নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী পরে আগে আমি ভারতীয়

অরিন্দম চক্রবত্রী

কলকাতায় থাকি

অরিন্দম চক্রবত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাহাড়িয়া বাঁশিতে সে ডাকে...

৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫



কৃতির যাবতীয় ঐশ্বর্য হাট করে বিছিয়ে আছে গোটা হিমাচল প্রদেশ জুড়ে। পাহাড়ি এ রাজ্যের প্রতি অগাধ টান বাড়াতে প্রায়ক্ষণ বিয়াস বা উচ্ছল বিপাশার উপস্থিতি তো আছেই, আছে এক পাহাড়ে ছুটির ঠিকানা থেকে দূরে দূরে মাথা তুলে থাকা অন্য পাহাড়ের মোহ–দর্শন, সবুজে সবুজ উপত্যকা, ঝলমলে পাহাড়ি শহর আর তার নিরিবিলি আঁকাবাঁকা–উঁচুনিচু পথে রোমাঞ্চ–গমন, সে পথের ইতিউতি ওপর থেকে ঝাঁপিয়ে পড়া দামাল ঝর্নাধারা, কোথাও উষ্ণ কুণ্ড, প্রাচীন মন্দির–গুম্ফা–স্থাপত্যকীর্তির জানা–অজানা ইতিহাসের ইশারা! দু’পাশে হিমালয় আর ধৌলাধার পাহাড়ের মাঝে শিবালিক পাহাড়ের অবাক–সুন্দরী গোটা হিমাচলের ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য পেতে অন্তত প্রায় ২০/২৫ দিনের একটা বড় ছুটির বন্দোবস্ত হয়ত একবারে সম্ভব হবে না, আমরা তাই বেছে নেব তার একটা দিক। সরকারি–বেসরকারি তথ্য জানাচ্ছে, এবারের ‘‌পুজোর ডেস্টিনেশন’‌ হিসাবে তালিকার প্রথমেই আছে এই রাজ্য। আর আমাদের পছন্দ মনোরম এক সফরমালায় গেঁথে নেওয়া সিমলা–কুলু–মানালি–নাগ্গর–মণিকরণ–জগৎসুখের মতো বাছাই করা কিছু মনকাড়া আকর্ষণ। এ জন্য যাতায়াত মিলিয়ে ১২/‌১৩টা রাত হাতে রাখতেই হবে।
‘পাহাড়ের রানী’ সিমলা থেকে মোহ–দর্শন শুরু। তার আগেই অবশ্য শিবালিক পাহাড়ের গা বেয়ে টানেলের পর টানেল পেরিয়ে টয় ট্রেনে রোমাঞ্চকর যাত্রা শুরু হয়ে যেতে পারে রাজধানী সিমলার উদ্দেশে। তবে সময় বাঁচাতে কালকা থেকে রাজ্য পর্যটনের বাস বা ভাড়ার গাড়িই ভরসা। কালকা পর্যন্ত পৌঁছতে শ্রেষ্ঠ হাওড়া–কালকা মেল। রোজ সন্ধে ৭.৪০–এ ছেড়ে তৃতীয় দিন ভোরে এই ট্রেন নামিয়ে দেবে সেখানে। সিমলা পর্যন্ত বাকি পথের দূরত্ব ৯৬ কিমি। হিমগিরি এক্সপ্রেসে আম্বালা পৌঁছে সেখান থেকেও মিলবে সিমলার গাড়ি। অথবা পাঞ্জাব মেলে চণ্ডীগড় নেমে সেখান থেকে ভাড়ার গাড়িতে ১২০ কিমি দূরের সিমলায়।
