![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নীলগিরি ভ্রমন
নীলগিরিঃ
যদি সত্যিকার অর্থে মেঘের ওপর দাঁড়িয়ে মেঘৈর সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে চান তাহলে আপনাকে যেতে হবে নীলগিরি। বান্দরবান শহর থেকে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্রের দূরত্ব ৪৮ কি:মি: এবং এর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২২০০ ফুট। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে এখানে রয়েছে কনফারেন্স হল, রেস্টুরেন্ট ও কটেজ। নীলগিরি ভ্রমনের পথে রাস্তার পাশ থেকে নেমে যাওয়া বিস্তির্ণ গিরিখাত ও মেঘের ছোটাছুটি যে কাউকে মুগ্ধ করবে।বান্দরবান ভ্রমণের জন্য এক উৎকৃষ্ট স্থান। বান্দরবানে আদিবাসীদের বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য যে কাউকে মুগ্ধ করবে। পাহাড়ঘেরা মনোমুগ্ধকর বান্দরবানে রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান। মাঝে মাঝে পাহাড়ের দিকে তাকালে মনে হবে এই বুঝি তারা আকাশ ছুঁয়ে ফেলল। তাই মেঘ ছুঁয়ে দেখার ইচ্ছে যাদের আছে তারা চাইলে যেকোনো সময় বাংলাদেশের পাহাড়ি কন্যা বান্দরবান ঘুরে আসতে পারেন। চট্টগ্রাম থেকে ৯২ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত এই পাহাড়ি শহর বান্দরবান। এর আয়তন ৪৪৭৯ বর্গ কিলোমিটার।নীলগিরি বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্যটন কেন্দ্র। এ পর্যটন কেন্দ্রের উচ্চতা প্রায় ৩ হাজার ফুট। নীলগিরি পর্যটনকেন্দ্র থেকে মেঘ ছোয়ার দূর্লভ সুযোগ রয়েছে। শুষ্ক মৌসুমে নীলগিরি থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। বান্দরবানের সবচেয়ে সুন্দর ও আধুনিক পর্যটনকেন্দ্র এটি। এটি সেনা তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। এর পাশেই রয়েছে একটি সেনা ক্যাম্প। নিরিবিলিতে স্বপরিবারে কয়েক দিন কাটাতে এটি একটি আর্দশ জায়গা।নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র বান্দরবান জেলা সদর থেকে দিনে গিয়ে দিনেও ফিরে আসা যায়। নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্রে রাত যাপনের জন্য বান্দরবান সদর সেনা রিজিয়নে বুকিং দেয়া যায়। তাছাড়া নীলগিরিতে গিয়েও সরাসরি বুকিং করা যায়। বান্দরবান জেলা সদর থেকে নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্রের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় অধিকাংশ পর্যটক দিনে গিয়ে দিনেই ফিরে আসেন।
©somewhere in net ltd.