![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খেলাধুলো করতে ও বই পড়তে প্রচন্ড ভালবাসি। আর মাঝেমধ্যে শখের বসে লেখার ক্ষুদ্র চেষ্টা করি।
২০০৬ সাল। পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ি। আমি ক্লাসের সবচেয়ে ছোট ছিলাম। অন্যদের সাথে আমার বয়সের পার্থক্য ছিল সর্বনিম্ন দেড় থেকে দুই বছরের মত। মানে ক্লাস থ্রিতে পড়া স্টুডেন্টদের মত আমার বয়স!
আমাদের গ্রামে পড়ালেখা করতো এমন বড় ভাই বোনের সংখ্যাটা গুনলে ৬-৭ জনের বেশি হবে না। আছমা নামের এক আপু ছিলেন। ওনি অনেক সময় ম্যাগাজিন পড়তেন। আর আমি ক্লাস ওয়ানে থাকতেই পত্রিকা পড়তাম। ভালো লাগতো।।
তো আমি আছমা আপুদের বাসায় মাঝে মধ্যে যেতাম। ওনার কাছ থেকে নতুন কোন গল্প শোনার জন্য, অথবা পড়ার জন্য।।
একদিন আমার চাচাতো বোন মিনা আপা একদিন বলল, ইউনূস নামেই কে জানি নোবেল পেয়েছে।
শোনেই গেলাম আছমা আপুর বাসায়। তিনি শোনালেন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নোবেল পাওয়ার গল্প। আর কিছু বুঝি বা না বুঝি এতটুকু বুঝতে পেরেছিলাম যে, এই নোবেলটা সাধারণ কোন জিনিস না। এইটা খুব বিরল একটা জিনিস যা খুব বেশি ভালো মানুষ বা খুব বেশি ব্রিলিয়ান্টরা পেয়ে থাকে। আর এটার মর্যাদা রাজকীয়।
বাংলাদেশের একটা মানুষ, বাংলাদেশ এর একটা প্রতিষ্ঠান সেই রাজকীয় নোবেল পেয়েছে খবরটা শোনে যা খুশি হয়েছিলাম এটার তুলনা হয় না। যদি সেই সময়ের সাথে তুলনা করি, তাহলে বলবো তামিম ইকবাল জহির খানকে ডাউন দ্য উইকেটে এসে ছক্কা মারার পর যে পরিমাণ খুশি হয়েছিলাম, ড. ইউনূসের নোবেল জয়ের গল্প শোনে এর চেয়ে খুব বেশি কম খুশি হয় নাই।
কিন্তু এই মানুষটার ওপর সুদের ট্যাগ দিয়ে ঘৃণা ছড়ালো প্রথমে মৌলভিরা। তারপর ওয়ান ইলেভেনের ঘটনার জন্য বাংলাদেশ এর প্রধান দু'টি রাজনৈতিক দল এই লোককে মূলহোতা মনে করে ওনাকে পর্যাপ্ত সম্মান দেয় নাই।।।
এখন কোন এক অজানা কারণে আবারও ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে সরকার দলীয় লোকেরা ড. ইউনূসকে নিন্দা ও ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। ওনার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য করব না। কিন্তু এক পক্ষ ওনার নামে মিথ্যা রটাচ্ছে। মানবজমিনের একটা রিপোর্ট কমেন্টে দিবো। চাইলে দেখে নিতে পারেন।
তবে বর্তমান সরকার দলের প্রধান বিরোধী দল ড. ইউনূসের পক্ষে আছে। কিন্তু আপাতদৃষ্টিতে যা মনে হয়, ওনারা পক্ষে আছেন রাজনৈতিক স্বার্থেই।
মৌলভিদের আর রাজনৈতিক দলের নোবেলবিজয়ী ব্যক্তির প্রতি ঘৃণা ছড়ানো আর শিক্ষক শ্রেণীর কারো দ্বারা ঘৃণা ছড়ানোর মাঝে অনেক পার্থক্য আছে।
পাশ্চাত্যের অক্সফোর্ড যাকে বলা হয়, সেই ঢাবির মতো শিক্ষকেরা যখন ড. ইউনূসের নোবেল প্রত্যাখানের দাবি করে তখন বুঝে নিতে হয় যে দেশে আর শিক্ষিত লোকের বড়ই অভাব।
প্রবাদ আছে। যে গুণীর কদর নেই, সে দেশে গুণীর জন্ম হয় না।