দু’রাত ট্রেনে কাটিয়ে, তার পর গাড়িতে তৃতীয় দিনের প্রায় দুপুর/বিকেলে সিমলায় পৌঁছনো। সে রাতটা রাস্তার ধকল সামলাতে বিশ্রামে যাবে। তবে সন্ধের দিকে একটু ম্যালে সময় কাটানো, খাওয়াদাওয়া চলতেই পারে। পরের দুটো রাতেরও ঠিকানা সিমলা। চতুর্থ–পঞ্চম দিনে ওক–পাইন–ফার–দেওদারের মায়াবি শহরের যতটা সম্ভব ঘুরেফিরে দেখা। আপার–মিডল–লোয়ার— তিনটি ম্যাল সিমলায়। লোয়ার সিমলার বাসস্ট্যান্ডের কাছেই এই তিনের যোগাযোগ ঘটিয়ে দেওয়ার জন্য রয়েছে বড় চত্বর–‌সহ সুউচ্চ লিফট। প্রথম দ্রষ্টব্য অবশ্যই আপার ম্যাল। সেখানকার স্ক্যান্ডাল পয়েন্ট থেকে পাহাড় এবং নিও–গথিক স্থাপত্যের প্রাচীন অ্যাংলিশিয়ান ক্রাইস্ট চার্চ দর্শন, কিছুটা বিশ্রাম ম্যালের বেঞ্চে বা রেস্তোরাঁয় একটু পেট ভরানো। এর পর চার্চের পাশ দিয়ে উতরাই পথে হেঁটে সিমলার সর্বোচ্চ পয়েন্ট জাখু হিলসের চুড়োয়। নামী হনুমান মন্দিরটি ছাড়াও সূর্যাস্ত দর্শন মনোরম। ফের স্ক্যান্ডাল পয়েন্ট। সেখান থেকে গেইটি থিয়েটারের পাশ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে দেড়শো বছরের পুরনো বিখ্যাত সিমলা কালীবাড়ি। পথে যেতে যেতে অপূর্ব স্থাপত্যের বিট্রিশ যুগের বড় বড় বাড়িগুলো নজর কেড়ে নেবে। আগে থেকে কালীবাড়িতে থাকার জায়গা সংরক্ষণ করা গেলে সিমলা দর্শনে প্রভূত সুবিধে। এখান থেকেই হাঁটাপথে বিধানসভা ভবন, স্টেট মিউজিয়াম, ফের ম্যালে সন্ধে কাটানো— সবটাই অনায়াসে। তবে পায়ের জোর থাকতে হবে, আপার ম্যাল এলাকায় কিন্তু কোনও গাড়িঘোড়া নেই।
আরও যা দেখে নিতে পারেন: ভাইসরিগ্যাল লজ বা বর্তমানের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্স স্টাডিজ, সিমলা চুক্তির জন্যে খ্যাত। প্রস্পেক্ট হিলের কামনা দেবী মন্দির, গ্লেন উপত্যকা, চ্যাডউইক জলপ্রপাত, তারা দেবী মন্দির, সঙ্কটমোচন মন্দির ইত্যাদি। গাড়ি নিয়ে ঘুরে আসা যায় ৪৩ কিমি দূরের চেইল অভয়ারণ্যও। রেঞ্জ অফিস মঞ্জুর করলে নজরমিনার থেকে চিতা, ভল্লুকের দর্শন মেলা অবাস্তব নয়। বনভূমির অপার সৌন্দর্য ছাড়াও পাখপাখালির মনকাড়া উড়ান দর্শনীয় এখানে।
