৪৮

এপোলো বলেছেন: @সমাস, Can you answer me a question? When the "honorable girls" are found behind the central library building of KUET in objectionable scene with any বেকুব kuetian, how will you show your respect to them?
You should be polite in your comments.

৩৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:০১

েভােরর স্বপ্‌ন বলেছেন: নিউজ টা শুধু প্রঃআঃ ই আসেনি... আমার দেশ নামক একটা পত্রিকাতেও এসেছে।

আমাদের ধারনা আছে হালকা পাতলা ঘটনা নিয়ে সাধারনত আন্দোলন বা মানব বন্ধন হয়না। বিষয়টা ভয়াবহ আকার ধারন করেছে বলেই মানব বন্ধনের প্রয়োজন হয়েছে।

আগেতো কখনও এরকম ঘটেনি যে ছাত্র-ছাত্রীদের মাঠে নামতে হয়েছে।

প্রথম আলো হয়তো নিউজটা বাড়িয়ে বলেছে কিন্তু কিছু না ঘটলেতো আর ফাফা নিউজ করা যায় না।


@ সমাস... আপনি কোথাকার হরিদাস পাল ?? আপানর ক্লাসটা কি ??? নিজের ক্লাস সম্পর্কে আগে ধারনা নিন তার পর আন্যের ক্লাস নিয়ে আলোচনা কইরেন।

৩৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১৪

অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: @সমাস ঃ আপনাদের মধ্যে বেশী বোঝার প্রবণতা লক্ষণীয়।

কোন জিনিস টা আমরা বেশি বুঝলাম বলুন তো? এই ব্লগ পোস্ট টা এক কুয়েটিয়ান এর।
আর এখানে অনেক কমেন্ট ও আছে অন্য কুয়েটিয়ান দের। আপনি ই বলুন ভাল কুয়েটিয়ান কয় জন আর খারাপ কয় জন ?

আপনি একজন হিটলার দিয়ে পুরা জার্মান জাতি কে বিচার করতে পারেন না। তেমন কয়েক জন কুয়েটিয়ান কে দিয়ে সব কুয়েটিয়ান কে বিচার করা টাই কি "বেশি বোঝা" না?

২ জন কুয়েটিয়ান আপনার বোন কে গালি দিল আর আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন কোন কুয়েটিয়ান কেই আর চাকরি দিবেন না। তাহলে তো আপনার মতে পুরা জার্মান জাতি কেই পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া উচিত।

বেশি আমরা বুঝি না, বোঝেন আপনি। পুরা একটা varsity'র ছাত্রদের আপনি ক্লাস হীন বলেন।

বুয়েটে কেউ কেউ তাহলে ইভ টিজিং করলেও গালি দেয় না , তাই তো ? শুনুন আমার যত ফ্রেন্ড কুয়েট এ পড়ে , তার কয়েক গুন বেশি ফ্রেন্ড বুয়েটে পড়ে। তাই , বুয়েট সম্পর্কে আমি ভালই জানি।

black-sheep কোন ক্যাম্পাস দেখে জন্মায় না। সব ক্যাম্পাস এই তারা আছে। বুয়েট , কুয়েট সব খানেই আছে।

৩৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৫৯

সমাস বলেছেন: আমার ১৪ নাম্বার কমেন্টের উত্তরে পোস্টদাতার মন্তব্য এবং তার সমর্থনে অন্যান্য কুয়েটিয়ানদের আক্রমণই প্রমাণ করে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের কালচার কীরকম!

