নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার প্রশ্নটা ছিল খুবই স্বাভাবিক

অজয় পোদ্দার

অবিশ্বাসী

অজয় পোদ্দার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার প্রশ্নটা ছিল খুবই স্বাভাবিক

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০

জিজ্ঞেস করা মাত্রই রেগে গেলেন, বললেন নাস্তিক দের মতন কথা বলছ কেন?
দুর্ভাগ্য আমার চাচা জানতেন না আমি আসলেই নাস্তিক। যাই হোক, চাচা কিন্ত সেইরকম অন্ধ মানে ধর্মান্ধ। বাচ্চাকাচ্চাদের ইসলাম ধর্ম শিক্ষা দান করেন কোন এক মাদরাসাতে। আমি হিন্দু ফ্যামিলির তারপরও চাচার কাছে ইসলাম ধর্মজ্ঞান নিতে এসেছি তাই চাচা অনেক খুশি হয়েছিলেন বটে। আমার প্রশ্নটা ছিল খুবই স্বাভাবিক।
আচ্ছা চাচা আল্লাহ্‌ দুনিয়ার সব সৃষ্টি করেছেন,হিন্দুদের ভগবান। কিন্তু আল্লাহ্‌কে বা ভগবানকে কে সৃষ্টি করেছিলেন।
আস্তিকরা বা বিশ্বাসীরা স্রষ্টা পর্যন্ত গিয়ে থেমে যান সৃষ্টির প্রশ্নের ব্যাপারে। রাগে গেলেন বললেন নাস্তিক দের মতন কথা বলছ কেন? শান্ত ভাবে বললাম চাচা ধরে নিন আমি নাস্তিক, উত্তরটা কি নাস্তিক দের দেয়া যায়না? চাচা নিতান্তই পদার্থ বিজ্ঞান এ অজ্ঞ ছিল তাই আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে আমার এক বিজ্ঞানি বন্ধুর মতন পদার্থ বিজ্ঞান এর জ্ঞান দেয়ার বৃথা চেষ্টা করেননি। চাচা দাঁড়ীয়ে বললেন নাস্তিক দের সাথে কথা বলাই জায়েজ না। আস্তাকফিরুল্লাহ। চাচা জানতেন আমি হিন্দু, আর মুসলমানরা মুরতাদকে ইসলামের দাওয়াত দিতে পারাটা জায়েজ হলে, নাস্তিক এর সাথে কথা বলা নাজায়েজ কেন ।আবার, হিন্দু বা কাফের জেনে আমাকে ধর্মজ্ঞান দিতে এত আগ্রহ ছিল কিন্তু নাস্তিক জানার পর সেই আগ্রহটা নাজায়েজ হওয়ার কারণটা? যদি বলেন জায়েজ না তা হলে প্রশ্ন আসলো কেন জায়েজ না। তিনি তো মহান তার কাছে সামান্য এই প্রশ্নটা রাসুলই বা কেন পরিস্কার হননি? নাকি রাসূল সৃষ্টির প্রশ্নের ব্যাপারে গুজামিল দিতে পারেন নাই? রাসূল এর ভুল ধরা মাত্রই আরও একটা জগন্য কাজ করে ফেললাম। হুমকি দিলেন এই ছেলে তুই কি জানিস তুকে মেরে ফেলা জায়েজ। আমি বললাম হ্যাঁ নাস্তিক মারলে আপনার ডাইরেক্ট বেহেশত। ধাক্কা মারল, এলাকায় বড় ভাইয়ের নাম ডাক ছিল তাই সেদিন এ হয়ত ধাক্কাটা পর্যন্ত ছিল।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আল্লাহ্‌ দুনিয়ার সব সৃষ্টি করেছেন,হিন্দুদের ভগবান। কিন্তু আল্লাহ্‌কে বা ভগবানকে কে সৃষ্টি করেছিলেন।আস্তিকরা বা বিশ্বাসীরা স্রষ্টা পর্যন্ত গিয়ে থেমে যান সৃষ্টির প্রশ্নের ব্যাপারে।

