![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইচ্ছে করে পাখি হয়ে ডানা মেলে উড়ে বেড়াই ওই আকাশে । ফেইসবুক: www.facebook.com/Arafat2016
১৫ ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করা হল, কিন্তু হত্যার পর বাঙালীদেরই আনন্দ করতে দেখা গেছে, ইতিহাস সাক্ষি রয়ে গেছে। মুক্তিযোদ্ধা রা যুদ্ধ করেছেন মাত্র ৯ মাস। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যুদ্ধ করেছেন দীর্ঘ ২৩ বছর। লড়াই করেছেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। জনমানুষের প্রানের নেতা ছিলেন। এখনো দাদু বয়সের লোকদের কাছে বসলেই শোনা যায় তার গল্প। আমাদের খুব দূর্ভাগ্য ইতিহাস ঘুরিয়ে দেই আমরা। হত্যা করি আমরা বাঙালীরাই শেখ মুজিব কে। কেনো হত্যা করা হলো তাকে? কি জন্য? কি দোষ করেছিলেন আমার নেতা?
সময়টা খুব খারাপ যাচ্ছিলো, যুদ্ধের পর ভয়াবহ অবস্থা ছিলো এদেশের। মানুষকে না খেয়ে বাচতে হয়েছিলো। ১৯৭৪ সালে দেখা দিলো দূর্ভিক্ষ। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় তখন দেশে বাহিরের রাষ্ট্র থেকে প্রচুর সাহায্য সহযোগীতা আসছে বাংলাদেশে। কিন্তু এত সাহায্য সহযোগীতার পরও কেনো মানুষ তখন না খেয়ে থাকে? না সাহায্য সহযোগীতা বাংলাদেশেই আছে, ছিলো। এমনকি এর থেকে একটি কম্পলও নিতে পারেন নাই বঙ্গবন্ধু নিজেও। এদিকে ভারতের মুক্তিবাহিনীর আনাগোনা ছিলো বাংলাদেশে। এর কিছু ছড়িয়ে ছিটা উস্কানিমূলক গোষ্টি প্রচার শুরু করে দেয় যে, বাংলাদেশে আসা সকল সাহায্য সহযোগীতার ভাগ সব ভারত নিয়ে নিচ্ছে। তার পরিপেক্ষীতেই সাধারন মানুষের মনে বঙ্গবন্ধুর উপর কিছুটা হলেও ক্ষোভ জমে আছে, যা প্রমান পাওয়া যায় যখন তাকে হত্যা করা হয় তখন সাধারন জনতারও নীরবতা। আর বাংলাদেশে তখন চলছিলে পদে পদে দন্ড!!! যেমন পাচঁ বন্ধু তিনটি রুটি পেলে কি করবে? যদি তারা সবাই একটি করে রুটি চায়!!! তেমনি তখন ছিলো সেনাবাহিনী থেকে প্রত্যেকটি পদে ছিলো ক্ষমতায় বসার দ্বন্দ। দ্বন্দ হয়েছিলো শেখ মুজিব এর বিশ্বাসী মানুষ জিয়ার সাথেও। তবে জিয়ার এ দ্বন্দ বেশী গড়ায় নাই, এর কারণ জিয়াও শেখ মুজিবকে বেশ সম্মান করতো। কিন্তু ক্ষমতার লোভে অন্যান্য কর্মকতা বিশেষ করে যারা পদচ্যুতি হয়েছেন তারা এবং দলের নেতারা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ষড়ঝন্ত্র শুরু করে দেয়। বিদেশী একজন সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে বলেছেন, আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, কিন্তু বঙ্গবন্ধু তা বিশ্বাস করেন না। এবং তা হেসে উড়িয়ে দেয়। এবার পাঠক আপনিই বলুন কেনই বা বিশ্বাস করবে? বঙ্গবন্ধু তো এমন লোক ছিলেন না? তিনি তো দেশকে ভালোবেসেছেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন। বিশ্বাস করতেন। তবে দূর্ভাগ্য তখনকার তার দলের আওয়ামী লীগ নেতারাই তার বিরুদ্ধে মাঠে নামে। এমনকি বর্তমানে যারা আওয়ামী লীগ হয়ে সভা সমাবেশে বড় বড় কথা বলে, অন্যরে দোষ দেয় তারাই সেইদিন বঙ্গবন্ধুর হত্যা করাতে আনন্দ করেছিলো। বঙ্গবন্ধ হত্যার পর দেশের প্রতিটি মানুষই জেনেছিলো। কিন্তু কেউ কোন প্রতিবাদই করে নি!!! কে করবে প্রতিবাদ? বর্তমানে যারা হত্যার বিচারের জন্য চিৎকার করছে মিডিয়ার সামনে তারাই তখন বঙ্গবন্ধুর নামে দুর্নাম ছড়িয়ে বেড়িয়েছেন।
.. জাতির আরো অনেক কিছুর জানার আছে!! অনেক সত্য এখনো লুকিয়ে আছে। ঠিক দেখবেন প্রকাশ পেয়ে যাবে।
....
