ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না।

২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:২৩

একবার ল্যাপটপ বানাইলো দোয়েল, কিন্তু কোন প্রকার অপারেটিং সিস্টেমের সাথে চুক্তি করেনাই। বানানোর পড়ে দেখা গেলো উইন্ডোজ দিলে গরম হয়ে যায়। চালো হয়না। আন রিকগ্নাইজ্ড হার্ডওয়ার মেসেজ আসে।
জাতিয় ওয়েব সাইট বানালো তাতে কোন তথ্য নাই। জাতিয় তথ্য বাতায়ন বানালো যার কোন তথ্য কারো কাজে আসেনা।
সরকারি কোন বিশ্ববিদ্যায় বা কলেজের ওয়েবসাইটে গেলে আগা মাথা লেজ কিছুই পাওয়া যায়না।
পরিক্ষার ফলাফল দিবো ওয়েভসাইট সাটডাউন। পল্লিবিদ্যুত এর মিটারের আবেদন অনলাইনে করা বাধ্যতামূল করা হলো কিন্তু অনলাইনে ছবি নেয়না। ঐ ঘুরেফিরে আবার হাতে হাতে।

কলেজ ভর্তি অনলাইন করছে কিন্তু ফল প্রকাশ করতে পারতেছেনা। কি সমস্যা বলছেওনা। না পারলে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ আন! দেখা তাদের ?।

অনিবার্য কারণবশতঃ ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির ফলাফল ২৫ জুন ২০১৫ এর পরিবর্তে ২৬ জুন ২০১৫ তারিখ রাত ১১:৩০ মিঃ প্রকাশিত হবে৷ এই লিখাটা দেখাচ্ছে আজও। কালে ফলাফল দিতে না পেড়ে এই লিখাটা ওয়েবের ফ্ন্টপেজে টেগ করে দিয়ে ছিলো। আজ এখনো যাচ্চেনা।

প্রায় ১২ লাখ শিক্ষার্থীদের পচিশ তারিখ সারা রাত জেগে থাকতে হয়েছে, আজ রাতও। সরকার হঠাত করে এত বড় একটা প্রজেক্ট হাতে নিলো তার কোন পাইলট প্রজেক্ট বাস্তবায়ন না করেই, ব্যাপারটা বিব্রতকর। অন লাইনে রেজাল্ট দেয়ার বেপারটা যারা নিয়ন্ত্রন করছে তাদের অবহেলা বলবো না নিবুদ্ধিতা বলবো ভেবে পাচ্ছিনা। ভর্তির সময় সংকির্ণ কিন্তু ফর্তি আবেদনের ফলাফল প্রকাশ করা যাচ্ছেনা। কি আজব।
অবশ্যই অত বড় প্রজেক্ট হাতে নেবার আগে একটা ছোট প্রজেক্ট পরীক্ষামূলক ভাবে করা দরকার ছিলো। সবাইকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।

আর না পারলে বরে দেয়া উচিত, এবার মেনুয়াল ভর্তি চলবে আগামিতে আবার অনলাইন করা হবে।

০ টি +০/-০