![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।
বাঙালির পায়ে এখন পরিবারতন্ত্রের শিকল। আমরা এখন আওয়ামিলিগের অধিনে, তার কাগে পাকিস্থানের অধীন তার আগে বৃটিশ, এর আগে মুগল, তার আগে ইত্যাদি ইত্যাদি--
কোন এক সময় হয়তো আমারা স্বাধিন ছিলাম, তখন আমাদের কোন রাজা ছিলোনা কোন রাজ্য ছিলোনা। আমাদের বিচরণ কেবল দু-তিন ধেনু পর্যন্ত ছিলো, আমাদের জীবন ছিলো ধান তামাক আর পশুশিকারে মাঝে শান্তিময়। সেই আমাদের মানে আমাদের পূর্বপুরুষদের কোন এক প্রজন্মের কথা বলছি।
সে অনেক দূরের ফেলে আসা দিনের কথা। এখন আমরা রাজনীতি শিখে ফেলেছি। আমরা রাষ্ট্র বানাতে পানি। আমরা অর্থনীতি নিয়ে আলোচনার টেবিলে ঝড়তুলি। আমরা নির্বাচন করতে পারি, আমরা স্লোগান দেই, আমার ভাই তোমার ভাই== অমোক ভাইয়ে চরিত্র ফুলের মত পবিত্র ইত্যাদি ইত্যাদি।
নৈতিকতার বিচারে অনেকেই মনেকরে বর্তমান সরকার অবৈধ। মোটামুটি ভোটারহীন নির্বাচনের মাধ্যমে তারা গায়ের জোড়ে খমতায়। তাই বিএনপি বর্তমান সরকার মানেনা, আবার এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যায় কেমনে বুঝিনা।
পাকিস্থানের সাথে আমাদের জায়না, ভাষানিয়ে দন্দ, জাতিগত বৈপরিত্য। ভৌগুলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক বৈশম্য ইত্যাদি নানাবিধ কারণে তাদের সাথে আমাদের আর চলেনা। তখনই আমাদের মৌলানা সাহেব, মানে মৌলানা ভাসানি সাহেব বল্লেন একদফা একদাবি স্বাধীনতা চাই। স্লোগান তোল্লেন "ভোটের বাক্সে লাত্থিমার বাংলাদেশকে স্বাধীন করে"।
কিন্তু আমারা নির্বাচনে গেলাম, ঠিক বিএনপি যেমন গেলো। তখন আমাদের রাজনীতিক নেতারা ঠিক স্বাধীনতা চাচ্ছিলো নাকি শাসন খমতা চাচ্ছিলো বোঝা দায়।
তিরিশ লাখ হৃদয় ভরা রক্ত কেনো গিয়েছিলো, কার গিয়েছিলো। তারা কি স্বাধীনতা কী জান্ত। তারা কি স্বাধীন হবার প্রয়োজনীয়তা বুঝে জীবন দিয়েছিলো। সবাই না হোন সিংহভাগ মানুষ নির্মুহ নির্লি্প্ত অতি সাধারণ মানুষ ছিলো। কিছু বুঝেউঠার আগেই অনেকটা না বুঝেই প্রাণ দিতে হলো তাদের।
তবু সচেতন সমাজের একটাই দাবি ছিলো, আমরা স্বাধীনতা চাই। নীরস্ত্র তবু নীর্ভিক বাঙালি ঝাপিয়ে পড়লো যুদ্ধে। আরও প্রাণ দিতে থাকলো। প্রাণ দিলো বুদ্ধিজীবিরা। কিন্তু প্রাণ দিলোনা যারা তখন ছিলো রাজনীতিবিদ। যারা স্বাধীনতার দাবি ছেড়েদিয়ে নির্বাচণ করেছিলো অবিভক্ত পাকিস্থানের খমতার ভাগিদার হবার জন্য।
