নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মো: আরিফুর রহমান

ভোর হয়নি, আজও হলোনা , পরশু ঠিক ভোর আসবেই এ আশাবাদ তুমি ভুলোনা.................. কাল নিশ্চয়ই ভোর আসবে

মো: আরিফুর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেই ।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৯

আজকে বাজারে ডিম্ কিনতে গিয়ে যখন শুনলাম ১৬৫ টাকা ডজন তখন ডিম্ না কিনে অন্য বিকল্প কিছু কিনার জন্য ভাবলাম । আসুন ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেই । আমাদের চাহিদা কম দেখলেই আবার আগের দামে ফায়ার আসবে । আমাদের সর্বোপরি যে বাজারের অবস্থা তাতে হিমশিম খেতে হয় মাস শেষে । নানা অজুহাতে কারণে অকারণে দাম বাড়াতে থাকে ব্যবসায়ীরা ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেয়া কোন বুদ্ধিমানের মত কাজ হবেনা ।
ডিম খাওয়া বন্ধ না করে যেন বেশী বেশী ডিম খাওয়া যায়
সেমত চিন্তা ভাবনা করাই বেশী ভাল ।

ডিমের দাম বাড়লে শহুরে মানুষ দেরকেই বেশী ভোগতে হয় , কারণ
শহুরে মানুষদেরকে ডিম কিনেই খেতে হয় কেননা শহুরে পরিবেশে
ঘরে ঘরে মুরগী পালন করে ডিম পাড়া বেশ প্রয়াশ লব্দ কাজ । তবে
বাংলাদেশে শতকরা ৭০ ভাগ মানুষই গ্রামীন এলাকায় বসবাস করেন ।
প্রত্যেকের বাড়িতেই ২/৪টি হাস মুরগী পালন এমন কোন কঠীন কাজ নয় ।
ইচ্ছা করলেই ঘরে ঘরে হাস মুগরী পালন করে নীজেরা খাওয়ার পাশাপাশি
অল্প হলেও কিছু ডিম বাজারে বিক্রয়ও করা যায় ।
তাছাড়া, হাস মুরগী পালনের জন্য ছোট ছোট খামার গ্রামে যেমন করা যায়
তেমনি শহরে সামর্থমানেরা তাদের বাসাবাড়ীর বারান্দায় বা ছাদে মুরগী
পালনের ব্যবস্থা করে নীজেদের প্রয়োজনীয় ডিমের যোগান নীজেরাই
করতে পারেন অনায়াসে । তবে এর সুবিধা অসুবিধা দুটোই আছে ।
যাহোক যাদের সুবিধা আছে তারা সহজেই তা করতে পারেন ।

হাস মুরগীর সেবাযন্ত্ন ও পরিচর্যা এবং সহজে খাবার ও ঔষধ যোগানোর জন্য
সরকারকে সহায়ক ভুমিকা পালন করতে হবে ।
তাই জোড়ে সোরে সোচ্চার কন্ঠে দাবী তুলতে হবে ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধির
জন্য সরকার যেন প্রয়োজনীয় সকল প্রকার সহায়তা ও সুযোগ সুবিধা সুলভে
হাস মুরগী পালনকারি ছোট বড় সকল খামারীকে জরুরী ভিত্তিতে প্রদানের
জন্য এখন্ই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয় ।

জরুরী ভিত্তিতে ডিম আমদানীর সরকারী প্রচেষ্টা কোন প্রতিকার নয় , বরং এটা
ছোট খামারীদেরকে আরো বিপদে ফেলবে , উপকার পাবে আমদানি কারকেরা ।
তাই সারাদেশে জরুরী ভিত্তিতে ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি করাই হবে উপযুক্ত
কর্মপন্থা । তবে সাময়িকভাবে ডিম কেনা কমিয়ে দিলে চাহিদা কমে গিয়ে
ডিমের দাম কমে যাওয়ার কিছুটা সম্ভাবনা দেখা দিলেও দিতে পারে ।
তবে আমাদের দেশে দেখা যায় কোন জিনিসের দাম হঠাত বেড়ে গেলে
অনেক ক্রেতা বস্তা ভর্তী করে সে জিনিষ বেশী করে কিনে ঘরে নিয়ে আসেন।
তার ফলে দুষ্প্রাপ্য পণ্যের দাম হুহু করে আরো বেড়ে যায়,বিক্রেতাদের চেয়ে
ভোক্তাদের অপরিনামদর্শী কিছু আচরণের কারণে, বিক্রেতা তার সুযোগ নেয়।
যাহোক, ক্রেতাদের সচেতনতা সৃস্টির জন্য পোষ্টটির যথেষ্ট আবেদন রয়েছে
বলেই মনে করি ।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমেরিকায় ডিম সব সময় 1 - 1.50 ডলার পার ডজন করে ছিল। গত বছর কোন কারন ছাড়াই বাড়তে বাড়তে ছয় ডলার পর্যন্ত উঠেছিল ডিমের দাম। এরপরেও কিনে খেতে হয়েছে, কারণ একমাত্র ডিম জিনিসটা কম সময়ে সবচেয়ে সহজে রান্না করা যায়।

