![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখক নই, গ্রাফিক ডিজাইনার। লেখালেখির হাত কখনই ছিল না। ১৩/১৪ বছর বয়সে একবার বিচিত্রায় লিখেছিলাম বিচিত্রার প্রতি আমার ভালবাসা নিয়ে। লজ্জায় কাওকে বলা হয়নি। তবে নিজের লেখা নিজেই লুকিয়ে বহুবার পড়ে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম হা হা..............! তারপর আর লেখা হয়নি কোনদিন। এবার দেশে এসে গুটিপোকাগুলোর সাথে আড্ডা দিতে গিয়ে এই বাংলা ব্লগটাকে জানলাম। বেশ মজা লাগলো। তাই ভাবলাম ছুটির কটা দিন এখানে সবার সাথে আড্ডা দিয়ে যাই। ফিরে গেলে জানি এ আড্ডাটা খুব মিস করব।
সত্যজিৎ রায় বলেছিলেন "হীড়ক রাজার দেশে" এ "জানার কোন শেষ নাই জানার চেষ্টা বৃথা তাই" ছবিটা যখন দেখেছি তখন এর কঠিন মর্মার্থ ভাল করে বুঝিনি। তবে জীবনের পথা চলতে গিয়ে তা হাড়ে, মজ্জায়, মাংসে, রক্তে, শিরায় অথবা আর যা কিছু আছে তাতে বুঝেছি।
কোন কিছু জানেন ত হয়েছে "ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে" অবস্থা আপনার। জীবনের কোন এক সময় পড়াশুনা ছাড়া আমি আর কিছু জানতাম বলে মনে হয়না। আহা, কি সুন্দর ছিল জীবন আমার তখন !!!
আমার সিনিয়র ক্লাসের আপাদের চমৎকার বোটানি প্র্যাক্টিক্যালের খাতা দেখে অভিভুত হয়ে কষ্ট করে নিজে নিজে আকা শিখলাম। এতে আমার বোটানি প্র্যকটিক্যালের খাতা ক্লাসে সব চাইতে সুন্দর হলো।ক্লাসে আমার প্রিয় বাধবী ছিল ৯ জন। একজন আমাকে বলল ওর খাতাটা একে দিতে। আর যাবো কোথায় বাকি ৮ জনের মুখ কাল ওদেরটা ও করে দিতে হবে বলে। এদিকে আমার এত সময়ও ছিল না। কি করি মহা বিপদ!
আমার কাজিনরা নিজেদের জামা নিজেরা বানিয়ে খুব গর্ব নিয়ে পরত। তাই দেখে জামা বানানো শিখতে ইচ্ছে করলো। আর যাই কোথায় এর পর থেকে নিজের বানানো জামা ছাড়া পরতেই পারতাম না বহু বছর। সেলাই করতে করতে ঘাড়ে কঠিন ব্যথা হয়ে গেল। শুধু নিজের জামা নয় যেখানেই যাই সাবই আমাকে তাদের জামা বানিয়ে দেবার জন্য আব্দার করত। বেড়াতে গেলেও ঐ একই কাজ আহ জ্বালা আরকি। শেষে সময় বুঝে এক সময় ডিক্লেয়ার দিলাম আমি সেলাই পারিনা।
এক সময় পিয়াজটাও কাটতে হয় কি করে তা জানতাম না। রান্না করতে আমি সব সময় পছন্দ করতাম। তাই বড় হবার পরে এক্সপেরিমেন্ট মুলক রান্না বহুবারই করেছি। দেশে থাকতে মাছ টাছ আমকে কাটতে কম হয়েছে কাজের মানুষের উদারতায়। তবে চিংড়ি যে কখনও বাছিনি তা নয়। এই মাছ জিনিসটার এত পচা গন্ধ কেন হয় বহুবার ভেবেও কুল করতে পারিনি, অথচ রান্না করার পর কি মজা খেতে! ভেবেছি মাছের যদি এত গন্ধ তবে নদী বা সাগর ভড়া এত মাছ তাতে নদীর বা সাগরের পানি কেন মাছের মত গন্ধ নয়। পানিতে নামলে কেন গায়ে মাছের গন্ধ হয়না। ক্লিফকে জিঙ্গেস করায় ও আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়া বলে " আই ডোন্ট নো"!!!