ড. ইউনূসকে নিয়ে কখনো লিখেছি কিনা পড়ে না। আজকে তাঁর দুর্দিনে না লিখেও থাকতে পারলাম না। আশা করছি, তিনি এই দুর্দিন কাটিয়ে ওঠবেন।
মানবজমিনের রিপোর্ট: যেভাবে চলছে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ প্রচারণা
অনেক দিন ধরেই ব্লগে নেই আমি। আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আমি কেন লগ ইন করতে পারলাম না বুঝলাম না। পাসওয়ার্ড রিসেট করেছি। কিন্তু অন্য কোন ব্রাইজার দিয়ে লগ ইন করতে গেলে আবার পাসওয়ার্ড রিস্টে দিতে বলছে। অন্যদেরও কি এমন সমস্যা হচ্ছে?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:০৫
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: সবাই আপনার মতো সুন্দর চিন্তা ভাবনা করলে ভালো হত। একজননে প্রতি ফ্যাসিনেশন নাই, তবে ঘৃণাও নাই৷ ব্যাপারটা খ্যব সুন্দর। ধন্যবাদ জানিবেন।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৪৬
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: পাশ্চাত্যের অক্সফোর্ড শুধু নামেই, এর কোন বাস্তবানুগতা নেই। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অন্যের লিখা চুরি করে ডিগ্রি হাসিল করে, শিক্ষকতার চেয়ে রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক সুবিধা ও দলীয়করণ নিয়ে ব্যস্ত তাদের আমি ঠিক শিক্ষক মানতে নারাজ। অনেকেই বলছেন বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীন, আমিও সেরকম বাংলাদেশই দেখতে চাই। কিন্তু আসলেই কি বিচার ব্যবস্থা "সম্পূর্ণ স্বাধীন"? যে দেশের এ্যাটর্নি জেনারেল দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন, আর তার পরপরই তার বিরুদ্ধে একগাদা অভিযোগ দাঁড় করানো হয়, সেখানে সাধারণ জনগণ বিচার ব্যবস্থা থেকে কতটুকু সমর্থন পান বা পাচ্ছেন তা বেশ পরিষ্কার। আইনজীবীদেরও দলীয়করণ করার নজির বাংলাদেশে আছে এটা অন্য কোথাও খুবই বিরল। দেশের জনগণ হিসেবে সবারই রাজনীতি করার অধিকার থাকলেও সর্বোচ্চ বিচার ব্যবস্থার প্রাঙ্গনে তাদের এ ধরনের খোলামেলা দলীয়করণ হতাশাব্যাঞ্জক বলে আমার মনে হয়।
ড. ইউনূসের অন্যায় হয়ে থাকলে তার বিচার হওয়া উচিত এ ব্যাপারে কোন দ্বিমত থাকার অবকাশ নেই। কিন্তু তাকে রাজনৈতিকভাবে টার্গেট করা হয়েছে একজন মানুষের ক্ষোভের কারনে যিনি বাংলাদেশকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি বলে মনে করেন, ড. ইউনূস ছাড়াও অন্যান্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হেয় করে জনসম্মুখে বিভিন্ন সময় বক্তৃতা দেন। ড. ইউনূস কাউকে নিয়ে এ ধরনের উল্টো-পাল্টা এবং অপেশাদারী বক্তব্য কখনো দিয়েছেন বলে আমার জানা নেই। তার বিরুদ্ধে একসাথে ১৮ টি মামলা দায়ের করা রাজনৈতিক প্রতিহিংসারই বহিঃপ্রকাশ এটা বোঝার জন্য পড়াশোনা করার প্রয়োজন নেই। গ্রামীণ ব্যাংক বা ড. ইউনূসের ব্যাপারে অভিযোগ থাকতেই পারে, কিন্তু সমস্যাগুলোতো আর একদিনে হয় নি। সরকারের সবই জানা থাকার কথা, তা হলে তা আগে কেন নজরে আসেনি বা ব্যবস্থা নেয়া হয় নি? এগুলো দু'য়ে দু'য়ে চার মেলানোর মতোই সহজ ব্যাপার। মানুষ বোকা নয়।