স্রষ্টা তিনিই যিনি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন তাই তাকে কে সৃষ্টি করেছে এই প্রশ্নটাই করা অবান্তর। যেহেতু যা আছে সব তিনিই সৃষ্টি করেছেন তাই তিনিই স্রষ্টা। তাকে যদি কেউ সৃষ্টি করত তাহলে তো আর তাকে আমরা স্রষ্টা বলতাম না।

দর্শনের ভাষায় এ ধরনের অবান্তর প্রশ্ন করাকে বলা হয় arguing out of ignorence ( অজ্ঞতা থেকে উদ্ভুত বিতর্ক)। এই সকল প্রশ্ন কোন কিছু জানার জন্য করা হয় না বরং শুধু শুধু প্যাঁচ লাগানর জন্যই করা হয়।

মুসলমানরা হিন্দুদের কে কাফির বলে যার অর্থ নাস্তিক।

কাফির অর্থ নাস্তিক?? বাহ, বাহ বাহ।

এই আরবি জ্ঞান নিয়ে তো ইসলাম শিখতে পারবেন না


২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

অজয় পোদ্দার বলেছেন: ইসলাম শিখতে আরবি জ্ঞান থাকা লাগে তাইলেতো আমাদের দেশের ৯০% মুসলি্মের ইসলাম জানা নাই। কারণ তারা ইসলাম বাংলাতেই শিখছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

নিচের পিকচার টা দেখে নিবেন।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

অজয় পোদ্দার বলেছেন:

কাফের আর নাস্তিক, ইসলাম বলে আলাদা, আসলে কি?

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: অবিশ্বাসী মানে যে ইসলামে অবিশ্বাসী। সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাসী এমন নয়। যারা ইসলামে অবিশ্বাসী কিন্তু অন্য ধর্মের তাদের ইসলামে বলা হয় "আহলে কিতাব"

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

অজয় পোদ্দার বলেছেন: অবিশ্বাসী মানে যে ইসলামে অবিশ্বাসী।
বিষয়টা পরিষ্কার হলাম না।

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আহলে কিতাবরা কাফির হতে পারে কিন্তু তাঁর মানে তারা স্রস্টায় অবিশ্বাসী এমন নয়।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: ইসলাম শিখতে আরবি জ্ঞান থাকা লাগে তাইলেতো আমাদের দেশের ৯০% মুসলি্মের ইসলাম জানা নাই। কারণ তারা ইসলাম বাংলাতেই শিখছে।

তারা যে ইসলাম শিখেছে তা যে সঠিক ইসলাম এ ব্যাপারে আপনি শিওর কিভাবে?? আপনি যদি আরবিতে মুল ধর্মগ্রন্থ পড়েন তাহলেই আপনি সঠিক ইসলাম সম্পর্কে জানতে পারবেন।

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭

দরবেশমুসাফির বলেছেন: অবিশ্বাসী মানেই নাস্তিক। এত সরল অনুবাদ করে ফেললেন। আমি তো বলতে পারি আপনি কম্যুনিজমে অবিশ্বাসী বা আপনি হিন্দু ধর্মে অবিশ্বাসী ( যেমন মুসলিমরা) ।তা আপনার কথা অনুসারে তো কম্যুনিজমে অবিশ্বাসীরাও নাস্তিক। বাহ্যিক জ্ঞান দিয়ে বা এত সরল জ্ঞান দিয়ে পথ চললে পথ ভুল হবেই। কোন বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জন করা শিখুন।

বাহ্যিক জ্ঞান একজন মানুষকে নাস্তিক করে কিন্তু গভীর জ্ঞান মানুষকে আস্তিকতার দিকেই আহবান করে - ফ্রান্সিস বেকন

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

অজয় পোদ্দার বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আর যে arguing out of ignorence ( অজ্ঞতা থেকে উদ্ভুত বিতর্ক) শুরু করেছিলেন তার কি হল??

আমি আপনার প্রশ্নের যে উত্তর দিয়েছি তা কি আপনি মেনে নিয়েছেন??