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:১৬

কলাবাগান১ বলেছেন: একজন দেশ ছেড়ে বিদেশে চলে আসতে চাচ্ছেন বাজার দর এর জন্য....বিদেশে যখন 1 - 1.50 ডলার পার ডজন ডিম ৬ ডলারে কিনতে হবে, তখন কোন রা করবে না....
তাদের সকল রাগ কাকে নাকি মা ডাকতে হবে সেই চিন্তায় অস্হির...।মিথ্যা কথা দিয়ে সাম্প্রদায়িক উসকানি দিচ্ছেন (কলকাতায় নাকি ৩৮০ টাকা কেজি ইলিশ মাছ এর দাম!!!!!
দ্রব্যমুল্যে বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ সহ সব দেশেই মানুষ ভুগছে, সেটা নিয়েই থাকুন না, সেটা নিয়ে ই বলুন না সেখানে বংগমাতা আসে কোথা থেকে? ২০০০ টাকার ইলিশ কে ৩৮০ টাকা বলে উসকানি দেওয়ার কি প্রয়োজন????

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪২

মো: আরিফুর রহমান বলেছেন: আমার লেখার উদ্দেশ্য একমাত্র সেসব সিন্ডিকেটদের বোঝানোর জন্য যে তারা কি করছে মাত্র দিনের ব্যবধানে দাম এর এতো ফারাক ? আমরা কোথায় আছি ? এরকম হলেই ঘন্টায় ঘন্টায় দুর্ভিক্ষ হতে আর দেরি নাই । এর জন্য কি কেউ পদক্ষেপ নিচ্ছে ?

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:২৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যেখানে আমরা হাজার টাকা কেজি হলে কাঁচা মরিচ খাওয়া বন্ধ করতে পারি না, সেখানে ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেওয়াটাতো প্রায় অসম্ভব ব্যাপার।

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২১

শায়মা বলেছেন: ডিম ভাত মাছ মাংস সব খাওয়া ছেড়ে শাকান্ন স্যরি অন্নবিহীন শাকপাতা খাওয়া শুরু করো ভাইয়ু! :) অন্ন খাওয়াও হারাম আর কি :)


সবই বন্ধ করতে হবে মনে হচ্ছে। যেভাবে একের পর এক খাওয়া দাওয়া বন্ধ করার পণ নিচ্ছো তোমরা তাতে শাক সব্জী খাওয়া ছাড়া আর গতি নেই । এক কাজ করো শাক সব্জী খাও তাও আবার কিনে নহে নিজের বাড়িতেই আবাদ করে। :) তাহলেই প্রবলেম সল্ভ! :)

৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: খাওয়া বন্ধ করে দিলেই দাম কমে যাবেনা। ফার্মের মুরগির দাম আড়াইশো আর ককের দাম সারে তিনশ টাকা হবার পরে ,মুরগির বিক্রি অর্ধেকেরও বেশি কমে গিয়েছিল। দাম তো কমেনি!

এগুলো হল আফতাব, প্রাণ, ফার্মফ্রেশ - এরকম কর্পোরেট ফার্মগুলোর কারসাজি। দাম বাড়িয়ে পণ্যের সরবরাহ কমিয়ে ছোট ছোট ব্যবসায়ীদেরকে আগে ইন্ডাস্ট্রি থেকে আউট করে দেবে। তারপর নিজেদের ইচ্ছেমত বাজার নিয়ন্ত্রণ করবে। তাঁদের উপর রাগ করে আপনি যে ৩/৪ মাস ডিম কিনবেন না - এজন্য তাদের আপদকালীন তহবিল থাকে। আপনার রাগ পড়ে গেলে তারা মার্কেটে আবার ডিম সরবরাহ করতে শুরু করবে এবং এই ৩ মাসের ক্ষতি তখন পুষিয়ে নেবে।

৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

রাজীব নুর বলেছেন: দাম বৃদ্ধি নিয়ে আমার কোনো সমস্যা নেই।
৫ শ' টাকা ডজন হলেও আমার সমস্যা নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.