বুয়েট ক্যাম্পাসে কেউ যদি ঐ ভাষায় কোন মেয়েকে গালি দিত তবে একটা মাইরও মাটিতে পড়তো না। কারণ বুয়েটের ছাত্রদের মানবিকতাবোধ এবং আত্মসম্মানবোধ দুটোই আছে। ভার্সিটি লাইফের প্রথম কয়েক মাসেই মানুষের মধ্যে ম্যাচুরিটি আসে। যেই ক্যাম্পাসে যেটা চল সেটাকেই স্বাভাবিক বলে মনে হয়। আমার বোনকে গালাগালি করা ছেলেরা হাতে গোনা হতে পারে, কিন্তু ক্যাম্পাসের অন্যান্য ছাত্রদের ন্যুনতম ক্লাস থাকলে এরা প্রকাশ্যে এগুলো করতে পারত না। যারা এখন সাহস করে এসকল ক্লাসলেস কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করতেছে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা রইল, আল্লাহ এদের সফলকাম করুন। আর যারা এই ধরণের অপসংস্কৃতিকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টায় রত তারা যে আসলে নীচু জাতের তা নিয়া আমার আর কোন সন্দেহই রইল না।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৮

এক চিলতে আলো বলেছেন: আমার সামনেই বুয়েটে কয়েকটা মেয়েকে ওই মন্তব্য করা হয়েছে।কই কেউ তো প্রতিবাদ করেনি!!!!!

৩৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৯

কোর আই ৭ বলেছেন: সমাস ভাই....কুলাঙ্গার সব জায়গা থাকে । বুয়েট কুয়েট নিয়ে এখানে কিছু হয় নাই।আমাদের এখানে যেমন গুলজার(পুরকৌশল ০৭) জয়ন্তপুরকৌশল ০৭(পুরকৌশল ০৭) এরা তেমনি বুয়েটে আছে টগর রা । বুয়েট এর সেই রত্ন যে সাবেকুন নাহার সনি কে বুলেট খরচ করে লাশ বানিয়েছিল।বুয়েট এর মধ্যে সনি'র সেই স্রিতিফলক কি এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলেন?

৩৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৫

অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: @ সমাস ঃ আরে ভাই , আজব তো ! অন্য কুয়েটিয়ান রা ইভ টিজিং এর সমর্থন করলো কোথায় ? !! একজন ঘটনার মোড় ঘুরিয়ে দিতে এই পোস্ট টা করেছে। কিন্তু আমরা তো ঠিক ই এর প্রতিবাদ করছি। আপনার একচোখা নীতির সমালোচনা করলাম বলেই কি আমাকে ইভ টিজার দের সমর্থক বানিয়ে দিলেন? হাস্যকর !

শোনেন , ওই মানব বন্ধনে মেয়ে রা ছাড়া ও আমরা ছেলে রা ছিলাম। আমরা ইভ টিজিং এর প্রতিবাদী বলেই ছিলাম ওখানে। আর শোনেন , সাধারনত অনেক ছেলের মাঝ খানে ওই বখাটে গুলা ইভ টিজিং করে না। করে সাধারনত নির্জন রাস্তায় রিকশা যাত্রী কোন মেয়ে কে। আর এই খান জাহান আলী হল টা হল ভার্সিটির মেইন কম্পাউন্ড এর থেকে বেশ দূরে। তাই সেখানে ভার্সিটির বাইরে যেতে না চাইলে কেউ যায় না। মেয়ে রা একাকী যখন ভার্সিটির বাইরে ওই হলের সামনে দিয়ে যায় , তখন রাস্তার পাশের খাজা হলের কিছু বখাটে ছাত্র ইভ টিজিং টা করে। কিছু বখাটে , সবাই না। রাস্তায় অন্য ছাত্র রা থাকলে আর এমন ঘটে না।

আপনাকে আক্রমন করেছি , ইভ টিজিং এর supporter হিসাবে নয় । বরং আপনার একচোখা নীতি দেখে।

কারণ বুয়েটের ছাত্রদের মানবিকতাবোধ এবং আত্মসম্মানবোধ দুটোই আছে।

হ্যাঁ আছে ( আমি জানি আছে) , কিন্তু আমাদের নেই , তাই তো? আপনার কথা শুনে খোদ বুয়েট এর ছাত্র রাই আপনাকে ধিক্কার দেবে। আপনার মাথায় কোন এক কালে ঢুকে গিয়েচে যে বুয়েট বাদে অন্য ভার্সিটির সবাই গাধা , বেকুব আর মানবিকতাবোধ এবং আত্মসম্মানবোধ শুন্য । না হলে আপনার চোখে পড়ত যে কুয়েট বাংলাদেশের এখন পর্যন্ত সব চেয়ে শান্ত ক্যাম্পাস। এখানে কোন সেশন জট নেই। এই গুতি কতক ইভ টিজার দের কথা বাদ দিলে কুয়েট এর এমন কিছু আছে যা আর কোন ভার্সিটির নেই। টা হল শান্তি পূর্ণতা আর সেশন জট মুক্ততা।