ইদানিং দেখা যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর হত্যার পেছনের রহস্য গুলো ঘিটি খোলার অপেক্ষা করতেছে। তারাই খুলতেছেন যারা এ ঘটনার সাক্ষ্য ছিলেন।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১৩
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আরো অনেক কিছু দেখার বাকি আছে,
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৩৭
রোদেলা বলেছেন: এখানেই ক্ষান্ত দিন.।নইলে জেল অপেক্ষা করছে.।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১৬
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: কিছুদিন পর হয়তো সত্য প্রকাশ ঠিকই পাবে। কিন্তু জেলে নেওয়ার মত কেউ থাকবে না। কারণ তাদের জেলে নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা কিভাবে লুটবে। মনে পরে, ৯০ এর মাননীয় দুই নেত্রী কসম খেয়েছিলো এরশাদ কে নিয়ে। জীবনে তাকে ক্ষমতায় আনবে না বা তার সাথে কোন আতাত হবে না। কিন্তু পরবর্তীতে কি হলো তা আপনিই ভেবে দেখুন!!!
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৪০
তিক্তভাষী বলেছেন: "আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, কিন্তু বঙ্গবন্ধু তা বিশ্বাস করেন না। এবং তা হেসে উড়িয়ে দেয়। এবার পাঠক আপনিই বলুন কেনই বা বিশ্বাস করবে? বঙ্গবন্ধু তো এমন লোক ছিলেন না? তিনি তো দেশকে ভালোবেসেছেন, দেশের মানুষকে ভালোবাসতেন। বিশ্বাস করতেন। "
আমার তা মনে হয় না।
বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে যিনি নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু কিন্তু সেই তাজউদ্দিনকেও স্বাধীনতার ঘোষণা টেপে ধারণ করতে দেননি। স্বাধীনতার পরে তাঁকে মন্ত্রীসভা থেকে বিতাড়িত পর্যন্ত করেছেন। তাজউদ্দিনের মতো ব্যক্তিকেই তিনি চিনতে পারেননি, বিশ্বাস করতে পারেননি, সেখানে অন্যদের বিশ্বাস করার প্রশ্নই ওঠেনা।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:০৪
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আপনার কেনো মনে হয় না? আচ্ছা আপনিই বলুন স্বাধনতার আগে দীর্ঘ ২৩ টি বছর কিন্তু বঙ্গবন্ধু লড়ে গেছেন জালেম পাকিস্তানদের বিরুদ্ধে। তিনি বিনা কারণে বারবার জেল হাজতে গিয়েছেন। তাজউদ্দিন এর কথায় আসুন, প্রিয় পাঠক, আপনাকে বলতে চাই, সে সময় টায় কিন্তু সকলেই পদ নিয়ে দ্বন্দ লেগে যায়। প্রতিটি পদেই এমন টা হয়েছে।
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:২৬
রামন বলেছেন: শত্রু সবারই থাকে ফেরেশতা ছাড়া। রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে তার রাজনৈতিক শত্রুর পরিমান সাধারণ মানুষের চেয়ে বেশী হওয়ার কথা৷ সেদিন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুতে ঐ সকল বাঙালি শত্রু ও রাজাকার-জামাতি ছাড়া আর কেউই উল্লাসিত হয়নি৷
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:০৯
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: তাহলে প্রশ্ন করতে হয় ভাইয়া, বিভিন্ন মহল এখন ইসলাম পন্থী জামাতী দের রাজনীতি বন্ধ করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। কিন্তু বাঙালীদের চরম শত্রু সেই সময়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর উল্লাসিত জামাতীরা এখন আমাদের দেশ পরিচালনা করে আসছে। এবং দাবী করে বঙ্গবন্ধুর সৈনিক। রাজাকারদের বিচার করা হচ্ছে , তবে আপনার মতে এ রাজাকার দের বিচার করবে কে???
