নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী পরে আগে আমি ভারতীয়

অরিন্দম চক্রবত্রী

কলকাতায় থাকি

অরিন্দম চক্রবত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

টিকিট, কার্ডের ঝামেলা ছেড়ে স্মার্ট হচ্ছে কলকাতা মেট্রো (সংগৃহিত)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫



টিকিটের দিন আগেই চলে গিয়েছে। মেট্রোর নিত্যযাত্রীরা এখন স্মার্ট কার্ডেই ভরসা রাখেন। তবে এবার তারও দিন ফুরোতে চলেছে। এখন থেকে স্রেফ হাতে ফোন থাকলেই হবে। টিকিট-কার্ডের ঝামেলা উধাও। ফোন সোয়াইপ করেই এবার নিশ্চিন্তে যাতায়াত করা যাবে মেট্রোয়। এতটাই স্মার্ট পদক্ষেপ নিতে চলেছে কলকাতা মেট্রো।

কী হতে চলেছে আগামী দিনে? আর কোনও টিকিট বা স্মার্ট কার্ডের ঝঞ্ঝাট থাকছে না। যাত্রীকে মেট্রো রেলওয়ের নিজস্ব অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। টিকিট কিনে নিতে হবে অনলাইনেই। এবার সেই টিকিটের QR কোডটি মেট্রোয় ঢোকার সেন্সরের সামনে আনলেই দরজা খুলে যাবে। অর্থাৎ এবার মোবাইল ফোনই টিকিট বা স্মার্ট কার্ডের কাজ করবে।

ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে এই ব্যবস্থাটি মেট্রো রেলেওয়ের সদর দফতরে চালু করে দেখা হয়েছে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মেট্রো রেলের শীর্ষ কর্তারাও। তাঁদের দাবি, উন্নত ও আধুনিক মেট্রো পরিষেবার মডেল এই ব্যবস্থা। আগামী কয়েকমাসের মধ্যেই শহরে তা চালু হওয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন তাঁরা।

(২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ব্যাঙ্কে এই কাজটি কেন করতেই হবে আপনাকে?)

কিন্তু কেন এই ব্যবস্থা নিতে চলেছে মেট্রো রেল? চালু ব্যবস্থায় বেশ কিছু অসুবিধার কারণেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানা যাচ্ছে। মেট্রো রেলের এক আধিকারিক জানাচ্ছেন, যাত্রীরা যাতে বুকিং কাউন্টারে বেশি সময় ব্যয় না করেন সেদিকেই নজর দিচ্ছে দফতর। টিকিট কেনা বা স্মার্ট কার্ড রিচার্জের ক্ষেত্রে অনেকটা সময় চলে যায়। ব্যস্ত মেট্রো স্টেশনগুলিতে এ কারণে ঢোকার মুখে লম্বা লাইনও দেখা যায়। এবার প্রত্যেকের ফোনেই টিকিট থাকায় সেই ভিড় এড়ানো অনেকটাই সহজ হবে।

তবে এই ব্যবস্থা লাগু করতে হলে চলতি সফটওয়্যারে বেশ কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। সাধারণ ব্যবস্থার থেকে এই প্রক্রিয়া আরও একটু জটিল হতে চলেছে। সমস্ত দিক খতিয়ে দেখেই খুব শিগগিরি চালু করা হবে এই স্মার্ট সিস্টেম।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লাগু

এই শব্দটি হিন্দি, যার বাংলা হবে বাস্তবায়ন। আপনারা পশ্চিম বঙ্গের মানুষরা ইদানিং বাংলার মধ্যে যথেচ্ছ হিন্দি শব্দ ব্যবহার করছেন। ভাই, আমরা দুই বাংলার মানুষ মিলে যদি বাংলা ভাষার মান রাখতে না পারি, তাহলে কী সেটা দুঃখজনক নয়? আপনার ও আমার দুজনের মায়ের ভাষাই বাংলা, হিন্দি নয়। যে শব্দের যথাযথ বাংলা রয়েছে, সেই শব্দের জন্য আমরা অন্য ভাষার আশ্রয় নেব কেন?

কলকাতা মেট্রোর আধুনিকায়নে খুশি হলাম। নতুন ব্যবস্থা চালু হলে কলকাতা মেট্রো যাত্রীদের জন্য আরও আরামদায়ক ও সহজলভ্য হবে। ধন্যবাদ ভাই অরিন্দম চক্রবত্রী।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৮

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ বাংলিশে কথা বলে সেখানে কি সমস্যা নাই? এখানে কোন দুই বাংলা নাই । একটা বাংলাদেশ আরেকটা ইন্ডিয়ান প্রদেশ পশ্চিমবঙ্গ। আর ভাষা পরিবর্তনশীল আমি আপনি তাদের দ্বারা কোনভাবেই এটাকে ঠেকানো সম্ভব নয়। ইতিহাসে অনেক ভাষা ছিল। অনেক ভাষা বিলু্প্ত আবার অনেকগুলো পরিবর্তন পরিমার্জন হয়ে বিভিন্ন রুপ ধারণ করেছে। অবশ্য ইদানিং আমাদের নতুন প্রজন্মের ছেলে মেয়েরা ভাষাকে আড়ষ্ট করে স্টাইলিশ করেছে।বারী করতাছি, যাইতাছি, খাইতাম না ইত্যাদি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.