আমরা এই ইভ টিজার দের শাস্তি( আইনানুগ শাস্তি , মধ্য যুগীয় কোন মাটিতে না পড়া মাইর না) চাই । যাতে আমাদের ক্যাম্পাস সব দিক থেকে পারফেক্ট হয়।

আর বুয়েট এর সম্মান আমরা দিই , আপনার মত সঙ্কীর্ণ বুয়েট-কুয়েট তর্ক করি না। ভাই জান , ক্যাম্পাস না দেখে প্রার্থীর যোগ্যতা আর পারসনালিটি দেখে নিয়োগ দেয়া উচিত( যদিও আপনার ফার্মে কাকে নিয়োগ দেবেন এটা আপনার ব্যাপার) । এক চোখা দৃষ্টি ভঙ্গী ত্যাগ করুন। কারো যদি , যোগ্যতা থাকে আর পারসোনালিটি ও থাকে টার পরও তার ক্যাম্পাস দেখে বাদ দেয়া টা সঙ্কীর্ণ মানসিকতা ছাড়া আর কিছুই না।

আমার কোন এক ভাই এর কৃত করমের জন্য আমি আপনার বোনের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।

আমার বোনকে গালাগালি করা ছেলেরা হাতে গোনা হতে পারে, কিন্তু ক্যাম্পাসের অন্যান্য ছাত্রদের ন্যুনতম ক্লাস থাকলে এরা প্রকাশ্যে এগুলো করতে পারত না।

আমাদের প্রাই ২৫০০ স্টুডেন্ট এর মধ্যে অল্প কিছু ছাত্র এই অকাজ বার বার করে যাচ্ছে মেয়ে দের একা পেয়ে। আর এদের কে তো আমরা যেয়ে কান বরাবর থাপ্পড় দিতে পারি না। সেটা কোন ভদ্র লোকের কাজ হবে না। এর ভদ্রোচিত প্রতিকার শুধু ভার্সিটি প্রসাশন ই করতে পারে। যার জন্য আমরা মানব বন্ধন করেছি।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:১৬

এক চিলতে আলো বলেছেন: ভাই,ভেবেছিলাম এই পোস্টে আমি আর কমেন্ট করব না।আমি এই পোস্টটা করেছিলাম শুধুই কুয়েটিয়ানদের হারানো ইজ্জত কিছুটা হলেও পুনরূদ্ধার করার জন্য।আর কোন উদ্দেশ্য নেই।আপনাদের যা ইচ্ছা বলতে পারেন,যা খুশি বলে গালি দিতে পারেন।লেখালেখির ব্যাপারে অযোগ্যতার কারনে হয়ত বেশ কিছুটা একতরফা লেখা হয়ে গেছে।তবে সে জন্য আমি খুব বেশি দুঃখিত নই।কারণ আমি আমার পোস্টে কোন মিথ্যাকথা লিখিনি।ইভ-টিজিং হয়,হচ্ছে একথা কখনো আমি অস্বীকার ও করিনি।তার পরও যদি মনে হয় আমি কারও চামচামি করছি,তাকে আমার উদ্দেশ্য বোঝানোর সাধ্য আমার নেই।