কিন্তু খমতা লোভি ভন্ড পাকিস্থানি খমতা দিতে রাজি হলোনা। এবার আবার আমরা ফিরে আসলাম আমাদে আগের দাবিতে। স্বাধীনতা চাই স্বাধীনতা চাই স্বাধীনতা চাই। এবারের সঙ্গ্রাম স্বাধীনতার সঙ্গ্রাম।
আমরা কেবল মার খাচ্ছিলাম আর মরে যাচ্ছিলাম, হঠাত আমাদের ত্রাতা হয়ে আমাদের পাশে দাড়ালো রাশিয়া। তাড়া তাড়া অস্থ দিয়ে তারা আমাদের হাতকে করলো শক্তিশালী। আমাদের কাঁধে কাধ মিলিয়ে যুদ্ধে যোগ দিলো ইন্ডিয়া। পাকিস্থানের অধীন থেকে অবশেষে আমরা বেড়িয়ে আসলাম। আমরা এখন মুক্ত মুক্ত মুক্ত।
কিন্তু তখনোকি আমরা জান্তাম যে আমরা কেবল পাকিস্থানী হানাদারদের কবল থেকে মুক্ত হয়েছি মাত্র স্বাধীন নয়, এবং ধীরে ধীরে অন্য কারো অধিনে চলেযাচ্ছি? আমাদের ঘ্রাস করছে পরিবারতন্ত্র নামের এক হিংস্র দানব?
আমরা আসলে স্বাধীন হইইনি, কেবল অধীন বদল হয়েছে।
আগে ছিলাম পাকিদের অধীন চলে এলাম একটি অহংকারের অধীন। কেউ কেউ ভাবতে লাগলো বাঙালিকে শাসন করার জন্য তারা সৃষ্টিকর্তা প্রেরিত। এখানে তাদের একছত্র অাধিপত্যই হলো একমাত্র সত্য। আমরা আবার স্বাধীনতা হারালাম আমাদের নিজেদের মাঝে। সেই থেকে আমরা আমাদেরই হাতে বন্দি।
মানুষ অন্যকে আগলি করে কাঁধে তুলতে পারে। কিন্তু নিজেকে নিজে আগলানো যায়না। ঠিক তেমনি অন্যের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়া যায়। কিন্তু নিজের কাছ থেকে আমাদের কে স্বাধীন করবে।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৫
প্রথম বাংলা বলেছেন: প্রথমে একটি সহজ কথা বলি। আপনি স্বার্থপর হয়ে যান, আপনার আর কোন হতাসা থাকবেনা। কিন্তু আমার ধারনা আপনি সেটি পারবেননা। আপনার ফেইসবুক স্ট্যাটাস দেখে মেন হয়েছে আপনার চিন্তা ও কর্ম অনেক উন্নত। আপনি সমাজ বদলাবার প্রত্যয় নিয়ে সামনে হাটতে চান, তাইনা। তাই আপনার পক্ষে স্বার্থপর হওয়া সম্ভবনা।
ক্ষমা চাই মেসেজ পাঠাতে দেরি হবার কারনে। আপনি লিখেছেন আপত্তিকর কিছু লিখতে মানা।
মানুষের সারাটা জীবনই আপত্তিকর। কেউ কিছু করার বা পাওয়ার আশা করলো ত আমার সেখানে আপত্বি। আমি কিছু করবো ভাবছি তো অন্য কারো সেখানে আপত্তি, তাইনা?
