নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী পরে আগে আমি ভারতীয়

অরিন্দম চক্রবত্রী

কলকাতায় থাকি

অরিন্দম চক্রবত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিকিপ

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯


একঘেয়ে জীবন যখন মানে না আর মন৷ তখনই বাঙালি খোঁজে নির্জনতার শান্তি৷ ব্যস্ত শহরকে পিছনে ফেলে ছোটে পাহাড়ের নেশায়৷ বাঙালির এই চাহিদা পূরণের আদর্শ ঠিকানা সিকিপ৷ সিকিমের দক্ষিণে এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম আপনার অশান্ত মনকে দেবে ক্ষণিকের শান্তির ঠাঁই৷



কী দেখবেন –

গ্রামের পাশেই একেবেঁকে চলেছে খরস্রোতা রংগিত নদী৷ রয়েছে ‘রিভার রাফ্টিং’-এর ব্যবস্থা৷
অলস সময় কাটাতে চাইলে ‘রাফ্টিং’ বাদ দিয়ে ক্যাম্প খাটিয়ে পাহাড়ি নদীতে মাছ ধরার সাধপূরণ করতে পারেন৷
চাইলে বেড়িয়ে আসতে পারেন কাছের টেমি টি গার্ডেনে৷
জনপ্রিয় জোরেথাং-এর দূরত্বও সিকিপ থেকে এমন কিছু দূরে নয়৷
আর রংগিত নদীর উপরে সুন্দর ব্রিজটি দেখতে ভুলবেন না৷
চাইলে পাহাড়ি গ্রামটিও ঘুরে দেখে আসতে পারেন৷ ছোট-ছোট ঝরনা, বৌদ্ধ নিদর্শন, অর্কিডের সারি আপনার মনে ধরতে বাধ্য৷



কীভাবে যাবেন –

গ্যাংটক থেকে সিকিপ যেতে ৫ ঘণ্টা সময় লাগে৷ সেখান থেকেই গাড়ি ভাড়া পাওয়া যায়৷
দার্জিলিং কিংবা শিলিগুড়ি থেকে যেতে চাইলে জোরেথাং হয়ে ঘুরে যেতে হয়৷

কোথায় থাকবেন –

পর্যটকদের কাছে এখনও অনেকটাই অজানা সিকিমের দক্ষিণ প্রান্তের এই সৌন্দর্য৷ তাই সেভাবে হোটেল বা বাংলো গড়ে ওঠেনি৷ থাকতে হলে ক্যাম্প ও হোম স্টেই ভরসা৷

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: কোলকাতার অনেক বইতে সিকিম এর গল্প জেনেছি।

২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেল।

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা সঙ্গে ছবিগুলিও মনোমুগ্ধকর। হেডলাইনের সঙ্গে অনেক জায়গায় সিকিম শব্দটি টাইপো হয়ে আছে ।

পোস্টে প্লাস ++

শুভকামনা জানবেন।

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ২:১৮

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: বাহ... চমৎকার। মন আর মানতে চাইছে না যেন..

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: যায়গাটা সিকিপ।ধনয়বাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.