![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একঘেয়ে জীবন যখন মানে না আর মন৷ তখনই বাঙালি খোঁজে নির্জনতার শান্তি৷ ব্যস্ত শহরকে পিছনে ফেলে ছোটে পাহাড়ের নেশায়৷ বাঙালির এই চাহিদা পূরণের আদর্শ ঠিকানা সিকিপ৷ সিকিমের দক্ষিণে এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম আপনার অশান্ত মনকে দেবে ক্ষণিকের শান্তির ঠাঁই৷
কী দেখবেন –
গ্রামের পাশেই একেবেঁকে চলেছে খরস্রোতা রংগিত নদী৷ রয়েছে ‘রিভার রাফ্টিং’-এর ব্যবস্থা৷
অলস সময় কাটাতে চাইলে ‘রাফ্টিং’ বাদ দিয়ে ক্যাম্প খাটিয়ে পাহাড়ি নদীতে মাছ ধরার সাধপূরণ করতে পারেন৷
চাইলে বেড়িয়ে আসতে পারেন কাছের টেমি টি গার্ডেনে৷
জনপ্রিয় জোরেথাং-এর দূরত্বও সিকিপ থেকে এমন কিছু দূরে নয়৷
আর রংগিত নদীর উপরে সুন্দর ব্রিজটি দেখতে ভুলবেন না৷
চাইলে পাহাড়ি গ্রামটিও ঘুরে দেখে আসতে পারেন৷ ছোট-ছোট ঝরনা, বৌদ্ধ নিদর্শন, অর্কিডের সারি আপনার মনে ধরতে বাধ্য৷
কীভাবে যাবেন –
গ্যাংটক থেকে সিকিপ যেতে ৫ ঘণ্টা সময় লাগে৷ সেখান থেকেই গাড়ি ভাড়া পাওয়া যায়৷
দার্জিলিং কিংবা শিলিগুড়ি থেকে যেতে চাইলে জোরেথাং হয়ে ঘুরে যেতে হয়৷
কোথায় থাকবেন –
পর্যটকদের কাছে এখনও অনেকটাই অজানা সিকিমের দক্ষিণ প্রান্তের এই সৌন্দর্য৷ তাই সেভাবে হোটেল বা বাংলো গড়ে ওঠেনি৷ থাকতে হলে ক্যাম্প ও হোম স্টেই ভরসা৷
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেল।
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা সঙ্গে ছবিগুলিও মনোমুগ্ধকর। হেডলাইনের সঙ্গে অনেক জায়গায় সিকিম শব্দটি টাইপো হয়ে আছে ।
পোস্টে প্লাস ++
শুভকামনা জানবেন।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ২:১৮
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: বাহ... চমৎকার। মন আর মানতে চাইছে না যেন..
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: যায়গাটা সিকিপ।ধনয়বাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: কোলকাতার অনেক বইতে সিকিম এর গল্প জেনেছি।