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:১৩
কলাবাগান১ বলেছেন: "সেদিন বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুতে ঐ সকল বাঙালি শত্রু ও রাজাকার-জামাতি ছাড়া আর কেউই উল্লাসিত হয়নি৷"
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:০৯
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: হা হা হা , বলতে লজ্জা লাগে, সেই সব জামাতি রা এখনও দেশ পরিচালনা করে।
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫
যোগী বলেছেন:
আমি অবাক হই শেখ হাসিনার একটা ব্যাপারে। ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার পরেও সে প্রতিশোধ মুলক পদক্ষেপ নেয়নি। অন্য যে কোন রাষ্ট্র প্রধান হলে সন্দেহভাজন সবাইকে বিনা বিচারে গুম করে ফেলত। সেটা জিয়াউর রহমান অনেক বার করেছিল।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১২
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: প্রতিশোধ মূলক পদক্ষেপ নেওয়া টা, তিনি তার রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করেন। তবে প্রতিশোধ কম নেন নি। আর জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র প্রধান হয়ে যে, গুম করেছেন তার হদিসও কিন্তু ঠিক মত পাওয়া যায় নি,
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:০৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: বঙ্গবন্ধু দেশের স্বাধীনতার পরে একটি বারের জন্যও স্বাধীনতার সেই উত্তাল দিনগুলোর কথা তাজউদ্দীনের কাছে শুনতে চান নাই। উনার ধারণা ছিল, তাজউদ্দীন হয়ত প্রধানমন্ত্রী হয়ে উনাকে ক্ষমতা থেকে বাইরে ঠেলে দেবেন। অথচ প্রেসিডেন্ট হিসাবে সে সময়ে উনাকে যে পরিমাণ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল, তা ছিল অভাবনীয়। দেশে ফিরলেন ১০ জামুয়ারি আর প্রধানমন্ত্রী হলে ১২ জানুয়ারি। এইটা সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রতি তার ভালোবাসা যতটা না প্রকাশ করে, তার চেয়েও প্রকাশ করে তার ক্ষমতা হারাবার ভয়কে।
উনিই আশে পাশের মানুষদের ভেতরে সম্প্রীতি রাখতে এবং সমতা রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন। পাকিস্তানের সময়ে ২৩ বছর বিরোধীদলের নেতা হিসাবে উনি কাটিয়েছেন। সরকার পরিচালনার কিংবা প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা না থাকায় উনি দেশের ব্যাপারে খুব যে ভালো করে শুরু করতে পেরেছিলেন, তা বলা যাবে না। মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ দিতে গিয়ে উনি এক পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীদেরও "সচেতন" ভাবে কাছে টেনে নেন।
দোষে-গুণে মানুষ। শেখ মুজিব দেবতাতুল্য ছিলেন, এমন প্রচারণা কেউ বিশ্বাস করবে না। আবার উনি খুব খারাপ মানুষ ছিলেন, সেইটাও মানুষকে গেলানো অসম্ভব। তাই সত্যকে সত্য বলে মেনে নেই। ১৯৭৫ সালে উনি সবচেয়ে অজনপ্রিয় নেতা হিসাবে ইহধাম ত্যাগ করেন। পরে উনার কাল্ট পূজা শুরু হলে আম্লিগ উনাকে পীরের মত বানাতে গিয়ে সব গুবলেট করে ফেলেছে। আজ শেখ মুজিব জাতির পিতা হতে পারেন নাই। উনাকে জাতির পিতা হতে দেয় নাই আম্লিগ।
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @ নিষ্কর্মা : ১০০% সহমত