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

অজয় পোদ্দার বলেছেন: না, কারণ আমার প্রশ্নটা মোটেও অজ্ঞতা নয়। জানার চেষ্টা। অজ্ঞতা বলে উত্তর না দেয়ার বাহানা না করা এ ভাল।

৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯

জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: ব্লগার হয়তো জানেন না নাস্তিকদের কোনো ধর্ম নেই কিন্তু হিন্দু খ্রিস্টান মুসলমানদের একটি পবিত্র ধর্ম আছে আমরা মুসলিমরা যাঁকে আল্লাহ বলি ডাকি হিন্দুরা তাঁকে ইশ্বর আর খ্রিস্টানরা ডাকে গড, এই তিনটি ধর্মালম্বীদের কাছে তিনটি আসমানী কিতাব ও আছে ইঞ্জীল, কোরআন আর তাবুর কিন্তু নাজিল হওয়ার পর দুইটি কিতাব রহিত হয়ে গেছে অর্থাত্ শেষ নবী হজরত মুহম্মদ (সাঃ) পর আর কোনো নবীর আগমন হবে না পবিত্র কোরআনে পরিষ্কার বর্ণনা রয়েছে ।

৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

দরবেশমুসাফির বলেছেন: অবিশ্বাসী মানে যে ইসলামে অবিশ্বাসী।
বিষয়টা পরিষ্কার হলাম না।

কেউ ইসলামে অবিশ্বাসী হলেও সে স্রস্টায় বিশ্বাসী বা আস্তিক হতে পারে। যেমন একজন ক্রিশ্চান ইসলামে অবিশ্বাসী তিনি কিন্তু স্রস্টায় বিশ্বাসী । ইসলাম অনুসারে একজন ক্রিশ্চান কাফির।( একজন ক্রিশ্চান কিন্তু নাস্তিক নয়)

১০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: arguing out of ignorence বলে যে একটি বিষয় আছে তা জানেন তো??? এটা আমার বানানো কথা না। দর্শনশাস্ত্রের একটি মৌলিক মত।

আশা করব ধর্ম ও দর্শন নিয়ে পড়াশোনা করেই তারপর কোথা বলবেন।

অজ্ঞতা বলে উত্তর না দেয়ার বাহানা না করা এ ভাল।

উত্তর তো দিয়েছিঃ

স্রষ্টা তিনিই যিনি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন তাই তাকে কে সৃষ্টি করেছে এই প্রশ্নটাই করা অবান্তর। যেহেতু যা আছে সব তিনিই সৃষ্টি করেছেন তাই তিনিই স্রষ্টা। তাকে যদি কেউ সৃষ্টি করত তাহলে তো আর তাকে আমরা স্রষ্টা বলতাম না।

আপনি বরং আমার উত্তরের বিপক্ষে কিছু বলতে পারেন নি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

অজয় পোদ্দার বলেছেন: মানলাম স্রষ্টা তিনিই যিনি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাকে কে সৃষ্টি করেছে এই প্রশ্নটাই করা অবান্তর কেন?

১১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯

স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: আল্লাহ-ভগবান বা সৃষ্টিকর্তাকে কে সৃষ্টি করেছে ? উত্তর দেখে নিন ।

আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে

১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

সজীব মোহন্ত বলেছেন: জানেন না প্রশ্ন করা নিষেধ? ঈশ্বর সবকিছু সৃষ্টি করেছে কিন্তু ঈশ্বর নিজে নিজে সৃষ্টি হয়েছে! :p

১৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: A company proprietor is the boss of a company.he order everybody.nobody can order him.like bill gates.

Just like hasina and khaleda is the god of AL /BNP. they r top.nobody over them.

Same like Allah is the boss of universe.

১৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

দরবেশমুসাফির বলেছেন: মানলাম স্রষ্টা তিনিই যিনি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন, কিন্তু তাকে কে সৃষ্টি করেছে এই প্রশ্নটাই করা অবান্তর কেন

কারণ যেহেতু যা আছে সব তিনিই সৃষ্টি করেছেন তাই তিনিই স্রষ্টা। তাকে যদি কেউ সৃষ্টি করত তাহলে তো আর তাকে আমরা স্রষ্টা বলতাম না।

স্রষ্টা হচ্ছে এমন অস্তিত্ব যা থেকে রূপ লাভ করেছে। তাই কোথা থেকে সব কিছু শুরু হয়েছে বা স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করেছে এ প্রশ্ন অবান্তর। কেননা তার থেকেই সবকিছু শুরু হয়েছে। তিনিই শুরু, তাই তার শুরু কোথা থেকে হয়েছে এমন প্রশ্নই অবান্তর।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