৩৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৬

সমাস বলেছেন: @ কোর আই ৭ঃ আমি বুয়েট কুয়েটের তুলনা টানতে চাই না। আমার বোনটি বুয়েট ক্যাম্পাসে কখনোই এধরণের ঘটনার সম্মুখীন হয়নি। সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু ছেলে, যাদের সাথে ওর শত্রুতা হওয়ার কোনই সম্ভাবনা নাই, তাদের কাছ থেকে এরকম আক্রমনাত্মক এবং অশ্লীল গালাগালি শোনাটা ওর কাছে অপ্রত্যাশিত ছিল। সে যখন শুনেছে এটা ওখানকার স্বাভাবিক 'কালচার', তাতে সে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল। তার অনুভুতি বর্ণনা করতে গিয়েই তুলনা এসেছে। কুয়েটের কোন মেয়ে এধরণের পরিস্থিতিতে যতটা কষ্ট পেতেন, ও পেয়েছে তার চেয়ে অনেক অনেক বেশী, কারণ সে তার নিজের ক্যাম্পাসে এধরণের 'কালচার!' এর সাথে পরিচিত নয়।

৩৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২৩

ইসফার আহমদ সিফাত বলেছেন: সমাস ভাইকে বলছি।

আপনি নিছক অপরিণতের কথা বলছেন। খুব মহৎ ব্যক্তিত্ব দেখিয়ে ত বলে ফেললেন - "যারা নারীদের সম্মান দিতে জানে না, তারা কর্মক্ষেত্রেও নিপীড়ন করবে। আল্লাহপাক এদের হাত হতে আমাদের মা বোনদের নিরাপদ রাখুন! আমিন।"

নারীদের সম্মান দেওয়াটা মনুষ্যত্বের পরিচয় - অকাট্য কথা। এ বাক্য খণ্ডন করার দুঃসাহসিকতা আমি দেখাব না, কোনোসময় চাইবও না।

বলতে চাচ্ছিলাম, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মেধাবী পরিশ্রমী ছাত্ররা যখন জীবনের নানা সংকীর্ণতা পেরিয়ে ক্যাম্পাসে আসে, প্রকৌশল পড়ে, বেরিয়ে যায়, তখন কোনো সুস্থ মানুষ এদের গাল দেয় না। সে যে বিশ্ববিদ্যালয়েরই হোক। তবে এর ওপরে সত্য কথা যে "দুর্জন বিদ্বান হলেও ত্যাজ্য" তা আমি ভাল করেই জানি, এবং এর ঘোর সমর্থক।

যে কথাটাই বলার ছিল তা হলো - আপনার বক্তব্যে আপনি নারীদের সম্মান দিতে আকুণ্ঠ, আমিও। আপনি মানুষ হিসেবে শুধুই নারীদের বা ক্যাম্পাসের মেয়েদের সম্মান দিতে শিখেছেন। যেটা শেখেন নাই, সেটা হলো মানুষকে সম্মান দেয়া। সাধারণ মানুষ দূরের কথা, একটা সনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রদেরও সম্মান দিতে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন। এতক্ষণে হয়ত আপনার বলে আসা কথা মনে পড়েছে - তাই না? না পড়লে পড়ুন - "কুয়েটের ইঞ্জিনিয়াররা শুধু ইভটিজারই না, বেকুবও বটে। অবশ্য বেকুব ছাড়া কেউই ইভটিজিং করতে পারে না।" বাহ, আপনি শীর্ষ পর্যায়ের মানুষই বটে। আমরা বেকুব, আমরা আবার ইঞ্জিনিয়ার। ওহহো, আসল পরিচয় ত বলা হলো না। ই--ভ--টি--জার। তাও সামগ্রিকভাবে।

আর আপনার কথা থেকে মনে হচ্ছে, আপনি অ্যাপল অথবা মাইক্রোসফটের কর্ণধার, যেখানে হাজার হাজার প্রকৌশলী কাজ করেন। আপনি বেকুবদের চাকরি দেন না। জানার ইচ্ছে আছে, এবার আপনার প্রতিষ্ঠান বিশ্ববাণিজ্যে কততম হয়েছে?

ভালো প্রকৌশলী সে "ত-ব" বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই বেরুক না কেনো, সে আপনার পা চাটার জন্য বসে থাকবে না। আর আপনি মনে হয়ে বাংলাদেশের প্রকৌশলীদের চাকরি দেয়ার গেইটওয়ে অথবা আপনার প্রতিষ্ঠানই প্রকৌশলীদের সব চাকরি দিয়ে থাকে - তাই না?