বিয়ের পরে সব মেয়েরাই রান্না পারুক না পারুক তাদের রন্ধন কার্য দিয়ে হাজবেন্ডকে অবাক করে দিতে চায়। আমিও তাদের থেকে আলাদা কিছু নই। বিশেষ করে যেহেতু ক্লিফ কখনও বাংগালী খাবার আগে খায়নি তাই আমার উৎসাহ ছিল আরো বেশি। আর তাই করতে গিয়ে আবারও নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মন খারাপ! মাথা খটিয়ে নতুন রান্না শিখি আর নতুন নতুন নাম না জানা রেসিপি আবিস্কার করি। সেই রান্না খেয়ে সে আর বাইরের রান্না খেতে চায় না। সিংগাপুরে অলমোস্ট সবাই বাইরে তিন বেলা খায়। কারন সবাই চুরান্ত পর্যায়ে ব্যস্ত থাকে কাজ নিয়ে, তাছাড়া রান্না খাবার এখানে সস্তা। আমিও তার ব্যতিক্রম ছিলামনা বিয়ের আগে। হায়রে কপাল আমার সেই আমি এখন রোজ রান্না করি। এখানেই শেষ নয় উনি তার দেশ বিদেশের বন্ধুদের দাওয়াত দেন আমার কলার মোচা, কলার এটে চিংড়ি, বিফ ভুনা আর চিংড়ির মালাইকারি বা সিফুড পাস্তা খাবার জন্য। মানুষ আসে অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া বা ইউ কে থেকে। হায়রে আমার কপাল!! আমি যে ভাল রাধুনী তা নয় কিন্তু, যেহেতু বাংগালী খাবার ওদের কাছে নতুন তাই ওরা ওতেই বেশি মজা পায়।
সেই পচা দুর্গন্ধ যুক্ত চিংড়ি বাছতে গিয়ে আমার এখন বারোটা। তার উপর নতুন কায়দা শিখেছি এখানে এসে চিংড়ি বাছার। সেটা হলো এক বন্ধু বললো চিংড়ির পিঠে ও পেটে লম্বা শিরার মত নালিতে ওদের একগাদা হাগু থাকে। আর ওটা আমাদের কোলেস্টরেল বাড়ায়। ওটা ফেলে দেয়া ভাল বাছবার সময়। আর যাই কোথায় নেক্সট টাইম চিংড়ি বাছতে গিয়ে ওর পিঠ টা আর পেট টা লম্বা করে হাল্কা চাপে চিড়তেই দেখি কালো কালো লম্বা নালি ভড়া হাগু। ও বাবাগো। দেশে কখনও এই ভাবে চিংড়ি বাছতে দেখিনি বাড়িতে। দেখা মাত্র আর এটা না ফেলে পারিনা এখন। আর এ যেন এক লম্বা ডিসেকসন প্রসেসে চলে চিংড়ি বাছা, এর মাঝে এর গন্ধে আমার কম্ম কাবার। আর ক্লিফের আমার চিংড়ি রান্না খুবই পছন্দ । ( হা হা হা এই ফাকে আপনাদের ও চিংড়ি বাছার এক্সট্রা জ্বালাতন দিয়ে দিলাম যারা জানেন না ব্যাপেরটি
)
শিখলাম গ্রাফিক ডিজাইনিং নিজের কাজের জন্য নিজে নিজে। এই আমার পেশা এখন। ব্যস্ত থাকি অলমোস্ট সব সময়। এর মাঝে দেশে গেলে বেড়াতে আর বিশ্রাম নিতে ইচ্ছে করে খুব। দেশে গেলে মা আমাকে বললো বাবার নাতির নতুন কম্পানির লোগোটা করে দিতে। হায়রে আমার বেড়ানো।
ক্লিফের জন্মদিনে আমার ডিজাইন করা সেই আমার বানানো কার্ড দেবার পর থেকে কারো জন্মদিন বা কোন অনুষ্ঠান হলেই ক্লিফ আমাকে বলে কাস্টমমেইড বার্থডে কার্ড বা ইনভাইটেশন বানাতে।
অবশেষে রিয়েলাইজ করলাম শেখার কোন শেষ নাই শেখার চেষ্টা বৃথা তাই। কারন স্বর্গে গিয়েও ধান ভানতে হবে। কিছুদিন হলো ভাইয়োলিন শিখছি জানিনা এর জন্য আবার কি অপেক্ষা করছে আমার জন্য !!! বাদ দেব কিনা ভাবছি। ছোট বেলায় ফুফু নাচের ইস্কুলে পাঠিয়ে নাচ শিখিয়েছিল আর যেখানেই যেতাম বা কেউ বাড়িতে বেড়াতে এলেই আমাকে বলতো একটা নাচ দেখিয়ে দাওতো মেয়ে !!! মহা চিন্তায় আছি ভায়োলিন নিয়ে বর্তমানে তাই!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৯
আরিয়ানা বলেছেন: আমার জীবন বদলেছে অনেক আগে আপনারটির অপেক্ষায়!!