তার পরও মানুুষ মাত্রই আশা করে, যার মন, মানে চিন্তা শক্তি যত বড় তার আশাও তত বড়, আর হতাশাটা সব সময় আশার সমান। আপনি যেহেতো মরণ পর্যন্ত লিখায় টেনে আনছেন তার মানে আপনার হতাসা অনেক। মানে কি? মানে আপনার আশাকরার ক্ষমতাও অনেক।
আপনার আশা বড় ত হতাসা বড়, আশা ছোটা ত হতাসা ছোট। আপনি কী কারনে হতাশ সেটি জানাতে কি আপনার আপত্তি আছে? না থাকলে জানাবেন।
মানুষ যখন কোন কারনে ভয় পায় তখন মানুষ সৃষ্টিকর্তার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করে। কারণ আমাদের মনটাকে যখন প্রগ্রামিং করা হয়েছিলো তখন মনের একেবারে গভীর অংশে এই জিনিসটি কোড করা যে, আমরা শেষ আশ্রয় নেবো স্রষ্ঠার কাঝে। তার আগে আমরা আস্তিক নাস্তিক বিভিন্ন কিছু হই, এটা এই পৃথিবীর চলার পথের বিভিন্ন স্রোতের ধারা। এই যে কেউ একজন আপনার আইডিটা হ্যাক করে আজে বাজে কাজ করছে তাতে আপনার শান্তি নষ্ট, আপনি হয়তো ভাবছেন এমনটা কেনো হলো? কে করলো ইত্যাদি। কিন্তু হয়েছেত তাইনা। আপনাকে সব সময়ই ভাববে হবে আমি যেখানে যেই পরিবেশে থাকবো সেটা আমার
শৈশবের মা বাবার আগলে রাখা জীবন নাও হতে পারে। মানুষের জীবনটাই এমন, মিত্রতে যেমন ভরা ঠিক শত্রুতেও ভরা।
মেক্সিম গুর্কি বলেছিলেন জীবন মানে একটি যুদ্ধ ক্ষেত্র , জীবনে এটি যত আগ ভাগে জানা যায় ততই মঙ্গল। যে প্রথম থেকে জানে সে জীবন যুদ্ধে হেরে যায়না। যে মাঝ পথে এসে জানে জীবন একটা যুদ্ধ ক্ষেত্র তারা হঠাত করে জীবনের কঠিন বাম্তবতায় পড়ে একটা সময হেরে যেতে থাকে। গুর্কিকে তার দাদা ভিক্ষা করে পড়িয়ে ছিলেন।
আসলে আমাদের ধারনাই আমাদের অনেক সময তহাশ করে। আমরা মিছাই একটা তথ্য জানি যে এই পৃথিবীটা অনেক সুন্দর । আচ্ছা আপনি ভবোনতো কো আপনি এখানে এসেছেন? বাবা আদম এবং মা হাওয়াকে কিন্তু এখানে সাজা দেবার জন্য পাঠনো হয়েছিলো। মানে এটি নির্বাসনের স্থান, কোন সুখের স্থান নয়। সুখের স্থান হলো সর্গ বা পরকাল । আপনি কি বিশ্বাসী নন?
এই পৃথিবী তে আপনি যদি সব আশায় ব্যর্থও হন তাহলে এবং সবুর করতে পারেন তবে জানবেন আপনি পরীক্ষায় পাশ। পরকালে আপনি সফল।
সুখি হতে হলে আমাদের কিছু জিনিস মানতেই হবে, তা হলো :
* সবাই সব কাজে জানেনা, এক এক টা কাজে এক একজন সফল।
*যে যাহা জানেনা তাহার সম্পর্কে তাকে জীজ্ঞাসা করা হবেনা।
*ভাবতে হবে মরণ কোন সমাধান নয়, যে বাধায় পড়ে আমার মনে হবে আমি করে যাই, তাহরে সেই বাধা ভংতে আর আমার কিসের ভয়। মরনের চাইতে বড় ভয় ত আর হতে পারেনা।
*ধর্ম এবং বাস্তবতা, এই দুইটার টানাপরেনে জীবনটা অনেক কঠিন মনে হয় তাইনা। অন্য কারো উপর নির্ভর না করে নিজে ধর্ম অধ্যয়ন করোন দেকেবে জীবন অনেক সহজ। আল্লাহ আমাদের জন্য তেমন কোন জটিলতা রাখেনাই। জটিলতা আমার কুটিলতার সৃষ্টি।
ঁকেউ কোন একটা কাজ ভালোভাবে আদায় করলো মানে সে অনেক বুদ্ধিমান নয়, সে আপনার আমার মতই । কেবল সে একটু পরিশ্রমি এবং স্রষ্ঠার একটা দায়ীত্ব সে পালন করেছে মাত্র।
ঁ পৃথিবীতে কী কী কষ্ট এবং হতাসা আছে তা জানার জন্য আপনি সুদানের দারফুর অঞ্চলের সম্পকে জান্তে পারেন।
