নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্পে গল্পে বিশ্বকে মাতৃভাষায় তুলে ধরার ক্ষুদ্র প্রয়াসে নিয়োজিত।

মো: অহিদুল ইসলাম অন্তর

বইপড়া আমার শখ। মানবতার কাছে আমি হার মেনে যায়। সত্যের সন্ধানে আমি অগ্রদূত। প্রকৃতির ভালোবাসার বন্ধনে আমি আবদ্ধ

মো: অহিদুল ইসলাম অন্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

৮০০ বছর আগেও ছিলো মোবাইল! পড়ুন বিস্তারিত!

১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

৮০০ বছর আগেও মোবাইল ছিলো এমনটাই বলছেন ইউরোপের দেশ অস্ট্রিয়ার পুরাতত্ত্ব ও নৃতত্ত্ববিদরা!
সম্প্রতি খননকার্য চালাতে গিয়ে অস্ট্রিয়ার পুরাতত্ত্ববিদরা এমনই একটি মোবাইল ফোনের খোঁজ পেয়েছেন। তাঁদের দাবি, মোবাইল আকৃতির এই ধাতব পদার্থটির বয়স ৮০০-এর কম নয়! ওই ফোনের গায়ে আবার রয়েছে সুমেরীয় লিখনশৈলী, যা কীলকাকার বর্ণমালা নামে পরিচিত।
ফোনের গায়ের সুমেরীয় লেখা পুরাতত্ত্ববিদদের কৌতূহল বাড়িয়েছে। কারণ, বহু বছর আগেই কীলকাকার এই বর্ণমালা পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় প্রাচীনকালে এই হরফ ব্যবহৃত হতো।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ডটকমে ‘সদ্য আবিষ্কৃত’ প্রাচীন সেই ফোনের ফসিলের ভিডিও আপলোড করে লেখানো হয়েছে, ‘এটা কী? উন্নত সভ্যতার নিদর্শন?’

অস্ট্রিয়ার নৃতত্ত্ব ও পুরাতত্ত্ববিদদের অনেকেরই দাবি, ফোনটি ১৩০০ শতকের। কারণ, ‘কার্বন ডেটিং’ পরীক্ষার মাধ্যমে এই সত্য নিশ্চিত করেছেন তাঁরা। তবে বর্তমান ইরান ও ইরাকের লিপির সঙ্গে ফোনে ব্যবহৃত লিপির অনেকও মিলও খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা। এ ছাড়া এই মোবাইল ফোনই, নাকি অন্য কোনো ডিভাইস, তা নিয়ে এখনো ধন্দ কাটেনি গবেষকদের।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এই আবিষ্কারের দৌলতে সায়েন্স ফিকশনের ‘সময় পরিভ্রমণ’ তত্ত্বটি সত্যি বলেই মনে করছেন অনেক গবেষক। এদিকে ‘গুজবেরও’ ডালপালা ছড়িয়েছে অনেক। অনেকে ছবি ও খবরটি শেয়ার করে খবর প্রকাশ করছেন, প্রাচীন সভ্যতার সঙ্গে ভিনগ্রহীদের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ ছিল। ভিনগ্রহীরা এই পৃথিবীতেও আসত নিয়মিত। তারাই এই মোবাইল পৃথিবীতে নিয়ে এসেছিল। তবে এই কথাটির কোনো সত্যতা এখনো প্রমাণ করতে পারেননি কেউ।
(সূত্র:এক্সপ্রেস ডটকম)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.