বিশ্বাস করুন আর নাই করুন ড. ইউনূসের আর্ন্তজাতিক প্রভাব সম্পর্কে দেশের খুব বেশী মানুষ পরিষ্কার ধারনা রাখেন না। তিনি বিশ্বের বেশীরভাগ দেশেই সমাদৃত এক সম্মানিত একজন ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের কোন ব্যক্তি আজ পর্যন্ত ঐ স্তরে যেতে পারে নি আর পারার সম্ভবনাও প্রায় শূণ্যের কোঠায়। শেষ কবে কোন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ সফর করেছেন? সেটা বিস্তারিত ঘাঁটাঘাঁটি করলে ড. ইউনূসের প্রভাব সম্পর্কে কিছুটা ধারানা পাওয়া যেতে পারে, মনে রাখা প্রয়োজন সেটা কিন্তু নোবেল পাওয়ার অনেক আগের ঘটনা। অনেকেই বলছেন ড. উইনূস টাকা খরচ করে বিশ্ব-নেতাদের বা গুণীজনদের দিয়ে বক্তব্য দেয়াচ্ছেন, কথাটা সত্য হলেও প্রশ্ন থেকে যায় বাংলাদেশের আর কেউ সেটা করতে পারছে না কেন? এখানেও কবিরা নিরবই থাকবেন, কারন ছাপ্পান্ন হাজার বর্গ মাইলের বাইরে তারা কেউ না। কেউ তাদের চেনে না, জানেও না। ড. ইউনূস-কে কারা চেনে বা জানে সেটা আমি আপনি না জানলেও উপরে যারা বসে আছেন তারা ঠিকই জানেন আর ওটাই তাদের বিরাট ভয়ের কারণ। ধন্যবাদ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:০৪
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ। ড. ইউনূস যেখানে যেতে পারবেন্, তাঁর একসেস যেখানে আছে , সেখানে অনেক দেশের প্রাইম মিনিস্টার, প্রেসিডেন্টদেরও একসেস নাই। ফজলে আহমেদ আবেদ ড. ইউনূসের কাছাকাছি হয়তোবা পৌছতে পারত, যাইহোক পারেননি। নিকট ভবিষ্যতেও দেখতে পারচ্ছি না যে ড. ইউনূসের কাছাকাছি লেভেলে কেউ যেতে পারবে। দেখা যাক, ইউনূসকে যাতে হয়রানি না করা হয় সেটাই চাওয়া। সত্যিই যদি অপরাধ থাকে তাহলে বিচার হোক। কিন্তু এর বাইরে অন্য কোন কারণে, হিংসা বিদ্বেষ, ভয়, রাজনৈতিক ইত্যাদি কারণে যেনো না হয়। সেটাই চাওয়া।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:২৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনার বিরুদ্ধে বলতে গেলে কিছুই করা হয়নি।
উনার গ্রামীণ ব্যাংক এবং গ্রামীণফোন, গ্রামিন টেলিকম আগের মতই ওনার অংশিদারি আছে ওনার মালিকানা তেই আছে। ব্যবসা বিন্দুমাত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। সুদ আহরন আগের মতই আছে। শুধু বয়সের কারণে এমডি পদ টি নেই।
কিন্তু ওনার মালিকানায় বিন্দুমাত্র আঘাত পড়েনি। উনার বিদেশ যাওয়া আসায় কেউ কখনো বাধা দেয়নি এখনো দিচ্ছে না।
উনি এসব ব্যাপারে খোলাসা করে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে চান না। বিদেশী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে চান না, শুধু বিবৃতি ছাড়া কিছু বলেন না।
উনার বিরুদ্ধে মামলা গুলো খুবই সাধারণ। ব্যাক্তিগত আয়ের কর ফাঁকির মামলা। মামুলি। ওনার বার বার আদালতে আসা লাগে না, আইনজীবিরাই চালায়। ইচ্ছে করলে দীর্ঘদিন চালানো যায়। এসব মামলা হয়রানিমুলক নয় মোটেই।