* মরেই তো যাবো সেটা মরনকে ভয় পেলেও আবার না পেলেও।
* আসলে কোন একটা পরিস্থিতেকে আমরা কতটুকু মেনেনিতে পারি সেটার উপর ই নির্ভর করে আমাদের সুখ।
অনেক চেষ্টা করার পরও যদি কোন কাজে আপনি সফল না হন তাহলে বুঝতে হবে স্রষ্টা আপনাকে কোন কারনে দেয়নি। আপনি ব্যর্থনা। আপনার এখনো কাজকরার ক্ষমতা আছে। আপনি একনো স্বপ্ন দেখতে পারেন। হতাশাটা সাময়ীক।
মানুষ যখন মারাত্বক কোন ভয়ানক পরিস্থিতেতে পড়ে তখন সে প্রথমে ভয় পায় তার পর এক পর্যায়ে ভয়ের মাত্রাটা এমন এক পর্যায়ে নেমে আসে যে সে আর ভয়ের কথা মনে করার সমযই পায়না। তখন আবার তার মনের অজান্তেই মস্তিষ্কে থেকে এনড্রোলিন নামক হরমোন নি:সরণ বাড়তে আরম্ব করে এবং সে আর ভয় পায়না। বলাযায় ভয় পায় , কিন্তু ভয়ের কারনে আর শরির দূর্বল হয়না। হাত পা কাপা শরির দূর্ব ইত্যাদি হয় এন্ড্রোলিন এর গটতি দেখা দিলে।
হতাসাও ঠিক তাই। বাড়তে বাড়তে একটা সময় আর বাড়তে পারনা, তখন বলাযায দেয়ালে পিঠ থেকে গেছে এবং ঠিক এই সময়টাতে মানুষ আর পরের উপর নির্ভর করেনা। তখন তখন থেকে সে নিজে নিজে সপ্ন তৈরি করতে শিখে যায়। এর আগের স্বপ্ন গুলো আসলে মা বাবা আত্নিয় পরিজন এবং সমাজ থেকে আমরা ইনহেরিট করি, মানে উত্তরাধীকার জাতীয় ধার কর্য।
এই স্বপ্নগুলোই থাকে বাস্তবতার সাথে সঙগতি পূর্ণ এবং আমরা তখন আস্তে আস্তে সফল হতে থাকি। যে রাতা রাতি স্বপ্ন সফল করতে চায় তার স্বপ্ন দেখার কোন অধিকার থাকা উচিত না। স্বপ্ন সন্তানের মত ধীরে ধীরে সফল হয়। সপ্ন না থাকলে মানুষ মরে যায়। কাজেই একটা সময় সময়ই আপনার মাঝে আবার স্বপ্ন তৈরি করবে, আপনি কেবল একটু সারা দিতে হবে, আর কিছুনা।
বিখ্যাত হবার জন্য কাজ করা আমাদের উচিত না কিন্তু, পৃথিবীকে কিছু দেবার জন্য আমাদের কাজ করা উচিত। তা না হলে আল্লাহর কাঝে আমাদের কাজ কোন কাজে আসবেনা। কাজ ভালো হলে এমনিই আমরা তার সম্মান পাবো।
চলুন সুন্দর বাবে বাঁচতে শিখি। সাহস করে সত্য বলি। কাজ করি বেশি আসা করি কম। হতাসার সময় ধয্য ধরতে পারলে মানুষর মস্তিষ্কের এনড্রোলিন উতপাদর স্থায়ী ভাবে বৃদ্ধি পায়। একটা আমার কাথা না, এটি ডাক্তার দের কথা।
আর আল্লা পাক বলেছেন তোমরা যখন হতাস হবে তখন আমার কথা বেশি বেশি স্মরণ করো আমি তোমাদের মনে নতুন করে আশার সঞ্চার করবো।
ইতি, ভালো থাবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
প্রথম বাংলা বলেছেন: প্রথমে একটি সহজ কথা বলি। আপনি স্বার্থপর হয়ে যান, আপনার আর কোন হতাসা থাকবেনা। কিন্তু আমার ধারনা আপনি সেটি পারবেননা। আপনার ফেইসবুক স্ট্যাটাস দেখে মেন হয়েছে আপনার চিন্তা ও কর্ম অনেক উন্নত। আপনি সমাজ বদলাবার প্রত্যয় নিয়ে সামনে হাটতে চান, তাইনা। তাই আপনার পক্ষে স্বার্থপর হওয়া সম্ভবনা।
ক্ষমা চাই মেসেজ পাঠাতে দেরি হবার কারনে। আপনি লিখেছেন আপত্তিকর কিছু লিখতে মানা।
মানুষের সারাটা জীবনই আপত্তিকর। কেউ কিছু করার বা পাওয়ার আশা করলো ত আমার সেখানে আপত্বি। আমি কিছু করবো ভাবছি তো অন্য কারো সেখানে আপত্তি, তাইনা?
