![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চাণক্য শ্লোকঃইতিহাসের প্রাচীন পণ্ডিত কৌটিল্যের উপদেশমূলক বাণী[
ইতিহাসে যে কয়েকজন প্রাচীন পণ্ডিত অমর হয়ে আছেন চাণক্য তাদের মধ্যে একজন । যাকে আমরা খুব সহজেই চিনব 'কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রের লেখক-কৌটিল্য হিসাবে।তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষক,লেখক,দার্শনিক,শাসক এবং কুটনৈতিক।তার জীবনকাল খৃষ্টপূর্ব (৩৭০-২৮৩), তার রচিত বিভিন্ন স্লোক যা আজও আমাদের মাঝে বিদ্যমান তার কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হলোঃ-
*দুর্বলের বল রাজা,শিশুর বল কান্না,মুর্খের বল নীরবতা,চোরের বল মিথ্যা।
* দুষ্ট স্ত্রী,প্রবঞ্চক বন্ধু্,দুর্মুখ ভৃত্য এবং সসর্প-গৃহে বাস মৃত্যুর দ্বার-এ বিষয়ে সংসয় নাই।
*অতি পরিচয়ে দোষ আর ঢাকা থাকে না।
*অধমেরা ধন চায়,মধ্যমেরা ধন ও মান চায়। উত্তমেরা শুধু মান চায়। মানই মহতের ধন।
*অবহেলায় কর্মনাশ হয়,যথেচ্ছ ভোজনে কুলনাশ হয়,যাঞ্চায় সম্মান নাশ হয়,দারিদ্রে বুদ্ধিনাশ হয়।
*অভ্যাসহীন বিদ্যা,অজীর্ণে ভোজন,দরিদ্রের সভায় কালক্ষেপ এবং বৃদ্ধের তরুণী ভার্ষা বিষতূল্য
*ভোগবাসনায় বুদ্ধি আচ্ছন্ন হয়।
*মিতভোজনেই স্বাস্থ্য লাভ হয়।
*ঋণ,অগ্নি ও ব্যাধির শেষ রাখতে নাই
*একটি দোষ বহু গুণকেও গ্রাস করতে পারে।
*উৎসবে, বিপদে,দুর্ভিক্ষে,শত্রুর সঙ্গে সংগ্রামকালে,রাজদারে এবং শ্মশানে যে সঙ্গে থাকে সেই প্রকৃত বন্ধু।
*কর্কশ কথা অগ্নিদাহের চেয়ে ভয়ঙ্কর।
*খেয়ে যার হজম হয়, ব্যাধি তার দূরে রয়।
*গুণবানকে আশ্রয় দিলে নির্গুনও গুণী হয়।
*অহংকারের মতো শত্রু নাই।
*তিনটি বিষয়ে সন্তোষ বিধেয়ঃ নিজের পত্নীতে,ভোজনে এবং ধনে।কিন্তু অধ্যায়ন,জপ আর দান এই তিনটি বিষয়ে যেন কোন সন্তোষ না থাকে।
* দর্জনের সংসর্গ ত্যাগ করে সজ্জনের সঙ্গ করবে।অহোরাত্র পূণ্য করবে,সর্বদা নশ্বরতার কথা মনে রাখবে।
এমনি আরো অনেক শ্লোক প্রচলিত আছে যা আজো আমাদের মাঝে অম্লান হয়ে আছে।ইতিহাসে যে কয়েকজন প্রাচীন পণ্ডিত অমর হয়ে আছেন চাণক্য তাদের মধ্যে একজন । যাকে আমরা খুব সহজেই চিনব 'কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রের লেখক-কৌটিল্য হিসাবে।তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষক,লেখক,দার্শনিক,শাসক এবং কুটনৈতিক।তার জীবনকাল খৃষ্টপূর্ব (৩৭০-২৮৩), তার রচিত বিভিন্ন স্লোক যা আজও আমাদের মাঝে বিদ্যমান তার কিছু নমুনা নিম্নে দেওয়া হলোঃ-
*দুর্বলের বল রাজা,শিশুর বল কান্না,মুর্খের বল নীরবতা,চোরের বল মিথ্যা।
* দুষ্ট স্ত্রী,প্রবঞ্চক বন্ধু্,দুর্মুখ ভৃত্য এবং সসর্প-গৃহে বাস মৃত্যুর দ্বার-এ বিষয়ে সংসয় নাই।
*অতি পরিচয়ে দোষ আর ঢাকা থাকে না।
*অধমেরা ধন চায়,মধ্যমেরা ধন ও মান চায়। উত্তমেরা শুধু মান চায়। মানই মহতের ধন।
*অবহেলায় কর্মনাশ হয়,যথেচ্ছ ভোজনে কুলনাশ হয়,যাঞ্চায় সম্মান নাশ হয়,দারিদ্রে বুদ্ধিনাশ হয়।
*অভ্যাসহীন বিদ্যা,অজীর্ণে ভোজন,দরিদ্রের সভায় কালক্ষেপ এবং বৃদ্ধের তরুণী ভার্ষা বিষতূল্য
*ভোগবাসনায় বুদ্ধি আচ্ছন্ন হয়।
*মিতভোজনেই স্বাস্থ্য লাভ হয়।
*ঋণ,অগ্নি ও ব্যাধির শেষ রাখতে নাই
*একটি দোষ বহু গুণকেও গ্রাস করতে পারে।
*উৎসবে, বিপদে,দুর্ভিক্ষে,শত্রুর সঙ্গে সংগ্রামকালে,রাজদারে এবং শ্মশানে যে সঙ্গে থাকে সেই প্রকৃত বন্ধু।
*কর্কশ কথা অগ্নিদাহের চেয়ে ভয়ঙ্কর।
*খেয়ে যার হজম হয়, ব্যাধি তার দূরে রয়।
*গুণবানকে আশ্রয় দিলে নির্গুনও গুণী হয়।
*অহংকারের মতো শত্রু নাই।
*তিনটি বিষয়ে সন্তোষ বিধেয়ঃ নিজের পত্নীতে,ভোজনে এবং ধনে।কিন্তু অধ্যায়ন,জপ আর দান এই তিনটি বিষয়ে যেন কোন সন্তোষ না থাকে।
* দর্জনের সংসর্গ ত্যাগ করে সজ্জনের সঙ্গ করবে।অহোরাত্র পূণ্য করবে,সর্বদা নশ্বরতার কথা মনে রাখবে।
এমনি আরো অনেক শ্লোক প্রচলিত আছে যা আজো আমাদের মাঝে অম্লান হয়ে আছে।
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০
লাজুক আনন বলেছেন: থ্যাংকু
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫১
বেলা শেষে বলেছেন: Assalamualikum, To much Respect for good writing. Up to next time.
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।অহংকার এর চেয়ে শত্রু আর নেই ।
একটি দোষ বহু গুনকে গ্রাস করতে পারে ।
হুম
।শুভব্লগিং