নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লাল পিপড়া।

ক্ষুদ্র যার আকৃতি কিন্তু বিষ যার বিষাক্ত।

আিরফা েহােসন

ভেবেছিলাম নিজেকে ঢেকে রাখবো।কিন্তু তা মনে হয় সম্ভব হল না।আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি মানুষ সুন্দর এবং আলোকিত।যারা নিজেদের চেনেনি তারাই অন্ধকারে ঢেকে আছে।

আিরফা েহােসন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি আমাদের ঘৃণা করি।

১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৪২

আমরা নিজির অজান্তে এমন অনেক কাজ করি যাতে নিজেরায় ঘৃণার পাত্র হয়ে উঠি।সেদিন ইসলামিক টিভিতে দেখলাম ড:জাকির নায়েক ও শ্রী শ্রী রবীসংকর একসাথে আলোচনা সভায় বসেছে।এর মুল উদ্দেশ্য ছিল ধর্ম যাই হোক ঈশ্বর একই,শুধু তাকে পাবার প্রচেষ্ঠা আলাদা আর তাই প্রতিটি ধর্মই সম্মানিত্ব।সেখানে এক দর্শক অত্যন্ত মুর্খতা বশত শ্রী শ্রী রবীসংকর বাবুকে হিন্দু ধর্মের ভুল তুলে ধরে অপমান করল এবং তার জন্য উপরওলার আর্শীবাদ কামনা করল। তিনি জবাব দিলেন--"বাবা আমি উপরওলার আর্শীবাদ অব্শ্যই পেয়েছি তবে এখন বুঝতে পেরেছি আপনার মত মুর্খ ইসলাম প্রেমিদের জন্যই ইসলাম এত অন্ধকারে।"

আমি সম্পূর্ণ একমত। কেননা আমরা নিজেদের ধর্ম সম্পর্কেই জানি না কিন্তু গালাগাল করি বেধর্মীদের।১। কিছু না জেনে মন্তব্য করা বা তাদের ঘৃণা করা মুর্খতা। ২। ইসলামে প্রতিটি ধর্মকে সম্মান করতে আদেশ দেয়া হয়েছে।

আমি ধর্ম নিয়ে বলছি বলে আমাকে এখন অনেকে হুজুর বলে বা রাজাকার বলে অপমানের চেষ্টা করবে।(আমি ধর্মের সাথে রাজাকারের কোন সম্পর্ক পাই না যদিও অনেকেই বলে।আমি দেশ ভালবাসি কিনা জানি না তবে দেশের জন্য রক্ত ঝরাতে দৌড়ে যাবো এটুকু জানি।)যা বলছিলাম আর্শীবাদ তো আমরাই পাইনি যারা বলি আমি মুসলিম, বেধর্মীদের গালাগাল করি, কিন্তু ফলো করি ঔ বেধর্মীদের।হিন্দুদের সিন্দুরে বোঝা যায়, খ্রীষ্টানদের ক্রুশ কিন্তু মেয়েরা আমরা ঘোমটা দিতে লজ্জা পায়।আমরা নামাজ পড়াকে সময় নষ্ট মনে করি।হাসাহাসি করি যারা পরে তাদের নিয়ে।

এটা ঠিক অনেক মুর্খ ধার্মিক ইসলামকে কালো করে দিচ্ছে।আমরা যারা তরুণ তারা কি আলেকিত ধর্ম নিয়ে ভেবেছি?ধর্ম আমাদের বিশ্বাস আর এটা নিয়েই ভাবা আমরা সময় নষ্ট মনে করি। কতটা মুর্খ আমরা।দোষ ঔসব মুর্খ ধার্মিকদের না আমাদের মত আলসে তরুণদের যারা আলো ছড়ায় না।আমি তাই আমাদের ঘৃণা করি।আগেই বলেছি আমি অন্ধকারের বিরুদ্ধে লাল পিপড়া।খুব ছোট তবে বিষে জ্বালা হয়।তাই আমার লেখা অনেকের ভালো লাগবে না।..

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-৩

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৪৪

এলোমেলো বলেছেন: নিজের বিশ্বাস ই দো বড় ধর্ম্

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫০

সাইফুর বলেছেন: আমি দেখেছিলাম অনুষ্ঠানটি...
আপনার সাথে একমত

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫২

আিরফা েহােসন বলেছেন: অবশ্যই নিজের বিশ্বাস বড় ধর্ম।কিন্ত এর পরও অনেক কাজ থাকে।আমরা বিশ্বাস করি বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর হবে।তবে কেন হবে,কখন বৃষ্টি হতে পারে,জ্বর হয়ে গেলে কি করব এমন অনেক কিছু জানতে হয়।তাই শুধু ঈশ্বর বিশ্বাস সব না কেন করব কি ভাবে করব সব জানতে হয় আর ধর্ম এমন একটা প্রসেস।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫৫

পজিটিভ বলেছেন: তুহিন বুইঝা পাইনা নাকি, মানুষ কেমনে ১৬০০ বছরের পুরান ধর্মরে মানে। আর হেই তুহিনরে মান তুমি। তাইলে তোমার মুখে কি এইসব কথা মানাই।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৫৯

এলোমেলো বলেছেন: আমি যদি ঈশ্বর কে বিশ্বাস না করি তবে কি এটা আমার ধর্ম হবে না ??

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:১২

মামু বলেছেন: নিজের বিশ্বাস কি সঠিক পথে হচ্ছে কি না সেটাও জানতে হবে?

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:২৩

সত্যদা বলেছেন: বক্তব্যের সাথে শিরোনাম সাংঘর্ষিক! ....ভাল করে ভাবুন তো.....
যা বলেছেন তা যেমন সত্যি...একইভাবে এই বিশ্বাস লালন কারীর পক্ষে ঐ শিরোনাম শোভা পায় না। আলো জ্বালতে হবে, আশার সাথে, আলোকিত হবে তারাই যারা জ্ঞানী, তারাই রহমত প্রাপ্ত। মূর্খতা যেমন ১৪০০ বছর পূর্বে ছিল এখনও আছে। তাতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। প্রত্যেকের কর্মই তার ফল নির্ধারন করবে। আজ জানার তথ্যের এই মহা সুবর্ন সময়েও যারা অন্যের কথায় বা নিজের ভুলকেই নিজে আকড়ে থাকতে চায় থাকুক না... আল্লাহ তো তাদের উদ্দেশ্যে বলেইছেন- যদি পার আমার সীমাকে অতিক্রম করে যাও... যদি পার নিজেকে মৃত্যু থেকে রক্ষা কর...." সুতরাং মূর্খতার পরিণতি মূর্খই ভোগ করবে... চালিয়ে যান...প্রভৃর নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন সকল প্রাণ পানি থেকে... নিশ্চয় তিনি আপনার কাজে সফলতা দেবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.