এই পোস্টের শাঁক ইভটিজারদের মাছকে ঢাকার চেষ্টা করার জন্য নয়। এখানে মূলবিষয় ছিল "প্রথম আলোর সাংবাদিকের ভুল তথ্য দিয়ে অতিরঞ্জন" তুলে ধরা। বেকুবদের নারী-সম্মানের কথা দিয়ে ঢাকার জন্য নয়। এটা আমি বেকুব ( কারণ সমাস ভাইয়ের মতে, আমরা কুয়েটিয়ানরা বেকুব) ত বুঝতে পেরেছি। আপনি, প্রসংগ থেকে বেরিয়ে অন্যদিক টানতে চাইছেন কেন?

৪০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২৯

কোর আই ৭ বলেছেন: লেখার স্টাইল আর মান খুবই ভাল শুধু নৈতিকতা আর মূল্যবোধ টা নাই।হিটলার বাইচা থাকলে তার প্রোপাগান্ডা মিনিস্টার হিসেবে গোয়েবলস রে না নিয়া আপনারেই নিত।
খাজা হল কে খারাপ বলতেসি না,খারাপ বলতসি অই পোলা গুলারে জাদের মা বাপ তাদের ক আদব কায়দা সিখাইলেও তারা শিখে নাই।
আমার বন্ধুরা ফেসবুক এ নিজেদের ক্লোজ গ্রুপ এ লিখসিল ঘেউ ঘেউ করা কুত্তা গুলা খাজার সামনেই বেসি পাওয়া যায়। আরও বলসিল যে ইভটিজার পোলাগুলার মা দের আইনা তাদের পোলাদের দিয়া ইভটিজিং করাইলে বুঝত কেমনটা লাগে।
আমাদের ব্যাচ এরই আরেক পা চাটা কুত্তা ক্লোজ গ্রুপ এর এই স্ক্রীন শট নিয়া
খাজার পাগলা কুকুর দের দেখাইসে।
তাতেই কুত্তাগুলা চরম খেইপা আমাদের ৪ জন ছেলেকে মরন কামড় দিসে।
দোষ হইল কুত্তা কে কুত্তা বললি ক্যান?
প্রথম আলো তো ভিকটিম দের কেও কইসে পুরকৌশল ৩য় বর্ষের ছাত্র অতচ তারা প্রত্যেকে যন্ত্রকৌশল ৩য় বর্ষ।এইটা লেখেন নি ক্যান?হলুদ ত মিয়া আপনি নিজে।
সিভিল এর ফ্রেন্ড কি আমার কম নাকি ?তবে আমি কুত্তা দের সাথে চলাফেরা করি না। সিভিল ডিপার্টমেনট নিয়া ত কথা হয় নাই।যারা দোষী তারা সিভিল এর বলেই কি আপনার এই আস্ফালন?
দেশের খেটে খাওয়া মানুষের করের টাকায় লেখাপড়া করেন,তাই অন্তত নিজের সততা টা জলাঞ্জলি দিএন না ভাই।
আপনার মেধা আছে যোগ্যতা আছে লেখা পড়েই বুঝসি,তবে সেটা বাজে দিকে খাতাবেন না প্লীজ।
এই মন্তব্বের জন্য না জানি আমার মাইর খাইতে হয়! ভাল থাকবেন এই দোয়া ই করি।

৪১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২৯

ইসফার আহমদ সিফাত বলেছেন: একথা খুবই সত্য যে, এই সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকেই ক্যাম্পাসে যত্তসব খারাপের আখড়া হয়েছে।

৪২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২৯

সমাস বলেছেন: @ইসফার আহমদ সিফাত: দুঃখিত, ইভটিজারদের আমি মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করতে পারব না, তা সে এমআইটি থেকে ডিগ্রী নিয়ে আসলেও। আমি আমার বোনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার পর আপনার কুয়েটিয়ান ভাই কি উত্তরটি দিয়েছেন সেটা নিয়ে আপনারা কেউই কোন আপত্তি করলেন না, করলেন শুধু তার কথার জবাবে আমার বুয়েটের প্রশংসা নিয়ে। এ থেকে আমরা কী ধারণা করতে পারি? ১৪ নাম্বার কমেন্টে তার চরম আপত্তিকর উত্তরে আপনাদের সমর্থন আছে?