ষষ্ঠ দিনের সকালেই গন্তব্য হবে ২২০ কিমি দূরের ‘ভ্যালি অফ গডস’ কুলু। সফরসূচি মিলে গেলে বিপাশা–তীরে ঢালপুর ময়দানের সুবিখ্যাত দশেরা উৎসবে সামিল হওয়া আলাদা অভিজ্ঞতা হয়ে থাকবে। হিমাচলের নানান প্রান্তের দেবমূর্তি ডুলি–পালকি চেপে এই উৎসবে হাজির হয়। সঙ্গে বিচিত্র বাজনার সুর। এ ছাড়া কুলুতে অবশ্য দ্রষ্টব্য ১৪ কিমি দূরের বিজলি মহাদেব মন্দির, সতেরো শতকের পুরনো নামী রঘুনাথজি মন্দির। যত্রতত্র আপেল বাগান আর দূর–নজরের বরফসাদা পাহাড়মালা তো আছেই মন মজাতে। আর আছে মনের সুখে শীতবস্ত্রের কেনাকাটা উসকে দিতে সারি সারি দোকানপাট। সপ্তম রাতটাও কাটবে কুলুতে।
অষ্টম দিনের সকাল সকাল কুলু থেকে গন্তব্য হবে নাগ্গর–জগৎসুখ–মণিকরণ। মানালি থেকেও এই ত্রয়ীর গন্তব্য নির্দিষ্ট করা যায়। কুলু–মানালি পাহাড়ি সড়কের দূরত্ব মাত্রই ৪০ কিমি। এই পথেই পাতলিখুল থেকে বিপাশা সেতু পেরিয়ে পুবদিকের চড়াই রাস্তা ধরে ২৭ কিমি এগোলে নাগ্গর— দেড় হাজার বছর আগের কুলু উপত্যকার রাজধানী। ষোড়শো শতকের অতিপ্রাচীন প্রাসাদ থেকে নীচের নদী–উপত্যকা, দুর্গ, দুর্গচত্বরের জগতিপাট মন্দির চোখ টানবেই। দুর্গের একটা অংশ নিয়ে রাজ্য পর্যটনের হোটেল চলছে। নাগ্গরের উত্তরে গ্রেটার হিমালয়ান রেঞ্জ চোখে পড়ে। তবে অবশ্যই চোখে চাখা দরকার বাসস্ট্যান্ডের দু’কিমি ওপরে ভুবনখ্যাত রোয়েরিখ আর্ট গ্যালারিটি। রুশ চিত্রী ও ভারতীয় অভিনেত্রী দেবিকারানীর স্বামী নিকোলাই রোয়েরিখ এখানেই স্থায়ী আস্তানা গাড়েন। তাঁর দুর্দান্ত সব সৃষ্টি এই গ্যালারিতে দেখে নেওয়া (‌সোমবার বন্ধ)‌ অন্য স্বাদের। এই গ্যালারির ওপরের পাহাড়ি ধাপে পাথর–কাঠের শিল্পকর্ম, পাহাড়ি চিত্রকলা দেখার জন্য রয়েছে উরুসবতী হিমালয়ান ফোক আর্ট মিউজিয়াম। নাগ্গরে আরও দেখার এগারো শতকের গৌরীশঙ্কর মন্দির, কাঠের তৈরি তিনতলা প্যাগোডা আকারের ত্রিপুরাসুন্দরী মন্দির, চতুর্ভুজ বিষ্ণু মন্দির, মুরলীধর কৃষ্ণমন্দির।
এর পর মানালির দিকে ১৪ কিমি মতো এগিয়ে জগৎসুখে দেখে নিন অষ্টম শতকের গৌরীশঙ্কর মন্দিরের প্রাচীন নির্মাণশৈলী। এখান থেকে মানালি যেতে আর মাত্র ৬ কিমি রাস্তা পেরোতে হয়। তবে এদিনের সফরে সবচেয়ে আকর্ষণীয় দ্রষ্টব্য মণিকরণ। কুলু থেকে ৪৫, মানালি থেকে ৮৫ কিমি দূরত্বে হিন্দু ও শিখদের নামজাদা তীর্থ মণিকরণ। রাতটা সেখানে কাটিয়ে নবম দিনের সকালেই বেরিয়ে পড়া। ঘণ্টা ৩ থেকে ৫–এর মধ্যেই বাস/ভাড়ার গাড়িতে মানালি। তার আগে অবশ্য