২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:২৬
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: এরপরে দেশে আসার সময় ভায়োলিনটা সাথে নিয়ে আসতে ভূল করোনা কিন্তু। ব্লগারদের বাজিয়ে শোনাতে হবে।
হ্যাপি লার্নিং ...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৯
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা বলেছি না যেখানে যেতাম ফুফু বলত একটা নাচ দেখাও তো দেখি মেয়ে
৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৭
রুমমা বলেছেন: আমার সবচেয়ে খারাপ লাগে হাতে মেহেদি লাগানোর লাইন দেখে উফ ঈদের সময় কি যে অবস্থা হয়।যারা পারে দিতে তারাও লাইনে থাকে।সবাইকে না ও করা যায়না।
আপু তুমি নিজে নিজে গ্রাফিক্স শিখেছ?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪১
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা ঠিক বলেছ। হ্যা আমি নিজে নিজে শিখেছি, আমার কোন ইউনিভার্সিটি ডিগ্রি নেই গ্রাফিক্সের উপর। আমার পরাশুনা অন্য সাবজেক্টে।
৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৯
সহেলী বলেছেন: চিংড়ী মাছ ম্যানেজমেন্ট নামে একটা কোর্স থাকলে ভাল হত !
রান্না সর্বোৎকৃষ্ট শিল্প !
সেটা দিয়ে মুগ্ধ করলে আর গতি নাই !
" হীরক রাজার দেশে " করে দাও না একটু কথাটা । তোমার লেখা লুফে নেয় অনেকে , তাই মনে করি বানানটা চোখে পড়ে ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৪
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা ঠিক বলেছেন। করে দিলাম বানানটা অনেক ধন্যবাদ!!!
৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৫
মাহবুব সুমন বলেছেন: রান্না করতে ভালোবাসেন সেটা বোঝা যাচ্ছে
চিংড়ি আমি প্রসেসটাই কিনি।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৭
আরিয়ানা বলেছেন: প্রসেসের ভেতরে ঐ শিরটা ওরা কিন্তু ফেলে না দেখে নেবেন নেক্সট টাইম হা হা হা!
৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৯
ভাঙ্গন বলেছেন: বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর
সবার আমি ছাত্র!
...শেখার কোন শেষ নাই
চল সবাই শিখতে যাই!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৭
আরিয়ানা বলেছেন: উমমম ভাল বলেছেন।
৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫০
চাঙ্কু বলেছেন: লুকজন খালি শিখতে চায় !!! আফসুস
যাই হোক আপনি অন্তত বুঝছেন যে '"শেখার কোন শেষ নাই শেখার চেষ্টা বৃথা তাই "
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৮
আরিয়ানা বলেছেন: ঠিক ঠিক ঠিক !!! কেমন আছেন চাঙ্কু ?
৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:০৩
খোলা_আকাশ বলেছেন: ক্লিফ কেমন আছে?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৮
আরিয়ানা বলেছেন: ক্লিফ ভাল আছে ধন্যবাদ, আপনি কেমন?
৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৩
সাধারণমানুষ বলেছেন: শিখার কুনো শেষ নাই .....
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৮
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা সেই আরকি !!
১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৭
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৯
আরিয়ানা বলেছেন:
১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৩
খোলা_আকাশ বলেছেন: আমিও ভাল আছি। আপনার এই ব্লগটির একেবারে নিচে খেয়াল করুন। Click This Link
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০০
আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: গুনি মানুষদের একটু তো ঝামেলা পোহাতে হয়ই।
চিংড়ি প্রসেস করা একটা যন্ত্রনা। এই কাজে ছুড়ির চাইতে কেচি বেশি কাজে দেয়।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৯
আরিয়ানা বলেছেন: আমার কাছে ছুড়িটাই খুব সহজ লাগে।
১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০১
সোনালীডানা বলেছেন: কেমন শিখলেন ভায়োলিন,একটু বাজিয়ে শুনান তো...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩০
আরিয়ানা বলেছেন: আহ একদম কান ঝালাপালা রকমের বাজে !!
১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৬
পুরাতন বলেছেন: নাহ .... চিংড়ী নিয়া তো চিন্তায় ফালায়া দিলেন
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৩
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা সেটাইতো করতে চেয়েছিলাম। দেখুন তো আমি পাজি কেমন!! আপামর জনসাধারনকে কেমন বিপদে ফেললেম !