তার পরও মানুুষ মাত্রই আশা করে, যার মন, মানে চিন্তা শক্তি যত বড় তার আশাও তত বড়, আর হতাশাটা সব সময় আশার সমান। আপনি যেহেতো মরণ পর্যন্ত লিখায় টেনে আনছেন তার মানে আপনার হতাসা অনেক। মানে কি? মানে আপনার আশাকরার ক্ষমতাও অনেক।
আপনার আশা বড় ত হতাসা বড়, আশা ছোটা ত হতাসা ছোট। আপনি কী কারনে হতাশ সেটি জানাতে কি আপনার আপত্তি আছে? না থাকলে জানাবেন।
মানুষ যখন কোন কারনে ভয় পায় তখন মানুষ সৃষ্টিকর্তার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করে। কারণ আমাদের মনটাকে যখন প্রগ্রামিং করা হয়েছিলো তখন মনের একেবারে গভীর অংশে এই জিনিসটি কোড করা যে, আমরা শেষ আশ্রয় নেবো স্রষ্ঠার কাঝে। তার আগে আমরা আস্তিক নাস্তিক বিভিন্ন কিছু হই, এটা এই পৃথিবীর চলার পথের বিভিন্ন স্রোতের ধারা। এই যে কেউ একজন আপনার আইডিটা হ্যাক করে আজে বাজে কাজ করছে তাতে আপনার শান্তি নষ্ট, আপনি হয়তো ভাবছেন এমনটা কেনো হলো? কে করলো ইত্যাদি। কিন্তু হয়েছেত তাইনা। আপনাকে সব সময়ই ভাববে হবে আমি যেখানে যেই পরিবেশে থাকবো সেটা আমার
শৈশবের মা বাবার আগলে রাখা জীবন নাও হতে পারে। মানুষের জীবনটাই এমন, মিত্রতে যেমন ভরা ঠিক শত্রুতেও ভরা।
মেক্সিম গুর্কি বলেছিলেন জীবন মানে একটি যুদ্ধ ক্ষেত্র , জীবনে এটি যত আগ ভাগে জানা যায় ততই মঙ্গল। যে প্রথম থেকে জানে সে জীবন যুদ্ধে হেরে যায়না। যে মাঝ পথে এসে জানে জীবন একটা যুদ্ধ ক্ষেত্র তারা হঠাত করে জীবনের কঠিন বাম্তবতায় পড়ে একটা সময হেরে যেতে থাকে। গুর্কিকে তার দাদা ভিক্ষা করে পড়িয়ে ছিলেন।
আসলে আমাদের ধারনাই আমাদের অনেক সময তহাশ করে। আমরা মিছাই একটা তথ্য জানি যে এই পৃথিবীটা অনেক সুন্দর । আচ্ছা আপনি ভবোনতো কো আপনি এখানে এসেছেন? বাবা আদম এবং মা হাওয়াকে কিন্তু এখানে সাজা দেবার জন্য পাঠনো হয়েছিলো। মানে এটি নির্বাসনের স্থান, কোন সুখের স্থান নয়। সুখের স্থান হলো সর্গ বা পরকাল । আপনি কি বিশ্বাসী নন?