মণিকরণ–দর্শন সম্পূর্ণ করুন। ভুন্টারে বিপাশা–পার্বতীর সঙ্গমস্থল পেরিয়ে চড়াইপথের মনোময় নিসর্গ আর পার্বতী নদীর সঙ্গসুখ নিতে নিতেই পৌঁছে যাওয়া। মণিকরণে বিশ্বের উষ্ণতম প্রস্রবণটি পৌরাণিক মতে পাতাল ফুঁড়ে বেরোনো শেষনাগ–সৃষ্ট, সে কারণেই হিন্দুদের কাছে পবিত্র। কুণ্ডের পারে মূল মন্দির শিব–পার্বতীর। আরও আছে রাম, রঘুনাথ, হনুমান, কৃষ্ণ, নয়না দেবী মন্দির। শিখদের কাছে পবিত্র হওয়ার কারণ হিসেবে জনশ্রুতি, পাথরচাপা উষ্ণ কুণ্ডটির আবিষ্কারক গুরু নানক, সেই ১৫৭৪ সালে। শিব–পার্বতী মন্দিরের লাগোয়া বিরাট গুরদোয়ারা পর্যন্ত পৌঁছে গেছে উষ্ণ প্রস্রবণধারা।
৯ থেকে ১১— এই ৩ রাতের ঠিকানা মানালি। পুরাণ বলছে, মহাপ্রলয় শেষে প্রজাপতি ব্রহ্মার পুত্র মানবস্রষ্টা মনু মর্ত্যে থাকার জন্য এই স্থানটিকেই বেছে নেন, তা থেকেই মানালসু > মানালি। সাক্ষ্য হিসাবে খ্যাত পুরনো মানালির অতিপ্রাচীন মনু মন্দির। দেওদার গাছের ছায়ায় হিড়িম্বা মন্দিরটিও পুরাণ–কথিত ভীম–হিড়িম্বার বিবাহস্থান। ষোড়শো শতকে শোভন কারুকার্যময় কাঠের প্যাগোডাকৃতি এই মন্দির গড়ে দেন মহারাজ বাহাদুর সিং। পাশেই রয়েছে ভীম ও ঘটোৎকচ মন্দির দুটি।
জনপ্রিয় শৈলশহর মানালিতে আরও দেখার নেচার পার্ক, মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট, ফোক মিউজিয়াম, ক্লাব হাউস এবং হোটেল–রেস্তোরাঁ–দোকান–বাজারে জমাটি ম্যাল ও লাগোয়া বৌদ্ধগুম্ফাটি। উপভোগের মাত্রা বাড়ায় উচ্ছল বিপাশা, নির্জন মানালসু নদীরূপ। দুদিনের মানালি–‌বাসে একটা সকাল–সন্ধে বরাদ্দ রাখা উচিত বিখ্যাত রোটাং পাসের জন্য। অক্টোবর–নভেম্বরে ঘুরে আসা যায় ৫১ কিমি দূরের রোটাং, ভাড়ার গাড়িতে। অন্য সময় (‌জুন–জুলাই বাদে)‌ বরফঢাকা এ পথ। গন্তব্যপথে বশিষ্ঠ মন্দির, উষ্ণ বশিষ্ঠকুণ্ড, নেহরু কুণ্ড পড়বে। অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে উৎসাহ থাকলে গাড়ি ঘুরিয়ে সোলাং উপত্যকাও ঘুরে আসা যায়। বরফে মোড়া রোটাংয়ে রোমাঞ্চকর দর্শন হবে বিপাশার উৎসস্থল বিয়াসকুণ্ড, পায়ে ভরসা না থাকলে ঘোড়ায় চেপে।
১২ দিনের একেবারে সকাল সকাল কালকা/চণ্ডীগড় বা অমৃতসরের উদ্দেশে রওনা ভাড়ার গাড়িতে। সেদিনই রাতের নির্দিষ্ট ট্রেনে ঘরে ফেরা, ১৪ দিনের সকাল বা দুপুরে।