আর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন মামলা সেটাও আদালতের বাইরে সালিশে উনি বেতন মিটিয়ে দিয়েছেন বেশিরভাগ। আর সামান্য অর্থ নিয়ে কিছুটা হয়ে একটি মামলা হয়েছিল। সেটা করেছিল গ্রামীণফোনের কর্মীরা। সরকার নয়। এসব বকেয়া বেতন পরিশোধে আলোচনায় সহজ একাধিক ভাবে নিষ্পত্তির সুযোগ আছে।
এসব মামলার কোন শাস্তিই জেল দন্ড নয়। সাধারণ জরিমানা। না দিলেও সমস্যা না, মামলা অনেক বছর ধরে চলছে আরো দশ বছর চালানো যায়। তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয় নি যে ১৬৬ জন বিদেশী রথি মহারথি প্রাণভিক্কার আবেদন করবে।
এখানে নোংড়া রাজনীতি আছে। চক্রান্তমুলক রাজনীতি আছে। এখন তো আর ১৫ই আগষ্ট ঘটানো সম্ভব না, তাই বিপুল অর্থ খরচ করে এজেন্ট ভাড়া করে রথি মহারথি কনভিন্স করে ভিন্ন পদ্ধতিতে ১৫ই আগষ্ট করে সরকার পতন ঘটানোর সাম্রাজ্যবাদি ইচ্ছা।
এইসব বিদেশী কুচক্রিদের বিরুদ্ধে প্রতিটি বিবেকবান নাগরিকদের কঠিনভাবে প্রতিবাদ জানানো উচিত।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৫০
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আপমার মন্তব্যের প্রথম অংশের সাথে এক মত না থাকলেও আপনার কথাগুলো যৌক্তিক ছিল। কিন্তু শেষদিকে এসে যা বললেনে সেটা দ্বারা যা বুঝা যায় তাহল আপনি একরৈখিক মন্তব্য করেছেন। আগে থেকেই একটা পক্ষ নিয়েছেম। বারাক ওবামা, হলারি ক্লিনটন এবং অন্যান্য নোবেল লরিয়েটদের টাকা দিয়ে কথা বলানো হচ্ছে!! ভাইরে ভাই কতটা পক্ষপাতদুষ বা অন্ধ হলে এমন মন্তব্য করা যায় বুঝতেছি না।
আবারও বলছি, আপনার লেখার প্রথম অংশটা লজিক্যাল ছিল পরেরটা এক দলের প্রতি অতি অন্ধত্ব।
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৪৫
জগতারন বলেছেন:
রোহিঙ্গা ইসুতে উচিৎ ছিল নোবেল বিজয়ী ডঃ মোহাম্মদ ইউনুছ কতৃক
নোবেল কমিটীতে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাছিনা-এর বোবেল পাওয়ায় একটি রিকমিনন্ডেশন চিঠি দেওয়া।
ইহা করতে ডঃ মোহাম্মদ ইউনুছ-এর এক কানা-কড়ীও খরচ করতে হতো না।
শুধু দরকার ছিল ডঃ মোহাম্মদ ইউনুছ-এর প্রসস্থ হৃদয়।
শান্তিতে সেই নোবেল চলে যায় অখ্যাত এক ইথোয়পিয়া-এর প্রেসিডেন্ট-এর কোলে।
বিনা খরচে ডঃ মোহাম্মদ ইউনুছ যদি প্রসস্থ হৃদয়ের পরিচয় না দিয়ে থাকে,
তবে ডঃ মোহাম্মদ ইউনুছ-এর দুর্নীতে কেন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাছিনা প্রসস্থ হৃদয়ের পরিচয় দিবেন।
তার পর ডঃ মোহাম্মদ ইউনুছ-এর বীরুদ্ধে পদ্মা সেতু ধার অর্থ-এর
সম্ভাবনা নস্যাত করার অভিযোগ তো আছেই আগে থেকে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: কোথায় বললাম যে ইউনূস দুর্নীতি করলে শেখা হাসিনা তাঁকে রক্ষা করুক। আর যদি ড. ইউনূস শেখ হাসিনার জন্য রেকমন্ডেশন লেটার দিত তার বিনিময়ে কি ইউনূস দুর্নীতি করলে ওকে শেখা হাসিনার সেভ করাকে সাপোর্ট করতেন? আপনার অওথা দেখে তো তাই মনে হচ্ছে। বাহ বাহ বাহ...
৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৪১
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
পুরো সোশ্যাল মিডিয়া লীগের এজেন্টরা প্রচার করে বেড়াচ্ছে, ড. ইউনুস সাহেব টাকা দিয়ে বিবৃত দেওয়াচ্ছে, শিক্ষিত হোক অথবা অশিক্ষিত হোক লীগের সবার বক্তব্য একই, উপরের হাসান ভাইয়ের বক্তব্য দেখে তো বুঝতে পারছেন।
আমি একজনের লেখায় কমেন্ট করেছিলাম- ঠিকই বলেছেন, হেলারি, বারাক ওমামার খাবার কেনার টাকা নেই তাই তারা ড. ইউনুচের পক্ষ নিয়ে বিবৃতি দিয়ে যে টাকা পেয়েছে তা দিয়ে খাবার কিনছে বলে শুনলাম। ব্যাটা রিপ্লাই বা রিএ্যক্ট কিছুই করলো না!! হাহাহা
ড. ইউনুছ সাহেবের দোষ থাকতে পারে না বা বিচার হতে পারে না তেমন না কিন্তু এখন উনার সাথে যা হচ্ছে তা সবই শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়রানি। এই মহিলা প্রচন্ড রকমের হিংসুটে, সে ভাবে এ দেশে সবাই তাকে জি হুজুর জি হুজুর করুক যেমন করে লীগের শিক্ষিত, অশিক্ষিত সবাই।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৬
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: হেলারি, বারাক ওমামার খাবার কেনার টাকা নেই তাই তারা ড. ইউনুচের পক্ষ নিয়ে বিবৃতি দিয়ে যে টাকা পেয়েছে তা দিয়ে খাবার কিনছে বলে শুনলা
এই অংশটা ওয়াও লিখছেন। হাসতে হাসতে শেষ আমি।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭
নতুন বলেছেন: একজন নোবেল বিজয়ীকে রাজনিতিক দৃস্টকোন থেকে হয়রানী করার চেস্টা খুবই খারাপ লাগে।
যারা উনার বিরুদ্ধে খারাপ কথা বলছে তাদের কোন ধারনাই নাই উনার পরিচিতি কতটুকু।
দেশে অনিয়ম হয় এবং সেটা সরকারী দলের বিরুদ্ধে না গেলে পুরাই হালাল হয়ে যায়।
যদি উনি অনিয়ম করে থাকে তার সাথে আলোচনা করলেই সমাধান সম্ভব। কিন্তু উনাকে হয়রানী করে সরকারের ভাবমূতিই খারাপ হবে মাত্র।
শেখ হাসিনার বোঝা উচিত উনাকে সন্মান দিলে তার দলের ভাবমুতি কমে যাবেনা। বরং তাকে ছোট করাতে আয়ামীলীগেরই ক্ষতি হচ্ছে মাত্র।
শেখ হাসিনার উচিত তার দলের অতিউতসায়ীদের লাথি মেরে বের করে দেওয়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আমাদের দেশে গুণীদের কদর বলতেই নেই। হ্যাঁ, ওনাকে হয়রানি করে বরং ওনাদের দলের ক্ষতি হচ্ছে।
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এদেরকে শিক্ষক বললে ভুল হবে এরা আওয়ামী ক্যাডার। এরা স্বার্থের কাছে নিজেদের বিবেক, শিক্ষা, আত্নসম্মান সবই বিক্রি করে দিয়েছে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: হয়তোবা। শিক্ষক কীভাবে এরকম একটি অযৌক্তিক দাবি করে বসে ভেবে পাইই না।
৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ইউনূস সাহেব আওয়ামীলীগ কে ৫ কোটি টাকা ডোনেশন দিলে সমস্যা কমে যাবে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: হাহা। খারাপ বলেন নাই।। কিছু টাকা ডোনেট করা দরকার ছিল। হাহা। তো কেমন আছেন৷ আপনি?
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬
করুণাধারা বলেছেন: খুব আন্তরিক লেখা। লাইক দিয়ে গেলাম।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১০
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: খুব অনুপ্রাণিত হলাম। ধন্যবাদ ও ভালোবাসা জানবেন।
১০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৩
Eyasin বলেছেন: ফজলে হাসান আবেদের ব্রাক ব্যাংকের সুদ কতো পার্সেন্ট ছিলো? আর আবেদ কতো লাখ মানুষকে নিঃস্ব করেছে? আবেদের ব্রাক দিয়ে কতো মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে? এসবের উত্তর কি জানা নাই। আজকে ব্যাংক ডাকাতও বলে ফেলছে ইউনুস সুদখোর। তাহলে সুদ কি বাংলাদেশের আইনে নিষিদ্ধ নাকি এটা হারাম। যারা জনগণের রক্তচুষে সুইচ ব্যাংক ভরতেছে তাদের মুখে সুদ খাওয়া অন্যায় এটা কি হাস্যকর না?
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৩৭
কলাবাগান১ বলেছেন: ড: ইউনুস এর বিরূদ্ধে মামলা করা টা বড়ই দু:খজনক। ড: ইউনুসএমন কোন দোষ করেন নাই যে তাকে মামলা দিতে হবে বরং উচিত ব্যাংক খেকো দের মামলা করা বেসিক ব্যাংকের বাচ্চু কিভাবে এখনও বাইরে থাকে?
তবে যেদিন ড: ইউনুস ইসলামী ছাত্র শিবির থেকে ফুলের তোড়া উপহার নেন, সেদিন থেকেই উনার প্রতি আমার আর কোন ফ্যাসিনেশন নাই। উনার ব্যাপারে নিউট্রাল তবে উনাকে হেইট করি না।