৪৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:২০

ইসফার আহমদ সিফাত বলেছেন: "ইভটিজারদের আমি মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা করতে পারব না" - আপনার মতাদর্শে আমিও বিশ্বাসী, যা ইতোমধ্যে বলেছি। আপনার বোনের অভিজ্ঞতা আমারও খারাপ লেগেছে। তাই বলে তার বান্ধবীর যে কথা আপনি বলেছেন তা আমাদের ক্যাম্পাসের তীব্র এন্টি-ইভ-টিজারও মেনে নেবে না। কারণ আমরা এখানে বছর-যুগল পার করেছি। আমরা জানি এখানকার অবস্থা। হ্যা, এও জানি, খুব কাছের সহপাঠীও মেয়েদের উস্কানীমূলক গালি দেয়। এমন গালি যা সুস্থ মানুষ মুখে তুলতে পারে না। তার মানে এই নয়, যে এটা এখানকার প্রতিনিয়ত দৃশ্য। এখানে গুটিকয়েক ছাত্র যেমন অন্যায় করে, তেমনি তাদের প্রতিবাদের জন্য শত-শত ছাত্রছাত্রী পিছপা হয় না।
১৪ নং কমেন্টে লেখক এক্সপ্লিসিটলি একটা ইন্সট্যান্স নিয়ে এসেছেন বৈ নয়। তিনি তো আর "সাইন-কার্ভ" শব্দটা কোনো মেয়ের প্রতি বলেননি। তিনি এও বলেছেন যে, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই যে তিনি আপনার বোনের অপমানিত হওয়াকে সমর্থন করছেন।
একটা প্রতিষ্ঠানে একজন মেয়ের ওপর একজন ছাত্র হাত তুলবে - এটা কতটা স্পর্শকাতর এবং গুরুতর তা আপনার সাথে আমিও বুঝি। এই সংবাদ যে সারা দেশের জনমনে অযথা-ভীতি তৈরী করেছে - তা সন্দেহেরও অবকাশ নেই। এখন থেকে কোনো পিতা-মাতা তার মেয়েকে ভর্তি করানোর আগে চৌদ্দবার ভাববেন। যার কারণ আসলে কোন কারণ নয়, নিছক একটা গল্প, প্রথমআলো-সাংবাদিকের গল্প।
আর বিশেষ পরিস্থিতিতে কিছু কথা অনিয়ন্ত্রিত বেরিয়ে আসে। আমার কথায় যদি আপনি কষ্ট পেয়ে থাকেন, ক্ষমাসুন্দর মননে নেবেন আশা করছি। আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।

৪৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:২৫

পাকাচুল বলেছেন: কিছু বলার নাই, শুধু এতটুকু বলবো,

যার যায়, শুধু সেই বুঝে।

যার মা মারা গেছে, শুধু সেই মায়ের শোক বুঝতে পারে।

যার বোনের অসম্মান হয়েছে, সেই ভাই বুঝতে পারবে, সেটা কতটা গ্লানিকর।


যে ক্যাম্পাস নিয়ে বাজে কথা হচ্ছে, শুধু সঈ বুঝতে পারবে, এটা কতবড় অপবাদ।

৪৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৯

ইসফার আহমদ সিফাত বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নিয়ে কেনো এতো হইচই হচ্ছে? মূল নাম তো ইংরেজিতেই। আর একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক ভাষার নাম থাকে না। এটা জনপরিচিতি মাত্র। University of Dhaka কে কেউ আক্ষরিক অনুবাদ করে ঢাকার বিশ্ববিদ্যালয় বলেন না, বলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে খুবি বললে কি খুব সমস্যা হয়? আর এখানে প্রযুক্তি শব্দটা বাদ পড়ায় দোষ হল কোথায়? এখানে ত আর ভার্সিটি এসপার-ওসপার হয়ে যায়নি। আমি ত কুয়েট বললে অনেকে চেনেন না বিধায় খুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটি বলি। "প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়" বা শুধু "প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়" NOUN নয়, PRONOUN. আশা করি বুঝে থাকবেন। আর আমার ভুল হলে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দেবেন।