যাওয়া: ১২৩১১ কালকা মেল হাওড়া ছাড়ে রোজ রাত ৭.৪০–এ। ভায়া দিল্লি কালকা পৌঁছয় তৃতীয় দিনের ভোর সাড়ে ৪টেয়। সেখান থেকে বাস/ভাড়ার গাড়ি/ট্রেনে সিমলা আরও প্রায় ৪/৫ ঘণ্টা। ভাড়া: স্লিপার– ৬৮০, ৩এ– ১,৭৮০, ২এ– ২,৫৯৫, ১এ– ৪,৪৬৫ টাকা। এ বাদে আছে ১২৩৩১ হিমগিরি এক্সপ্রেস, মঙ্গল–শুক্র–শনি, রাত ১১.৫৫-‌টায়। আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট পর্যন্ত ভাড়া: স্লিপার– ৬৫৫, ৩এ– ১,৭৩০, ২এ– ২,৫১৫, ১এ– ৪,৩২০ টাকা। পৌঁছয় ভোর ৫.৪০–এ। ১৩০০৫ পাঞ্জাব মেল ছাড়ে রোজ রাত ৭.১০–এ। রাজধানী, দুরন্ত ইত্যাদিতে দিল্লি পৌঁছে সেখান থেকেও কালকা, চণ্ডীগড়ের ট্রেন ধরা যায়। পকেট পারমিট করলে ভায়া দিল্লি চণ্ডীগড়ের উড়ানেও চাপা যায়।
থাকা: সিমলায় রাজ্য পর্যটনের হোটেল হলিডে হোম ও হোটেল পিটারহফ, কালীবাড়ি, বেসরকারি হোটেল/লজ, হলিডে হোম–সহ থাকার জায়গা প্রভূত। সিমলা কালীবাড়িতে কম খরচে থাকা ও আশপাশ ঘোরায় সুবিধে। এর জন্য সেক্রেটারিকে আগাম চিঠি লিখতে হবে সংরক্ষণের জন্য, হিমাচল প্রদেশ, সিমলা–১৭১০০১ ঠিকানায়। কুলুতে আছে সরকারি হোটেল শর্বরী, হোটেল সিলভারমুন ছাড়াও প্রচুর বেসরকারি হোটেল। নাগ্গরে সরকারি–বেসরকারি হোটেল, মণিকরণে বেসরকারি হোটেল, গুরদোয়ারা ও রামমন্দিরের গেস্ট হাউস আছে থাকার জন্য। মানালিতে রাজ্য পর্যটনের একাধিক হোটেল–ট্যুরিস্ট লজ ছাড়াও বেসরকারি হোটেল–লজ–হলিডে হোমের ছড়াছড়ি। সিমলায় পর্যটন দপ্তরের কার্যালয় ছাড়াও এদের কলকাতা কার্যালয় থেকে যাবতীয় তথ্য, পরামর্শ ও হোটেল সংরক্ষণ ইত্যাদির ব্যবস্থা মেলে। সিমলার জরুরি ফোন: রাজ্য পর্যটন–‌‌ ২৬৫-‌২৫৬১/২৬৫-‌৮৩০২, টুরিস্ট ইনফর্মেশন–‌‌ ২৬৫-‌৪৫৮৯, রেল ইনফর্মেশন–‌‌ ২৬৫-‌২৯১৫/২৬৫-‌২১৩৯, রাজ্য পরিবহণের বাস ইনফর্মেশন–‌‌ ২৬৫-‌৮৭৬৫, পুলিস–‌‌ ২৬৫-‌২১২৩/২৬৫-‌২১০০। হিমাচল প্রদেশ পর্যটন উন্নয়ন নিগমের কলকাতা কার্যালয়: ২ এইচ, ইলেকট্রনিক্স সেন্টার, দ্বিতীয়তল, ১/১এ বিপ্লবী অনুকূলচন্দ্র স্ট্রিট, কলকাতা–৭০০ ০৭২, ফোন ২২১২-‌৬৩৬১/২২১২-‌৯০৭২। ওয়েবসাইট http://www.himachaltourism.nic.in।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

প্রথমকথা বলেছেন: ভাল লেগেছে।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০০

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: দারুণ লাগল

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬

নাজ_সাদাত বলেছেন: এটাও আজকাল পেপার এ বেরিয়েছে। কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা উচিত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.