অজয় পোদ্দার বলেছেন: আপনার কথা মতন স্রষ্টা নিজে নিজে সৃষ্টি হয়েছে, তাহলে কেন বলতে পারেন না যে প্রকৃতিও নিজে নিজে সৃষ্ট। আর আমরা প্রকৃতির অস্তিত্ব থেকে রূপ লাভ করেছি।

১৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩

নেবুলাস বলেছেন: চমৎকার উত্তর মুসাফির ভাই। এইবার আশাকরি সানি ভাই আল্লাহতে বিশ্বাস করবেন এবং ইসলাম গ্রহন করবেন।

১৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২০

মিহির সাহা বলেছেন: মুসাফির ভাই, চমৎকার জবাব দিয়েছেন।

১৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনার কথা মতন স্রষ্টা নিজে নিজে সৃষ্টি হয়েছে।

আমি কখন বললাম স্রষ্টা নিজে নিজে সৃষ্টি হয়েছে। আমি বলেছিঃ

তিনিই শুরু, তাই তার শুরু কোথা থেকে হয়েছে এমন প্রশ্নই অবান্তর।

আমার মতে অস্তিত্ব বলতেই তাকে বোঝায়। তিনি তার নিজের অস্তিত্ব তৈরি করলে তাঁর নিজেকে তৈরি করার আগে কি ছিল?

তিনি তৈরি হয়েই আছেন তাঁর নিজেকে নিজে বানানোরও কোন প্রয়োজন হয় নি। ( স্রষ্টা সয়ম্ভু এটা হিন্দু ফিলসফি আর আমি মুসলিম ফিলসফিতে বিশ্বাসী )


১৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৬

অজয় পোদ্দার বলেছেন: সয়ম্ভু কথার প্রতিশব্দ হছে ইশ্বর অর্থাৎ যা নিজে থেকেই সৃষ্ট।
ঈশ্বর যে সয়ম্ভু তা আমি জানব কি করে? কে আমাকে জানালো? কেউ জানিয়ে থাকলে তার জানাটিই যে সঠিক তারই বা প্রমাণ কি? আর যে যুক্তিতে ঈশ্বর সয়ম্ভু বলে ভাবছি, সেই একই যুক্তিতে বিশ্বভ্রমান্ড স্রষ্টা ছাড়া এটি ভাবতে অসুবিধা কোথায়?

১৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

দরবেশমুসাফির বলেছেন: সয়ম্ভু কথার প্রতিশব্দ হছে ইশ্বর অর্থাৎ যা নিজে থেকেই সৃষ্ট।
ঈশ্বর যে সয়ম্ভু তা আমি জানব কি করে? কে আমাকে জানালো? কেউ জানিয়ে থাকলে তার জানাটিই যে সঠিক তারই বা প্রমাণ কি? আর যে যুক্তিতে ঈশ্বর সয়ম্ভু বলে ভাবছি, সেই একই যুক্তিতে বিশ্বভ্রমান্ড স্রষ্টা ছাড়া এটি ভাবতে অসুবিধা কোথায়?

আপনি দেখি ভাই আমার কোথা বুঝতেই পারছেন না।

আমি বলেছিঃ

( স্রষ্টা সয়ম্ভু এটা হিন্দু ফিলসফি আর আমি মুসলিম ফিলসফিতে বিশ্বাসী )

আমি মুসলিম ফিলসফিতে বিশ্বাসী এই কথাটা বুঝতে পারেন নি??

মুসলিম ফিলসফি অনুসারেঃ

স্রস্টাই শুরু, তাই তার শুরু কোথা থেকে হয়েছে এমন প্রশ্নই অবান্তর।

আমার মতে অস্তিত্ব বলতেই তাকে বোঝায়। তিনি তার নিজের অস্তিত্ব তৈরি করলে তাঁর নিজেকে তৈরি করার আগে কি ছিল?

তিনি তৈরি হয়েই আছেন তাঁর নিজেকে নিজে বানানোরও কোন প্রয়োজন হয় নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.