![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কওমি মাদরাসার একটা ছাত্র পড়া লেখা শেষ করে আদর্শ মানুষ
হওয়ার জন্য অভিভাবক কে গুনতে হয় কমপক্ষে ছয় লাখ
টাকা ৷এরপর ও তার কষ্টের শেষ নেই ৷থাকা খাওয়ার কষ্ট স্বীকার
করতে হয়! বইপত্র, কিতাবাদি সব নিজের পক্ষ থেকে যোগাড়
করতে হয় ৷সরকার একটি টাকা ও এদের পেছনে খরচ করে না ৷
পক্ষান্তরে স্কুল কলেদী আলিয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীদের জন্য সরকার ব্যয় করে হাজারো কোটি টাকা!
একটা পর্যায় পর্যন্ত বই ও বেতন মাফ ৷উল্টো রয়েছে বিভিন্ন
রকম বৃত্তি ৷
গেল বাজেটে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য অর্থ বরাদ্দ হল প্রায়
৩০০ কোটি টাকা! ক্লাস এবং থাকার জন্য রয়েছে আলীশান
ব্যবস্থা! প্রতিটি রুমে রয়েছে বৈদ্যুতিক হিটার! যেগুলো প্রচুর
বিদ্যুৎ টানে! সারাবছরে অল্পসময়ের জন্য ও বিদ্যুৎ যেতে মানা!
রয়েছে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় এর জন্য ১৫ থেকে টি২০
টি যানবাহন! আর শিক্ষা উপযোগী শত শত একরের বিশাল
সীমানা তো আছেই!
স্বীকার করি অনেক ভাল মানুষ সেখান থেকে বের হয়৷ কিন্তু
সামগ্রিক পরিস্থিতি কি বলে?
রাজনীতির বিশ্রী খেলায় প্রতিনিয়ত সেখানে অবমূল্যায়িত হচেছ
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব ৷ প্রতিপক্ষের উপর অগ্নেয়াস্ত্র
নিয়ে হামলে পড়ছে পুলিশের সামনে!
দিনের পর দিন ক্যাম্পাস বন্ধ থাকছে! গণতন্ত্রের সূতিকাগার
হলে ও সেখানে ভিন্নমত কে একেবারেই সহ্য করা হয় না!
শিক্ষার নামে পশু হয়ে বেরিয়ে আসছে একটি দল! কিন্তু কোন
সময় বদরউদ্দিন আর নাহিদদের বলতে শোনা যায়
না যে বিশ্ববিদ্যালয় কে কেউ রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার
করতে পারবে না! কিংবা এগুলো বন্ধ করে দেয়া হোক!
পাপিষ্ঠ আবু হাসান শাহরিয়ার কওমী মাদরাসাগুলো থেকে আয়কর
উসূলের দাবী জানায়! ঐ শিক্ষিত শয়তানগুলোকে জিজ্ঞেস
করতে চাই, যাদের পেছনে একটা টাকা খরচ কর না তাদের
থেকে আয়কর উসূলের দাবী করতে বিবেকে একটু ও বাঁধে না!
লজ্জাহীনতা আর কাকে বলে ! এদেশের আলেমরা কি ট্যাক্স দেন
না? তারা এদেশের নাগরিক নন!
৩০০ কোটি টাকা যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়
তাহলে ৩০০ কোটি টাকা কওমী মাদরাসার জন্য দিতে হবে!
সে টাকাগুলো যায় কোথায়? কওমি মাদরাসার একটা ছাত্র
পড়া লেখা শেষ করে আদর্শ মানুষ হওয়ার জন্য অভিভাবক
কে গুনতে হয় কমপক্ষে ছয় লাখ টাকা ৷এরপর ও তার কষ্টের শেষ
নেই ৷থাকা খাওয়ার কষ্ট স্বীকার করতে হয়! বইপত্র,
কিতাবাদি সব নিজের পক্ষ থেকে যোগাড় করতে হয় ৷সরকার
একটি টাকা ও এদের পেছনে খরচ করে না ৷
পক্ষান্তরে স্কুল কলেদী আলিয়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীদের জন্য সরকার ব্যয় করে হাজারো কোটি টাকা!
একটা পর্যায় পর্যন্ত বই ও বেতন মাফ ৷উল্টো রয়েছে বিভিন্ন
রকম বৃত্তি ৷
গেল বাজেটে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য অর্থ বরাদ্দ হল প্রায়
৩০০ কোটি টাকা! ক্লাস এবং থাকার জন্য রয়েছে আলীশান
ব্যবস্থা! প্রতিটি রুমে রয়েছে বৈদ্যুতিক হিটার! যেগুলো প্রচুর
বিদ্যুৎ টানে! সারাবছরে অল্পসময়ের জন্য ও বিদ্যুৎ যেতে মানা!
রয়েছে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় এর জন্য ১৫ থেকে টি২০
টি যানবাহন! আর শিক্ষা উপযোগী শত শত একরের বিশাল
সীমানা তো আছেই!
স্বীকার করি অনেক ভাল মানুষ সেখান থেকে বের হয়৷ কিন্তু
সামগ্রিক পরিস্থিতি কি বলে?
রাজনীতির বিশ্রী খেলায় প্রতিনিয়ত সেখানে অবমূল্যায়িত হচেছ
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব ৷ প্রতিপক্ষের উপর অগ্নেয়াস্ত্র
নিয়ে হামলে পড়ছে পুলিশের সামনে!
দিনের পর দিন ক্যাম্পাস বন্ধ থাকছে! গণতন্ত্রের সূতিকাগার
হলে ও সেখানে ভিন্নমত কে একেবারেই সহ্য করা হয় না!
শিক্ষার নামে পশু হয়ে বেরিয়ে আসছে একটি দল! কিন্তু কোন
সময় বদরউদ্দিন আর নাহিদদের বলতে শোনা যায়
না যে বিশ্ববিদ্যালয় কে কেউ রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার
করতে পারবে না! কিংবা এগুলো বন্ধ করে দেয়া হোক!
পাপিষ্ঠ আবু হাসান শাহরিয়ার কওমী মাদরাসাগুলো থেকে আয়কর
উসূলের দাবী জানায়! ঐ শিক্ষিত শয়তানগুলোকে জিজ্ঞেস
করতে চাই, যাদের পেছনে একটা টাকা খরচ কর না তাদের
থেকে আয়কর উসূলের দাবী করতে বিবেকে একটু ও বাঁধে না!
লজ্জাহীনতা আর কাকে বলে ! এদেশের আলেমরা কি ট্যাক্স দেন
না? তারা এদেশের নাগরিক নন!
৩০০ কোটি টাকা যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়
তাহলে ৩০০ কোটি টাকা কওমী মাদরাসার জন্য দিতে হবে!
সে টাকাগুলো যায় কোথায়?
একটা পত্রিকা যদি একটা শিক্ষা ব্যবস্থার পেছনে লাগে তার
তো সে সম্পর্কে জানতে হবে! আহমক কোথাকার!
একটা পত্রিকা যদি একটা শিক্ষা ব্যবস্থার পেছনে লাগে তার
তো সে সম্পর্কে জানতে হবে! আহমক কোথাকার!
©somewhere in net ltd.