৪৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৪৯

তীরহারা মাঝি বলেছেন: @ সমাস ভাইঃ আপনার উপর শ্রদ্ধা রেখে বলছি, আপনার লেখায় অহংকার বোধ এবং সংকীর্ণ মানসিকতা প্রকাশ পাচ্ছে। আপনার ফার্মে কাকে নিবেন, নাকি নিবেন না সেটা আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। আপনি নিজেকে যা ভাবেন লিখে তা ভুল প্রমাণ করলেন। আপনার ব্যাক্তিগত মতামতের সাপেক্ষে সবকিছু বিচার করবেন না। নিজেকে জাহির করা থেকে বিরত থাকুন। আপনার একটু গায়ে পড়ে ঝগড়া করার স্বভাব আছে।
আমার মনে হয়, আপনি সকলকে জানান দিচ্ছেন, আপনি BUET এ পড়েছেন, আপনার একটি ফার্ম আছে।
অভিনন্দন জানাচ্ছি এবং বলছি শব্দ চয়ন একটু খেয়াল করে করবেন যা সীমালঙ্ঘন না করে।

৪৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫১

সরস বলেছেন: @সমাস ভাই...... Bastards কোন ক্যাম্পাস দেখে জন্ম নেয় না...... আপনার বোন কুয়েটে গিয়ে যে পরিস্থিতির স্বীকার হয়েছে তার জন্য আমি সমবেদনা প্রকাশ করছি...... কিন্তু আমার পরিচিত (বুয়েটের ছাত্রী) একজন আপনার ক্যাম্পাসে Eve-teasing এর স্বীকার হয়েছে, এখন আমি কি বলবো বুয়েটের সব ছাত্ররা Eve-teaser. সমাস ভাই, “ঢেকী স্বর্গে গেলেও ধান ভানে”-ভুলে যাবেন না। যারা এইসব করে তারা সবখানেই এইসব করে, এদের কোন ক্যাম্পাস নেই। সুতরাং তুলনা দিতে আসবেন না দয়া করে. ভালো থাকুন......

৪৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৩২

জাহিদুল ইসলাম জুয়েল বলেছেন: এই লিংকটা দেখুতো....!উনি কি মিথ্যা বলছেন...?মনে তো হয় না!!
Click This Link

৪৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৩২

জাহিদুল ইসলাম জুয়েল বলেছেন: এই লিংকটা দেখুতো....!উনি কি মিথ্যা বলছেন...?মনে তো হয় না!!
Click This Link

৫০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২১

এক চিলতে আলো বলেছেন: ভাই,ভেবেছিলাম এই পোস্টে আমি আর কমেন্ট করব না।আমি এই পোস্টটা করেছিলাম শুধুই কুয়েটিয়ানদের হারানো ইজ্জত কিছুটা হলেও পুনরূদ্ধার করার জন্য।আর কোন উদ্দেশ্য নেই।আপনাদের যা ইচ্ছা বলতে পারেন,যা খুশি বলে গালি দিতে পারেন।লেখালেখির ব্যাপারে অযোগ্যতার কারনে হয়ত বেশ কিছুটা একতরফা লেখা হয়ে গেছে।তবে সে জন্য আমি খুব বেশি দুঃখিত নই।কারণ আমি আমার পোস্টে কোন মিথ্যাকথা লিখিনি।ইভ-টিজিং হয়,হচ্ছে একথা কখনো আমি অস্বীকার ও করিনি।তার পরও যদি মনে হয় আমি কারও চামচামি করছি,তাকে আমার উদ্দেশ্য বোঝানোর সাধ্য আমার নেই
পোস্ট বা পোস্টের কোন কমেন্টে আমি কাউকে ব্যক্তিগত ভাবে আঘাত করতে চাইনি।যদি কারও তেমন মনে হয়ে থাকে,তবে তার কাছে আমি ক্ষমাপ্রর্থী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.