![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনন্য সাধারণ মহাপৃথিবীর বিশালতায় আমি অতি সাধারণ এক ক্ষুদ্র প্রাণী
ঢাকা,দক্ষিণ এশিয়ার জনবহুল একটি শহর। ইতোমধ্যে ঢাকা তার রাজধানী হওয়ার বয়স চারশ বছর পূর্ণ করেছে। উপমহাদেশে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ১৬১০ সালে মুঘল সুবেদার ইসলাম খাঁ ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থাপন করেন। তখনকার রাজধানী ছিল বর্তমান পুরান ঢাকা কেন্দ্রীক।মুসলিম শাসনের অধীন থাকায় অনেকগুলো মসজিদ স্থাপিত হয়। তখন থেকে অাজও ঢাকা মুসলিম অধ্যুষিত নগর, ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ব্রিটিশ শাসনের অধীন থাকলেও মুসলিম অাধিপত্য খর্ব হয় নি মোটেই। ঢাকা শহরের দিন শুরু হয় ফযরের অাযানের মাধ্যমে। এই নগরী অাল্লাহর অারাধনার মাধ্যমে তার উপস্থিতি জানিয়ে দেয় পুরো বিশ্বকে। সষ্ট্রার একত্ববাদ তার নিত্যদিনের প্রথম উচ্চারণ। প্রাচীন থেকে অাধুনিক ঢাকার কিছু মসজিদের ছবি নিয়ে অাজকের ছবি ব্লগ।
খান মুহাম্মদ মৃদা মসজিদ,১৭০৪ সালে লালবাগ কেল্লা অদূরে এটির নিমার্ণ কাল।খান মুহাম্মদ মৃদা নিজেই মসজিদটি নিমার্ণ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ,জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম মসজিদের পাশে অনন্ত নিদ্রায় শায়িত অাছেন। নজরুলের বিখ্যাত গান "মসজিদেরই পাশে অামায় কবর দিও ভাই" মহান অাল্লাহ কবুল করেছেন।
ধানমন্ডির মুঘল ঈদগাহ,এটির নিমার্ণ কাল ১৬৪০ সাল।
হোসনি দালান,পুরান ঢাকার বকশীবাজার এলাকায় ১৬৪২ সালে মীর মুরাদ এই মসজিদ তৈরী করেন।
তারা মসজিদ,অারমানিটোলায় ১৯ শতকে এই মসজিদ নিমার্ণ করেন মির্জা গোলাম পীর।
মরিয়ম বিবির মসজিদ,শায়েস্তা খান তার মেয়ে মরিয়ম বিবির নামে নারায়নগন্জে মসজিদটি তৈরী করেন।
লালবাগ শাহী মসজিদ,কেল্লার পাশঘেষেঁ সম্ভবত কেল্লা নিমার্ণের সময় মসজিদটি নির্মিত হয়।
বায়তুল মোকাররম মসজিদ, বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মসজিদ। হারাম শরীফের অাদলে ১৯৬৮ সালে এটি নিমার্ণ করা হয়।
ছবি ও তথ্য কৃতজ্ঞতা: গুগল ও উইকিপিড়িয়া
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৯
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: সাজেশন্সের জন্য ধন্যবাদ,টাইপের ভুল ঠিক করে দিয়েছি,অাপনার জন্ম বেড়ে উঠা এই নগরে জেনে খুশি হলাম, অামি কিন্তু এই নগরের অস্থায়ী বাসিন্দা।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আরো কিছু ছবি দিতে পারতেন.......ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ,অনেক ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
পুলহ বলেছেন: তথ্যপূর্ণ লেখা। সাধারণ একজন পাঠক হিসেবে একটা সাজেশন থাকবে- এ জাতীয় লেখার শেষে সম্ভব হলে তথ্যসূত্র যোগ করে দিতে পারেন।
"এই নগরী অাল্লাহর অারাধনার মাধ্যমে তার উপস্থিতি জানিয়ে দেয় পুরো বিশ্বকে। সষ্ট্রার একত্ববাদ তার নিত্যদিনের প্রথম উচ্চারণ। "-- এই লাইনদু'টো পড়ে নিজেকে খুব সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে। কারণ, আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা সবই এই শহরে।
"ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রেন্দীয় মসজিদ.।" ক্রেন্দীয় -< কেন্দ্রীয়
শুভকামনা ভাই