১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩১
মুখ ও মুখোশ বলেছেন: গুনীরা এমনই হয়.........
কঠীন অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে গুনীরা গুনগুলো অর্জন করেন অপরের তরে বিলাবার জন্যেই আর তাতেই অর্জনের স্বার্থকতা। খুব কষ্ট করে, প্রচুর উৎসাহ নিয়ে কেটে কুটে, খাটুনি দিয়ে রান্না করলেন কিন্তু খাওয়ারই যদি কোন লোক না থাকে বা কাউকে আপনি যদি না..ই খাওয়ান তবে আপনার কষ্টগুলোর স্বার্থকতা কোথায়? সব কষ্টই বৃথা, তা নয় কি?
আপনার শেখার আগ্রহ ও অপরের জন্যে কাজ করার অভ্যেস সবটুকুই ভাল লাগল। নিজের গুনটুকু শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ।
আপনার সেসিপিগুলো খুবই লোভনীয়, জিবে পানি এসে যায়। ভাল থাকবেন আরিয়ানা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪
আরিয়ানা বলেছেন: উমমম অনেক ধন্যবাদ !!!
১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৮
মুহিব বলেছেন: শিখে যান শিখে যান ................
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫
আরিয়ানা বলেছেন: আর নয় আর নয় !!!
১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৩
নোঙ্গর ছেঁড়া বলেছেন:
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫
আরিয়ানা বলেছেন:
১৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৭
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আপু একদম ঠিক বলেছেন! এমন টাই হয়! আমি ভাল আকতে পারি বলে আমাকেই সাইন্সের মেয়েদের খাতায় একে দিতে হয়েছে অনেক!
আর কিছু তেমন পারিনা এখন তো একেবারেই কিচ্ছু পারিনা!
রান্না আমার এখনো হাবিজাবি পর্যায় আছে! আমি ছাড়া কী খেতে পারবেনা টাইপ! খিক
আর চিংরির ব্যাপারটা আমি জানি!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৭
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা তাহলেতো আপনি আমার মত চিংড়ির জ্বালায় আছেন!!
১৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৯
ইচ্ছে বলেছেন: মজা পেলাম,
তবে শেখা যাদের নেশা তারা চাইলেও নতুন কিছু না শিখে থাকতে পারে না...
দেখি আপনার কাজ বাড়াই, নেক্সট ক্লিফ ও তার বন্ধুদের জন্য চিংড়ির যে আইটেম টা করবেন তার সচিত্র রেসিপি দিতে ভুলবেন না...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩
আরিয়ানা বলেছেন:
২০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০২
রুচি বলেছেন: ভায়লিন অসম্ভব প্রিয়।
২১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০২
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: মেয়ে ব্লগারদের ব্লগে কমেন্ট করা খুব সমস্যার। কমেন্ট করতে গেলেই দেখি আমার আগে ২০০+ কমেন্ট জমা পড়েছে ফলে পেজ ওপেন হতে চায়না। আরিয়ানা'র ব্লগ দেখি ব্যতিক্রম!
আরিয়ানা কেমন আছে? আবার কখন দেশে আসবে?
ওহ আচ্ছা, অস্ট্রেলিয়া সফরের কি হলো?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২২
আরিয়ানা বলেছেন: আমার লেখা তেমন ভাল না হা হা হা তাই তেমন মানুষ জনের আগমন নেই।
আমি ভাল আছি। আপনি কেমন। দেশে থেকে ত মাত্র আসলাম। সহজে যাবার কোন প্লান নেই। অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছি ২৮শে ডিসেম্বর।
২২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২০
অমাবশ্যার চাঁদ বলেছেন: শেখার কোন শেষ নাই একদম সত্যিকথা। আপনার ভায়োলিন শেখা শেষ হোক। তারপর একটা ব্লগ আড্ডা হবে। আমরা সবাই আপনার ভায়োলিন বাজানো শুনব।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩২
আরিয়ানা বলেছেন: উমমম চমৎকার আইডিয়ার জন্য ধন্যবাদ! কেমন আছেন?
২৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:২১
ফেরারী পাখি বলেছেন: তুমি এক কাজ করো বাঁশি বাজানো শেখ। তারপর যদি সবাই মিলে যন্ত্রণা করে, তাহলে বাঁশি বাজাতে (যাকে বলে হ্যামিলনের, থুক্কু সিঙ্গাপোরের বাঁশিওয়ালা) শুরু করবে ঠিক তোমার এখন কার লেখার মত। তারপর যথারীতি সবাই পিছু নেবে----------------
সিঙ্গাপুরে নদী নাই? তারপরের টুকু কি আর বলে দিতে হবে?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৩
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা চমৎকার আইডিয়া খুবই মজা পেলাম হা হা হা!!
২৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আপনার ব্যবসা বানিজ্যের কি হাল?
আমি আছি মোটামুটি
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:০৯
আরিয়ানা বলেছেন: উমমম হাল ভাল নারে ভাই বছর শেষ সবাই ছুটির আমেজে আমিও তাই হা হা হা। ধন্যবাদ আমার বাড়ি আসবার জন্য।
২৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: শেখার শেষ নেই ঠিক বলেছো
তবে শিখানোর শেষ ও নেই আপুনি!!!!!!!!!!!!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১০
আরিয়ানা বলেছেন: সেইত মেয়ে। কেমন আছ?
২৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮
নানু বলেছেন: শেখার শেষ নাই ঠিক তবে মানুষকে অনেক কিছু বাধ্য হয়েই শিখতে হয়,,,,,,,কেমন আছেন
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১০
আরিয়ানা বলেছেন: আপনার সাথে একমত। ভাল থাকবেন। আমি ভাল।
২৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:১৮
পারভীন রহমান বলেছেন: কবে শুনবো তোমার ভাইওলিনের সুর??
এক কাজ করো.... রেকড করে পোস্ট এ দিয়ে দাও............।
ভাল থেকো।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩০
আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা এখনও লার্নার। যখন শেখা শেষ হবে তখন পাঠাবো!
২৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০২
িকম্ভূত িকমাকার বলেছেন: আমার কেন জানি কিছুই শিখতে ইচ্ছা করে না, তবুও কেন জানি খালি দিনদিন শিখেই যাচ্ছি। এভাবেই হয়তো শেষ হবে এক সময় জীবনটা।
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৮:৫৮
আরিয়ানা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন!
২৯| ০৪ ঠা মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫
রাজীব বলেছেন: ঠিক বলেছেন, কোন কিছু জানলে বা পারলেই সমস্যা। না পারলে সোজা বলে দেয়া যায় পারিনা বাপু, নিজে করে নাও।
২১ নং কমেন্টের জবাবে বলতে চাই যে এখানে আমরা আপনাকে মেয়ে ব্লগার মনে না করে শুধু ব্লগার ভাবি। তাই হয়ত মন্তব্য একটু কম।
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৯:০০
আরিয়ানা বলেছেন: আমার মনের মত একটা কথা বলেছেন। আমি মেয়ে ব্লগার না হয়ে শুধু ব্লগার হতে চাই। অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন সব সময়। ঢাকা যাচ্ছি ৮ ই মে।
৩০| ০৫ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:০৫
রাজীব বলেছেন: আশা করি দেখা হবে, কয়দিন থাকবেন?
৩১| ০৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪
আরিয়ানা বলেছেন: ১২ দিন।
৩২| ০৮ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৪৮
রাজীব বলেছেন: ঢাকায় স্বাগতম, অফিসের কাজে চাটগায়ে আছি, খুব সখ ছিল কক্সবাজার যাব। কিন্তু ব্যাস্ততার কারনে যাওয়া হবে কি না জানিনা। কামলা জীবনের এই এক অসুবিধা ছোট কামলা হই বা বড় কামলা সবসমলয় অন্যের অধীনে থাকতে হয়। জীবনের ইচ্ছেগুলো এভাবে ধীরে ধীরে ফিকে হয় যায়।
০৯ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৯
আরিয়ানা বলেছেন: যেখানেই কাজ করেন যদি সেই কাজটিকে নিজের কাজ বলে মনে করেন তখন কিন্তু কাজ করার মজাটিই পাবেন কামলা খাটা আর মনে হবেনা। আর এর মাঝেই তো সময় করে বেড়াতে হয়। হয়ত সবসময় হয় না তবে যদি ঠিক করেন বছরে অন্তত একবার কোথাও ছুটি কাটাতে যাবেন তাহলে দেখবেন ৫ বছরে বাংলাদেশের ৫টি যায়গা অন্তত দেখা হয়ে যাবে। আর বছরে এক বার ছুটি কাটাবার জন্য সারা বছর পয়সা জমিয়ে রাখবেন ছুটি জমিয়ে রাখবেন। জীবন কিন্তু তত খারাপ নয়। বরং অনেক ভাল যদি একটু schedule করেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:২০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: শেখার চেয়ে মজার কিছু আর নাই। আমি তো যা পাই, তাই শিখি। তবে অসংখ্য শেখার জিনিস এখনও বাকি। দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, জীবন বদলে যাবে।