নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখার স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি।

আমি সত্যে অবিচল।

আনোয়ার আলী

যত অপ্রিয়ই হোক, সত্য বলতে আমি দ্বিধা করি না। আমি সদাই সত্যে অবিচল। অন্যের কাছে থেকে কিছু জানা আমার শখ।

আনোয়ার আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক আর আস্তিকদের ভোগ-বিলাসে কোন পার্থক্য আছে কি?

১৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭


ভোগ-বিলাসে এবং জীবন যাপনে নাস্তিক আর আস্তিকদের মধ্যে তেমন বিশেষ কোন পার্থক্য নেই। সুখ দুখের পারসেন্টেজও একই। নাস্তিকদের হিসাবে (প্রবাবিলিটির সুত্র ব্যবহার করে) পরকাল থাকার সম্ভাবনা ১০-২০%। যদি সেটা ১%-ও হয়, তাহলে নাস্তিকেরা তো পরকাল হারালো। অপরপক্ষে আস্তিকেরা দুনিয়া আখেরাত সবক্ষেত্রেই সফল।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

সজা১২৩ বলেছেন: ভাই, আপনার যুক্তি কিভাবে ঠিক হল। পৃথিবীর প্রায় সব ধর্মেই পরকালের কথা আছে। আর সব ধর্মাবলম্বীরাই আস্তিক। পরকাল থাকলেই কি সব ধর্মাবলম্বীরা পরকালে মুক্তি পাবে? ইসলামের দৃষ্টিতে তো অন্য ধর্মাবলম্বীরা জাহান্নামী। পরকাল সত্যে না হলে আস্তিকরা তো দু’দিকে হারায়-এক হল এ পৃথিবীতে ধর্মের জন্য অনেক ত্যগ তিতিক্ষা ও অনুশাসন মেনে চলতে হয় যার কারনে এ পৃথিবীর কিয়দাংশ ভোগ করে; আর পরকাল ঠিক না থাকলে সেখানে তো পুরোটাই হারাল। যদি ধরে নেয় আপনি পরকালে স্বর্গ পেয়েছেন এর অর্থ আপনি দু’দিকে পাননি, আপনি একদিকে পেয়েছেন তা হল পরকাল।

আর ’যদি’ এর উপর কোন কাজ করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। ধরুন আমি বললাম আজ থেকে ৩ দিন যারা না খেয়ে প্রখর সূর্যের তাপে দাড়িয়ে থাকবে তারা বাদে বাকি সকল মানুষ ৪র্থ তম দিন থেকে ভয়ংকর যন্ত্রনাদায়ক এক নতুন মহামারিতে আক্রান্ত হবে বা শাস্তির সম্মুখিন হবে- এ কথা শোনার পর কেউ যদি এরুপ আত্ম-কষ্ট শিকার করতে আসে ‘যদি’ ফর্মূলার উপর ভিত্তি করে তা আসতেই পারে; তবে সে কতটুকু বুদ্ধিমানের কাজ করল তা আর ব্যখ্যার অবকাশ রাখে না। সুতরাং ‘যদি’ ফর্মূলার ভিত্তি নেই। যুক্তি ও প্রমানই মূল বিষয়।

২| ১৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:১৭

এ আর ১৫ বলেছেন: সজা১২৩ --- ইসলামের দৃষ্টিতে তো অন্য ধর্মাবলম্বীরা জাহান্নামী----- আপনি কোথায় পেলেন এই সোর্স -- সুরা মায়দা আয়াত ৬৯ ( ৫-৬৯) -- নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।
ছায়াবী মানি হোল নন আব্রাহামিক রিলিজিয়ন , (ইসলাম, ইহুদী, খ্রীষ্টান--- ইত্যাদি আব্রাহামিক রিলিজিয়ান) . প্রত্তেক ধর্ম ই সৃষ্টিকর্তা এবং পরকাল বিশ্বাষ করে ।

৩| ১৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

সজা১২৩ বলেছেন: এ আর ১৫--তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি- এর অর্থ যারা মুসলমান হয়েছে। আপনি যদি বলেন এর অর্থ-ইহুদি, খ্রিষ্টানরা মুসলমান না হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ, কিয়ামত ইত্যাদির প্রতি বিশ্বাস স্থাপন এবং ভাল কাজ করলেই তারা জান্নাতে যাবে, তাহলে তো সৎকর্মশীল সকল ইহুদি খ্রিষ্টানরা জান্নাতে যাবে-কারন ইহুদি,খ্রিষ্টানরা স্রষ্টা ও কিয়ামতে বিশ্বাস করে। নামাজ,রোজা, হজ্জ, যাকাত,জিহাদ ইত্যাদি করা তাদের লাগবে না।

৪| ১৬ ই মে, ২০১৫ ভোর ৬:২২

এ আর ১৫ বলেছেন: সজা১২৩ -- ঠিক বলেছেন শুধু ইহুদী খ্রীষ্টান নয় সাবেয়ী বা সাবিয়ান রাও যাবে । ইসলাম , ইহুদী এবং খ্রীষ্টান ছাড়া অন্য সব ধর্মই সাবিয়ানের অন্তর্ভুক্ত । আল্লাহর ইচ্ছায় কেউ হিন্দু কেউ মুসলমান কেউ খ্রীষ্টান হয়েছে তাই আল্লাহ তাই সবাইকে নিরাশ করতে পারে না। মুসলমান না হোলে বেহেশতে যেতে পারবেনা এইটা সম্পুর্ন ভুল ফতুয়া। আল্লাহই সকলকে সৃষ্টি করলেন এবং তিনি জেনে শুনে কাউকে মুসলমান ঘরে কাউকে হিন্দুর ঘরে কা্উকে খ্রীষ্টানের ঘরে জন্ম দিলেন তার পর বলেন শুধু মুসলমানরা বেহেশতে যাবে --- এইটা হতে পারে না । যদি শুধু মুসলমানরাই সুযোগ পাবে বেহেশতে যাওয়ার তখন অন্যদেরকে কেন মুসলমান হওয়ার সুযোগ দিলেন না । সুতরাং এই দায় আল্লার আ্ল্লাহর তাই তিনি কাউকে নিরাশ করবেন না । হিন্দু বুদ্ধ শিক জৈন সকলেই স্রষ্টা ও পরকাল বিশ্বাষ করে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.