এই পৃথিবী তে আপনি যদি সব আশায় ব্যর্থও হন তাহলে এবং সবুর করতে পারেন তবে জানবেন আপনি পরীক্ষায় পাশ। পরকালে আপনি সফল।
সুখি হতে হলে আমাদের কিছু জিনিস মানতেই হবে, তা হলো :
সবাই সব কাজে জানেনা, এক এক টা কাজে এক একজন সফল।
যে যাহা জানেনা তাহার সম্পর্কে তাকে জীজ্ঞাসা করা হবেনা।
কেউ কোন একটা কাজ ভালোভাবে আদায় করলো মানে সে অনেক বুদ্ধিমান নয়, সে আপনার আমার মতই । কেবল সে একটু পরিশ্রমি এবং স্রষ্ঠার একটা দায়ীত্ব সে পালন করেছে মাত্র।
পৃথিবীতে কী কী
মরেই তো যাবো সেটা মরনকে ভয় পেলেও আবার না পেলেও।
আসলে কোন একটা পরিস্থিতেকে আমরা কতটুকু মেনেনিতে পারি সেটার উপর ই নির্ভর করে আমাদের সুখ।
অনেক চেষ্টা করার পরও যদি কোন কাজে আপনি সফল না হন তাহলে বুঝতে হবে স্রষ্টা আপনাকে কোন কারনে দেয়নি। আপনি ব্যর্থনা। আপনার এখনো কাজকরার ক্ষমতা আছে। আপনি একনো স্বপ্ন দেখতে পারেন। হতাশাটা সাময়ীক।
মানুষ যখন মারাত্বক কোন ভয়ানক পরিস্থিতেতে পড়ে তখন সে প্রথমে ভয় পায় তার পর এক পর্যায়ে ভয়ের মাত্রাটা এমন এক পর্যায়ে নেমে আসে যে সে আর ভয়ের কথা মনে করার সমযই পায়না। তখন আবার তার মনের অজান্তেই মস্তিষ্কে থেকে এনড্রোলিন নামক হরমোন নি:সরণ বাড়তে আরম্ব করে এবং সে আর ভয় পায়না। বলাযায় ভয় পায় , কিন্তু ভয়ের কারনে আর শরির দূর্বল হয়না। হাত পা কাপা শরির দূর্ব ইত্যাদি হয় এন্ড্রোলিন এর গটতি দেখা দিলে।
হতাসাও ঠিক তাই। বাড়তে বাড়তে একটা সময় আর বাড়তে পারনা, তখন বলাযায দেয়ালে পিঠ থেকে গেছে এবং ঠিক এই সময়টাতে মানুষ আর পরের উপর নির্ভর করেনা। তখন তখন থেকে সে নিজে নিজে সপ্ন তৈরি করতে শিখে যায়। এর আগের স্বপ্ন গুলো আসলে মা বাবা আত্নিয় পরিজন এবং সমাজ থেকে আমরা ইনহেরিট করি, মানে উত্তরাধীকার জাতীয় ধার কর্য।
এই স্বপ্নগুলোই থাকে বাস্তবতার সাথে সঙগতি পূর্ণ এবং আমরা তখন আস্তে আস্তে সফল হতে থাকি। যে রাতা রাতি স্বপ্ন সফল করতে চায় তার স্বপ্ন দেখার কোন অধিকার থাকা উচিত না। স্বপ্ন সন্তানের মত ধীরে ধীরে সফল হয়। সপ্ন না থাকলে মানুষ মরে যায়। কাজেই একটা সময় সময়ই আপনার মাঝে আবার স্বপ্ন তৈরি করবে, আপনি কেবল একটু সারা দিতে হবে, আর কিছুনা।