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: প্রিয় নিষ্কর্মা সাহেব, আমি উল্লেখ করেছি যে, যুদ্ধের পর থেকে কিন্তু আজও এদেশে ক্ষমতার দ্বন্দ লেগে আছে, যা বঙ্গবন্ধুর সময়েও ছিলো আর যা ওনি সবার প্রতি বেশী মমত্ববোধ দেখিয়েছেন, কিন্তু তা খেয়াল করেনি যে, এ বাঙালীদের থেকেই কিন্তু যুদ্ধের সময় রাজাকার তৈরি হয়েছিলো। এটা সত্য যে, ৭৫ এর সময় জনগন শেখ মুজিব এর প্রতি কিছুটা হলেও ক্ষিপ্ত ছিলো। এবং তা কিন্তু আওয়ামী লীগ এর কারণে হয়েছিলো। এবং ৭৫ এর পরবর্তী সময়েও কিন্তু আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রাজনীতি করতে গিয়ে তা ডালে ভাতে খিচুরী বানিয়ে ফেলেছেন।
৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
কেএসরথি বলেছেন: যারা আসল দোষী তাদের বিচার হতে হতে সবাই বুড়ো হয়েই মারা যাবে। দোষী বলতে আমি হত্যাকারীদের নয়, আসল ইন্ধনদাতা দের কথাই বলছি।
খিন্তু কষ্টের বিষয় হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার পিতার হত্যার প্রতিশোধ সমগ্র দেশের উপর নিচ্ছেন। উনার ভেতর যে প্রতিহিংসা তা উনি কড়ায়গন্ডায় উসুল করবেন।
ভেবে দেখুন একজন নেতা তার সারা জীবন দেশের কাজে লাগালেন। কিন্তু তার মৃত্যুতে কেউ কিছু করলনা - উল্টো আনন্দ মিছিল বের করল?!
হয়ত শেখ হাসিনা মনে মনে ভাবেন - "বাংগালী তুমি তোমার নেতা মান রাখ নাই। এখন আমি তোমাকে পরাধীনতার স্বাদ পাওয়াব।"
১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
বাড্ডা ঢাকা বলেছেন:
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
একটি হত্যাকান্ডে কখনো কেউ একা দায়ী থাকে। এমনও ব্যক্তি ছিলো, এবং আছে যারা আড়ালে কলকাঠি নেড়েছিলো। আবার তাড়াই নেচেছিলো। আবার তারাই শোক দিবস নাম দিয়ে কান্নাকাটি করে। এবং তারাই তো আবার বর্তমানে দেশ চালাচ্ছে। বর্তমানে দেশের অস্থিরীতার জন্য দায়ী করা যেতে পারে রাজনীতি কে। এখানে বঙ্গবন্ধুর কোন ইস্যু আসে না। কিন্তু আমি এ বলতে পারি আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে রাজনীতি করছে।
১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী পিতৃহত্যার আসল ইন্ধনদাতাদের বিচারের চেয়ে ক্ষমতাকে বড্ডবেশি প্রিয় ভাবছেন৷ আর সহসা ঐসব অপরাধীদের বিচার হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ৷
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: সবচেয়ে দূর্ভাগ্য সেই ইন্ধনদাতারা আজ আমাদের দেশ পরিচালনায় ব্যস্ত।
১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
মামুন আকন বলেছেন: সত্য কোনো দিন চাপা থাকে না
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আমাদের দেশের ক্ষমতালোভীদের জন্যই তো আমরা বঙ্গবন্ধুকে হারিয়েছি।
১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:১৪
চাঁনপুইরা বলেছেন: " নগদ যা পাও হাত পেতে নাও , বাকির খাতা শূন্য থাক" - প্রায় ৪০ বছর আগের দুর্ঘটনার ( সেটা যতো নির্মম ই হোক) বিশাল ক্ষত কালের আবর্তে অনেকটাই মিলিয়ে যাবে, এরকমটাই স্বাভাবিক। বাস্তবতা হল বৃদ্ধ বয়সের নিশ্চিন্ত আরাম আয়েশ আর পোস্য দের প্রাচুর্যে ভরা ভবিষ্যৎ নিশ্চিন্ত করাটাই এখন মুল কথা। ভোদাই বাঙালীর বড় একটা অংশের প্যান প্যানে আবেগ আর অল্প কিছু হালুয়া রুটির ভাগ পাওয়া ধড়িবাজদের সমর্থন থাকলে আজীবন ( অন্তত ২০৪১ সাল পর্যন্ত) এমন মিথ্যা পৃিত্ব প্রেম কিংবা দেশ প্রেমের গীত গাইতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: কিন্তু ইতিহাস জানা দরকার
১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
প্রামানিক বলেছেন: যা সত্য তা একদিন প্রকাশ হবেই। ধন্যবাদ
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৮
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ। আশায় আছি
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ওয়েট এন্ড সি